অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটগ্রহণে আর মাত্র তিন দিন বাকি। আগামী ৫ নভেম্বর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে। বিভিন্ন জরিপ থেকে দেখা গেছে, রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
তবে চূড়ান্ত বিচারে কে জিতবেন, তা এখনই বলা যাবে না, জানা যাবে আরও কয়েক দিন পর। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে সাম্প্রতিক ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ‘নস্ত্রাদামুস’ খ্যাত অ্যালান লিচম্যান। তিনি ১৯৮৪ সাল থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে আসছেন। একবার ছাড়া প্রতিবারই তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডেকে অ্যালান লিচম্যান বলেছেন, আগামী মঙ্গলবার রাতে কমলা হ্যারিস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে দেবেন। এর আগে, ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লিচম্যান বলেছিলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবেন। অথচ, সে সময় বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনকে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে। এরপর, ২০২০ সালেও লিচম্যান জানিয়েছিলেন, ট্রাম্পকে হারিয়ে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হবেন।
আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে লিচম্যান বলেন, ‘জনমত জরিপের বিপরীতে গিয়ে আমি গত ৫ সেপ্টেম্বর যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম, তা পরিবর্তন করার দরকার পড়ে এমন কিছু ঘটেনি।’ আমেরিকান ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের এই অধ্যাপক গত ৫ সেপ্টেম্বর বলেছিলেন যে, হ্যারিসই এবারের নির্বাচনে জিতবেন।
অ্যালান লিচম্যান সাধারণত বেশ কয়েকটি সূচকের ভিত্তিতে তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী করে থাকেন। এসব সূচক কার ‘পক্ষে’ ও কার ‘বিপক্ষে’ তা আমলে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেন লিচম্যান।
এসব সূচকের মধ্যে একটি হলো, মধ্যবর্তী নির্বাচনে কোন দল এগিয়ে থাকে। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন বা মিডটার্ম ইলেকশনে ডেমোক্রেটিক পার্টি ভালো করেছিল তুলনামূলকভাবে। তবে তার পরও কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এ কারণে এ ক্ষেত্রে ডেমোক্রেটিক পার্টি ও কমলা হ্যারিসের সূচকের ফলাফল ‘বিপক্ষে’।
আরেকটি সূচক হলো ‘ধারাবাহিকতা’। এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ব্যক্তির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার নয়। এ বিষয়ে লিচম্যান বলেন, ‘বাইডেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, যার কারণে এই সূচক ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে যেত।’ কিন্তু বিষয়টি ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে যায়নি।
প্রাইমারি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা ভালো করেছে—বিষয়টিকে ডেমোক্র্যাট তথা কমলা হ্যারিসের জন্য ‘পক্ষে’ সূচক বলে গণনা করছেন লিচম্যান। তৃতীয় পক্ষের প্রার্থী রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়ে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন, যা কমলার ‘পক্ষের’ সূচক।
অর্থনীতি লিচম্যানের ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এ ক্ষেত্রে যেহেতু ‘স্বল্প মেয়াদে’ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি মন্দায় নেই, তাই বিষয়টি কমলা হ্যারিসের জন্য ‘পক্ষের’ সূচক হয়ে ধরা দেবে। দীর্ঘমেয়াদি অর্থনীতির বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, ‘যেহেতু বাইডেনের মেয়াদে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগের দুই মেয়াদের চেয়ে অনেক এগিয়ে, তাই বিষয়টি ডেমোক্র্যাট শিবিরের জন্য ‘পক্ষে’ হিসেবে বিবেচিত হবে।’
‘নীতির পরিবর্তন’ শীর্ষক যে সূচকটি লিচম্যান বিবেচনা করেন, সেটিও কমলা শিবিরের পক্ষে যাচ্ছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্যারিস চুক্তিতে ফিরে আসা, চিপস বিল, অবকাঠামো বিল, মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস (আইন) এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিলের মতো নীতিগত বিষয়গুলো কমলার জন্য ‘পক্ষের’ সূচক হিসেবে ধরা দেবে।
লিচম্যানের ভবিষ্যদ্বাণীর আরেকটি মূল বিষয় হলো ‘সামাজিক অস্থিরতা’। বিষয়টি আমলে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে তিনি বলেন, ‘এখনো কিছু অস্থিরতা আছে, কিন্তু এটি মূল চাবিকাঠি পরিবর্তন করতে দরকারি ব্যাপক ও স্থায়ী সামাজিক অস্থিরতার সঙ্গে কিছুই তুলনীয় নয়, তাই এটি (কমলার জন্য) ‘পক্ষের’ সূচক...তবে হ্যাঁ, বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য নীতির অনেক প্রতিবাদকারী রয়েছে, তবে এখন হ্যারিস সামনে আছেন, বাইডেন নয়, যা সামাজিক অস্থিরতা কমিয়ে দিয়েছে।’
হোয়াইট হাউস কেলেঙ্কারি—লিচম্যানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি আমার পছন্দের সূচক। রিপাবলিকানরা বছরের পর বছর প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ওপর কেলেঙ্কারি চাপানোর চেষ্টা করছে এবং খালি হাতে ফিরে গেছে। তাই সূচকটি কমলা শিবিরের জন্য ‘পক্ষে’।’
ধারাবাহিক ‘ক্যারিশমা’ সূচকটির বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সূচক। কিন্তু হ্যারিস এই সূচকে জনগণের আশাকে প্রতিফলিত করতে পারেননি তাঁর নেতৃত্বের মাঝে। তাই এই সূচকটি তাঁর জন্য ‘বিপক্ষে’ যাবে। এ ছাড়া, ‘চ্যালেঞ্জার ক্যারিশমা’ সূচকের বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, এ ক্ষেত্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে কমলা হ্যারিস। অর্থাৎ, এই সূচক কমলার ‘পক্ষে’।
অর্থাৎ, লিচম্যানের ১১টি সূচকের মধ্যে ৮টিই যাচ্ছে কমলা হ্যারিসের পক্ষে। বিপক্ষে যাচ্ছে মাত্র ৩টি। তাঁর মতে, গত সেপ্টেম্বর মাসে তিনি যে অবস্থান বিবেচনায় ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এই সময়ে এসেও তার খুব একটু পরিবর্তন হয়নি। আর তাই তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীও বহাল থাকছে। অর্থাৎ কমলা হ্যারিসই প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটগ্রহণে আর মাত্র তিন দিন বাকি। আগামী ৫ নভেম্বর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে। বিভিন্ন জরিপ থেকে দেখা গেছে, রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
তবে চূড়ান্ত বিচারে কে জিতবেন, তা এখনই বলা যাবে না, জানা যাবে আরও কয়েক দিন পর। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে সাম্প্রতিক ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ‘নস্ত্রাদামুস’ খ্যাত অ্যালান লিচম্যান। তিনি ১৯৮৪ সাল থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে আসছেন। একবার ছাড়া প্রতিবারই তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডেকে অ্যালান লিচম্যান বলেছেন, আগামী মঙ্গলবার রাতে কমলা হ্যারিস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে দেবেন। এর আগে, ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লিচম্যান বলেছিলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবেন। অথচ, সে সময় বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনকে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে। এরপর, ২০২০ সালেও লিচম্যান জানিয়েছিলেন, ট্রাম্পকে হারিয়ে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হবেন।
আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে লিচম্যান বলেন, ‘জনমত জরিপের বিপরীতে গিয়ে আমি গত ৫ সেপ্টেম্বর যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম, তা পরিবর্তন করার দরকার পড়ে এমন কিছু ঘটেনি।’ আমেরিকান ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের এই অধ্যাপক গত ৫ সেপ্টেম্বর বলেছিলেন যে, হ্যারিসই এবারের নির্বাচনে জিতবেন।
অ্যালান লিচম্যান সাধারণত বেশ কয়েকটি সূচকের ভিত্তিতে তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী করে থাকেন। এসব সূচক কার ‘পক্ষে’ ও কার ‘বিপক্ষে’ তা আমলে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেন লিচম্যান।
এসব সূচকের মধ্যে একটি হলো, মধ্যবর্তী নির্বাচনে কোন দল এগিয়ে থাকে। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন বা মিডটার্ম ইলেকশনে ডেমোক্রেটিক পার্টি ভালো করেছিল তুলনামূলকভাবে। তবে তার পরও কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এ কারণে এ ক্ষেত্রে ডেমোক্রেটিক পার্টি ও কমলা হ্যারিসের সূচকের ফলাফল ‘বিপক্ষে’।
আরেকটি সূচক হলো ‘ধারাবাহিকতা’। এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ব্যক্তির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার নয়। এ বিষয়ে লিচম্যান বলেন, ‘বাইডেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, যার কারণে এই সূচক ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে যেত।’ কিন্তু বিষয়টি ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে যায়নি।
প্রাইমারি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা ভালো করেছে—বিষয়টিকে ডেমোক্র্যাট তথা কমলা হ্যারিসের জন্য ‘পক্ষে’ সূচক বলে গণনা করছেন লিচম্যান। তৃতীয় পক্ষের প্রার্থী রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়ে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন, যা কমলার ‘পক্ষের’ সূচক।
অর্থনীতি লিচম্যানের ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এ ক্ষেত্রে যেহেতু ‘স্বল্প মেয়াদে’ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি মন্দায় নেই, তাই বিষয়টি কমলা হ্যারিসের জন্য ‘পক্ষের’ সূচক হয়ে ধরা দেবে। দীর্ঘমেয়াদি অর্থনীতির বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, ‘যেহেতু বাইডেনের মেয়াদে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগের দুই মেয়াদের চেয়ে অনেক এগিয়ে, তাই বিষয়টি ডেমোক্র্যাট শিবিরের জন্য ‘পক্ষে’ হিসেবে বিবেচিত হবে।’
‘নীতির পরিবর্তন’ শীর্ষক যে সূচকটি লিচম্যান বিবেচনা করেন, সেটিও কমলা শিবিরের পক্ষে যাচ্ছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্যারিস চুক্তিতে ফিরে আসা, চিপস বিল, অবকাঠামো বিল, মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস (আইন) এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিলের মতো নীতিগত বিষয়গুলো কমলার জন্য ‘পক্ষের’ সূচক হিসেবে ধরা দেবে।
লিচম্যানের ভবিষ্যদ্বাণীর আরেকটি মূল বিষয় হলো ‘সামাজিক অস্থিরতা’। বিষয়টি আমলে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে তিনি বলেন, ‘এখনো কিছু অস্থিরতা আছে, কিন্তু এটি মূল চাবিকাঠি পরিবর্তন করতে দরকারি ব্যাপক ও স্থায়ী সামাজিক অস্থিরতার সঙ্গে কিছুই তুলনীয় নয়, তাই এটি (কমলার জন্য) ‘পক্ষের’ সূচক...তবে হ্যাঁ, বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য নীতির অনেক প্রতিবাদকারী রয়েছে, তবে এখন হ্যারিস সামনে আছেন, বাইডেন নয়, যা সামাজিক অস্থিরতা কমিয়ে দিয়েছে।’
হোয়াইট হাউস কেলেঙ্কারি—লিচম্যানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি আমার পছন্দের সূচক। রিপাবলিকানরা বছরের পর বছর প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ওপর কেলেঙ্কারি চাপানোর চেষ্টা করছে এবং খালি হাতে ফিরে গেছে। তাই সূচকটি কমলা শিবিরের জন্য ‘পক্ষে’।’
ধারাবাহিক ‘ক্যারিশমা’ সূচকটির বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সূচক। কিন্তু হ্যারিস এই সূচকে জনগণের আশাকে প্রতিফলিত করতে পারেননি তাঁর নেতৃত্বের মাঝে। তাই এই সূচকটি তাঁর জন্য ‘বিপক্ষে’ যাবে। এ ছাড়া, ‘চ্যালেঞ্জার ক্যারিশমা’ সূচকের বিষয়ে লিচম্যান বলছেন, এ ক্ষেত্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে কমলা হ্যারিস। অর্থাৎ, এই সূচক কমলার ‘পক্ষে’।
অর্থাৎ, লিচম্যানের ১১টি সূচকের মধ্যে ৮টিই যাচ্ছে কমলা হ্যারিসের পক্ষে। বিপক্ষে যাচ্ছে মাত্র ৩টি। তাঁর মতে, গত সেপ্টেম্বর মাসে তিনি যে অবস্থান বিবেচনায় ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এই সময়ে এসেও তার খুব একটু পরিবর্তন হয়নি। আর তাই তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীও বহাল থাকছে। অর্থাৎ কমলা হ্যারিসই প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন।
পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট নেতাদের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক স্পষ্ট। অন্যদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রকে
৩৮ মিনিট আগেআশা জাগিয়ে শেষ পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কাঙ্ক্ষিত ফল ঘরে তুলতে পারলেন না কমলা হ্যারিস। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে যেখানে ন্যূনতম ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোটের দরকার,
৪৩ মিনিট আগেঅনেকেই বলছিলেন এবার কয়েক দিন পর্যন্ত লেগে যেতে পারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল জানতে। এত দ্রুত ফল বের হবে, কে তা ভাবতে পেরেছিল? সব হিসাব-নিকাশ আর শ্বাসরুদ্ধকর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১ ঘণ্টা আগেচলমান ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলাগুলোর মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া একটি নজিরবিহীন আইনি পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তিনি এমন এক সময়ে প্রেসিডেন্ট হলেন, যখন তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে