ইমদাদুল হক শেখ
সামর্থ্যবানদের ফরজ হজ পালনের বিষয়ে কোরআন-হাদিসে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। হজ আদায় না করার কঠোর শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও হজ পালন না করলে, সে আল্লাহ তাআলার দায়িত্ব থেকে মুক্ত ও হতভাগা রূপে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা (কাবাঘরে) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ করা হয়েছে।
আর কেউ যদি অস্বীকার করে, তাহলে জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষী নন।’ (আলে ইমরান: ৯৭)
হাদিসে হজ পালন না করার ব্যাপারে আরও কঠোর ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ ফরজ হওয়ার পরও তা না করে ইন্তেকাল করবে, অথচ তাকে হজ গমনে কোনো প্রতিবন্ধক রোগ, বাহ্যিক প্রয়োজন বা কোনো অত্যাচারী শাসক বাধা প্রদান করেনি, তাহলে তাঁর ইচ্ছা সে ইহুদি হয়ে বা খ্রিষ্টান হয়ে মারা যেতে পারে।’ (ইবনে আবি শায়বা: ১৪৪৫০)
হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ ফরজ হওয়ার পরও কোনো কারণ ছাড়া তা পালন না করে মৃত্যু বরণ করে, সে ইহুদি হয়ে মৃত্যুবরণ করুক বা খ্রিষ্টান হয়ে, তাতে আমার কোনো পরওয়া নেই।’ (মুসনাদে ফারুক লি-ইবনে কাসির: ২৯৪)
সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যারা হজ করে না, খলিফা ওমর (রা.) তাদের বিষয়ে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেছেন। ওমর (রা.) বলেন, ‘আমার মন চায় কিছু লোককে বিভিন্ন শহরাঞ্চল ও লোকালয়ে পাঠিয়ে দেই, তারা সেখানে খোঁজখবর নিবে যে, কারা সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ পালন করছে না। তাদের ওপর কর নির্ধারণ করা হবে। আর তারা মুসলিম নয়, মুসলিম নয়।’ (মুসনাদে ফারুক লি-ইবনে কাসির: ২৯৫)
সামর্থ্যবানদের ফরজ হজ পালনের বিষয়ে কোরআন-হাদিসে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। হজ আদায় না করার কঠোর শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও হজ পালন না করলে, সে আল্লাহ তাআলার দায়িত্ব থেকে মুক্ত ও হতভাগা রূপে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা (কাবাঘরে) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ করা হয়েছে।
আর কেউ যদি অস্বীকার করে, তাহলে জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষী নন।’ (আলে ইমরান: ৯৭)
হাদিসে হজ পালন না করার ব্যাপারে আরও কঠোর ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ ফরজ হওয়ার পরও তা না করে ইন্তেকাল করবে, অথচ তাকে হজ গমনে কোনো প্রতিবন্ধক রোগ, বাহ্যিক প্রয়োজন বা কোনো অত্যাচারী শাসক বাধা প্রদান করেনি, তাহলে তাঁর ইচ্ছা সে ইহুদি হয়ে বা খ্রিষ্টান হয়ে মারা যেতে পারে।’ (ইবনে আবি শায়বা: ১৪৪৫০)
হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ ফরজ হওয়ার পরও কোনো কারণ ছাড়া তা পালন না করে মৃত্যু বরণ করে, সে ইহুদি হয়ে মৃত্যুবরণ করুক বা খ্রিষ্টান হয়ে, তাতে আমার কোনো পরওয়া নেই।’ (মুসনাদে ফারুক লি-ইবনে কাসির: ২৯৪)
সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যারা হজ করে না, খলিফা ওমর (রা.) তাদের বিষয়ে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেছেন। ওমর (রা.) বলেন, ‘আমার মন চায় কিছু লোককে বিভিন্ন শহরাঞ্চল ও লোকালয়ে পাঠিয়ে দেই, তারা সেখানে খোঁজখবর নিবে যে, কারা সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ পালন করছে না। তাদের ওপর কর নির্ধারণ করা হবে। আর তারা মুসলিম নয়, মুসলিম নয়।’ (মুসনাদে ফারুক লি-ইবনে কাসির: ২৯৫)
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১৬ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১৬ ঘণ্টা আগে