অনলাইন ডেস্ক
সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা জিসিসি ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের যৌথ সম্মেলনে ভাষণ দানকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি যুবরাজের এই আহ্বান এমন এক সময়ে এল, যখন ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ ১৪ দিন পেরিয়ে ১৫তম দিনে গড়িয়েছে। এর আগে গত ৭ অক্টোবর আকস্মিকভাবে ইসরায়েলের সুরক্ষিত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে দেশটির অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েন হামাসের যোদ্ধারা। তার একটু আগেই মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে প্রায় ৫ হাজার রকেট ছুড়ে ইসরায়েলের বিভিন্ন অবস্থান লক্ষ্য করে। হামাসের সেই হামলায় অন্তত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়। বিপরীতে ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছে ৪ হাজার ২০০ জনেরও বেশি।
ইসরায়েল-হামাসের মধ্যকার চলমান সংঘাত বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘আমাদের আজকের এই বৈঠকের সময়ও গাজাবাসী যা প্রত্যক্ষ করছে তা আমাদের কষ্ট দেয়। বিশেষ করে যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাতে যেসব বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে আমরা মর্মাহত।’
এ সময় সৌদি যুবরাজ বলেন, তাঁর দেশ বেসামরিক লোকদের লক্ষ্য করে চালানো হামলাকে কোনোভাবেই মেনে নেবে না। মোহাম্মদ বিন সালমান এ সময় আন্তর্জাতিক মানবতাসংক্রান্ত আইন অনুসরণ করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি গাজার বেসামরিক নাগরিকদের অবকাঠামোর ওপর ইসরায়েলি সামরিক অভিযান বন্ধ করারও আহ্বান জানান।
মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তি নিশ্চিতের জন্য এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে, যা সবার জন্য নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি ১৯৬৭ সালে নির্ধারিত সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার একটি ন্যায়সংগত সমাধান নিশ্চিত করবে।’
উল্লেখ্য, হামাস ২০১৭ সালের এক নীতিনির্ধারণী নথিতে ইঙ্গিত দিয়েছিল, তারা ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল যেসব অঞ্চল দখল করেছিল সেই সব অঞ্চল ছেড়ে দিয়ে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করা হলে তারা তা মেনে নেবে। কিন্তু ইসরায়েল বারবার এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। এমনকি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও একাধিকবার বলেছেন, ইসরায়েল কখনই ছয় দিনের যুদ্ধ দখল করা ভূখণ্ড ফেরত দেবে না বা ১৯৬৭ সালের সীমান্তে ফিরে আসবে না।
সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা জিসিসি ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের যৌথ সম্মেলনে ভাষণ দানকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি যুবরাজের এই আহ্বান এমন এক সময়ে এল, যখন ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ ১৪ দিন পেরিয়ে ১৫তম দিনে গড়িয়েছে। এর আগে গত ৭ অক্টোবর আকস্মিকভাবে ইসরায়েলের সুরক্ষিত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে দেশটির অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েন হামাসের যোদ্ধারা। তার একটু আগেই মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে প্রায় ৫ হাজার রকেট ছুড়ে ইসরায়েলের বিভিন্ন অবস্থান লক্ষ্য করে। হামাসের সেই হামলায় অন্তত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়। বিপরীতে ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছে ৪ হাজার ২০০ জনেরও বেশি।
ইসরায়েল-হামাসের মধ্যকার চলমান সংঘাত বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘আমাদের আজকের এই বৈঠকের সময়ও গাজাবাসী যা প্রত্যক্ষ করছে তা আমাদের কষ্ট দেয়। বিশেষ করে যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাতে যেসব বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে আমরা মর্মাহত।’
এ সময় সৌদি যুবরাজ বলেন, তাঁর দেশ বেসামরিক লোকদের লক্ষ্য করে চালানো হামলাকে কোনোভাবেই মেনে নেবে না। মোহাম্মদ বিন সালমান এ সময় আন্তর্জাতিক মানবতাসংক্রান্ত আইন অনুসরণ করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি গাজার বেসামরিক নাগরিকদের অবকাঠামোর ওপর ইসরায়েলি সামরিক অভিযান বন্ধ করারও আহ্বান জানান।
মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তি নিশ্চিতের জন্য এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে, যা সবার জন্য নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি ১৯৬৭ সালে নির্ধারিত সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার একটি ন্যায়সংগত সমাধান নিশ্চিত করবে।’
উল্লেখ্য, হামাস ২০১৭ সালের এক নীতিনির্ধারণী নথিতে ইঙ্গিত দিয়েছিল, তারা ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল যেসব অঞ্চল দখল করেছিল সেই সব অঞ্চল ছেড়ে দিয়ে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করা হলে তারা তা মেনে নেবে। কিন্তু ইসরায়েল বারবার এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। এমনকি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও একাধিকবার বলেছেন, ইসরায়েল কখনই ছয় দিনের যুদ্ধ দখল করা ভূখণ্ড ফেরত দেবে না বা ১৯৬৭ সালের সীমান্তে ফিরে আসবে না।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ১০ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৫–এর ১৫ তম প্রদর্শনী বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটির ১৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মাংস বিক্রি ও পরিবেশনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে২০১৭ সালে প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েই ‘ওবামা কেয়ার’ বাতিলে নির্বাহী আদেশ জারি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার দ্বিতীয় মেয়াদে ফিরে এসে, প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশে একাধিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কথা বলেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে