ইজাজুল হক

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথা, তার কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, এমনকি রক্তের একটি বিন্দুও বিক্রি করা জায়েজ নেই। মানুষের জীবন সুরক্ষায় ইসলাম সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।
মানুষের দেহে সঞ্চারিত প্রাণ মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় আমানত। এই প্রাণ যেমন তিনি নিজ ইচ্ছায় তাদের দান করেছেন, এর সমাপ্তিদানের অধিকারও তাঁরই হাতে। জীবন-মৃত্যুর মালিক তিনিই। পৃথিবীতে কাউকে অন্যায়ভাবে কারও প্রাণ কেড়ে নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়নি। এমনকি ব্যক্তি নিজেও নিজের প্রাণনাশ করতে পারে না। এ কারণেই ইসলামে আত্মহত্যা করা মহাপাপ। এ ছাড়া ইসলামের সবচেয়ে কড়া আইন কিসাসও মানুষের জীবনের সুরক্ষায় প্রণয়ন করা হয়েছে।
পৃথিবীর সব অশান্তির মূলে রয়েছে মানুষ হত্যা। হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমেই শুরু হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম অনাচার। ফেরেশতারাও মানুষ সৃষ্টির আগে মহান আল্লাহর কাছে এ কারণেই আপত্তি জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘তারা তো সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এবং খুনখারাবি করবে। আমরা তো আছিই, আপনার সপ্রশংস তাসবিহ পাঠে নিয়োজিত।’ (সুরা বাকারা: ৩০) তার পরও আল্লাহ তাআলা মহত্তম উদ্দেশ্যে পৃথিবীতে তাঁর বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ সৃষ্টি করলেন। একই সঙ্গে রক্তপাত-হানাহানি বন্ধের দায়িত্বও অর্পিত হয় মানুষেরই কাঁধে।
এ কারণেই পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে মানুষ হত্যার শাস্তি হিসেবে কঠোর আইন প্রয়োগের কথা এসেছে। হত্যাকারীর কাছ থেকে আইনানুগভাবে কিসাস নেওয়ার বিধান দেওয়া হয়েছে। অনিচ্ছাকৃত হত্যাকাণ্ডের বিচার কী হবে, তা-ও বিস্তারিত বলা হয়েছে কোরআনে। আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কখন মানুষকে হত্যা করা যাবে, তা-ও বলা আছে ফিকহের কিতাবে। পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডের জঘন্যতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করেছেন নবীজি। হাদিসে এসেছে, মানুষ হত্যা পৃথিবীর চারটি সবচেয়ে বড় গুনাহের একটি। আল্লাহর সঙ্গে অন্য কাউকে উপাস্য মানার গুনাহের পরেই মানুষ হত্যার গুনাহের স্থান। ইচ্ছাকৃত মানুষ খুনের শাস্তি পৃথিবীতে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি পরকালেও সোজা জাহান্নাম।
হত্যাকাণ্ডকে অনেকভাবে নিন্দা করা হয়েছে ইসলামে। একজন মানুষকে হত্যা করা পুরো মানবজাতিকে হত্যা করার শামিল বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। ইরশাদ হয়েছে, ‘নরহত্যা বা পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টির অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি ছাড়া কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন দুনিয়ার সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে হত্যা করল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২) একই কথা ভিন্ন শব্দে উচ্চারিত হয়েছে মহানবী (সা.)-এর কণ্ঠেও। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার কাছে একজন মুসলিম হত্যার চেয়ে পুরো বিশ্ব ধ্বংস হয়ে যাওয়া সহজতর।’ (তিরমিজি: ১৩৯৫)
মহানবী (সা.) নরহত্যাকে আল্লাহর প্রতি অবিশ্বাস তথা কুফরি বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মুসলমানকে গালি দেওয়া আল্লাহর অবাধ্যতা এবং তাকে হত্যা করা কুফরি।’ (বুখারি: ৪৮; মুসলিম: ৬৪) অন্য হাদিসে নরহত্যাকে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আশা করা যায়, সব গুনাহ আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে দেবেন। তবে দুটি গুনাহ তিনি ক্ষমা করবেন না। তা হলো কোনো মানুষ কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা অথবা ইচ্ছাকৃত কেউ কোনো মুমিনকে হত্যা করা।’ (নাসায়ি: ৩৯৮৪)
পৃথিবীতে মানুষের হক সংশ্লিষ্ট অপরাধগুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে হত্যাকাণ্ড। তাই দুনিয়ার সব আইনে যেমন এর বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়, তেমনি পরকালে বিচার দিবসেও আল্লাহ তাআলা প্রথমে হত্যাকাণ্ডের বিচার করবেন। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন প্রথম যে বিষয়ে মানুষের ফয়সালা করা হবে, তা হলো রক্তপাতের বিচার।’ (মুসলিম: ১৬৭৮)
হত্যাকাণ্ডের পরকালীন শাস্তি প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কোনো মুমিনের জন্য সমীচীন নয়, সে অন্য মুমিনকে হত্যা করবে। অবশ্য ভুলবশত করে ফেললে অন্য কথা।...আর কেউ স্বেচ্ছায় কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম, সেখানে সে চিরকাল অবস্থান করবে। আর আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হন, তাকে অভিশপ্ত করেন এবং তার জন্য ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রাখেন।’ (সুরা নিসা: ৯২-৯৩)
হত্যাকাণ্ডের বিচার কেমন হবে, তারও কিঞ্চিৎ ধারণা হাদিসে দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেন, ‘হত্যাকৃত ব্যক্তি হত্যাকারীকে সঙ্গে নিয়ে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলার সামনে উপস্থিত হবে। হত্যাকৃত ব্যক্তির মাথা তার হাতেই থাকবে। শিরাগুলো থেকে তখন রক্ত পড়বে। সে আল্লাহ তাআলাকে উদ্দেশ্য করে বলবে—হে আমার রব, এই ব্যক্তি আমাকে হত্যা করেছে। এমনকি সে হত্যাকারীকে আরশের খুব কাছে নিয়ে যাবে।’ শ্রোতারা এই হাদিসের বর্ণনাকারী সাহাবি হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)কে ওই হত্যাকারীর তওবা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ওপরে উল্লিখিত সুরা নিসার ৯৩ নম্বর আয়াতটি তিলাওয়াত করে বললেন, ‘এই আয়াত রহিত হয়নি। পরিবর্তনও হয়নি। অতএব তার তওবা কোনো কাজেই আসবে না।’ (তিরমিজি: ৩০২৯)
পৃথিবীর সব মানুষ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করতে একমতও হয়ে যায়, তবু আল্লাহ তাআলা হত্যাকারীদের ক্ষমা করবেন না। সবাইকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করবেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যদি আকাশ ও পৃথিবীর সবাই মিলেও কোনো মুমিন হত্যায় অংশ নেয়, তবু আল্লাহ তাআলা তাদের সবাইকে মুখ থুবড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।’ (তিরমিজি: ১৩৯৮)
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথা, তার কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, এমনকি রক্তের একটি বিন্দুও বিক্রি করা জায়েজ নেই। মানুষের জীবন সুরক্ষায় ইসলাম সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।
মানুষের দেহে সঞ্চারিত প্রাণ মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় আমানত। এই প্রাণ যেমন তিনি নিজ ইচ্ছায় তাদের দান করেছেন, এর সমাপ্তিদানের অধিকারও তাঁরই হাতে। জীবন-মৃত্যুর মালিক তিনিই। পৃথিবীতে কাউকে অন্যায়ভাবে কারও প্রাণ কেড়ে নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়নি। এমনকি ব্যক্তি নিজেও নিজের প্রাণনাশ করতে পারে না। এ কারণেই ইসলামে আত্মহত্যা করা মহাপাপ। এ ছাড়া ইসলামের সবচেয়ে কড়া আইন কিসাসও মানুষের জীবনের সুরক্ষায় প্রণয়ন করা হয়েছে।
পৃথিবীর সব অশান্তির মূলে রয়েছে মানুষ হত্যা। হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমেই শুরু হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম অনাচার। ফেরেশতারাও মানুষ সৃষ্টির আগে মহান আল্লাহর কাছে এ কারণেই আপত্তি জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘তারা তো সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এবং খুনখারাবি করবে। আমরা তো আছিই, আপনার সপ্রশংস তাসবিহ পাঠে নিয়োজিত।’ (সুরা বাকারা: ৩০) তার পরও আল্লাহ তাআলা মহত্তম উদ্দেশ্যে পৃথিবীতে তাঁর বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ সৃষ্টি করলেন। একই সঙ্গে রক্তপাত-হানাহানি বন্ধের দায়িত্বও অর্পিত হয় মানুষেরই কাঁধে।
এ কারণেই পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে মানুষ হত্যার শাস্তি হিসেবে কঠোর আইন প্রয়োগের কথা এসেছে। হত্যাকারীর কাছ থেকে আইনানুগভাবে কিসাস নেওয়ার বিধান দেওয়া হয়েছে। অনিচ্ছাকৃত হত্যাকাণ্ডের বিচার কী হবে, তা-ও বিস্তারিত বলা হয়েছে কোরআনে। আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কখন মানুষকে হত্যা করা যাবে, তা-ও বলা আছে ফিকহের কিতাবে। পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডের জঘন্যতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করেছেন নবীজি। হাদিসে এসেছে, মানুষ হত্যা পৃথিবীর চারটি সবচেয়ে বড় গুনাহের একটি। আল্লাহর সঙ্গে অন্য কাউকে উপাস্য মানার গুনাহের পরেই মানুষ হত্যার গুনাহের স্থান। ইচ্ছাকৃত মানুষ খুনের শাস্তি পৃথিবীতে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি পরকালেও সোজা জাহান্নাম।
হত্যাকাণ্ডকে অনেকভাবে নিন্দা করা হয়েছে ইসলামে। একজন মানুষকে হত্যা করা পুরো মানবজাতিকে হত্যা করার শামিল বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। ইরশাদ হয়েছে, ‘নরহত্যা বা পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টির অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি ছাড়া কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন দুনিয়ার সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে হত্যা করল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২) একই কথা ভিন্ন শব্দে উচ্চারিত হয়েছে মহানবী (সা.)-এর কণ্ঠেও। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার কাছে একজন মুসলিম হত্যার চেয়ে পুরো বিশ্ব ধ্বংস হয়ে যাওয়া সহজতর।’ (তিরমিজি: ১৩৯৫)
মহানবী (সা.) নরহত্যাকে আল্লাহর প্রতি অবিশ্বাস তথা কুফরি বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মুসলমানকে গালি দেওয়া আল্লাহর অবাধ্যতা এবং তাকে হত্যা করা কুফরি।’ (বুখারি: ৪৮; মুসলিম: ৬৪) অন্য হাদিসে নরহত্যাকে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আশা করা যায়, সব গুনাহ আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে দেবেন। তবে দুটি গুনাহ তিনি ক্ষমা করবেন না। তা হলো কোনো মানুষ কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা অথবা ইচ্ছাকৃত কেউ কোনো মুমিনকে হত্যা করা।’ (নাসায়ি: ৩৯৮৪)
পৃথিবীতে মানুষের হক সংশ্লিষ্ট অপরাধগুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে হত্যাকাণ্ড। তাই দুনিয়ার সব আইনে যেমন এর বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়, তেমনি পরকালে বিচার দিবসেও আল্লাহ তাআলা প্রথমে হত্যাকাণ্ডের বিচার করবেন। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন প্রথম যে বিষয়ে মানুষের ফয়সালা করা হবে, তা হলো রক্তপাতের বিচার।’ (মুসলিম: ১৬৭৮)
হত্যাকাণ্ডের পরকালীন শাস্তি প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কোনো মুমিনের জন্য সমীচীন নয়, সে অন্য মুমিনকে হত্যা করবে। অবশ্য ভুলবশত করে ফেললে অন্য কথা।...আর কেউ স্বেচ্ছায় কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম, সেখানে সে চিরকাল অবস্থান করবে। আর আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হন, তাকে অভিশপ্ত করেন এবং তার জন্য ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রাখেন।’ (সুরা নিসা: ৯২-৯৩)
হত্যাকাণ্ডের বিচার কেমন হবে, তারও কিঞ্চিৎ ধারণা হাদিসে দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেন, ‘হত্যাকৃত ব্যক্তি হত্যাকারীকে সঙ্গে নিয়ে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলার সামনে উপস্থিত হবে। হত্যাকৃত ব্যক্তির মাথা তার হাতেই থাকবে। শিরাগুলো থেকে তখন রক্ত পড়বে। সে আল্লাহ তাআলাকে উদ্দেশ্য করে বলবে—হে আমার রব, এই ব্যক্তি আমাকে হত্যা করেছে। এমনকি সে হত্যাকারীকে আরশের খুব কাছে নিয়ে যাবে।’ শ্রোতারা এই হাদিসের বর্ণনাকারী সাহাবি হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)কে ওই হত্যাকারীর তওবা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ওপরে উল্লিখিত সুরা নিসার ৯৩ নম্বর আয়াতটি তিলাওয়াত করে বললেন, ‘এই আয়াত রহিত হয়নি। পরিবর্তনও হয়নি। অতএব তার তওবা কোনো কাজেই আসবে না।’ (তিরমিজি: ৩০২৯)
পৃথিবীর সব মানুষ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করতে একমতও হয়ে যায়, তবু আল্লাহ তাআলা হত্যাকারীদের ক্ষমা করবেন না। সবাইকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করবেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যদি আকাশ ও পৃথিবীর সবাই মিলেও কোনো মুমিন হত্যায় অংশ নেয়, তবু আল্লাহ তাআলা তাদের সবাইকে মুখ থুবড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।’ (তিরমিজি: ১৩৯৮)
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথ
০২ আগস্ট ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথ
০২ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথ
০২ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা দান করেছেন। এমনকি পবিত্র ফেরেশতাদের ওপরও তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। তাকে সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর সব সৃষ্টির চেয়ে সুন্দরতম অবয়বে। তার জীবনকে করেছেন অমূল্য। এ কারণে ইসলামে মানুষকে বিক্রি করা দূরের কথ
০২ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে