অনলাইন ডেস্ক
অস্ত্র কেনাবেচার পঞ্চবার্ষিক হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবেশী দেশ ভারতই গত পাঁচ বছরে পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি অস্ত্র ক্রয় করেছে। ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) একটি নতুন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আজ সোমবার দ্য প্রিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০১৮—এই পাঁচ বছরের তুলনায় ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে ভারতের অস্ত্র আমদানি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের ভেতরেই বিপুলসংখ্যক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ভারত সরকার।
এসআইপিআরআই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে। গত পাঁচ বছরে ভারতের আমদানি করা অস্ত্রের এক-তৃতীয়াংশের বেশি (প্রায় ৩৬ শতাংশ) রাশিয়া সরবরাহ করেছে।
শুধু তা-ই নয়, গত পাঁচ বছরে ফ্রান্স যে দেশে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে, সেই দেশটিও ভারত। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সের সরবরাহ করা অস্ত্রের ৩০ শতাংশই ভারত ক্রয় করেছে।
এসআইপিআরআই প্রতিবেদন বলছে, ২০১৪—১৮ পঞ্চবার্ষিকের তুলনায় ২০১৯— ২৩ পঞ্চবার্ষিকে ফ্রান্সের অস্ত্র ব্যবসা ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে রাশিয়াকে টপকে যুক্তরাষ্ট্রের পর ফ্রান্সই এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ। মূলত ভারত, কাতার ও মিসরে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করার কারণেই ফরাসিদের অস্ত্র ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছে।
এদিকে পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের তুলনায় গত পাঁচ বছরে রাশিয়ার অস্ত্র বিক্রি অর্ধেকেরও বেশি প্রায় ৫৩ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে রাশিয়া যখন ৩১টি দেশে বড় অস্ত্র রপ্তানি করেছিল, সেই তুলনায় ২০২৩ সালে তারা মাত্র ১২টি দেশে এ ধরনের রপ্তানি করেছে। রুশ অস্ত্র ব্যবসা এমন একসময়ে কমে গেছে, যখন দেশটি ইউক্রেনে সর্বাত্মক হামলা পরিচালনা করছে এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এসব নিষেধাজ্ঞায় দেশটির অস্ত্র ব্যবসাকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা গেছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো আর্থিক নানা সমস্যার মধ্যেও গত পাঁচ বছরে পাকিস্তানের অস্ত্র আমদানি ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে অস্ত্র আমদানিতে পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম দেশ ছিল পাকিস্তান। দেশটি তার আমদানি করা অস্ত্রের ৮২ শতাংশই চীন থেকে ক্রয় করেছে। এর ফলে অস্ত্র ব্যবসায় চীনও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে।
সামগ্রিকভাবে দেখা গেছে, রাশিয়ার অস্ত্র রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেলেও গত পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের অস্ত্র রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবসা ১৭ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে বিশ্বে রপ্তানি হওয়া মোট অস্ত্রের ৪২ শতাংশই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের দখলে। গত পাঁচ বছরে দেশটি ১০৭টি দেশে বড় ধরনের অস্ত্রের চালান পাঠিয়েছে। গত ২৫ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো এশিয়া এবং ওশেনিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
অস্ত্র কেনাবেচার পঞ্চবার্ষিক হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবেশী দেশ ভারতই গত পাঁচ বছরে পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি অস্ত্র ক্রয় করেছে। ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) একটি নতুন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আজ সোমবার দ্য প্রিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০১৮—এই পাঁচ বছরের তুলনায় ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে ভারতের অস্ত্র আমদানি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের ভেতরেই বিপুলসংখ্যক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ভারত সরকার।
এসআইপিআরআই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে। গত পাঁচ বছরে ভারতের আমদানি করা অস্ত্রের এক-তৃতীয়াংশের বেশি (প্রায় ৩৬ শতাংশ) রাশিয়া সরবরাহ করেছে।
শুধু তা-ই নয়, গত পাঁচ বছরে ফ্রান্স যে দেশে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে, সেই দেশটিও ভারত। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সের সরবরাহ করা অস্ত্রের ৩০ শতাংশই ভারত ক্রয় করেছে।
এসআইপিআরআই প্রতিবেদন বলছে, ২০১৪—১৮ পঞ্চবার্ষিকের তুলনায় ২০১৯— ২৩ পঞ্চবার্ষিকে ফ্রান্সের অস্ত্র ব্যবসা ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে রাশিয়াকে টপকে যুক্তরাষ্ট্রের পর ফ্রান্সই এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ। মূলত ভারত, কাতার ও মিসরে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করার কারণেই ফরাসিদের অস্ত্র ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছে।
এদিকে পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের তুলনায় গত পাঁচ বছরে রাশিয়ার অস্ত্র বিক্রি অর্ধেকেরও বেশি প্রায় ৫৩ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে রাশিয়া যখন ৩১টি দেশে বড় অস্ত্র রপ্তানি করেছিল, সেই তুলনায় ২০২৩ সালে তারা মাত্র ১২টি দেশে এ ধরনের রপ্তানি করেছে। রুশ অস্ত্র ব্যবসা এমন একসময়ে কমে গেছে, যখন দেশটি ইউক্রেনে সর্বাত্মক হামলা পরিচালনা করছে এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এসব নিষেধাজ্ঞায় দেশটির অস্ত্র ব্যবসাকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা গেছে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো আর্থিক নানা সমস্যার মধ্যেও গত পাঁচ বছরে পাকিস্তানের অস্ত্র আমদানি ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে অস্ত্র আমদানিতে পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম দেশ ছিল পাকিস্তান। দেশটি তার আমদানি করা অস্ত্রের ৮২ শতাংশই চীন থেকে ক্রয় করেছে। এর ফলে অস্ত্র ব্যবসায় চীনও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে।
সামগ্রিকভাবে দেখা গেছে, রাশিয়ার অস্ত্র রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেলেও গত পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের অস্ত্র রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবসা ১৭ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে বিশ্বে রপ্তানি হওয়া মোট অস্ত্রের ৪২ শতাংশই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের দখলে। গত পাঁচ বছরে দেশটি ১০৭টি দেশে বড় ধরনের অস্ত্রের চালান পাঠিয়েছে। গত ২৫ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো এশিয়া এবং ওশেনিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
২ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
২ ঘণ্টা আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
২ ঘণ্টা আগে