সাকী মাহবুব, শিক্ষক ও গবেষক
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর আমি তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়ভীতি, ক্ষুধা, জান-মাল ও ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন। যারা তাদের ওপর বিপদ এলে বলে, আমরা তো আল্লাহরই। আর নিশ্চয়ই আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬) মূলত দুঃখ-কষ্ট, বিপদাপদ, পাওয়া না-পাওয়া, সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়েই জীবন।
তাই দুঃখ-কষ্টে হতাশ হওয়া যাবে না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ যার ভালো চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যদি কারও ওপর কোনো কষ্ট আসে, আল্লাহ তাআলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন, যেমনভাবে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ে।’ (বুখারি)
কষ্টের সময়গুলোতে ধৈর্যের সঙ্গে অবিচল থাকাই মুমিনের গুণ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে অবশ্যই কোনো না কোনো দিক থেকে স্বস্তি রয়েছে। কোনো সন্দেহ নেই, অবশ্যই প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে স্বস্তি আছেই।’ (সুরা ইনশিরাহ: ৫-৬) রাত যত গভীর হয়, ভোর তত নিকটবর্তী হয়। চিরদিন কারও দিন সমান যায় না। তাই দুঃখকে আল্লাহর পরীক্ষা ভাবতে হবে। হতে পারে বান্দার দোয়া ও আহাজারি শোনার জন্যই আল্লাহ এ পরীক্ষা দিয়েছেন। কারণ বিপদের সময় বান্দার দোয়ায় থাকে সর্বোচ্চ ইখলাস, বিনয় ও নিষ্ঠা। মহান আল্লাহ হয়তো বান্দার কাছে এটাই চান। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ নবী-রাসুলগণও অনেক দুঃখ-কষ্ট সয়েছেন।
ইবরাহিম (আ.)-কে আগুনে ফেলা হয়েছিল। জাকারিয়া (আ.)-কে করাত দিয়ে দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছিল। ইউসুফ (আ.)-কে মরুভূমির গভীর কুয়ার মধ্যে ফেলা হয়েছিল। মুহাম্মদ (সা.)-কে দারিদ্র্য, অনটন, কাফিরদের অত্যাচার, দেশত্যাগ ইত্যাদি দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছিল। রাসুল (সা.) বলেছেন, বিপদ যত তীব্র হবে, প্রতিদানও অনুরূপ বড় হবে।’ (ইবনে মাজাহ)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর আমি তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়ভীতি, ক্ষুধা, জান-মাল ও ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন। যারা তাদের ওপর বিপদ এলে বলে, আমরা তো আল্লাহরই। আর নিশ্চয়ই আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬) মূলত দুঃখ-কষ্ট, বিপদাপদ, পাওয়া না-পাওয়া, সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়েই জীবন।
তাই দুঃখ-কষ্টে হতাশ হওয়া যাবে না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ যার ভালো চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যদি কারও ওপর কোনো কষ্ট আসে, আল্লাহ তাআলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন, যেমনভাবে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ে।’ (বুখারি)
কষ্টের সময়গুলোতে ধৈর্যের সঙ্গে অবিচল থাকাই মুমিনের গুণ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে অবশ্যই কোনো না কোনো দিক থেকে স্বস্তি রয়েছে। কোনো সন্দেহ নেই, অবশ্যই প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে স্বস্তি আছেই।’ (সুরা ইনশিরাহ: ৫-৬) রাত যত গভীর হয়, ভোর তত নিকটবর্তী হয়। চিরদিন কারও দিন সমান যায় না। তাই দুঃখকে আল্লাহর পরীক্ষা ভাবতে হবে। হতে পারে বান্দার দোয়া ও আহাজারি শোনার জন্যই আল্লাহ এ পরীক্ষা দিয়েছেন। কারণ বিপদের সময় বান্দার দোয়ায় থাকে সর্বোচ্চ ইখলাস, বিনয় ও নিষ্ঠা। মহান আল্লাহ হয়তো বান্দার কাছে এটাই চান। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ নবী-রাসুলগণও অনেক দুঃখ-কষ্ট সয়েছেন।
ইবরাহিম (আ.)-কে আগুনে ফেলা হয়েছিল। জাকারিয়া (আ.)-কে করাত দিয়ে দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছিল। ইউসুফ (আ.)-কে মরুভূমির গভীর কুয়ার মধ্যে ফেলা হয়েছিল। মুহাম্মদ (সা.)-কে দারিদ্র্য, অনটন, কাফিরদের অত্যাচার, দেশত্যাগ ইত্যাদি দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছিল। রাসুল (সা.) বলেছেন, বিপদ যত তীব্র হবে, প্রতিদানও অনুরূপ বড় হবে।’ (ইবনে মাজাহ)
ইবাদতের নিয়তে করা সব কাজই নেক আমলের অন্তর্ভুক্ত। আর নেক আমল মানুষের জীবনের প্রকৃত সম্পদ। এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে জান্নাত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তারাই জান্নাতের অধিকারী, তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা বাকারা: ৮২)
৭ ঘণ্টা আগেভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
১ দিন আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
২ দিন আগে