মুফতি খালিদ কাসেমি
পুরুষের জন্য নামাজ বা নামাজের বাইরে গোড়ালির নিচে পায়জামা, লুঙ্গি, প্যান্ট কিংবা জোব্বা পরিধান করা মাকরুহে তাহরিমি। এমন ব্যক্তির ব্যাপারে মহানবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে কঠিন সতর্কবার্তা বর্ণিত হয়েছে। এখানে এ সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো।
এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘পরিধেয় কাপড়ের যে অংশ পায়ের গোড়ালির নিচে থাকবে, সে অংশ জাহান্নামে যাবে।’ (বুখারি)
অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা সেই ব্যক্তির দিকে তাকাবেন না, যে অহংকারের সঙ্গে তার পোশাক টেনে চলে।’ (বুখারি)
আরেক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘মুমিন ব্যক্তির পায়জামা পায়ের গোড়ালির অর্ধেক হয়ে থাকে। তবে তা পায়ের গিরা পর্যন্ত হলেও তাতে কোনো ক্ষতি নেই এবং গুনাহ নেই। অবশ্য এর নিচ পর্যন্ত হলে তা জাহান্নামে যাবে। আর যে ব্যক্তি অহংকার করে নিজের পায়জামা ঝুলিয়ে পরবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবেন না।’ (আবু দাউদ)
হাদিসগুলো কেবল পুরুষদের জন্য প্রযোজ্য। ওপরের হাদিসগুলো থেকে বোঝা যায়, পায়ের গোছার অর্ধেক পর্যন্ত পায়জামা বা যেকোনো কাপড় পরিধান করা মোস্তাহাব। আর পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত পরিধান করা বৈধ। গোড়ালির নিচে পরিধান করা নিষিদ্ধ।
এক হাদিসে গোড়ালির নিচে কাপড় পরিধানকারীদের ব্যাপারে সাবধানবাণী এসেছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘কাপড় গোড়ালির নিচে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে সাবধান থাকবে। কারণ এটি অহংকারের লক্ষণ। আর মহান আল্লাহ অহংকার পছন্দ করেন না।’ (মিশকাত)
কিছু হাদিসে গোড়ালির নিচে কাপড় পরাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে অহংকারের কারণে। এর উদ্দেশ্য এই নয় যে যদি মনে অহংকারের নিয়ত না থাকে তাহলে পরা বৈধ। বরং অহংকারের নিয়ত থাকুক বা না থাকুক—পুরুষের জন্য সর্বাবস্থায় টাখনুর নিচে কাপড় পরিধান করা নিষিদ্ধ।
পুরুষের জন্য নামাজ বা নামাজের বাইরে গোড়ালির নিচে পায়জামা, লুঙ্গি, প্যান্ট কিংবা জোব্বা পরিধান করা মাকরুহে তাহরিমি। এমন ব্যক্তির ব্যাপারে মহানবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে কঠিন সতর্কবার্তা বর্ণিত হয়েছে। এখানে এ সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো।
এক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘পরিধেয় কাপড়ের যে অংশ পায়ের গোড়ালির নিচে থাকবে, সে অংশ জাহান্নামে যাবে।’ (বুখারি)
অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা সেই ব্যক্তির দিকে তাকাবেন না, যে অহংকারের সঙ্গে তার পোশাক টেনে চলে।’ (বুখারি)
আরেক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘মুমিন ব্যক্তির পায়জামা পায়ের গোড়ালির অর্ধেক হয়ে থাকে। তবে তা পায়ের গিরা পর্যন্ত হলেও তাতে কোনো ক্ষতি নেই এবং গুনাহ নেই। অবশ্য এর নিচ পর্যন্ত হলে তা জাহান্নামে যাবে। আর যে ব্যক্তি অহংকার করে নিজের পায়জামা ঝুলিয়ে পরবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবেন না।’ (আবু দাউদ)
হাদিসগুলো কেবল পুরুষদের জন্য প্রযোজ্য। ওপরের হাদিসগুলো থেকে বোঝা যায়, পায়ের গোছার অর্ধেক পর্যন্ত পায়জামা বা যেকোনো কাপড় পরিধান করা মোস্তাহাব। আর পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত পরিধান করা বৈধ। গোড়ালির নিচে পরিধান করা নিষিদ্ধ।
এক হাদিসে গোড়ালির নিচে কাপড় পরিধানকারীদের ব্যাপারে সাবধানবাণী এসেছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘কাপড় গোড়ালির নিচে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে সাবধান থাকবে। কারণ এটি অহংকারের লক্ষণ। আর মহান আল্লাহ অহংকার পছন্দ করেন না।’ (মিশকাত)
কিছু হাদিসে গোড়ালির নিচে কাপড় পরাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে অহংকারের কারণে। এর উদ্দেশ্য এই নয় যে যদি মনে অহংকারের নিয়ত না থাকে তাহলে পরা বৈধ। বরং অহংকারের নিয়ত থাকুক বা না থাকুক—পুরুষের জন্য সর্বাবস্থায় টাখনুর নিচে কাপড় পরিধান করা নিষিদ্ধ।
ছবি আঁকার ব্যাপারে আলেমগণ বলেছেন, প্রাণীর ছবি আঁকা জায়েজ নয়। তবে প্রাণহীন বস্তুর ছবি আঁকতে কোনো বাধা নেই। তো গ্রাফিতি এই মূলনীতির আলোকে হলে আঁকতে কোনো বাধা নেই। তবে গ্রাফিতি হলো বিনা অনুমতিতে জনসাধারণের অভিমতকে শৈল্পিক উপায়ে অন্যের দেয়ালে লেখা বা আঁকার মাধ্যমে তুলে ধরা।
২ দিন আগেআরবি আজান শব্দের অর্থ ঘোষণা। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য আজানের মাধ্যমেই আহ্বান করা হয়। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি এরশাদ করেন, ‘যখন আজান শুনবে, এর জবাবে মুয়াজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (বুখারি: ৬১১)
৩ দিন আগেমানুষের মধ্যে এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা জীবনে সফলতার পথের অন্তরায়। তাই নবী (সা.) এমন সব অভ্যাস থেকে সব সময় পানাহ চেয়েছেন। সেই তিনটি বদভ্যাস হলো—
৪ দিন আগেবিয়ে পবিত্র বন্ধন। এর মাধ্যমে দুজন মানুষ সারা জীবন একসঙ্গে থাকার সংকল্প করে দাম্পত্য জীবন শুরু করেন। এভাবেই যুগ যুগ ধরে পৃথিবীতে মানবসভ্যতা টিকে রয়েছে। বৈবাহিক সম্পর্ক স্থায়ী না হলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জীবনে মরাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই বিয়ের আগে সবকিছু দেখেশুনে, উভয় পক্ষের সামাজিক অবস্থান
৫ দিন আগে