অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কোভিড ভ্যাকসিনের মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করার পক্ষে সায় দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক আইন প্রণেতা এবং শতাধিক দেশের চাপের মুখে ডোনাল্ড ট্রাম্পকালীন মার্কিন অবস্থান থেকে সরে এলেন বাইডেন। তবে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো।
ভ্যাকসিনের মেধাস্বত্ব উন্মুক্তের প্রস্তাবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন রাজি ছিল না। ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর জো বাইডেনও সে অবস্থান বহাল রাখেন। শুধু তাই নয়, অনুমোদন না দেওয়া সত্ত্বেও অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিপুল পরিমান ভ্যাকসিন মজুত করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ভারত, বাংলাদেশের মতো বহু দেশে ভ্যাকসিন সঙ্কটের কারণে টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ক্যাথেরিন টাই একটি বিবৃতিতে বলেছেন, এটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সঙ্কট, করোনা মহামারির অস্বাভাবিক পরিস্থিতি অসাধারণ উদ্যোগ নেওয়ার ডাক দিচ্ছে। তবে টিকার মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করার বিষয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৬০ সদস্য দেশের ঐকমত্যে পৌঁছতে আরও অনেক সময় লাগতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।
বিবিসি ও রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাইডেন প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড .তেদ্রোস আধানম গ্যাব্রিয়েসুস। তিনি এটিকে করোনা মহামারি মোকাবিলায় একটি ‘স্মরণীয় মুহূর্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিনসহ জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জামগুলোর মেধাসম্পদ উন্মুক্ত করার দাবি জানিয়ে গত অক্টোবরে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এ পর্যন্ত তাদের ওই প্রস্তাবে সমর্থন দেয় ১০০টিরও বেশি দেশ। এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবে সমর্থন জানানো হলো।
বাইডেন এমন সময় ভ্যাকসিনের পেটেন্ট দরিদ্র দেশগুলোকে দেওয়ার প্রস্তাবে সায় দিলেন যখন ভারত এবং এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে করোনার সংক্রমণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। মেধাসম্পদ উন্মুক্ত হলে বিশ্বজুড়ে টিকার উৎপাদন বাড়বে এবং দরিদ্র দেশগুলোর টিকাপ্রাপ্তির পথ আরও সুগম হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ঢাকা: দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কোভিড ভ্যাকসিনের মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করার পক্ষে সায় দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক আইন প্রণেতা এবং শতাধিক দেশের চাপের মুখে ডোনাল্ড ট্রাম্পকালীন মার্কিন অবস্থান থেকে সরে এলেন বাইডেন। তবে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো।
ভ্যাকসিনের মেধাস্বত্ব উন্মুক্তের প্রস্তাবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন রাজি ছিল না। ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর জো বাইডেনও সে অবস্থান বহাল রাখেন। শুধু তাই নয়, অনুমোদন না দেওয়া সত্ত্বেও অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিপুল পরিমান ভ্যাকসিন মজুত করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ভারত, বাংলাদেশের মতো বহু দেশে ভ্যাকসিন সঙ্কটের কারণে টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ক্যাথেরিন টাই একটি বিবৃতিতে বলেছেন, এটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সঙ্কট, করোনা মহামারির অস্বাভাবিক পরিস্থিতি অসাধারণ উদ্যোগ নেওয়ার ডাক দিচ্ছে। তবে টিকার মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করার বিষয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৬০ সদস্য দেশের ঐকমত্যে পৌঁছতে আরও অনেক সময় লাগতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।
বিবিসি ও রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাইডেন প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড .তেদ্রোস আধানম গ্যাব্রিয়েসুস। তিনি এটিকে করোনা মহামারি মোকাবিলায় একটি ‘স্মরণীয় মুহূর্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিনসহ জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জামগুলোর মেধাসম্পদ উন্মুক্ত করার দাবি জানিয়ে গত অক্টোবরে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এ পর্যন্ত তাদের ওই প্রস্তাবে সমর্থন দেয় ১০০টিরও বেশি দেশ। এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবে সমর্থন জানানো হলো।
বাইডেন এমন সময় ভ্যাকসিনের পেটেন্ট দরিদ্র দেশগুলোকে দেওয়ার প্রস্তাবে সায় দিলেন যখন ভারত এবং এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে করোনার সংক্রমণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। মেধাসম্পদ উন্মুক্ত হলে বিশ্বজুড়ে টিকার উৎপাদন বাড়বে এবং দরিদ্র দেশগুলোর টিকাপ্রাপ্তির পথ আরও সুগম হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
২ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে ইসরায়েল, লেবানন, সিরিয়া ও ইরানের আকাশসীমা দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনায় পাইলটদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে বলে সতর্ক করেছে ফ্লাইট অপারেশনস গ্রুপ। সংস্থাটি বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় নিরাপদ। তবে আন্তর্জাতিক...
২ ঘণ্টা আগেলেবাননের উদীয়মান নারী ফুটবলার সেলিন হায়দার। কয়েকদিন আগেই জাতীয় নারী ফুটবল দলে ডাক পেয়েছিলেন তিনি। তার স্বপ্ন ছিল আসন্ন ওয়েস্ট এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপে লেবাননের জার্সি গায়ে মাঠে নামার। কিন্তু সেই স্বপ্ন এখন অনেক দূরে। ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের শিকার হয়ে এখন কোমায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন সেলিন।
২ ঘণ্টা আগে