ইসলাম ডেস্ক
রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি। রমজান মাসে রোজা রাখা ফরজ। কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যে রোজা রাখার মানত করলে তা রাখা ওয়াজিব। এর বাইরে বছরের বাকি সময় রোজা রাখা সুন্নত। তবে পুরো বছরে এমন পাঁচটি দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে সব ধরনের রোজা রাখাই হারাম। এখানে সেই দিনগুলোর কথা তুলে ধরা হলো—
যে পাঁচ দিন কোনো ধরনের রোজা রাখাই জায়েজ নয়, তা হলো—
১. শাওয়ালের ১ তারিখ তথা ঈদুল ফিতরের দিন।
২. জিলহজের ১০ তারিখ তথা ঈদুল আজহার দিন।
৩. জিলহজের ১১ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের প্রথম দিন।
৪. জিলহজের ১২ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের দ্বিতীয় দিন।
৫. জিলহজের ১৩ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের তৃতীয় দিন।
সাহাবি আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, ‘নবী (সা.) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।’ (বুখারি: ১৯৯২; মুসলিম: ৮২৭) আরেকটি হাদিসে আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তিনি বলেছেন, ‘এ দুই দিনের রোজা রাখতে নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা রোজা শেষ করো; আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানির মাংস খাবে।’ (বুখারি: ১৮৫১)
একইভাবে তাশরিকের তিন দিনও রোজা রাখা হারাম হওয়ার বিষয়টি হাদিস থেকে প্রমাণিত। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তাশরিকের দিনগুলো হচ্ছে পানাহার ও আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।’ (মুসলিম: ১১৪১)
এই সব হাদিস থেকে এবং সাহাবায়ে কেরামের ইজমা থেকে প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত পাঁচ দিনে রোজা রাখা হারাম।
রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি। রমজান মাসে রোজা রাখা ফরজ। কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যে রোজা রাখার মানত করলে তা রাখা ওয়াজিব। এর বাইরে বছরের বাকি সময় রোজা রাখা সুন্নত। তবে পুরো বছরে এমন পাঁচটি দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে সব ধরনের রোজা রাখাই হারাম। এখানে সেই দিনগুলোর কথা তুলে ধরা হলো—
যে পাঁচ দিন কোনো ধরনের রোজা রাখাই জায়েজ নয়, তা হলো—
১. শাওয়ালের ১ তারিখ তথা ঈদুল ফিতরের দিন।
২. জিলহজের ১০ তারিখ তথা ঈদুল আজহার দিন।
৩. জিলহজের ১১ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের প্রথম দিন।
৪. জিলহজের ১২ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের দ্বিতীয় দিন।
৫. জিলহজের ১৩ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের তৃতীয় দিন।
সাহাবি আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, ‘নবী (সা.) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।’ (বুখারি: ১৯৯২; মুসলিম: ৮২৭) আরেকটি হাদিসে আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তিনি বলেছেন, ‘এ দুই দিনের রোজা রাখতে নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা রোজা শেষ করো; আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানির মাংস খাবে।’ (বুখারি: ১৮৫১)
একইভাবে তাশরিকের তিন দিনও রোজা রাখা হারাম হওয়ার বিষয়টি হাদিস থেকে প্রমাণিত। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তাশরিকের দিনগুলো হচ্ছে পানাহার ও আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।’ (মুসলিম: ১১৪১)
এই সব হাদিস থেকে এবং সাহাবায়ে কেরামের ইজমা থেকে প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত পাঁচ দিনে রোজা রাখা হারাম।
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১ দিন আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১ দিন আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১ দিন আগে