অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নাইন-ইলেভেন হামলার তদন্তবিষয়ক গোপন নথি প্রথমবারের মতো প্রকাশ করেছে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। আজ রোববার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শনিবার রাতে নাইন-ইলেভেন হামলার ১৬ পৃষ্ঠার এই তদন্ত নথি প্রকাশ করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। সেই নথিতে ৯/১১ হামলার সঙ্গে সৌদি সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা পায়নি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাটি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ৯/১১ হামলায় নিহতদের স্বজনদের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সেই অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই প্রকাশিত হলো এই নথি।
এফবিআইয়ের নথিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৯/১১ হামলার মূল হামলাকারীদের অধিকাংশ সৌদি নাগরিক হলেও তাঁদের সঙ্গে বা ওই হামলার পরিকল্পনা অথবা পরিচালনার সঙ্গে সৌদি সরকার কিংবা সরকারের কোনো কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা ছিল না।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ার ও সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর পেন্টাগনে ভয়াবহ বিমান হামলা হয়েছিল। হামলায় ব্যবহৃত তিনটি যাত্রীবাহী জেট বিমান ছিনতাই করে সেগুলো দিয়ে আঘাত হানা হয় নিউইয়র্কের দুটি আকাশচুম্বী ভবনে। এ ঘটনায় নিহত হন ২ হাজার ৯৯৬ জন। হামলার উদ্দেশ্যে ছিনতাই করা অন্য উড়োজাহাজটি মার্কিন পক্ষ ধ্বংস করতে পেরেছিল।
ওই হামলায় আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল ১ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি। তবে সবচেয়ে যেটি বড় ব্যাপার, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে এ ধরনের কোনো হামলা ঘটেনি। হামলার আগে বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের সৌদি সরকার সমর্থন দিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সৌদি আরব অবশ্য বরবারই ৯/১১ হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করে আসছে। গত সপ্তাহের বুধবার ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাস এ-সম্পর্কিত এক বিবৃতি দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ৯/১১ হামলার সঙ্গে সৌদি আরবের সরকার বা সরকারের কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জড়িত—এটি অসত্য।
টুইন টাওয়ারে হামলার পর তার দায় স্বীকার করেছিল সৌদি আরবভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আলকায়েদা নেটওয়ার্ক।
আলকায়েদা নেটওয়ার্ক হামলার দায় স্বীকারের পর এ ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই সৌদি আরবের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে সন্দেহ জন্মায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে। সেটি আরও ঘনীভূত হয়, যখন জানা যায় হামলাকারী বা বিমান ছিনতাইকারী ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জনই সৌদি নাগরিক এবং আলকায়েদা নেটওয়ার্কের তৎকালীন প্রধান ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের একটি বিশিষ্ট ও অভিজাত পরিবারের সন্তান।
যুক্তরাষ্ট্রের নাইন-ইলেভেন হামলার তদন্তবিষয়ক গোপন নথি প্রথমবারের মতো প্রকাশ করেছে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। আজ রোববার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শনিবার রাতে নাইন-ইলেভেন হামলার ১৬ পৃষ্ঠার এই তদন্ত নথি প্রকাশ করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। সেই নথিতে ৯/১১ হামলার সঙ্গে সৌদি সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা পায়নি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাটি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ৯/১১ হামলায় নিহতদের স্বজনদের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সেই অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই প্রকাশিত হলো এই নথি।
এফবিআইয়ের নথিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৯/১১ হামলার মূল হামলাকারীদের অধিকাংশ সৌদি নাগরিক হলেও তাঁদের সঙ্গে বা ওই হামলার পরিকল্পনা অথবা পরিচালনার সঙ্গে সৌদি সরকার কিংবা সরকারের কোনো কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা ছিল না।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ার ও সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর পেন্টাগনে ভয়াবহ বিমান হামলা হয়েছিল। হামলায় ব্যবহৃত তিনটি যাত্রীবাহী জেট বিমান ছিনতাই করে সেগুলো দিয়ে আঘাত হানা হয় নিউইয়র্কের দুটি আকাশচুম্বী ভবনে। এ ঘটনায় নিহত হন ২ হাজার ৯৯৬ জন। হামলার উদ্দেশ্যে ছিনতাই করা অন্য উড়োজাহাজটি মার্কিন পক্ষ ধ্বংস করতে পেরেছিল।
ওই হামলায় আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল ১ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি। তবে সবচেয়ে যেটি বড় ব্যাপার, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে এ ধরনের কোনো হামলা ঘটেনি। হামলার আগে বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের সৌদি সরকার সমর্থন দিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সৌদি আরব অবশ্য বরবারই ৯/১১ হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করে আসছে। গত সপ্তাহের বুধবার ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাস এ-সম্পর্কিত এক বিবৃতি দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ৯/১১ হামলার সঙ্গে সৌদি আরবের সরকার বা সরকারের কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জড়িত—এটি অসত্য।
টুইন টাওয়ারে হামলার পর তার দায় স্বীকার করেছিল সৌদি আরবভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আলকায়েদা নেটওয়ার্ক।
আলকায়েদা নেটওয়ার্ক হামলার দায় স্বীকারের পর এ ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই সৌদি আরবের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে সন্দেহ জন্মায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে। সেটি আরও ঘনীভূত হয়, যখন জানা যায় হামলাকারী বা বিমান ছিনতাইকারী ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জনই সৌদি নাগরিক এবং আলকায়েদা নেটওয়ার্কের তৎকালীন প্রধান ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের একটি বিশিষ্ট ও অভিজাত পরিবারের সন্তান।
যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রধান থার্মো-নিউক্লিয়ার বা তাপ-পারমাণবিক অস্ত্র আধুনিকায়নের কাজ শেষ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পরমাণু নিরাপত্তা প্রশাসনের (এনএনএসএ) প্রশাসক জিল হ্রুবি জানিয়েছেন, বি৬১-১২ মডেলের নতুন সংস্করণের পারমাণবিক বোমা ইউরোপের সামরিক ঘাঁটিগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে। ন্যাটোর সঙ্গে পারমাণবিক অস
৪ ঘণ্টা আগেবলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের বাড়িতে চুরির চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন একজনকে আটক করে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ দাবি করছে, সন্দেহভাজনের নাম শরিফুল ইসলাম শেহজাদ। তিনি বাংলাদেশি নাগরিক। অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। ভারতে বিজয় দাস নামে বসবাস করছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে অবশেষে কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি। আজ রোববার গাজার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে চুক্তি কার্যকর হয়। এ ঘোষণার পরই ইসরায়েলে নেতানিয়াহুর জোট সরকার থেকে পদত্যাগ করেছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজির
৫ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। এরপর পেরিয়ে গেছে ১৫ মাসের বেশি সময়। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি। অবশেষে অঞ্চলটিতে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ রোববার বেলা সোয়া ১১টা থেকে এই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।
৬ ঘণ্টা আগে