অনলাইন ডেস্ক
মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র মক্কার ‘মসজিদুল হারামের’ চত্বরে ঘুরে বেড়ায় একঝাঁক ‘শান্তির পায়রা’। হজ ও ওমরা পালনে আসা মানুষকে স্বাগত জানায় এসব কবুতর। নানা ধরনের নামে পরিচিত এরা। এদের সংরক্ষিত কবুতরও বলা হয়।
আরব নিউজের প্রতিবেদন বলছে, মসজিদে ব্যাপক লোকসমাগম হলেও এই কবুতরগুলো ভয় পায় না। এরা কাবা ও আশপাশের এলাকায় মলত্যাগ করে না। এই কারণে হজ ও ওমরাহ পালনে আসা মানুষ এবং তত্ত্বাবধায়কদের আরও প্রিয় পাত্রে পরিণত করেছে এদের।
মক্কার ইতিহাস গবেষক সামির আহমেদ বারকাহ বলেন, গ্র্যান্ড মসজিদের ভেতরে নিরাপদ জায়গাটির ভেতর এসব পাখিরা ঘুরে বেড়ায়। সংরক্ষিত পাখি বলার কারণ—মক্কায় এরা নিরাপদে, নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে। পৃথিবীর অন্য পাখি ও কবুতরদের চেয়ে এরা আলাদা। এদের বৈশিষ্ট্য হলো সুন্দর আকৃতি, চমৎকার রং, টানাটানা চোখ আর লম্বা গলা।
মক্কার খুব জনপ্রিয় বিষয়গুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে এই পাখিরা। কোনো দয়ালু ব্যক্তি যদি খাবার দেন, এই আশায় প্রায়ই ডানা ঝাপটে ওড়াউড়ি করতে কিংবা দালানকোঠার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এদের। এই কবুতর ও পবিত্র নগরীতে আসা মানুষের মধ্যে এই চমৎকার সম্পর্ক চলে আসছে শত শত বছর ধরে।
বারকাহ আরও বলেন, ‘কেউ কেউ এই সংরক্ষিত কবুতরগুলোর সঙ্গে যোগসূত্র খুঁজে পান সেই সব কবুতরের, হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার সময় যারা বাসা বেঁধেছিল সাওর পর্বতের গুহার মুখে। পুরস্কার হিসেবে ওই কবুতর এবং এদের বংশধরদের মক্কার পবিত্র নগরীতে নিরাপদে বসবাসের সুযোগ করে দেন সৃষ্টিকর্তা।’
এদিকে ঐতিহাসিক শেখ মোহাম্মদ তাহির আল-কুরদি বলেন, এই কবুতরগুলো আবাবিল পাখির বংশধরও হতে পারে। কোরআনের বর্ণনা অনুযায়ী, আবরাহা আল-আশরামের বাহিনীকে ধ্বংস করতে আল্লাহ এদের পাঠিয়ে ছিলেন।
ওই বাহিনী কাবাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল, তবে এই পাখির ঝাঁক তাদের ওপর ছোট ছোট পাথর নিক্ষেপ করে। এতে আল-আশরামের বাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। আল-আশরাম ও তার বাহিনী হাতির বাহিনী নামে পরিচিত। কোরআনেও উল্লেখ আছে তাদের কাহিনি।
বারকাহ বলেন, ‘অনেকে বিশ্বাস করেন, এই সংরক্ষিত পাখিরা নূহ (আ.)-এর জাহাজে থাকা দুটি কবুতরের বংশধর। ঐতিহাসিক বিভিন্ন বইয়ে এর উল্লেখ আছে, এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।’
এই পাখিগুলোর বিশেষ গুরুত্ব আছে। মক্কার অধিবাসী বলুন আর হজ, ওমরাহ করতে আসা মানুষ কারোরই এদের মারার অনুমতি নেই। তেমনি তাদের বাসা থেকে এই পাখিদের তাড়িয়ে দেওয়া এবং ডিম ভাঙাও নিষিদ্ধ।
মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র মক্কার ‘মসজিদুল হারামের’ চত্বরে ঘুরে বেড়ায় একঝাঁক ‘শান্তির পায়রা’। হজ ও ওমরা পালনে আসা মানুষকে স্বাগত জানায় এসব কবুতর। নানা ধরনের নামে পরিচিত এরা। এদের সংরক্ষিত কবুতরও বলা হয়।
আরব নিউজের প্রতিবেদন বলছে, মসজিদে ব্যাপক লোকসমাগম হলেও এই কবুতরগুলো ভয় পায় না। এরা কাবা ও আশপাশের এলাকায় মলত্যাগ করে না। এই কারণে হজ ও ওমরাহ পালনে আসা মানুষ এবং তত্ত্বাবধায়কদের আরও প্রিয় পাত্রে পরিণত করেছে এদের।
মক্কার ইতিহাস গবেষক সামির আহমেদ বারকাহ বলেন, গ্র্যান্ড মসজিদের ভেতরে নিরাপদ জায়গাটির ভেতর এসব পাখিরা ঘুরে বেড়ায়। সংরক্ষিত পাখি বলার কারণ—মক্কায় এরা নিরাপদে, নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে। পৃথিবীর অন্য পাখি ও কবুতরদের চেয়ে এরা আলাদা। এদের বৈশিষ্ট্য হলো সুন্দর আকৃতি, চমৎকার রং, টানাটানা চোখ আর লম্বা গলা।
মক্কার খুব জনপ্রিয় বিষয়গুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে এই পাখিরা। কোনো দয়ালু ব্যক্তি যদি খাবার দেন, এই আশায় প্রায়ই ডানা ঝাপটে ওড়াউড়ি করতে কিংবা দালানকোঠার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এদের। এই কবুতর ও পবিত্র নগরীতে আসা মানুষের মধ্যে এই চমৎকার সম্পর্ক চলে আসছে শত শত বছর ধরে।
বারকাহ আরও বলেন, ‘কেউ কেউ এই সংরক্ষিত কবুতরগুলোর সঙ্গে যোগসূত্র খুঁজে পান সেই সব কবুতরের, হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার সময় যারা বাসা বেঁধেছিল সাওর পর্বতের গুহার মুখে। পুরস্কার হিসেবে ওই কবুতর এবং এদের বংশধরদের মক্কার পবিত্র নগরীতে নিরাপদে বসবাসের সুযোগ করে দেন সৃষ্টিকর্তা।’
এদিকে ঐতিহাসিক শেখ মোহাম্মদ তাহির আল-কুরদি বলেন, এই কবুতরগুলো আবাবিল পাখির বংশধরও হতে পারে। কোরআনের বর্ণনা অনুযায়ী, আবরাহা আল-আশরামের বাহিনীকে ধ্বংস করতে আল্লাহ এদের পাঠিয়ে ছিলেন।
ওই বাহিনী কাবাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল, তবে এই পাখির ঝাঁক তাদের ওপর ছোট ছোট পাথর নিক্ষেপ করে। এতে আল-আশরামের বাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। আল-আশরাম ও তার বাহিনী হাতির বাহিনী নামে পরিচিত। কোরআনেও উল্লেখ আছে তাদের কাহিনি।
বারকাহ বলেন, ‘অনেকে বিশ্বাস করেন, এই সংরক্ষিত পাখিরা নূহ (আ.)-এর জাহাজে থাকা দুটি কবুতরের বংশধর। ঐতিহাসিক বিভিন্ন বইয়ে এর উল্লেখ আছে, এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।’
এই পাখিগুলোর বিশেষ গুরুত্ব আছে। মক্কার অধিবাসী বলুন আর হজ, ওমরাহ করতে আসা মানুষ কারোরই এদের মারার অনুমতি নেই। তেমনি তাদের বাসা থেকে এই পাখিদের তাড়িয়ে দেওয়া এবং ডিম ভাঙাও নিষিদ্ধ।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১১ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে