আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশটি থেকে অবৈধ অভিবাসীদের তাড়াতে তিনি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন এবং সামরিক বাহিনীকে কাজে লাগাবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানায়, গত সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প। তিনি মূলত রক্ষণশীল জুডিশিয়াল ওয়াচের প্রেসিডেন্ট টম ফিটনের ৮ নভেম্বরের এক পোস্টের জবাব দিয়েছেন। টম ফিটন ওই পোস্টে লিখেছিলেন, পরবর্তী প্রশাসন অনিবন্ধিত অভিবাসীদের গণহারে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করতে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করতে পারে। ট্রাম্প তার জবাবে পোস্টে লিখেছেন, ‘সত্য’।
এর আগে নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পরই ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম দিন থেকেই অনিবন্ধিত অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়নে কাজ শুরু করবেন। এ ছাড়া নির্বাচনের পর দেওয়া প্রথম সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প এনবিসি নিউজকে বলেছেন, গণহারে বিতাড়নের কোনো কোনো বিকল্প নেই।
অনেকেরই শঙ্কা, ট্রাম্প এবার যা করতে চলেছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণবিতাড়নের ঘটনা হতে চলেছে। অবশ্য ট্রাম্প যে খুব একটা স্বস্তিতে কাজটা করতে পারবেন, সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কারণ, ডেমাক্রেটিক পার্টির অনেক নেতাই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন, তাঁরা ট্রাম্পকে
গণবিতাড়নে সহযোগিতা করবেন না। তবে ট্রাম্পও বলে রেখেছেন, তিনি অবৈধ অভিবাসী তাড়াতে যুদ্ধকালীন প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ও সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবেন এবং বন্ধুরাষ্ট্র ও স্থানীয় সমমনা নেতাদের সঙ্গে কাজ করবেন।
পিউ রিসার্চের তথ্যমতে, ২০২২ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখের মতো। ২০২২ ও ২০২৩ সালে মার্কিন সীমান্ত অভিবাসী প্রবেশের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে ঠেকেছিল। যদিও মেক্সিকো কর্তৃপক্ষের কঠোর অবস্থান এবং বাইডেন প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপের কারণে চলতি বছর এই হার নাটকীয়ভাবে কমেছে।
ট্রাম্প যে অবৈধ অভিবাসীদের গণহারে বিতাড়নের পরিকল্পনার পথেই অগ্রসর হচ্ছেন, তার আভাসও পাওয়া যায় তাঁর সম্ভাব্য প্রশাসনের তাকালে। তিনি ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক টম হোম্যানকে ‘সীমান্ত জার’ ঘোষণা করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, সব অবৈধ ভিনদেশিকে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর কাজে হোম্যান নেতৃত্ব দেবেন।
এ ছাড়া ট্রাম্প প্রশাসনে ফিরছেন স্টিফেন মিলারও। ট্রাম্পের আগের প্রশাসনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত অভিবাসন নীতির পক্ষে কথা বলেছেন। ওই নীতিতে অভিবাসীর স্রোত ঠেকাতে সন্তানকে মা-বাবার থেকে আলাদা করাসহ বেশ কিছু কঠোর ব্যবস্থার বিধান রাখা হয়েছিল। মিলারকে এবার হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এবং স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তা উপদেষ্টা করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর এবারের প্রশাসনে থাকবেন ক্রিস্টি নোয়েমও। সাউথ ডাকোটার এই গভর্নর কঠোর অভিবাসন নীতির পক্ষের লোকদের একজন এবং ট্রাম্পের অনুগত। তিনি হবেন ট্রাম্প প্রশাসনের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশটি থেকে অবৈধ অভিবাসীদের তাড়াতে তিনি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন এবং সামরিক বাহিনীকে কাজে লাগাবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানায়, গত সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প। তিনি মূলত রক্ষণশীল জুডিশিয়াল ওয়াচের প্রেসিডেন্ট টম ফিটনের ৮ নভেম্বরের এক পোস্টের জবাব দিয়েছেন। টম ফিটন ওই পোস্টে লিখেছিলেন, পরবর্তী প্রশাসন অনিবন্ধিত অভিবাসীদের গণহারে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করতে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করতে পারে। ট্রাম্প তার জবাবে পোস্টে লিখেছেন, ‘সত্য’।
এর আগে নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পরই ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম দিন থেকেই অনিবন্ধিত অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়নে কাজ শুরু করবেন। এ ছাড়া নির্বাচনের পর দেওয়া প্রথম সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প এনবিসি নিউজকে বলেছেন, গণহারে বিতাড়নের কোনো কোনো বিকল্প নেই।
অনেকেরই শঙ্কা, ট্রাম্প এবার যা করতে চলেছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণবিতাড়নের ঘটনা হতে চলেছে। অবশ্য ট্রাম্প যে খুব একটা স্বস্তিতে কাজটা করতে পারবেন, সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কারণ, ডেমাক্রেটিক পার্টির অনেক নেতাই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন, তাঁরা ট্রাম্পকে
গণবিতাড়নে সহযোগিতা করবেন না। তবে ট্রাম্পও বলে রেখেছেন, তিনি অবৈধ অভিবাসী তাড়াতে যুদ্ধকালীন প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ও সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবেন এবং বন্ধুরাষ্ট্র ও স্থানীয় সমমনা নেতাদের সঙ্গে কাজ করবেন।
পিউ রিসার্চের তথ্যমতে, ২০২২ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখের মতো। ২০২২ ও ২০২৩ সালে মার্কিন সীমান্ত অভিবাসী প্রবেশের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে ঠেকেছিল। যদিও মেক্সিকো কর্তৃপক্ষের কঠোর অবস্থান এবং বাইডেন প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপের কারণে চলতি বছর এই হার নাটকীয়ভাবে কমেছে।
ট্রাম্প যে অবৈধ অভিবাসীদের গণহারে বিতাড়নের পরিকল্পনার পথেই অগ্রসর হচ্ছেন, তার আভাসও পাওয়া যায় তাঁর সম্ভাব্য প্রশাসনের তাকালে। তিনি ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক টম হোম্যানকে ‘সীমান্ত জার’ ঘোষণা করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, সব অবৈধ ভিনদেশিকে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর কাজে হোম্যান নেতৃত্ব দেবেন।
এ ছাড়া ট্রাম্প প্রশাসনে ফিরছেন স্টিফেন মিলারও। ট্রাম্পের আগের প্রশাসনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত অভিবাসন নীতির পক্ষে কথা বলেছেন। ওই নীতিতে অভিবাসীর স্রোত ঠেকাতে সন্তানকে মা-বাবার থেকে আলাদা করাসহ বেশ কিছু কঠোর ব্যবস্থার বিধান রাখা হয়েছিল। মিলারকে এবার হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এবং স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তা উপদেষ্টা করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর এবারের প্রশাসনে থাকবেন ক্রিস্টি নোয়েমও। সাউথ ডাকোটার এই গভর্নর কঠোর অভিবাসন নীতির পক্ষের লোকদের একজন এবং ট্রাম্পের অনুগত। তিনি হবেন ট্রাম্প প্রশাসনের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখাওয়ায় এক নিরাপত্তা চৌকিতে বোমা হামলায় কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ ও হাসপাতালের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ মিনিট আগেফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা পুনর্গঠনে বিকল্প প্রস্তাব গ্রহণ করেছে আরব দেশগুলো। গতকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত জরুরি আরব সম্মেলনে বিকল্প প্রস্তাবটি উত্থাপন করে মিসর; যা সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়েছে। সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে মিসরের...
২২ মিনিট আগেহোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে ব্যাপক বাগ্বিতণ্ডার পর দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হতে যাওয়া খনিজ চুক্তি ভেস্তে গিয়েছিল। তবে ট্রাম্প প্রশাসন ও ইউক্রেনের কর্মকর্তারা ফের সেই খনিজ সম্পদ চুক্তি স্বাক্ষরের পরিকল্
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিকটতম প্রতিবেশী কানাডা ও মেক্সিকো তাদের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঐতিহাসিক শুল্ক আরোপের কঠোর সমালোচনা করেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের এই ব্যাপক শুল্ক নীতি মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে। একইসঙ্গে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপরও শুল্ক বাড়ানো হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে বেইজিং
৯ ঘণ্টা আগে