ইসলাম ডেস্ক

প্রশ্ন: হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে এসবের ব্যাখ্যা কী, বিস্তারিত জানতে চাই।
আশিকুর রহিম, ঢাকা
উত্তর: হজ একটি ইবাদত। এটি কেবল আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির জন্যই আদায় করতে হয়। পার্থিব কোনো স্বার্থ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয় না। নাম-যশ-খ্যাতির জন্য বা মানুষের সামনে ভালো সাজার জন্য হজ করা ইসলামসম্মত নয়। মহানবী (সা.) হজের সময় দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, তোমার জন্য হজ করতে শুরু করলাম, যশ-খ্যাতি যেন আমাদের উদ্দেশ্য না হয়।’ (ইবনে মাজাহ)
মূলত উর্দু ও বাংলা ভাষায় হজ আদায়কারীকে হাজি বলা হয়। শব্দটি আরবি হাজ্জ বা আলহাজ থেকে এসেছে। সাধারণত আরবি ভাষায় আলহাজ শব্দই ব্যবহার করা হয়। এর অর্থ হজ আদায়কারী। হাজি অর্থও একই। তাই হাজি বা আলহাজ শব্দের অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই। একবার হজ করলে তার জন্য যেমন হাজি বা আলহাজ শব্দ প্রযোজ্য, তেমনি একাধিকবার হজ করলেও দুটোই প্রযোজ্য।
তবে হজ করার পর হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা এবং তা রীতিমতো প্রচার করে বেড়ানো অহংকার ও রিয়ার অন্তর্ভুক্ত, যা ইবাদতের উদ্দেশ্য ও উপকারিতা নষ্ট করে দেয়। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা উচিত হবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তি কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ অহংকার রয়েছে।’ (মুসলিম: ৯১; মিশকাত: ৫১০৮)। এ ছাড়া একাধিক হাদিসে রিয়াকে ছোট শিরক বলা হয়েছে। (বুখারি: ৬৪৯৯; মুসলিম: ২৯৮৬; মিশকাত: ৫৩১৬)
তাই হজ আদায়কারীর নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ যুক্ত না করলে তাতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা শরিয়তসম্মত নয়। তবে কেউ যদি শ্রদ্ধা করে আলহাজ বা হাজি সাহেব বলে ডাকেন, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বরং তা ইসলামে প্রশংসিত বিষয়। মহানবী (সা.) সাহাবিদের বিভিন্ন ভালো কাজের দিকে সম্বন্ধ করে উপাধি দিতেন। (ফাতহুল বারি, হাদিস: ৩৬৭৯)
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু সওবান শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

প্রশ্ন: হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে এসবের ব্যাখ্যা কী, বিস্তারিত জানতে চাই।
আশিকুর রহিম, ঢাকা
উত্তর: হজ একটি ইবাদত। এটি কেবল আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির জন্যই আদায় করতে হয়। পার্থিব কোনো স্বার্থ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয় না। নাম-যশ-খ্যাতির জন্য বা মানুষের সামনে ভালো সাজার জন্য হজ করা ইসলামসম্মত নয়। মহানবী (সা.) হজের সময় দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, তোমার জন্য হজ করতে শুরু করলাম, যশ-খ্যাতি যেন আমাদের উদ্দেশ্য না হয়।’ (ইবনে মাজাহ)
মূলত উর্দু ও বাংলা ভাষায় হজ আদায়কারীকে হাজি বলা হয়। শব্দটি আরবি হাজ্জ বা আলহাজ থেকে এসেছে। সাধারণত আরবি ভাষায় আলহাজ শব্দই ব্যবহার করা হয়। এর অর্থ হজ আদায়কারী। হাজি অর্থও একই। তাই হাজি বা আলহাজ শব্দের অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই। একবার হজ করলে তার জন্য যেমন হাজি বা আলহাজ শব্দ প্রযোজ্য, তেমনি একাধিকবার হজ করলেও দুটোই প্রযোজ্য।
তবে হজ করার পর হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা এবং তা রীতিমতো প্রচার করে বেড়ানো অহংকার ও রিয়ার অন্তর্ভুক্ত, যা ইবাদতের উদ্দেশ্য ও উপকারিতা নষ্ট করে দেয়। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা উচিত হবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তি কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ অহংকার রয়েছে।’ (মুসলিম: ৯১; মিশকাত: ৫১০৮)। এ ছাড়া একাধিক হাদিসে রিয়াকে ছোট শিরক বলা হয়েছে। (বুখারি: ৬৪৯৯; মুসলিম: ২৯৮৬; মিশকাত: ৫৩১৬)
তাই হজ আদায়কারীর নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ যুক্ত না করলে তাতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা শরিয়তসম্মত নয়। তবে কেউ যদি শ্রদ্ধা করে আলহাজ বা হাজি সাহেব বলে ডাকেন, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বরং তা ইসলামে প্রশংসিত বিষয়। মহানবী (সা.) সাহাবিদের বিভিন্ন ভালো কাজের দিকে সম্বন্ধ করে উপাধি দিতেন। (ফাতহুল বারি, হাদিস: ৩৬৭৯)
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু সওবান শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক
ইসলাম ডেস্ক

প্রশ্ন: হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে এসবের ব্যাখ্যা কী, বিস্তারিত জানতে চাই।
আশিকুর রহিম, ঢাকা
উত্তর: হজ একটি ইবাদত। এটি কেবল আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির জন্যই আদায় করতে হয়। পার্থিব কোনো স্বার্থ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয় না। নাম-যশ-খ্যাতির জন্য বা মানুষের সামনে ভালো সাজার জন্য হজ করা ইসলামসম্মত নয়। মহানবী (সা.) হজের সময় দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, তোমার জন্য হজ করতে শুরু করলাম, যশ-খ্যাতি যেন আমাদের উদ্দেশ্য না হয়।’ (ইবনে মাজাহ)
মূলত উর্দু ও বাংলা ভাষায় হজ আদায়কারীকে হাজি বলা হয়। শব্দটি আরবি হাজ্জ বা আলহাজ থেকে এসেছে। সাধারণত আরবি ভাষায় আলহাজ শব্দই ব্যবহার করা হয়। এর অর্থ হজ আদায়কারী। হাজি অর্থও একই। তাই হাজি বা আলহাজ শব্দের অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই। একবার হজ করলে তার জন্য যেমন হাজি বা আলহাজ শব্দ প্রযোজ্য, তেমনি একাধিকবার হজ করলেও দুটোই প্রযোজ্য।
তবে হজ করার পর হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা এবং তা রীতিমতো প্রচার করে বেড়ানো অহংকার ও রিয়ার অন্তর্ভুক্ত, যা ইবাদতের উদ্দেশ্য ও উপকারিতা নষ্ট করে দেয়। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা উচিত হবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তি কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ অহংকার রয়েছে।’ (মুসলিম: ৯১; মিশকাত: ৫১০৮)। এ ছাড়া একাধিক হাদিসে রিয়াকে ছোট শিরক বলা হয়েছে। (বুখারি: ৬৪৯৯; মুসলিম: ২৯৮৬; মিশকাত: ৫৩১৬)
তাই হজ আদায়কারীর নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ যুক্ত না করলে তাতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা শরিয়তসম্মত নয়। তবে কেউ যদি শ্রদ্ধা করে আলহাজ বা হাজি সাহেব বলে ডাকেন, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বরং তা ইসলামে প্রশংসিত বিষয়। মহানবী (সা.) সাহাবিদের বিভিন্ন ভালো কাজের দিকে সম্বন্ধ করে উপাধি দিতেন। (ফাতহুল বারি, হাদিস: ৩৬৭৯)
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু সওবান শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

প্রশ্ন: হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে এসবের ব্যাখ্যা কী, বিস্তারিত জানতে চাই।
আশিকুর রহিম, ঢাকা
উত্তর: হজ একটি ইবাদত। এটি কেবল আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির জন্যই আদায় করতে হয়। পার্থিব কোনো স্বার্থ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয় না। নাম-যশ-খ্যাতির জন্য বা মানুষের সামনে ভালো সাজার জন্য হজ করা ইসলামসম্মত নয়। মহানবী (সা.) হজের সময় দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, তোমার জন্য হজ করতে শুরু করলাম, যশ-খ্যাতি যেন আমাদের উদ্দেশ্য না হয়।’ (ইবনে মাজাহ)
মূলত উর্দু ও বাংলা ভাষায় হজ আদায়কারীকে হাজি বলা হয়। শব্দটি আরবি হাজ্জ বা আলহাজ থেকে এসেছে। সাধারণত আরবি ভাষায় আলহাজ শব্দই ব্যবহার করা হয়। এর অর্থ হজ আদায়কারী। হাজি অর্থও একই। তাই হাজি বা আলহাজ শব্দের অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই। একবার হজ করলে তার জন্য যেমন হাজি বা আলহাজ শব্দ প্রযোজ্য, তেমনি একাধিকবার হজ করলেও দুটোই প্রযোজ্য।
তবে হজ করার পর হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা এবং তা রীতিমতো প্রচার করে বেড়ানো অহংকার ও রিয়ার অন্তর্ভুক্ত, যা ইবাদতের উদ্দেশ্য ও উপকারিতা নষ্ট করে দেয়। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে হাজি বা আলহাজ উপাধি গ্রহণ করা উচিত হবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তি কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ অহংকার রয়েছে।’ (মুসলিম: ৯১; মিশকাত: ৫১০৮)। এ ছাড়া একাধিক হাদিসে রিয়াকে ছোট শিরক বলা হয়েছে। (বুখারি: ৬৪৯৯; মুসলিম: ২৯৮৬; মিশকাত: ৫৩১৬)
তাই হজ আদায়কারীর নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ যুক্ত না করলে তাতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা শরিয়তসম্মত নয়। তবে কেউ যদি শ্রদ্ধা করে আলহাজ বা হাজি সাহেব বলে ডাকেন, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বরং তা ইসলামে প্রশংসিত বিষয়। মহানবী (সা.) সাহাবিদের বিভিন্ন ভালো কাজের দিকে সম্বন্ধ করে উপাধি দিতেন। (ফাতহুল বারি, হাদিস: ৩৬৭৯)
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু সওবান শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন।
০৭ জুলাই ২০২৩
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন।
০৭ জুলাই ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন।
০৭ জুলাই ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

হজ থেকে ফেরার পর অনেককেই নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ যোগ করতে দেখা যায়। কারও কারও ধারণা, একবার হজ করলে হাজি এবং একাধিকবার হজ করলে আলহাজ বলতে হয়। অনেকে আবার নামের সঙ্গে হাজি বা আলহাজ শব্দ না বললে অসন্তুষ্ট হন।
০৭ জুলাই ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে