প্রাচীন সভ্যতার ভূমি সিরিয়া ইসলামি স্থাপত্যশিল্পের আঁতুড়ঘর। এখানে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য নান্দনিক স্থাপত্যের ঐতিহাসিক মসজিদ। মসজিদগুলো কেবল ইবাদতের স্থান নয়, বরং ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও শিল্পের মেলবন্ধন। সিরিয়ার বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে থাকা এসব মসজিদ মুসলিমবিশ্বের গর্বের প্রতীক। এখানে ৫টি ঐতিহাসিক মসজিদের কথা লিখেছেন মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ।
মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

আল-আদিলিয়াহ মসজিদ
আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন এবং মুসলিম ও অমুসলিমদের জন্য নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করেছিলেন। সুলতানের সেই ন্যায়পরায়ণতার স্মারক হিসেবে মসজিদটির নাম আল-আদিলিয়্যাহ বা ন্যায়ের প্রতীক রাখা হয়।
মসজিদটির স্থাপত্যে অটোমান শিল্পের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। এর বড় গম্বুজ ও দৃষ্টিনন্দন মিনার মনোমুগ্ধকর। অভ্যন্তরের মার্বেল পাথরের কারুকাজ ও ক্যালিগ্রাফি মসজিদটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। আসাদবিরোধী যুদ্ধের সময় মসজিদটি ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়।
মসজিদের ছাদ ও মিনার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং এর অভ্যন্তরের কারুকার্য নষ্ট হয়ে যায়। পুনর্গঠনের কাজ শুরু হলেও আগের সৌন্দর্য পুরোপুরি ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।
নুরুদ্দিন জিনকি মসজিদ
মসজিদটি ১১৭২ খ্রিষ্টাব্দে সুলতান নুরুদ্দিন জিনকি কর্তৃক নির্মিত হয়। এটি দামেস্কের পুরোনো শহরের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। নুরুদ্দিন জিনকি (১১১৮-১১৭৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন একজন বিখ্যাত মুসলিম শাসক ও সেনাপতি, যিনি জিনকি রাজবংশের অন্যতম নেতা ছিলেন। সিরিয়া ও মিসরের কিছু অংশ শাসন করেছিলেন। তিনিই জেরুজালেম মুক্ত করার পথ সুগম করেছিলেন।
জেরুজালেম বিজেতা সালাহউদ্দিন আইয়ুবির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা ও ন্যায়পরায়ণতা তাঁকে ইসলামি ইতিহাসে একটি স্মরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে। তাঁর নির্মিত মসজিদটির স্থাপত্যে মধ্যযুগীয় আইয়ুবি স্থাপত্যশৈলীর ছাপ স্পষ্ট। এর চওড়া উঠান, মার্বেল পাথরের মেঝে ও নকশা করা মিনার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। মসজিদের অভ্যন্তরে রয়েছে সুন্দর অলংকরণ এবং সুরম্য ক্যালিগ্রাফি। সাম্প্রতিক যুদ্ধের সময় বিক্ষিপ্ত গোলাবর্ষণের কারণে মসজিদের কিছু অংশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
আস-সালিহিয়া মসজিদ
আস-সালিহিয়া মসজিদ দামেস্কের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ, যা ১২ শতকের শেষের দিকে নির্মিত হয়। এটি সালাহউদ্দিন আইয়ুবির সময়ে নির্মিত এবং তাঁর সময়কার ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। সালাহউদ্দিন আইয়ুবি ছিলেন একজন মহান মুসলিম সেনাপতি ও শাসক, যিনি আইয়ুবি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মূলত ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তাঁর বীরত্বের জন্য বিখ্যাত। ১১৮৭ সালে হিট্টিনের যুদ্ধে তিনি ক্রুসেডারদের পরাজিত করে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার করেন। তাঁর ন্যায়পরায়ণতা, দয়া এবং শত্রুদের প্রতি মহানুভব আচরণের জন্য তিনি সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে নির্মিত এ মসজিদের নকশায় মধ্যযুগীয় স্থাপত্যের অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মার্বেল পাথরের ব্যবহার এবং নিখুঁত খোদাই কাজ মসজিদটিকে বিশেষ সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে।

উমাইয়া মসজিদ
উমাইয়া মসজিদ, যা দামেস্ক গ্র্যান্ড মসজিদ নামেও পরিচিত, ইসলামের অন্যতম প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ। এটি ৭১৫ খ্রিষ্টাব্দে উমাইয়া খলিফা আল-ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিকের শাসনকালে নির্মিত হয়। মসজিদটি দামেস্ক শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এবং এখানে হজরত ইয়াহিয়া (আ.)-এর মাথা সমাহিত আছে বলে ধারণা করা হয়।
মসজিদের স্থাপত্যে বাইজেন্টাইন ও রোমানশৈলীর প্রভাব স্পষ্ট। এর চারটি মিনার এবং সোনালি মোজাইক দ্বারা সজ্জিত প্রশস্ত উঠান চোখে পড়ার মতো। উমাইয়া মসজিদের অলংকৃত মিহরাব ও মিম্বর মুসলিম শিল্পকলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন। এটি শুধু সিরিয়ার নয়, বরং পুরো মুসলিমবিশ্বের ঐতিহাসিক ধনভান্ডার।
২০১৩ সালে বাশার আল-আসাদের বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সৈন্যদের যুদ্ধে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মসজিদটির একটি মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়।

খালিদ ইবনে ওয়ালিদ মসজিদ
মহাবীর সাহাবি খালিদ ইবনে ওয়ালিদের স্মরণে নির্মিত এই মসজিদটি সিরিয়ার হোমস শহরে অবস্থিত। ১৩ শতকে মামলুক শাসনামলে প্রথম নির্মিত হলেও পরবর্তীকালে অটোমান শাসকদের সময় পুনর্নির্মাণ করা হয়। মসজিদের পাশে খালিদ ইবনে ওয়ালিদের কবর অবস্থিত, যা পর্যটকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে।
খালেদ বিন ওয়ালিদ ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ সেনাপতি। তাঁকে ‘সাইফুল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর তরবারি’ উপাধিতে ভূষিত করেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)। সামরিক কৌশল, বুদ্ধিমত্তা ও অদম্য সাহসিকতার কারণে তিনি অপ্রতিরোধ্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর স্মৃতি অম্লান করে রাখতে তাঁর সমাধির পাশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। এর দুটি সুউচ্চ মিনার ও বিশাল গম্বুজ ইসলামি স্থাপত্যের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে। এর নকশায় মামলুক ও অটোমানশৈলীর সংমিশ্রণ দেখা যায়।
২০১১ সালে হোমস শহরটি মুক্তিকামী ও সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষের কেন্দ্রস্থল ছিল। ২০১৩ সালে সরকারি বাহিনীর বোমাবর্ষণে মসজিদটির প্রধান গম্বুজ, মিনার ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদের সমাধি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুদ্ধ শেষে মসজিদটি পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হলেও এর ঐতিহাসিক কাঠামো অনেকটাই হারিয়ে যায়।

আল-আদিলিয়াহ মসজিদ
আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন এবং মুসলিম ও অমুসলিমদের জন্য নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করেছিলেন। সুলতানের সেই ন্যায়পরায়ণতার স্মারক হিসেবে মসজিদটির নাম আল-আদিলিয়্যাহ বা ন্যায়ের প্রতীক রাখা হয়।
মসজিদটির স্থাপত্যে অটোমান শিল্পের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। এর বড় গম্বুজ ও দৃষ্টিনন্দন মিনার মনোমুগ্ধকর। অভ্যন্তরের মার্বেল পাথরের কারুকাজ ও ক্যালিগ্রাফি মসজিদটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। আসাদবিরোধী যুদ্ধের সময় মসজিদটি ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়।
মসজিদের ছাদ ও মিনার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং এর অভ্যন্তরের কারুকার্য নষ্ট হয়ে যায়। পুনর্গঠনের কাজ শুরু হলেও আগের সৌন্দর্য পুরোপুরি ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।
নুরুদ্দিন জিনকি মসজিদ
মসজিদটি ১১৭২ খ্রিষ্টাব্দে সুলতান নুরুদ্দিন জিনকি কর্তৃক নির্মিত হয়। এটি দামেস্কের পুরোনো শহরের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। নুরুদ্দিন জিনকি (১১১৮-১১৭৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন একজন বিখ্যাত মুসলিম শাসক ও সেনাপতি, যিনি জিনকি রাজবংশের অন্যতম নেতা ছিলেন। সিরিয়া ও মিসরের কিছু অংশ শাসন করেছিলেন। তিনিই জেরুজালেম মুক্ত করার পথ সুগম করেছিলেন।
জেরুজালেম বিজেতা সালাহউদ্দিন আইয়ুবির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা ও ন্যায়পরায়ণতা তাঁকে ইসলামি ইতিহাসে একটি স্মরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে। তাঁর নির্মিত মসজিদটির স্থাপত্যে মধ্যযুগীয় আইয়ুবি স্থাপত্যশৈলীর ছাপ স্পষ্ট। এর চওড়া উঠান, মার্বেল পাথরের মেঝে ও নকশা করা মিনার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। মসজিদের অভ্যন্তরে রয়েছে সুন্দর অলংকরণ এবং সুরম্য ক্যালিগ্রাফি। সাম্প্রতিক যুদ্ধের সময় বিক্ষিপ্ত গোলাবর্ষণের কারণে মসজিদের কিছু অংশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
আস-সালিহিয়া মসজিদ
আস-সালিহিয়া মসজিদ দামেস্কের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ, যা ১২ শতকের শেষের দিকে নির্মিত হয়। এটি সালাহউদ্দিন আইয়ুবির সময়ে নির্মিত এবং তাঁর সময়কার ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। সালাহউদ্দিন আইয়ুবি ছিলেন একজন মহান মুসলিম সেনাপতি ও শাসক, যিনি আইয়ুবি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মূলত ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তাঁর বীরত্বের জন্য বিখ্যাত। ১১৮৭ সালে হিট্টিনের যুদ্ধে তিনি ক্রুসেডারদের পরাজিত করে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার করেন। তাঁর ন্যায়পরায়ণতা, দয়া এবং শত্রুদের প্রতি মহানুভব আচরণের জন্য তিনি সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে নির্মিত এ মসজিদের নকশায় মধ্যযুগীয় স্থাপত্যের অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মার্বেল পাথরের ব্যবহার এবং নিখুঁত খোদাই কাজ মসজিদটিকে বিশেষ সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে।

উমাইয়া মসজিদ
উমাইয়া মসজিদ, যা দামেস্ক গ্র্যান্ড মসজিদ নামেও পরিচিত, ইসলামের অন্যতম প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ। এটি ৭১৫ খ্রিষ্টাব্দে উমাইয়া খলিফা আল-ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিকের শাসনকালে নির্মিত হয়। মসজিদটি দামেস্ক শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এবং এখানে হজরত ইয়াহিয়া (আ.)-এর মাথা সমাহিত আছে বলে ধারণা করা হয়।
মসজিদের স্থাপত্যে বাইজেন্টাইন ও রোমানশৈলীর প্রভাব স্পষ্ট। এর চারটি মিনার এবং সোনালি মোজাইক দ্বারা সজ্জিত প্রশস্ত উঠান চোখে পড়ার মতো। উমাইয়া মসজিদের অলংকৃত মিহরাব ও মিম্বর মুসলিম শিল্পকলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন। এটি শুধু সিরিয়ার নয়, বরং পুরো মুসলিমবিশ্বের ঐতিহাসিক ধনভান্ডার।
২০১৩ সালে বাশার আল-আসাদের বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সৈন্যদের যুদ্ধে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মসজিদটির একটি মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়।

খালিদ ইবনে ওয়ালিদ মসজিদ
মহাবীর সাহাবি খালিদ ইবনে ওয়ালিদের স্মরণে নির্মিত এই মসজিদটি সিরিয়ার হোমস শহরে অবস্থিত। ১৩ শতকে মামলুক শাসনামলে প্রথম নির্মিত হলেও পরবর্তীকালে অটোমান শাসকদের সময় পুনর্নির্মাণ করা হয়। মসজিদের পাশে খালিদ ইবনে ওয়ালিদের কবর অবস্থিত, যা পর্যটকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে।
খালেদ বিন ওয়ালিদ ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ সেনাপতি। তাঁকে ‘সাইফুল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর তরবারি’ উপাধিতে ভূষিত করেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)। সামরিক কৌশল, বুদ্ধিমত্তা ও অদম্য সাহসিকতার কারণে তিনি অপ্রতিরোধ্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর স্মৃতি অম্লান করে রাখতে তাঁর সমাধির পাশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। এর দুটি সুউচ্চ মিনার ও বিশাল গম্বুজ ইসলামি স্থাপত্যের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে। এর নকশায় মামলুক ও অটোমানশৈলীর সংমিশ্রণ দেখা যায়।
২০১১ সালে হোমস শহরটি মুক্তিকামী ও সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষের কেন্দ্রস্থল ছিল। ২০১৩ সালে সরকারি বাহিনীর বোমাবর্ষণে মসজিদটির প্রধান গম্বুজ, মিনার ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদের সমাধি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুদ্ধ শেষে মসজিদটি পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হলেও এর ঐতিহাসিক কাঠামো অনেকটাই হারিয়ে যায়।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

আলেপ্পো শহরের অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হচ্ছে আল-আদিলিয়াহ মসজিদ। এটি ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে অটোমান শাসক সুলতান সোলেমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। সুলতান সোলেমান (১৫২০-১৫৬৬), যিনি সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট নামে পরিচিত, ন্যায়বিচারের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর শাসনামলে সমতার ভিত্তিতে বিচার নিশ্চিত করেছিলেন
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে