অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার বিভিন্নভাবেই এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস। বেশিসংখ্যক ধনকুবের তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। ধনকুবেরের সংখ্যায় এবার একটু পিছিয়েই আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এক ধনকুবেরের কাছ থেকে তিনি যে পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন, তা চোখ কপালে তোলার মতোই।
যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, গত তিন মাসে ট্রাম্পের পেছনে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঢেলেছেন আলোচিত মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯০০ কোটি (৮৯৮ দশমিক ৪৯ কোটি) টাকার সমান। মূলত ট্রাম্পের হয়ে নির্বাচনী প্রচারের কাজ করছে এমন গোষ্ঠীগুলোর পেছনে অর্থ ঢালছেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে মূলত এটা প্রমাণ হচ্ছে, ইলন মাস্ক আসলে কতটা চাইছেন ট্রাম্প এবারের নির্বাচনে জিতুক।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ইলেকশন কমিশনের কাছে এই অর্থ ব্যয়ের হিসাব দিয়েছে ইলন মাস্কের তৈরি প্রতিষ্ঠান আমেরিকা প্যাক। গত মঙ্গলবার এই হিসাব দিয়েছে তারা। এই হিসাব থেকে দেখা যায়, গত জুলাই মাসে ট্রাম্পের পেছনে ইলন ব্যয় করেছেন দেড় কোটি ডলার; এ ছাড়া আগস্টে তিন কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে তিন কোটি ডলার ব্যয় করেছেন তিনি। আর এই অর্থ ব্যয় হচ্ছে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোয়, যেখানে ট্রাম্পের জয় জরুরি।
ট্রাম্পের জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করা হচ্ছে ইলন মাস্কের দেওয়া অর্থে। এই বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে ই-মেইলে এবং ডিজিটাল বিভিন্ন মাধ্যমে। এ জন্য সাড়ে ৭ কোটি ডলারের ৬০ শতাংশ ব্যয় হয়েছে।
কোন ধনকুবের কার পেছনে অর্থ ব্যয় করছেন, এই হিসাব চলতি সপ্তাহেই এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ৭৬ জন ধনকুবের কমলাকে অর্থায়ন করছেন। এর মধ্যে মাইকেল ব্লুমবার্গ, আর্থার ব্ল্যাক, স্টিভেন স্পিলবার্গ, রিড হফম্যানের মতো ধনকুবেররা রয়েছেন।
অন্যদিকে ৪৯ জন ধনকুবের ট্রাম্পকে অর্থায়ন করছেন। তাঁদের মধ্যে মরিয়ম অ্যাডেলসন, ডন আহর্ন, লিন্ডা ম্যাকমোহন রয়েছেন। তবে অর্থায়ন না করে নিরপেক্ষ অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন জেফ বেজোস, মার্ক জাকারবার্গ, বিল গেটস, ওয়ারেন বাফেট।
তবে ইলন মাস্ক আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিলেও তাঁর কোম্পানিগুলোর—টেসলা, স্পেসএক্স এবং এক্স—কর্মীরা তহবিল জোগাচ্ছেন ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ও ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে। মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার কর্মীরা কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী তহবিলে ৪২ হাজার ৮২৪ ডলার অনুদান দিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্পের তহবিলে কোম্পানিটির কর্মীরা দিয়েছেন এর প্রায় অর্ধেক—২৪ হাজার ৮৪০ ডলার। মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনসিক্রেট এই তথ্য জানিয়েছে।
ইলন মাস্কের আরেক কোম্পানি স্পেসএক্সের কর্মীরা কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী তহবিলে অনুদান দিয়েছেন ৩৪ হাজার ৫২৬ ডলার এবং বিপরীতে ট্রাম্পের তহবিলে গেছে মাত্র ৭ হাজার ৬৫২ ডলার। পাশাপাশি মাস্কের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্সের কর্মীরা হ্যারিসের তহবিলে দিয়েছেন ১৩ হাজার ২১৩ ডলার এবং ট্রাম্পকে দিয়েছেন মাত্র ৫০০ ডলার।
যদিও মাস্কের কর্মীদের তরফ থেকে কমলা হ্যারিসকে দেওয়া এই নির্বাচনী তহবিল পরিমাণে খুবই ছোট, কিন্তু এই বিষয়টি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, তাঁর প্রতিষ্ঠার কর্মীরা রাজনৈতিক জায়গায় তাঁর বিরোধী মতকেও প্রাধান্য দেয়। এই বিষয়ে জানতে চেয়ে মাস্কের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি জবাব দেননি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার বিভিন্নভাবেই এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস। বেশিসংখ্যক ধনকুবের তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। ধনকুবেরের সংখ্যায় এবার একটু পিছিয়েই আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এক ধনকুবেরের কাছ থেকে তিনি যে পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন, তা চোখ কপালে তোলার মতোই।
যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, গত তিন মাসে ট্রাম্পের পেছনে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঢেলেছেন আলোচিত মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯০০ কোটি (৮৯৮ দশমিক ৪৯ কোটি) টাকার সমান। মূলত ট্রাম্পের হয়ে নির্বাচনী প্রচারের কাজ করছে এমন গোষ্ঠীগুলোর পেছনে অর্থ ঢালছেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে মূলত এটা প্রমাণ হচ্ছে, ইলন মাস্ক আসলে কতটা চাইছেন ট্রাম্প এবারের নির্বাচনে জিতুক।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ইলেকশন কমিশনের কাছে এই অর্থ ব্যয়ের হিসাব দিয়েছে ইলন মাস্কের তৈরি প্রতিষ্ঠান আমেরিকা প্যাক। গত মঙ্গলবার এই হিসাব দিয়েছে তারা। এই হিসাব থেকে দেখা যায়, গত জুলাই মাসে ট্রাম্পের পেছনে ইলন ব্যয় করেছেন দেড় কোটি ডলার; এ ছাড়া আগস্টে তিন কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে তিন কোটি ডলার ব্যয় করেছেন তিনি। আর এই অর্থ ব্যয় হচ্ছে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোয়, যেখানে ট্রাম্পের জয় জরুরি।
ট্রাম্পের জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করা হচ্ছে ইলন মাস্কের দেওয়া অর্থে। এই বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে ই-মেইলে এবং ডিজিটাল বিভিন্ন মাধ্যমে। এ জন্য সাড়ে ৭ কোটি ডলারের ৬০ শতাংশ ব্যয় হয়েছে।
কোন ধনকুবের কার পেছনে অর্থ ব্যয় করছেন, এই হিসাব চলতি সপ্তাহেই এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ৭৬ জন ধনকুবের কমলাকে অর্থায়ন করছেন। এর মধ্যে মাইকেল ব্লুমবার্গ, আর্থার ব্ল্যাক, স্টিভেন স্পিলবার্গ, রিড হফম্যানের মতো ধনকুবেররা রয়েছেন।
অন্যদিকে ৪৯ জন ধনকুবের ট্রাম্পকে অর্থায়ন করছেন। তাঁদের মধ্যে মরিয়ম অ্যাডেলসন, ডন আহর্ন, লিন্ডা ম্যাকমোহন রয়েছেন। তবে অর্থায়ন না করে নিরপেক্ষ অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন জেফ বেজোস, মার্ক জাকারবার্গ, বিল গেটস, ওয়ারেন বাফেট।
তবে ইলন মাস্ক আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিলেও তাঁর কোম্পানিগুলোর—টেসলা, স্পেসএক্স এবং এক্স—কর্মীরা তহবিল জোগাচ্ছেন ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ও ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে। মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার কর্মীরা কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী তহবিলে ৪২ হাজার ৮২৪ ডলার অনুদান দিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্পের তহবিলে কোম্পানিটির কর্মীরা দিয়েছেন এর প্রায় অর্ধেক—২৪ হাজার ৮৪০ ডলার। মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনসিক্রেট এই তথ্য জানিয়েছে।
ইলন মাস্কের আরেক কোম্পানি স্পেসএক্সের কর্মীরা কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী তহবিলে অনুদান দিয়েছেন ৩৪ হাজার ৫২৬ ডলার এবং বিপরীতে ট্রাম্পের তহবিলে গেছে মাত্র ৭ হাজার ৬৫২ ডলার। পাশাপাশি মাস্কের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্সের কর্মীরা হ্যারিসের তহবিলে দিয়েছেন ১৩ হাজার ২১৩ ডলার এবং ট্রাম্পকে দিয়েছেন মাত্র ৫০০ ডলার।
যদিও মাস্কের কর্মীদের তরফ থেকে কমলা হ্যারিসকে দেওয়া এই নির্বাচনী তহবিল পরিমাণে খুবই ছোট, কিন্তু এই বিষয়টি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, তাঁর প্রতিষ্ঠার কর্মীরা রাজনৈতিক জায়গায় তাঁর বিরোধী মতকেও প্রাধান্য দেয়। এই বিষয়ে জানতে চেয়ে মাস্কের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি জবাব দেননি।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৭ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ১০ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৫–এর ১৫ তম প্রদর্শনী বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটির ১৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মাংস বিক্রি ও পরিবেশনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে