ইসলাম ডেস্ক
সুগন্ধির প্রতি প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রচণ্ড অনুরাগ ছিল। তিনি নিয়মিত আতর ব্যবহার করতেন। হাদিস থেকে জানা যায়, আগেকার যুগের নবী-রাসুলগণও সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘চারটি বস্তু সব নবীর সুন্নত। আতর, বিয়ে, মেসওয়াক ও লজ্জাস্থান আবৃত রাখা।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২২৪৭৮)
সুগন্ধ ফুলের নির্যাস, মৃগনাভি ইত্যাদির সুরভিত তেল দিয়ে আতর তৈরি করা হয়। মেশক উত্তম সুগন্ধি। মহানবী (সা.) মেশক খুব পছন্দ করতেন। হরিণের নাভি থেকে এটি তৈরি করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘উত্তম সুগন্ধি হলো মেশক।’ (তিরমিজি: ৯১২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু মেশক-ই নয়, চন্দন ও জাফরানের সুগন্ধিও ব্যবহার করেছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, মহানবী (সা.) রকমারি সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। আল্লামা ইবনে আবদুল বার (রহ.) ‘তামহিদ’ গ্রন্থে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.)-এর একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) জাফরানের সুগন্ধি ব্যবহার করেছেন।’ ‘আল-কামেল’ গ্রন্থে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সুগন্ধি ছিল মেশক ও চন্দন।’
বিশেষ করে লোকসমাগমে গেলে সুগন্ধি ব্যবহারের বিশেষ তাগিদ রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জুমার দিন যথাসম্ভব তোমরা সুগন্ধি ব্যবহার করো।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১৩৫৮)
অবশ্য মহানবী (সা.) পুরুষ ও নারীদের সুগন্ধির মধ্যে পার্থক্য করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘পুরুষ এমন সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যার মধ্যে সুবাস থাকবে, কিন্তু কোনো রং থাকবে না। আর নারী এমন সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যার মধ্যে রং থাকবে, কিন্তু সুবাস থাকবে না।’ (তিরমিজি, হাদিস: ২৭১১) তবে নারীদের জন্য ঘরের মধ্যে যেকোনো ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করা বৈধ।
সুগন্ধির প্রতি প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রচণ্ড অনুরাগ ছিল। তিনি নিয়মিত আতর ব্যবহার করতেন। হাদিস থেকে জানা যায়, আগেকার যুগের নবী-রাসুলগণও সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘চারটি বস্তু সব নবীর সুন্নত। আতর, বিয়ে, মেসওয়াক ও লজ্জাস্থান আবৃত রাখা।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২২৪৭৮)
সুগন্ধ ফুলের নির্যাস, মৃগনাভি ইত্যাদির সুরভিত তেল দিয়ে আতর তৈরি করা হয়। মেশক উত্তম সুগন্ধি। মহানবী (সা.) মেশক খুব পছন্দ করতেন। হরিণের নাভি থেকে এটি তৈরি করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘উত্তম সুগন্ধি হলো মেশক।’ (তিরমিজি: ৯১২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু মেশক-ই নয়, চন্দন ও জাফরানের সুগন্ধিও ব্যবহার করেছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, মহানবী (সা.) রকমারি সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। আল্লামা ইবনে আবদুল বার (রহ.) ‘তামহিদ’ গ্রন্থে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.)-এর একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) জাফরানের সুগন্ধি ব্যবহার করেছেন।’ ‘আল-কামেল’ গ্রন্থে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সুগন্ধি ছিল মেশক ও চন্দন।’
বিশেষ করে লোকসমাগমে গেলে সুগন্ধি ব্যবহারের বিশেষ তাগিদ রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জুমার দিন যথাসম্ভব তোমরা সুগন্ধি ব্যবহার করো।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১৩৫৮)
অবশ্য মহানবী (সা.) পুরুষ ও নারীদের সুগন্ধির মধ্যে পার্থক্য করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘পুরুষ এমন সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যার মধ্যে সুবাস থাকবে, কিন্তু কোনো রং থাকবে না। আর নারী এমন সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যার মধ্যে রং থাকবে, কিন্তু সুবাস থাকবে না।’ (তিরমিজি, হাদিস: ২৭১১) তবে নারীদের জন্য ঘরের মধ্যে যেকোনো ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করা বৈধ।
রমজান সওয়াব অর্জনের প্রতিযোগিতার মাস। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, বান্দার সওয়াব অর্জনের এ প্রতিযোগিতা মহান আল্লাহ দেখেন। (তাবারানি) তাই মুমিনদের উচিত, এ মাসে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা বেশি বেশি করা। রোজাদারকে ইফতার করানো রমজানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভালো কাজ।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের আকাশে পবিত্র রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল রোববার (২ মার্চ) থেকে শুরু হবে মাহে রমজানের সিয়াম সাধনা। আজ শনিবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে আকাশে রমজানের চাঁদ দেখা যায়। বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা শেষে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেরমজান সংযমের মাস, বরকতের মাস। এ মাসে রোজা রাখা আবশ্যক করেছেন আল্লাহ তাআলা। তবে সবার জন্য রমজানের রোজা রাখা ফরজ নয়। বরং যাদের মধ্যে নিচের ৫টি শর্ত পাওয়া যাবে, কেবল তাঁদেরই রমজানের রোজা রাখতে হবে। শর্তগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজানের বিশেষ ইবাদত তারাবির নামাজ। আরবি তারবিহা শব্দের বহুবচন তারাবি, যার অর্থ বিশ্রাম করা, আরাম করা। যেহেতু এই নামাজে চার রাকাত পরপর বিশ্রাম নেওয়া হয়, তাই এর নাম তারাবি। পবিত্র রমজান মাসে এশা ও বিতরের নামাজের মাঝে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, শরিয়তের পরিভাষায় এই নামাজকেই তারাবির নামাজ..
১ দিন আগে