অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের অনেকগুলো শাখাই অর্থাভাবে অস্থায়ীভাবে ‘শাটডাউন’ বা স্থবির হয়ে যেতে পারে। কোনো ধরনের আর্থিক প্রণোদনা ছাড়াই চাকরিচ্যুত হতে পারেন কয়েক লাখ কর্মচারী। কেবল যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকলে সরকারি কার্যক্রম চালানো সম্ভব হবে না তাদেরই রাখা হবে, তা-ও আবার বিনা বেতনে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কংগ্রেস আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অর্থবছরের জন্য বাজেট পাসে ব্যর্থ হলে এই সংকট শুরু হতে পারে।
নির্ধারিত সময়ের আগে আসন্ন অর্থবছরের জন্য বাজেট বা অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে না পারলে দেশটির ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার মুখে পড়বে। দেশটির সশস্ত্র বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ, পরিবহন বিভাগসহ বিভিন্ন খাত সরাসরি প্রভাবিত হবে; যার ফলে সরকারি সেবা অনেকটাই কমে যেতে পারে।
এরই মধ্যে মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্রেটিক পার্টি বিষয়টি নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে। বিভাজন রয়েছে খোদ রিপাবলিকান পার্টির মধ্যেও। তার পরও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের রুলস কমিটি প্রতিরক্ষা, কৃষি, পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করতে প্রস্তাব উত্থাপন করেছে। তবে আগামী অর্থবছর শুরু হওয়ার আগে মাত্র সপ্তাহখানেক সময় বাকি থাকায় এবং বিরোধী ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে ঐকমত্য না থাকায় বিল পাস হওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই অবস্থায় কংগ্রেসে মার্কিন আইন প্রণেতাো যদি বাজেট পাসে ব্যর্থ হন, তবে মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর ২০ লাখ সদস্য হয়তো তাঁদের চাকরিতে থাকবেন, কিন্তু চাকরি হারাতে পারেন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগনের ৮০ হাজার বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। তবে প্রতিরক্ষা খাতে ক্রয় চলতে থাকবে। বিশেষ করে এই সংকট শুরুর আগে যেসব ক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো অব্যাহত থাকবে।
মার্কিন বিচার বিভাগের জরুরি পরিকল্পনা-২০২১ মোতাবেক বাজেট-সংকট হলেও এফবিআই, ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসহ (ডিইএ) অন্যান্য ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সক্রিয় থাকবে। সক্রিয় থাকবে জেল কর্তৃপক্ষও। তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুটি ফেডারেল মামলাসহ বেশ কিছু ফেডারেল মামলার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যেতে পারে। তবে ফেডারেল আদালতের নিজস্ব তহবিলের কারণে আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। কিন্তু এর পরে তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তবে সুপ্রিম কোর্ট খোলা থাকবে।
তবে বাজেট-সংকটের কারণে স্থানীয় পুলিশ বিভাগকে দেওয়া ফেডারেল সরকারের সহায়তা বিলম্বিত হবে। দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি প্ল্যান-২০২২ অনুসারে সীমান্তরক্ষী বাহিনী, বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ চালিয়ে যাবেন। সিআইএ, সিক্রেট সার্ভিস, কোস্ট গার্ড তাদের কাজ চালিয়ে যাবে।
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ও এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগের লোকজনকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। তার পরও কর্মীসংকটের কারণে বেশ কিছু বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হতে পারে। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগের প্রশিক্ষণ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কেবল তাই নয়, যোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু মেগা অবকাঠামোগত প্রকল্প বিলম্বিত হতে পারে।
বাজেট-সংকট থাকলেও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কার্যক্রম বন্ধ হবে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মার্কিন দূতাবাস ও কনস্যুলেট খোল থাকবে। চালু থাকবে পাসপোর্ট ও ভিসা প্রক্রিয়ার বিষয়টিও। তবে এই প্রক্রিয়া চালিয়ে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ফি না উঠলে প্রয়োজনে এই সেবা বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। পাশাপাশি স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিশিয়াল ভ্রমণ, বিভিন্ন বক্তৃতা ও অন্যান্য অনুষ্ঠান সংকুচিত করা হবে। এ ছাড়া দেশের বাইরে পরিচালিত কিছু কর্মসূচিও স্থগিত করা হতে পারে।
বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন সংস্থা এই বাজেট-সংকটের কারণে প্রভাবিত হতে পারে। নাসা তার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন ও স্যাটেলাইট পরিচালনা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে থাকবে। তবে এই প্রতিষ্ঠানের ১৮ হাজার ৩০০ কর্মী ছাঁটাই হতে পারেন। আবহাওয়ার পূর্বাভাসসহ অন্যান্য কার্যক্রম চলতে থাকবে।
বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলোর মধ্যে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। সংস্থাটির অর্ধেকেরও বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হতে পারে এবং এর ফলে দেশে জনস্বাস্থ্যসেবা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। একই পথে হাঁটতে পারে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ। প্রতিষ্ঠানটি অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করতে পারে। ফলে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ও চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেট-সংকটের সময় হোয়াইট হাউসের ১ হাজার ৮০০ কর্মীর মধ্যে ১ হাজার ১০০ জনকেই ছাঁটাই করেছিল। এবারও সেই পথ অনুসরণ করা হতে পারে। তবে সে বছর হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়নি। এবারও সেই ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।
এই সংকট অব্যাহত থাকলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন মার্কিন শিক্ষার্থীরা। কারণ পেল গ্র্যান্ট ও শিক্ষার্থীদের দেওয়া ঋণসুবিধা চলতে থাকলেও বরখাস্ত হতে পারেন শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ। এ ছাড়া স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারের তরফ থেকে যে সহায়তা দেওয়া হয়, সেগুলোও ব্যাহত হতে পারে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ আগামী বছরের বাজেটও বিলম্বিত হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের অনেকগুলো শাখাই অর্থাভাবে অস্থায়ীভাবে ‘শাটডাউন’ বা স্থবির হয়ে যেতে পারে। কোনো ধরনের আর্থিক প্রণোদনা ছাড়াই চাকরিচ্যুত হতে পারেন কয়েক লাখ কর্মচারী। কেবল যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকলে সরকারি কার্যক্রম চালানো সম্ভব হবে না তাদেরই রাখা হবে, তা-ও আবার বিনা বেতনে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কংগ্রেস আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অর্থবছরের জন্য বাজেট পাসে ব্যর্থ হলে এই সংকট শুরু হতে পারে।
নির্ধারিত সময়ের আগে আসন্ন অর্থবছরের জন্য বাজেট বা অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে না পারলে দেশটির ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার মুখে পড়বে। দেশটির সশস্ত্র বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ, পরিবহন বিভাগসহ বিভিন্ন খাত সরাসরি প্রভাবিত হবে; যার ফলে সরকারি সেবা অনেকটাই কমে যেতে পারে।
এরই মধ্যে মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্রেটিক পার্টি বিষয়টি নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে। বিভাজন রয়েছে খোদ রিপাবলিকান পার্টির মধ্যেও। তার পরও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের রুলস কমিটি প্রতিরক্ষা, কৃষি, পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করতে প্রস্তাব উত্থাপন করেছে। তবে আগামী অর্থবছর শুরু হওয়ার আগে মাত্র সপ্তাহখানেক সময় বাকি থাকায় এবং বিরোধী ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে ঐকমত্য না থাকায় বিল পাস হওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই অবস্থায় কংগ্রেসে মার্কিন আইন প্রণেতাো যদি বাজেট পাসে ব্যর্থ হন, তবে মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর ২০ লাখ সদস্য হয়তো তাঁদের চাকরিতে থাকবেন, কিন্তু চাকরি হারাতে পারেন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগনের ৮০ হাজার বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। তবে প্রতিরক্ষা খাতে ক্রয় চলতে থাকবে। বিশেষ করে এই সংকট শুরুর আগে যেসব ক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো অব্যাহত থাকবে।
মার্কিন বিচার বিভাগের জরুরি পরিকল্পনা-২০২১ মোতাবেক বাজেট-সংকট হলেও এফবিআই, ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসহ (ডিইএ) অন্যান্য ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সক্রিয় থাকবে। সক্রিয় থাকবে জেল কর্তৃপক্ষও। তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুটি ফেডারেল মামলাসহ বেশ কিছু ফেডারেল মামলার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যেতে পারে। তবে ফেডারেল আদালতের নিজস্ব তহবিলের কারণে আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। কিন্তু এর পরে তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তবে সুপ্রিম কোর্ট খোলা থাকবে।
তবে বাজেট-সংকটের কারণে স্থানীয় পুলিশ বিভাগকে দেওয়া ফেডারেল সরকারের সহায়তা বিলম্বিত হবে। দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি প্ল্যান-২০২২ অনুসারে সীমান্তরক্ষী বাহিনী, বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ চালিয়ে যাবেন। সিআইএ, সিক্রেট সার্ভিস, কোস্ট গার্ড তাদের কাজ চালিয়ে যাবে।
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ও এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগের লোকজনকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। তার পরও কর্মীসংকটের কারণে বেশ কিছু বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হতে পারে। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগের প্রশিক্ষণ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কেবল তাই নয়, যোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু মেগা অবকাঠামোগত প্রকল্প বিলম্বিত হতে পারে।
বাজেট-সংকট থাকলেও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কার্যক্রম বন্ধ হবে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মার্কিন দূতাবাস ও কনস্যুলেট খোল থাকবে। চালু থাকবে পাসপোর্ট ও ভিসা প্রক্রিয়ার বিষয়টিও। তবে এই প্রক্রিয়া চালিয়ে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ফি না উঠলে প্রয়োজনে এই সেবা বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। পাশাপাশি স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিশিয়াল ভ্রমণ, বিভিন্ন বক্তৃতা ও অন্যান্য অনুষ্ঠান সংকুচিত করা হবে। এ ছাড়া দেশের বাইরে পরিচালিত কিছু কর্মসূচিও স্থগিত করা হতে পারে।
বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন সংস্থা এই বাজেট-সংকটের কারণে প্রভাবিত হতে পারে। নাসা তার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন ও স্যাটেলাইট পরিচালনা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে থাকবে। তবে এই প্রতিষ্ঠানের ১৮ হাজার ৩০০ কর্মী ছাঁটাই হতে পারেন। আবহাওয়ার পূর্বাভাসসহ অন্যান্য কার্যক্রম চলতে থাকবে।
বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলোর মধ্যে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। সংস্থাটির অর্ধেকেরও বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হতে পারে এবং এর ফলে দেশে জনস্বাস্থ্যসেবা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। একই পথে হাঁটতে পারে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ। প্রতিষ্ঠানটি অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করতে পারে। ফলে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ও চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেট-সংকটের সময় হোয়াইট হাউসের ১ হাজার ৮০০ কর্মীর মধ্যে ১ হাজার ১০০ জনকেই ছাঁটাই করেছিল। এবারও সেই পথ অনুসরণ করা হতে পারে। তবে সে বছর হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়নি। এবারও সেই ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।
এই সংকট অব্যাহত থাকলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন মার্কিন শিক্ষার্থীরা। কারণ পেল গ্র্যান্ট ও শিক্ষার্থীদের দেওয়া ঋণসুবিধা চলতে থাকলেও বরখাস্ত হতে পারেন শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ। এ ছাড়া স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারের তরফ থেকে যে সহায়তা দেওয়া হয়, সেগুলোও ব্যাহত হতে পারে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ আগামী বছরের বাজেটও বিলম্বিত হতে পারে।
যুদ্ধবিরতির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যের একটি সূত্র গতকাল রোববার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে এই বিষয়টি জানিয়েছে। তবে, যুদ্ধবিরতির আশা থাকলেও লেবাননে ইসরায়েলি
২ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে কেবল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিই যথেষ্ট নয়। তাঁর বিরুদ্ধে মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করা উচিত। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনগণের চুরি যাওয়া ম্যান্ডেট পুনরুদ্ধার ও দেশটির সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনী বাতিলে সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দিয়েছিলেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার সমর্থক দেশটির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানী ইসলামাবাদ অভিমুখে রওনা হন গতকাল রোববার। তবে তারা সেদিন...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরগুলো থেকে রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৩ থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা সংগ্রহের ব্যাপকতার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া, আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ব্যর্থ আলোচনা, জান্তার পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা যোদ্ধাদের অর্থ এবং নাগরিকত্বের প্রস্তাব এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে কিছু বাংলাদেশি কর্মকর্তার...
৫ ঘণ্টা আগে