অনলাইন ডেস্ক
৯৭ বছর বয়সী ফ্র্যাঙ্কি কিং এবং ৯৮ বছর বয়সী রইসের বিয়ে! বর, কনে সাজে এই মার্কিন দম্পতির চুমুসহ বেশ কিছু রোমান্টিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল। এবার জানা গেল—ঠিক বিয়ে নয়; ৭৭ তম বিবাহবার্ষিকীতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর এমন দৃশ্যে দেখা গেল।
এই দম্পতির মেয়ে সু বিলোডাউর উদ্ধৃতি দিয়ে গুডনিউজনেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে বলা হয়—মা বলতেন, আমরা দু'দিনের নোটিশে বিয়ে করেছিলাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিদেশ যাওয়ার আগে বাবা অল্প সময়ের ছুটিতে এসেছিলেন। তাই বড় করে বিয়ের পরিকল্পনা করার সময় ছিল না। এমনকি একজন ফটোগ্রাফারও ছিল না।
বিয়ের প্রায় ৮ দশক পরে এসে এই আয়োজনটি করেছে রাজারা সেন্ট ক্রিক্স হসপাইস। আয়োজকেরা এই দম্পতির বাড়ির পেছনের উঠোনটিকে ১৯৪০ এর দশকের বিয়ের মতো সাজিয়ে দেয়। বিশেষ দিনটি নথিভুক্ত করার জন্য রাখা হয় ফটোগ্রাফারও। সেন্ট ক্রিক্সের এক কর্মী ফ্রাঙ্কিকে একটি পুরোনো বিবাহের পোশাক কিনে দেন। রইসকে বিমানবাহিনীর ইউনিফর্ম সরবরাহ করেছেন আরেকজন স্বাস্থ্য সহায়ক।
প্রতীকী বিয়ের আয়োজন প্রসঙ্গে বিলোডাউ বলেন, 'তাঁরা আমার বাবাকে বাইরে নিয়ে বসিয়ে দেয় এবং আমরা তাঁর চোখের চারপাশে রুমাল রাখি। এরপর মা উঠোনে হেঁটে বাবার সামনে দাঁড়ান। এরপর বাবাকে বললাম, 'তুমি কি তোমার বধূকে দেখতে প্রস্তুত? হ্যাঁ উত্তর দিতেই আমি তাঁর রুমাল সরিয়ে ফেলি। মাকে দেখে বাবা যে হাসিটি দিয়েছিলেন তা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাসি। সারা দিনে তিনি এ হাসি থামাতে পারেননি। প্রতীকী বিয়েকে স্মরণীয় করতে তাঁরা পরস্পরকে চুমুও খান।
বিয়েতে পুরোনো দিনের বিয়ের আবহ তুলে ধরতে স্যাক্সোফোন এবং গিটারে ১৯৪০-এর যুগের হিট গান বাজান এই দম্পতির সংগীত থেরাপিস্ট। সারানো তোরণের সামনে তাঁরা আলিঙ্গন এবং চুম্বনও করেন।
উদ্যাপনের সময় একজন স্থানীয় প্রতিবেদক এই দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ৭৭ বছরে আপনাদের সবচেয়ে ভালো বিষয় কী ছিল? স্বামীর উত্তর, 'ফ্র্যাঙ্কি আমার পাশে আছে এই বিষয়টিই'। এদিকে স্ত্রীর উত্তর—আমি সব সময় একটি ছোট্ট উক্তির কথা ভাবি, 'প্রভু, আমাকে ধৈর্য দিন'। এ উত্তরে উপস্থিত সবাই হেসে ওঠেন।
এই ঘটনার ছবি হাজার হাজার মানুষ সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। এ প্রসঙ্গে বিলোডাউ বলেন, 'আমি ও আমার ভাই চমৎকার বাবা-মা পেয়েছি। তাঁদের এ গল্পটি হাজার হাজার মানুষকে এভাবে স্পর্শ করাটা অবশ্যই সম্মানের।'
প্রসঙ্গত, রইস ১৯৭২ সালে বিমানবাহিনী থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত অয়েলওয়েন ইমপ্লিমেন্ট কোম্পানির যৌথ মালিকানায় ছিলেন এবং পরে শহরের স্কুলে কাজ করেন। ফ্র্যাঙ্কি একজন গৃহকর্তা এবং ডেন্টাল সহকারী ছিলেন, সেই সঙ্গে একজন ফুল বিক্রেতাও ছিলেন। তাঁদের দুই সন্তান, চার নাতি-নাতনি এবং বেশ কয়েকজন পর নাতি-নাতনি রয়েছে।
৯৭ বছর বয়সী ফ্র্যাঙ্কি কিং এবং ৯৮ বছর বয়সী রইসের বিয়ে! বর, কনে সাজে এই মার্কিন দম্পতির চুমুসহ বেশ কিছু রোমান্টিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল। এবার জানা গেল—ঠিক বিয়ে নয়; ৭৭ তম বিবাহবার্ষিকীতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর এমন দৃশ্যে দেখা গেল।
এই দম্পতির মেয়ে সু বিলোডাউর উদ্ধৃতি দিয়ে গুডনিউজনেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে বলা হয়—মা বলতেন, আমরা দু'দিনের নোটিশে বিয়ে করেছিলাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিদেশ যাওয়ার আগে বাবা অল্প সময়ের ছুটিতে এসেছিলেন। তাই বড় করে বিয়ের পরিকল্পনা করার সময় ছিল না। এমনকি একজন ফটোগ্রাফারও ছিল না।
বিয়ের প্রায় ৮ দশক পরে এসে এই আয়োজনটি করেছে রাজারা সেন্ট ক্রিক্স হসপাইস। আয়োজকেরা এই দম্পতির বাড়ির পেছনের উঠোনটিকে ১৯৪০ এর দশকের বিয়ের মতো সাজিয়ে দেয়। বিশেষ দিনটি নথিভুক্ত করার জন্য রাখা হয় ফটোগ্রাফারও। সেন্ট ক্রিক্সের এক কর্মী ফ্রাঙ্কিকে একটি পুরোনো বিবাহের পোশাক কিনে দেন। রইসকে বিমানবাহিনীর ইউনিফর্ম সরবরাহ করেছেন আরেকজন স্বাস্থ্য সহায়ক।
প্রতীকী বিয়ের আয়োজন প্রসঙ্গে বিলোডাউ বলেন, 'তাঁরা আমার বাবাকে বাইরে নিয়ে বসিয়ে দেয় এবং আমরা তাঁর চোখের চারপাশে রুমাল রাখি। এরপর মা উঠোনে হেঁটে বাবার সামনে দাঁড়ান। এরপর বাবাকে বললাম, 'তুমি কি তোমার বধূকে দেখতে প্রস্তুত? হ্যাঁ উত্তর দিতেই আমি তাঁর রুমাল সরিয়ে ফেলি। মাকে দেখে বাবা যে হাসিটি দিয়েছিলেন তা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাসি। সারা দিনে তিনি এ হাসি থামাতে পারেননি। প্রতীকী বিয়েকে স্মরণীয় করতে তাঁরা পরস্পরকে চুমুও খান।
বিয়েতে পুরোনো দিনের বিয়ের আবহ তুলে ধরতে স্যাক্সোফোন এবং গিটারে ১৯৪০-এর যুগের হিট গান বাজান এই দম্পতির সংগীত থেরাপিস্ট। সারানো তোরণের সামনে তাঁরা আলিঙ্গন এবং চুম্বনও করেন।
উদ্যাপনের সময় একজন স্থানীয় প্রতিবেদক এই দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ৭৭ বছরে আপনাদের সবচেয়ে ভালো বিষয় কী ছিল? স্বামীর উত্তর, 'ফ্র্যাঙ্কি আমার পাশে আছে এই বিষয়টিই'। এদিকে স্ত্রীর উত্তর—আমি সব সময় একটি ছোট্ট উক্তির কথা ভাবি, 'প্রভু, আমাকে ধৈর্য দিন'। এ উত্তরে উপস্থিত সবাই হেসে ওঠেন।
এই ঘটনার ছবি হাজার হাজার মানুষ সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। এ প্রসঙ্গে বিলোডাউ বলেন, 'আমি ও আমার ভাই চমৎকার বাবা-মা পেয়েছি। তাঁদের এ গল্পটি হাজার হাজার মানুষকে এভাবে স্পর্শ করাটা অবশ্যই সম্মানের।'
প্রসঙ্গত, রইস ১৯৭২ সালে বিমানবাহিনী থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত অয়েলওয়েন ইমপ্লিমেন্ট কোম্পানির যৌথ মালিকানায় ছিলেন এবং পরে শহরের স্কুলে কাজ করেন। ফ্র্যাঙ্কি একজন গৃহকর্তা এবং ডেন্টাল সহকারী ছিলেন, সেই সঙ্গে একজন ফুল বিক্রেতাও ছিলেন। তাঁদের দুই সন্তান, চার নাতি-নাতনি এবং বেশ কয়েকজন পর নাতি-নাতনি রয়েছে।
পুলিশের স্থাপন করা ব্যারিকেড ভেঙে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে ঢুকে পড়েছে ইমরান খানের সমর্থকেরা। তারা ঢুকে পড়ার পরপরই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়ে গেছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে তাঁর সমর্থকেরা আজ মঙ্গলবার
২৮ মিনিট আগেগুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল—মুসলিম ভোটের বিভাজন। যার ফলে, রাজ্য বিধানসভার মুসলিম অধ্যুষিত ৩৮টি আসনের একটি বড় অংশকেই শাসক জোটকে পকেটে পুরতে সহায়তা করেছে
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ফেডারেল রাজধানী ইসলামাবাদে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সমর্থকেরা রাজধানীতে পৌঁছে বিক্ষোভ করতে পারে
৩ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা শ্রীনগর হাইওয়েতে একটি গাড়ি রেঞ্জারস সদস্যদের ওপর উঠিয়ে দিলে চার সদস্য নিহত হন এবং আরও পাঁচ রেঞ্জারস ও দুই পুলিশ কর্মকর্তা আহত হন। তবে একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৪ রেঞ্জারস এবং দুই পুলিশ কর্মকর্তার প্রাণ গেছে। এ ছাড়া ১০০-এর বেশি পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে