অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে জাতি বা বর্ণ বিবেচনার নীতি বাতিল করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। এতে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে পিছিয়ে থাকা কৃষ্ণাঙ্গ, হিস্প্যানিকসহ সংখ্যালঘু জাতি-বর্ণের শিক্ষার্থীরা কয়েক দশক ধরে যে সুবিধা পেত তা হুমকির মুখে পড়ল।
তবে রক্ষণশীলদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সর্বোচ্চ আদালতের এই রায় ছিল বিভক্ত। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধান বিচারপতিসহ ছয় বিচারপতি জাতি-বর্ণ বিবেচনায় ভর্তির সুযোগ বাতিলের পক্ষে ছিলেন। তিনজন ছিলেন বিপক্ষে।
সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিদের সিদ্ধান্ত হলো- এই সংরক্ষণ বিভেদ তৈরি করছে। বহুত্ববাদের নামে কৃষ্ণাঙ্গ, হিস্প্যানিক ও অন্য সংখ্যালঘুদের এই সুবিধা দেওয়া উচিত নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে পুরোনো বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড ও নর্থ ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির নীতির বিরুদ্ধে এক আপিলের শুনানি শেষে এ রায় আসে। প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস বলেন, জাতি হিসাবে নয়, মানুষ ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী বাছাই করতে হবে।
রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘জাতিগত ন্যায়ের পথে বড় ধাক্কা’ হিসেবে দেখছেন ডেমোক্র্যাট নেতারা।
সংগত কারণেই রায়ে সন্তুষ্ট নন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেছেন, এই সুযোগ দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতিগত ভারসাম্য রক্ষা করে আসছিল। এই রায়ের ফলে যে সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল। তবে আদালতের রায় হলেও এটাই শেষ নয়।
বাইডেন আরো বলেন, ‘আমেরিকায় এখনো বৈষম্য আছে। এই রায়ের ফলে তা শেষ হয়ে যাবে না। বহুত্ববাদ আমেরিকার শক্তি।’
সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা টুইটে বলেছেন, ‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে যারা আমেরিকার প্রধান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের সুযোগ থেকে বঞ্চিত ছিল, এই সংরক্ষণ তাদের সেই সুযোগ দিচ্ছিল। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আমাদের সেই চেষ্টা দ্বিগুণ করতে হবে।’
তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতে, ‘এটা অসাধারণ রায়। আমেরিকার ইতিহাসে দিনটি বিশেষ দিন হিসাবে চিহ্নিত হবে।’
ট্রাম্পের সময় ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকা মাইক পেন্স বলেছেন, ‘আমেরিকায় জাতির ভিত্তিতে কোনো বৈষম্য থাকতে পারে না।’
যুক্তরাষ্ট্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে জাতি বা বর্ণ বিবেচনার নীতি বাতিল করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। এতে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে পিছিয়ে থাকা কৃষ্ণাঙ্গ, হিস্প্যানিকসহ সংখ্যালঘু জাতি-বর্ণের শিক্ষার্থীরা কয়েক দশক ধরে যে সুবিধা পেত তা হুমকির মুখে পড়ল।
তবে রক্ষণশীলদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সর্বোচ্চ আদালতের এই রায় ছিল বিভক্ত। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধান বিচারপতিসহ ছয় বিচারপতি জাতি-বর্ণ বিবেচনায় ভর্তির সুযোগ বাতিলের পক্ষে ছিলেন। তিনজন ছিলেন বিপক্ষে।
সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিদের সিদ্ধান্ত হলো- এই সংরক্ষণ বিভেদ তৈরি করছে। বহুত্ববাদের নামে কৃষ্ণাঙ্গ, হিস্প্যানিক ও অন্য সংখ্যালঘুদের এই সুবিধা দেওয়া উচিত নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে পুরোনো বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড ও নর্থ ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির নীতির বিরুদ্ধে এক আপিলের শুনানি শেষে এ রায় আসে। প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস বলেন, জাতি হিসাবে নয়, মানুষ ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী বাছাই করতে হবে।
রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘জাতিগত ন্যায়ের পথে বড় ধাক্কা’ হিসেবে দেখছেন ডেমোক্র্যাট নেতারা।
সংগত কারণেই রায়ে সন্তুষ্ট নন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেছেন, এই সুযোগ দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতিগত ভারসাম্য রক্ষা করে আসছিল। এই রায়ের ফলে যে সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল। তবে আদালতের রায় হলেও এটাই শেষ নয়।
বাইডেন আরো বলেন, ‘আমেরিকায় এখনো বৈষম্য আছে। এই রায়ের ফলে তা শেষ হয়ে যাবে না। বহুত্ববাদ আমেরিকার শক্তি।’
সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা টুইটে বলেছেন, ‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে যারা আমেরিকার প্রধান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের সুযোগ থেকে বঞ্চিত ছিল, এই সংরক্ষণ তাদের সেই সুযোগ দিচ্ছিল। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আমাদের সেই চেষ্টা দ্বিগুণ করতে হবে।’
তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতে, ‘এটা অসাধারণ রায়। আমেরিকার ইতিহাসে দিনটি বিশেষ দিন হিসাবে চিহ্নিত হবে।’
ট্রাম্পের সময় ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকা মাইক পেন্স বলেছেন, ‘আমেরিকায় জাতির ভিত্তিতে কোনো বৈষম্য থাকতে পারে না।’
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী ক্যামিলা দক্ষিণ এশিয়া সফরের পরিকল্পনা করেছেন। এই সফরের অংশ হিসেবে তাঁরা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও সফর করতে পারেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্ভাব্য সফরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জন্য প্রস্তাবিত সফরের খসড়াও তৈরি করা হচ
৬ ঘণ্টা আগেহেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬২ বছর বয়সী বেসেন্ট, বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১১ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
১২ ঘণ্টা আগে