অনলাইন ডেস্ক
বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ১০ শতাংশ পর্যন্ত করারোপ করেছে পাকিস্তান সরকার। দেশটির প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যমান করের বাইরেও অতিরিক্ত ১ লাখ কোটি রুপি আয়ের লক্ষ্য থাকায় এই নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পেতে মুসলিম লিগের (নওয়াজ) প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের জোট সরকার এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে দ্য ডনের এই প্রতিবেদন থেকে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন—এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশটির অর্থনীতি চাঙা হওয়ার পরিবর্তে আরও ঝিমিয়ে পড়তে পারে।
গত শুক্রবার দেশটির পার্লামেন্টে অর্থমন্ত্রী মিফতা ইসমাইল জানান, আগামী অর্থবছরে ধনী ব্যক্তি ও সরকারি কর্মকর্তাদের থেকে কর বাবদ অতিরিক্ত ২০ হাজার কোটি রুপি, বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে অতিরিক্ত ৮ হাজার কোটি রুপি আয় করতে চায় সরকার।
‘সুপার ট্যাক্স’ নামে এই করের আওতায় সিমেন্ট, ইস্পাত, চিনি, টেক্সটাইল, তেল ও গ্যাস, সার, এলএনজি, রাসায়নিক, কোমলপানীয়, সিগারেট, গাড়ি এবং ব্যাংকসহ ১৩টি খাতে এই কর আরোপের কথা উল্লেখ করা হয়। তবে, এর বাইরেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে লাভ-লোকসানের হিসাবের ভিত্তিতে ৪ শতাংশ পর্যন্ত দারিদ্র্য মোকাবিলা কর দিতে হবে।
গত শুক্রবার অর্থমন্ত্রীর বক্তৃতার আগে রেকর্ডকৃত বক্তৃতায় শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘দেশে গরিবেরা দিনে দিনে গরিব হচ্ছে, তাদের কষ্টের শেষ নেই। অন্যদিকে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে। এ অবস্থায় গরিবের দুরবস্থা কমাতে ধনীদের বেশি কর দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।’
অর্থমন্ত্রীর নতুন করনীতি ঘোষণার পর এক টুইটে পাকিস্তান বিজনেস কাউন্সিল জানিয়েছে, ‘আগের ইতিহাস থেকে বলা যায়, এ কর বাস্তবায়ন হবে না। কারণ, তা বাস্তব সম্মত নয়।’
সমালোচকেরা বলছেন, ‘আইএমএফের ঋণ পেতে বিভিন্ন দিক আমলে না নিয়েই এ সুপার ট্যাক্স ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমবে। অর্থনীতি চাঙা না হয়ে ঝিমিয়ে পড়বে। ফলে গরিবের দুর্দশা না কমে বাড়বে।’
পাকিস্তান সরকার বর্তমানে আইএমএফ থেকে ৬০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে চেষ্টা করছে। উভয় পক্ষ এরই মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক করে। কিন্তু শর্তে একমত না হওয়ায় তা বারবার পিছিয়ে যায়। সর্বশেষ গত সপ্তাহের বৈঠকে আইএমএফের উল্লেখযোগ্য সব শর্তই মেনে নিতে সম্মত হয় দেশটির সরকার।
বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ১০ শতাংশ পর্যন্ত করারোপ করেছে পাকিস্তান সরকার। দেশটির প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যমান করের বাইরেও অতিরিক্ত ১ লাখ কোটি রুপি আয়ের লক্ষ্য থাকায় এই নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পেতে মুসলিম লিগের (নওয়াজ) প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের জোট সরকার এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে দ্য ডনের এই প্রতিবেদন থেকে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন—এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশটির অর্থনীতি চাঙা হওয়ার পরিবর্তে আরও ঝিমিয়ে পড়তে পারে।
গত শুক্রবার দেশটির পার্লামেন্টে অর্থমন্ত্রী মিফতা ইসমাইল জানান, আগামী অর্থবছরে ধনী ব্যক্তি ও সরকারি কর্মকর্তাদের থেকে কর বাবদ অতিরিক্ত ২০ হাজার কোটি রুপি, বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে অতিরিক্ত ৮ হাজার কোটি রুপি আয় করতে চায় সরকার।
‘সুপার ট্যাক্স’ নামে এই করের আওতায় সিমেন্ট, ইস্পাত, চিনি, টেক্সটাইল, তেল ও গ্যাস, সার, এলএনজি, রাসায়নিক, কোমলপানীয়, সিগারেট, গাড়ি এবং ব্যাংকসহ ১৩টি খাতে এই কর আরোপের কথা উল্লেখ করা হয়। তবে, এর বাইরেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে লাভ-লোকসানের হিসাবের ভিত্তিতে ৪ শতাংশ পর্যন্ত দারিদ্র্য মোকাবিলা কর দিতে হবে।
গত শুক্রবার অর্থমন্ত্রীর বক্তৃতার আগে রেকর্ডকৃত বক্তৃতায় শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘দেশে গরিবেরা দিনে দিনে গরিব হচ্ছে, তাদের কষ্টের শেষ নেই। অন্যদিকে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে। এ অবস্থায় গরিবের দুরবস্থা কমাতে ধনীদের বেশি কর দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।’
অর্থমন্ত্রীর নতুন করনীতি ঘোষণার পর এক টুইটে পাকিস্তান বিজনেস কাউন্সিল জানিয়েছে, ‘আগের ইতিহাস থেকে বলা যায়, এ কর বাস্তবায়ন হবে না। কারণ, তা বাস্তব সম্মত নয়।’
সমালোচকেরা বলছেন, ‘আইএমএফের ঋণ পেতে বিভিন্ন দিক আমলে না নিয়েই এ সুপার ট্যাক্স ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমবে। অর্থনীতি চাঙা না হয়ে ঝিমিয়ে পড়বে। ফলে গরিবের দুর্দশা না কমে বাড়বে।’
পাকিস্তান সরকার বর্তমানে আইএমএফ থেকে ৬০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে চেষ্টা করছে। উভয় পক্ষ এরই মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক করে। কিন্তু শর্তে একমত না হওয়ায় তা বারবার পিছিয়ে যায়। সর্বশেষ গত সপ্তাহের বৈঠকে আইএমএফের উল্লেখযোগ্য সব শর্তই মেনে নিতে সম্মত হয় দেশটির সরকার।
পুলিশের স্থাপন করা ব্যারিকেড ভেঙে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে ঢুকে পড়েছে ইমরান খানের সমর্থকেরা। তারা ঢুকে পড়ার পরপরই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়ে গেছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে তাঁর সমর্থকেরা আজ মঙ্গলবার
৩২ মিনিট আগেগুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল—মুসলিম ভোটের বিভাজন। যার ফলে, রাজ্য বিধানসভার মুসলিম অধ্যুষিত ৩৮টি আসনের একটি বড় অংশকেই শাসক জোটকে পকেটে পুরতে সহায়তা করেছে
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ফেডারেল রাজধানী ইসলামাবাদে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সমর্থকেরা রাজধানীতে পৌঁছে বিক্ষোভ করতে পারে
৩ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা শ্রীনগর হাইওয়েতে একটি গাড়ি রেঞ্জারস সদস্যদের ওপর উঠিয়ে দিলে চার সদস্য নিহত হন এবং আরও পাঁচ রেঞ্জারস ও দুই পুলিশ কর্মকর্তা আহত হন। তবে একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৪ রেঞ্জারস এবং দুই পুলিশ কর্মকর্তার প্রাণ গেছে। এ ছাড়া ১০০-এর বেশি পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে