অনলাইন ডেস্ক
ইসলামের সূতিকাগার ও পবিত্র ভূমি সৌদি আরবে মাহে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। দেশটির সুপ্রিম কোর্ট আজ রোববার এক ঘোষণায় এ তথ্য জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণায় বলা হয়েছে, সৌদি আরবের সুদাইর ও আল-হারিক এলাকায় রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল সোমবার (১১ মার্চ) থেকে দেশটিতে শুরু হবে মহিমান্বিত সিয়াম পালন।
সৌদি আরবের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এর আগে রোববার (১০ মার্চ) সৌদি আরবের স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদ দেখা কমিটি টেলিস্কোপ নিয়ে নেমে পড়েন। পরে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটের দিকে চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়।
সুদাইর নামক একটি অঞ্চলে সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত হন সৌদির প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ খুদাইরি। বিস্তর মরুভূমিতে মঞ্চ তৈরি করে সেখানে সারি সারি চেয়ার বসানো হয়। ওইস্থান থেকেই চাঁদ দেখার চেষ্টা করা হয়।
এ ছাড়া তুমাইরেও প্রায় সমান প্রস্তুতি নেওয়া হয়। তবে দুপুরের একটু পর সেখানে ধূলিঝড় শুরু হয়। এতে খালি চোখে চাঁদ দেখার বিষয়টি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। কিন্তু পরবর্তীতে আবহাওয়া আবার ঠিক হয়ে যায়।
সন্ধ্যা ৬টার কিছু আগে প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ আল খুদারি জানান, এমন আবহাওয়ায় সুদাইয়ের মাজমা বিশ্ববিদ্যালয় জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ থেকে রমজানের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়। কিন্তু পরবর্তীতে চাঁদের দেখে মেলে।
এরপর পবিত্র কাবাভিত্তিক ফেসবুক পেজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ জানায়, মেঘের ঘনত্বের কারণে দেশের কোথাও চাঁদ দেখা সম্ভব হয়নি এবং কোথাও থেকে চাঁদ দেখার তথ্য আসেনি।
এই তথ্য দেওয়ার কয়েক মিনিট পরই জানানো হয়, ১৪২৫ হিজরি বর্ষের রমজানের চাঁদ দেখা গেছে কাল সোমবার থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে এবং আজ রাতে প্রথম তারাবির নামাজ আদায় করা হবে।
ইসলামের সূতিকাগার ও পবিত্র ভূমি সৌদি আরবে মাহে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। দেশটির সুপ্রিম কোর্ট আজ রোববার এক ঘোষণায় এ তথ্য জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণায় বলা হয়েছে, সৌদি আরবের সুদাইর ও আল-হারিক এলাকায় রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল সোমবার (১১ মার্চ) থেকে দেশটিতে শুরু হবে মহিমান্বিত সিয়াম পালন।
সৌদি আরবের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এর আগে রোববার (১০ মার্চ) সৌদি আরবের স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদ দেখা কমিটি টেলিস্কোপ নিয়ে নেমে পড়েন। পরে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটের দিকে চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়।
সুদাইর নামক একটি অঞ্চলে সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত হন সৌদির প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ খুদাইরি। বিস্তর মরুভূমিতে মঞ্চ তৈরি করে সেখানে সারি সারি চেয়ার বসানো হয়। ওইস্থান থেকেই চাঁদ দেখার চেষ্টা করা হয়।
এ ছাড়া তুমাইরেও প্রায় সমান প্রস্তুতি নেওয়া হয়। তবে দুপুরের একটু পর সেখানে ধূলিঝড় শুরু হয়। এতে খালি চোখে চাঁদ দেখার বিষয়টি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। কিন্তু পরবর্তীতে আবহাওয়া আবার ঠিক হয়ে যায়।
সন্ধ্যা ৬টার কিছু আগে প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ আল খুদারি জানান, এমন আবহাওয়ায় সুদাইয়ের মাজমা বিশ্ববিদ্যালয় জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ থেকে রমজানের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়। কিন্তু পরবর্তীতে চাঁদের দেখে মেলে।
এরপর পবিত্র কাবাভিত্তিক ফেসবুক পেজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ জানায়, মেঘের ঘনত্বের কারণে দেশের কোথাও চাঁদ দেখা সম্ভব হয়নি এবং কোথাও থেকে চাঁদ দেখার তথ্য আসেনি।
এই তথ্য দেওয়ার কয়েক মিনিট পরই জানানো হয়, ১৪২৫ হিজরি বর্ষের রমজানের চাঁদ দেখা গেছে কাল সোমবার থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে এবং আজ রাতে প্রথম তারাবির নামাজ আদায় করা হবে।
আসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
২ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
২ দিন আগেহাজার বছরের মুসলিম ঐতিহ্যের স্মারক টুপি। ইসলামের সূচনাকাল থেকেই টুপি পরিধানের চল রয়েছে। ফিকহের দৃষ্টিকোণে টুপি পরা সুন্নত। মহানবী (সা.) সর্বদা টুপি পরতেন, হাদিসের একাধিক বর্ণনায় তার প্রমাণ মেলে। সাহাবায়ে কেরাম ও পরবর্তী যুগের সব অনুসরণীয় মুসলিম টুপি পরেছেন। শালীনতা ও সৌন্দর্যের আবরণ টুপি মুসলমানদের
২ দিন আগে