ইসলাম ডেস্ক
আরবি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস রজব। রজব শব্দের অর্থ প্রাচুর্যময়। বিশেষণ যুক্ত করে আরবিতে এ মাসকে বলা হয় ‘রজবুল মুরাজ্জাব’ অর্থাৎ, সম্মানিত প্রাচুর্যময় মাস। আরবি বর্ষপঞ্জির যে চারটি মাসকে পবিত্র কোরআনে হারাম তথা পবিত্র ও সম্মানিত ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে রজব অন্যতম।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আসমানসমূহ ও জমিনের সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর বিধানে আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা বারোটি, তার মধ্যে চারটি নিষিদ্ধ তথা পবিত্র মাস। এটাই প্রতিষ্ঠিত দ্বীন। কাজেই এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম কোরো না।’ (সুরা তাওবাহ: ৩৬) বিদায় হজের সময় মিনা প্রান্তরে প্রদত্ত খুতবায় মহানবী (সা.) মাসগুলোকে চিহ্নিত করে বলেন, ‘তিনটি মাস হলো ধারাবাহিক—জিলকদ, জিলহজ ও মহররম, অন্যটি হলো রজব।’ (বুখারি: ৩১৯৭)
উপর্যুক্ত আয়াতের শেষাংশ—‘কাজেই এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম কোরো না’ প্রসঙ্গে মুফাসসিরগণ বলেন, এই মাসগুলোতে যুদ্ধবিগ্রহ, সংঘাত ও একে অন্যকে অবৈধ পন্থায় ঠকানো ইত্যাদি কাজ থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে।
এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, রজবের ঠিক এক মাস পরেই আসছে মহা তাৎপর্যপূর্ণ মাস রমজান। তাই রমজানে বিপুল উৎসাহে ইবাদতে মগ্ন হওয়ার জন্য এখন থেকেই একটু একটু করে সব ধরনের অন্যায়, অনাচার আর নৈতিকতা বিবর্জিত বিষয় পরিত্যাগ করতে হবে এবং বেশি বেশি নফল ইবাদত করতে হবে।
এ ছাড়া এ মাসের আরও অনেক মর্যাদার কথা প্রচলিত আছে, যার পক্ষে কোরআন-হাদিসের নির্ভরযোগ্য কোনো দলিল নেই।
আরবি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস রজব। রজব শব্দের অর্থ প্রাচুর্যময়। বিশেষণ যুক্ত করে আরবিতে এ মাসকে বলা হয় ‘রজবুল মুরাজ্জাব’ অর্থাৎ, সম্মানিত প্রাচুর্যময় মাস। আরবি বর্ষপঞ্জির যে চারটি মাসকে পবিত্র কোরআনে হারাম তথা পবিত্র ও সম্মানিত ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে রজব অন্যতম।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আসমানসমূহ ও জমিনের সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর বিধানে আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা বারোটি, তার মধ্যে চারটি নিষিদ্ধ তথা পবিত্র মাস। এটাই প্রতিষ্ঠিত দ্বীন। কাজেই এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম কোরো না।’ (সুরা তাওবাহ: ৩৬) বিদায় হজের সময় মিনা প্রান্তরে প্রদত্ত খুতবায় মহানবী (সা.) মাসগুলোকে চিহ্নিত করে বলেন, ‘তিনটি মাস হলো ধারাবাহিক—জিলকদ, জিলহজ ও মহররম, অন্যটি হলো রজব।’ (বুখারি: ৩১৯৭)
উপর্যুক্ত আয়াতের শেষাংশ—‘কাজেই এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম কোরো না’ প্রসঙ্গে মুফাসসিরগণ বলেন, এই মাসগুলোতে যুদ্ধবিগ্রহ, সংঘাত ও একে অন্যকে অবৈধ পন্থায় ঠকানো ইত্যাদি কাজ থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে।
এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, রজবের ঠিক এক মাস পরেই আসছে মহা তাৎপর্যপূর্ণ মাস রমজান। তাই রমজানে বিপুল উৎসাহে ইবাদতে মগ্ন হওয়ার জন্য এখন থেকেই একটু একটু করে সব ধরনের অন্যায়, অনাচার আর নৈতিকতা বিবর্জিত বিষয় পরিত্যাগ করতে হবে এবং বেশি বেশি নফল ইবাদত করতে হবে।
এ ছাড়া এ মাসের আরও অনেক মর্যাদার কথা প্রচলিত আছে, যার পক্ষে কোরআন-হাদিসের নির্ভরযোগ্য কোনো দলিল নেই।
পুরুষের জন্য নামাজ বা নামাজের বাইরে গোড়ালির নিচে পায়জামা, লুঙ্গি, প্যান্ট কিংবা জোব্বা পরিধান করা মাকরুহে তাহরিমি। এমন ব্যক্তির ব্যাপারে মহানবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে কঠিন সতর্কবার্তা বর্ণিত হয়েছে। এখানে এ সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো।
২ দিন আগেছবি আঁকার ব্যাপারে আলেমগণ বলেছেন, প্রাণীর ছবি আঁকা জায়েজ নয়। তবে প্রাণহীন বস্তুর ছবি আঁকতে কোনো বাধা নেই। তো গ্রাফিতি এই মূলনীতির আলোকে হলে আঁকতে কোনো বাধা নেই। তবে গ্রাফিতি হলো বিনা অনুমতিতে জনসাধারণের অভিমতকে শৈল্পিক উপায়ে অন্যের দেয়ালে লেখা বা আঁকার মাধ্যমে তুলে ধরা।
৩ দিন আগেআরবি আজান শব্দের অর্থ ঘোষণা। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য আজানের মাধ্যমেই আহ্বান করা হয়। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি এরশাদ করেন, ‘যখন আজান শুনবে, এর জবাবে মুয়াজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (বুখারি: ৬১১)
৪ দিন আগেমানুষের মধ্যে এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা জীবনে সফলতার পথের অন্তরায়। তাই নবী (সা.) এমন সব অভ্যাস থেকে সব সময় পানাহ চেয়েছেন। সেই তিনটি বদভ্যাস হলো—
৫ দিন আগে