ইসলাম ডেস্ক
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের বড় তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এটি তাঁর বিশেষ একটি ভ্রমণ, যা পৃথিবীতে কেবল তাঁকেই আল্লাহ তাআলা দান করেছেন। এই ভ্রমণেই ইসলামের সবচেয়ে বড় ইবাদত নামাজ ফরজ করা হয়। কী ঘটেছিল মিরাজের রাতে, তা সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরা হলো।
জিবরাইল (আ.) মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কাছে আসেন এবং তাঁকে মসজিদে হারাম থেকে বিশেষ বাহন বোরাকে করে মসজিদুল আকসায় নিয়ে যান। সেখান থেকে বিশেষ বাহন রফরফে করে শুরু হয় জিবরাইল (আ.) ও মহানবী (সা.)-এর মিরাজ তথা ঊর্ধ্বগমন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিয়ে যাওয়া হয় সাত আসমানের ওপরে। পথে প্রথম আসমানে আদম (আ.), দ্বিতীয় আসমানে ইয়াহইয়া (আ.) ও ঈসা (আ.), তৃতীয় আসমানে ইউসুফ (আ.), চতুর্থ আসমানে ইদরিস (আ.), পঞ্চম আসমানে হারুন (আ.), ষষ্ঠ আসমানে মুসা (আ.) ও সপ্তম আসমানে ইবরাহিম (আ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সেখানে রাসুল (সা.) সিদরাতুল মুনতাহা, জান্নাত, জাহান্নামসহ আল্লাহ তাআলার অসংখ্য নিদর্শন দেখেন। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই সে (মুহাম্মদ) তাকে (জিবরাইলকে) আরেকবার দেখেছিল সিদরাতুল মুনতাহার নিকটে, যার কাছে অবস্থিত বসবাসের জান্নাত।’ (সুরা নাজম: ১৩-১৫)
এই ভ্রমণের চূড়ান্ত মুহূর্তে রাসুলুল্লাহ (সা.) মহান আল্লাহর দর্শন লাভে ধন্য হন। অসংখ্য হাদিস থেকে বিষয়টি স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। আর মিরাজের বড় প্রাপ্তি হলো পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ। এ ছাড়া সব নবী-রাসুলের মধ্যে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্বও এই ঘটনা থেকে প্রমাণিত হয়। কারণ, বিশেষ ব্যবস্থায় আল্লাহ তাআলা মসজিদে আকসায় সব নবী-রাসুলকে সমবেত করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁদের সবাইকে নিয়ে নামাজ আদায় করেছেন এবং নামাজে ইমামতি করেছেন। (সিরাতুল মুস্তফা, ১ / ২৯৫-২৯৬)
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের বড় তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এটি তাঁর বিশেষ একটি ভ্রমণ, যা পৃথিবীতে কেবল তাঁকেই আল্লাহ তাআলা দান করেছেন। এই ভ্রমণেই ইসলামের সবচেয়ে বড় ইবাদত নামাজ ফরজ করা হয়। কী ঘটেছিল মিরাজের রাতে, তা সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরা হলো।
জিবরাইল (আ.) মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কাছে আসেন এবং তাঁকে মসজিদে হারাম থেকে বিশেষ বাহন বোরাকে করে মসজিদুল আকসায় নিয়ে যান। সেখান থেকে বিশেষ বাহন রফরফে করে শুরু হয় জিবরাইল (আ.) ও মহানবী (সা.)-এর মিরাজ তথা ঊর্ধ্বগমন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিয়ে যাওয়া হয় সাত আসমানের ওপরে। পথে প্রথম আসমানে আদম (আ.), দ্বিতীয় আসমানে ইয়াহইয়া (আ.) ও ঈসা (আ.), তৃতীয় আসমানে ইউসুফ (আ.), চতুর্থ আসমানে ইদরিস (আ.), পঞ্চম আসমানে হারুন (আ.), ষষ্ঠ আসমানে মুসা (আ.) ও সপ্তম আসমানে ইবরাহিম (আ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সেখানে রাসুল (সা.) সিদরাতুল মুনতাহা, জান্নাত, জাহান্নামসহ আল্লাহ তাআলার অসংখ্য নিদর্শন দেখেন। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই সে (মুহাম্মদ) তাকে (জিবরাইলকে) আরেকবার দেখেছিল সিদরাতুল মুনতাহার নিকটে, যার কাছে অবস্থিত বসবাসের জান্নাত।’ (সুরা নাজম: ১৩-১৫)
এই ভ্রমণের চূড়ান্ত মুহূর্তে রাসুলুল্লাহ (সা.) মহান আল্লাহর দর্শন লাভে ধন্য হন। অসংখ্য হাদিস থেকে বিষয়টি স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। আর মিরাজের বড় প্রাপ্তি হলো পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ। এ ছাড়া সব নবী-রাসুলের মধ্যে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্বও এই ঘটনা থেকে প্রমাণিত হয়। কারণ, বিশেষ ব্যবস্থায় আল্লাহ তাআলা মসজিদে আকসায় সব নবী-রাসুলকে সমবেত করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁদের সবাইকে নিয়ে নামাজ আদায় করেছেন এবং নামাজে ইমামতি করেছেন। (সিরাতুল মুস্তফা, ১ / ২৯৫-২৯৬)
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১২ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১২ ঘণ্টা আগে