অনলাইন ডেস্ক
অজানা উড়ন্ত বস্তু বা ইউএফও সম্পর্কে অনেক ধরনের গল্পই চালু আছে। ভিনগ্রহের প্রাণীদের যান হিসেবে ইউএফওকে কল্পনা করা হয়েছে অনেক কল্পকাহিনিতে। ইউএফওর সত্যতা নিয়ে এখনো কিছুই প্রমাণিত হয়নি। তবে গবেষণা হয়েছে বিস্তর। যুক্তরাষ্ট্রে এসংক্রান্ত গবেষণার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত এক ব্যক্তিই বলেছেন, ষড়যন্ত্রতত্ত্ব দিয়ে এসব গল্পকে যাঁরা চালু রাখেন, তাঁদের অধিকাংশই সরকারের ভেতরে থাকা কর্মকর্তা। লাখ লাখ করদাতার ডলার ব্যয় হয় এসব গবেষণায়, যার ফলাফল এখনো শূন্য।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। পেন্টাগনের অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনার তদন্তকারী সংস্থার (ইউএপি) সাবেক প্রধান শন কার্কপ্যাট্রিক চলতি সপ্তাহে একটি পডকাস্টে হাজির হয়ে এসব কথা বলেছেন।
গত মাসেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের অল-ডোমেইন অ্যানোমালি রেজল্যুশন অফিসের (অ্যারো) পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনাগুলোর ব্যাপারে সামরিক প্রতিবেদন তৈরি করা এবং সরকার এ ব্যাপারে কী জানে তা পরিষ্কার করতেই ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অ্যারো। শন কার্কপ্যাট্রিক ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক।
ইন দ্য রুম উইদ পিটার বার্গেন নামক পডকাস্টে শন কার্কপ্যাট্রিক বলেন, অ্যারোর প্রথম ঐতিহাসিক রেকর্ডের প্রতিবেদনটি কংগ্রেসে জমা দেওয়া হয়েছে। এ বছরের শেষ দিকে এটি প্রকাশিত হওয়ার কথা। প্রতিবেদনটিতে অ্যালিয়েনের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণ নেই।
সাবেক মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ডেভিড গ্রুশ গত বছর অ্যালিয়েনের অক্ষত যান এবং এমন কিছু জৈবিক পদার্থ দেখার চমকপ্রদ দাবি করেছিলেন, যা মানুষের নয়। এসব নিদর্শন সুরক্ষিত জায়গায় রাখা আছে বলে দাবি করা হয়।
এ রকম ঘটনার উল্লেখ করে পডকাস্টে কার্কপ্যাট্রিক বলেন, সরকারের ইউএফও-সংক্রান্ত গবেষণার মূল ব্যক্তিরা অপ্রমাণিত গল্পগুলো ছড়ালে অনেক আইনপ্রণেতাই খুশি হন। তারাই আবার কংগ্রেসের সঙ্গে আইন প্রণয়নের ব্যাপারে পর্দার আড়ালে কাজ করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এমন ব্যক্তিও আছেন, যাঁরা মার্কিন কোম্পানি ও মার্কিন সেনাবাহিনীর সঙ্গে একই সঙ্গে কাজ করেন। তাঁরা খুঁজে পাওয়া একটি ধাতবখণ্ডকে ইউএপি বলে দাবি করেন, যেটা আসলে ১৯৫০-এর দশকে বিধ্বস্ত হওয়া ক্ষেপণাস্ত্রের কোনো অংশ। তারাই মানুষকে অদ্ভুত সব গল্প বলবে। এসব গল্প শোনা মানুষ এসে বলবে, তারা নিজেরা কিছুই দেখেনি বা শোনেনি। কিন্তু মানুষ এসব বলাবলি করে।’
কার্কপ্যাট্রিক এসবের সঙ্গে জড়িত কারও নাম বলেননি। তিনি বার্গেনের সঙ্গে একমত হন এ বিষয়ে যে, ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্বে সত্যিকারের বিশ্বাসীরাই ষড়যন্ত্রতত্ত্বগুলো তৈরি করে। অ্যালিয়েনের অস্তিত্ব প্রমাণের তদন্তে সরকারকে জড়াতেই তারা এসব গল্প ফাঁদে।
কার্কপ্যাট্রিক বলেন, ‘এই চাকরিতে সবচেয়ে ভালো যা ঘটতে পারত তা হলো, আমি অ্যালিয়েনদের খুঁজে পেয়েছি এবং তাদের নিয়ে নতুন কোনো প্রকল্প শুরু করছি। কিন্তু সত্যি হচ্ছে, কিছুই নেই। অ্যালিয়েনের কোনো প্রমাণ নেই, সরকারি ষড়যন্ত্রেরও কোনো প্রমাণ নেই।’
গত সপ্তাহে সায়েন্টিফিক আমেরিকানে প্রকাশিত পদত্যাগ সম্পর্কিত এক প্রবন্ধে কার্কপ্যাট্রিক আশঙ্কার কথা বলেছিলেন যে, আইনপ্রণেতারা অনেক ক্ষেত্রেই ষড়যন্ত্রতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। সেখানে তিনি লেখেন, যাঁরা এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন বা রায় দেন, তাঁদের মধ্যে প্রমাণের ওপর ভিত্তি না করার প্রবণতা দেখা যায়, যা সমস্যা সৃষ্টি করে।
তিনি আরও লেখেন, কংগ্রেসের কিছু সদস্য এ বিষয়ে প্রমাণভিত্তিক ব্রিফিংয়ের চেয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে অ্যালিয়েন নিয়ে মতামত দিতেই পছন্দ করেন। পাদপ্রদীপের আলোয় আসার চেয়ে সমালোচনামূলক চিন্তার দক্ষতা প্রদর্শনের দায়িত্ব রয়েছে তাদের।
বার্গেনের সঙ্গে কথোপকথনে স্পষ্ট ছিল কার্কপ্যাট্রিকের হতাশা। তিনি বলেন, তাঁর বিভাগ অনেক আগেই এমন একটি মিশন নিয়েছিল, যা সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক কাঠামো এবং ডেটা পরিচালিত পদ্ধতি ব্যবহার করে ইউএফও-সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সমন্বিত ও মূল্যায়ন করবে। কিন্তু ভুল বর্ণনা, অর্ধসত্য এবং অনির্ভরযোগ্য উৎস ব্যবহার করায় সেই মিশন বাধাগ্রস্ত হয়।
কার্কপ্যাট্রিক বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইউএফও বলে দাবি করা ভিডিওর অন্তত ৯০ শতাংশের পুরোপুরি যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিয়েছে তার দল। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় প্রায় প্রতি ১০ বারের মধ্যে ৯ বারই দৃষ্টিভ্রমের ঘটনা ঘটে, যাকে আমরা প্যারালাক্স বলি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা তথ্যের অভাবে ব্যাখ্যা দিতে পারি না।’
বেশির ভাগ মানুষই এসব ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মেনে নিতে চায় না বলে মন্তব্য করেন কার্কপ্যাট্রিক। তিনি বলেন, ‘এটি অনেকটা ধর্মীয় বিশ্বাসের মতো, যা সমালোচনামূলক ভাবনা এবং যুক্তিবাদী চিন্তাকে অতিক্রম করে যায়।’
অজানা উড়ন্ত বস্তু বা ইউএফও সম্পর্কে অনেক ধরনের গল্পই চালু আছে। ভিনগ্রহের প্রাণীদের যান হিসেবে ইউএফওকে কল্পনা করা হয়েছে অনেক কল্পকাহিনিতে। ইউএফওর সত্যতা নিয়ে এখনো কিছুই প্রমাণিত হয়নি। তবে গবেষণা হয়েছে বিস্তর। যুক্তরাষ্ট্রে এসংক্রান্ত গবেষণার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত এক ব্যক্তিই বলেছেন, ষড়যন্ত্রতত্ত্ব দিয়ে এসব গল্পকে যাঁরা চালু রাখেন, তাঁদের অধিকাংশই সরকারের ভেতরে থাকা কর্মকর্তা। লাখ লাখ করদাতার ডলার ব্যয় হয় এসব গবেষণায়, যার ফলাফল এখনো শূন্য।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। পেন্টাগনের অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনার তদন্তকারী সংস্থার (ইউএপি) সাবেক প্রধান শন কার্কপ্যাট্রিক চলতি সপ্তাহে একটি পডকাস্টে হাজির হয়ে এসব কথা বলেছেন।
গত মাসেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের অল-ডোমেইন অ্যানোমালি রেজল্যুশন অফিসের (অ্যারো) পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনাগুলোর ব্যাপারে সামরিক প্রতিবেদন তৈরি করা এবং সরকার এ ব্যাপারে কী জানে তা পরিষ্কার করতেই ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অ্যারো। শন কার্কপ্যাট্রিক ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক।
ইন দ্য রুম উইদ পিটার বার্গেন নামক পডকাস্টে শন কার্কপ্যাট্রিক বলেন, অ্যারোর প্রথম ঐতিহাসিক রেকর্ডের প্রতিবেদনটি কংগ্রেসে জমা দেওয়া হয়েছে। এ বছরের শেষ দিকে এটি প্রকাশিত হওয়ার কথা। প্রতিবেদনটিতে অ্যালিয়েনের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণ নেই।
সাবেক মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ডেভিড গ্রুশ গত বছর অ্যালিয়েনের অক্ষত যান এবং এমন কিছু জৈবিক পদার্থ দেখার চমকপ্রদ দাবি করেছিলেন, যা মানুষের নয়। এসব নিদর্শন সুরক্ষিত জায়গায় রাখা আছে বলে দাবি করা হয়।
এ রকম ঘটনার উল্লেখ করে পডকাস্টে কার্কপ্যাট্রিক বলেন, সরকারের ইউএফও-সংক্রান্ত গবেষণার মূল ব্যক্তিরা অপ্রমাণিত গল্পগুলো ছড়ালে অনেক আইনপ্রণেতাই খুশি হন। তারাই আবার কংগ্রেসের সঙ্গে আইন প্রণয়নের ব্যাপারে পর্দার আড়ালে কাজ করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এমন ব্যক্তিও আছেন, যাঁরা মার্কিন কোম্পানি ও মার্কিন সেনাবাহিনীর সঙ্গে একই সঙ্গে কাজ করেন। তাঁরা খুঁজে পাওয়া একটি ধাতবখণ্ডকে ইউএপি বলে দাবি করেন, যেটা আসলে ১৯৫০-এর দশকে বিধ্বস্ত হওয়া ক্ষেপণাস্ত্রের কোনো অংশ। তারাই মানুষকে অদ্ভুত সব গল্প বলবে। এসব গল্প শোনা মানুষ এসে বলবে, তারা নিজেরা কিছুই দেখেনি বা শোনেনি। কিন্তু মানুষ এসব বলাবলি করে।’
কার্কপ্যাট্রিক এসবের সঙ্গে জড়িত কারও নাম বলেননি। তিনি বার্গেনের সঙ্গে একমত হন এ বিষয়ে যে, ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্বে সত্যিকারের বিশ্বাসীরাই ষড়যন্ত্রতত্ত্বগুলো তৈরি করে। অ্যালিয়েনের অস্তিত্ব প্রমাণের তদন্তে সরকারকে জড়াতেই তারা এসব গল্প ফাঁদে।
কার্কপ্যাট্রিক বলেন, ‘এই চাকরিতে সবচেয়ে ভালো যা ঘটতে পারত তা হলো, আমি অ্যালিয়েনদের খুঁজে পেয়েছি এবং তাদের নিয়ে নতুন কোনো প্রকল্প শুরু করছি। কিন্তু সত্যি হচ্ছে, কিছুই নেই। অ্যালিয়েনের কোনো প্রমাণ নেই, সরকারি ষড়যন্ত্রেরও কোনো প্রমাণ নেই।’
গত সপ্তাহে সায়েন্টিফিক আমেরিকানে প্রকাশিত পদত্যাগ সম্পর্কিত এক প্রবন্ধে কার্কপ্যাট্রিক আশঙ্কার কথা বলেছিলেন যে, আইনপ্রণেতারা অনেক ক্ষেত্রেই ষড়যন্ত্রতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। সেখানে তিনি লেখেন, যাঁরা এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন বা রায় দেন, তাঁদের মধ্যে প্রমাণের ওপর ভিত্তি না করার প্রবণতা দেখা যায়, যা সমস্যা সৃষ্টি করে।
তিনি আরও লেখেন, কংগ্রেসের কিছু সদস্য এ বিষয়ে প্রমাণভিত্তিক ব্রিফিংয়ের চেয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে অ্যালিয়েন নিয়ে মতামত দিতেই পছন্দ করেন। পাদপ্রদীপের আলোয় আসার চেয়ে সমালোচনামূলক চিন্তার দক্ষতা প্রদর্শনের দায়িত্ব রয়েছে তাদের।
বার্গেনের সঙ্গে কথোপকথনে স্পষ্ট ছিল কার্কপ্যাট্রিকের হতাশা। তিনি বলেন, তাঁর বিভাগ অনেক আগেই এমন একটি মিশন নিয়েছিল, যা সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক কাঠামো এবং ডেটা পরিচালিত পদ্ধতি ব্যবহার করে ইউএফও-সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সমন্বিত ও মূল্যায়ন করবে। কিন্তু ভুল বর্ণনা, অর্ধসত্য এবং অনির্ভরযোগ্য উৎস ব্যবহার করায় সেই মিশন বাধাগ্রস্ত হয়।
কার্কপ্যাট্রিক বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইউএফও বলে দাবি করা ভিডিওর অন্তত ৯০ শতাংশের পুরোপুরি যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিয়েছে তার দল। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় প্রায় প্রতি ১০ বারের মধ্যে ৯ বারই দৃষ্টিভ্রমের ঘটনা ঘটে, যাকে আমরা প্যারালাক্স বলি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা তথ্যের অভাবে ব্যাখ্যা দিতে পারি না।’
বেশির ভাগ মানুষই এসব ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মেনে নিতে চায় না বলে মন্তব্য করেন কার্কপ্যাট্রিক। তিনি বলেন, ‘এটি অনেকটা ধর্মীয় বিশ্বাসের মতো, যা সমালোচনামূলক ভাবনা এবং যুক্তিবাদী চিন্তাকে অতিক্রম করে যায়।’
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেছেন, আগামী ৫ নভেম্বরের আগেই ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধবিরতি হতে পারে। গতকাল বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিশেষ দূত আমোস হচস্টেইন টেলিফোনে আলাপকালে তাঁকে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন মিকাতি
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ-ত্রিপুরা সীমান্তে জরাজীর্ণ কাঁটাতারের বেড়ার ফায়দা তুলতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল। এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন ত্রিপুরার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও লোকসভা সদস্য বিপ্লব কুমার দেব। তাঁর মতে, বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার ‘অস্থির’ পরিস্থিতির কারণে এই বিষয়টি থেকে ফায়দা লুটতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল
১ ঘণ্টা আগেকুয়েতে ঘরের ভেতরে চোখ ও হাত বেঁধে এক পুরুষকে লাঞ্ছিত ও নির্যাতনের অভিযোগে বাংলাদেশি এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে ট্রাম্পকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন কমলা হ্যারিস। গত মঙ্গলবার রয়টার্স-ইপসোস প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, ৪৪ শতাংশ কমলা হ্যারিস এবং ৪৩ শতাংশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। বাকি ১৩ শতাংশ লিবার্টেরিয়ান পার্টি, গ্রিন পার্টিসহ অন্যদের
১ ঘণ্টা আগে