ইসলাম ডেস্ক
কাতার ইসলামিক আর্ট মিউজিয়াম সমৃদ্ধ সংগ্রহের জন্য পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত। এই জাদুঘরে রয়েছে হাজার বছরের পুরোনো আব্বাসি আমলের বিরল পাণ্ডুলিপি নীল কোরআন। একে ইসলামি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যতিক্রমী ও দুর্লভ পাণ্ডুলিপিগুলোর প্রথম সারিতে রাখা হয়।
বিস্ময়কর এই নীল কোরআনের ৬০০ পৃষ্ঠাসংখ্যা রয়েছে, যা ইসলামি শিল্পকলার প্রথম দিকের এক ব্যতিক্রমী নমুনা। এই পাণ্ডুলিপিটি নিউইয়র্কের মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্ট, তিউনিসিয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব আর্ট অ্যান্ড আর্কিওলজিসহ বিশ্ববিখ্যাত অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়েছে।
মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের মতে, রুপালি কারুকার্যে সাজানো কোরআনের এই নীল ফোলিওগুলো একাধিক খণ্ডের একটি অভিজাত পাণ্ডুলিপি থেকে এসেছে, যেটি উত্তর আফ্রিকায় তৈরি বলে ধারণা করা হয়। একে বেগুনি রঙে সোনালি পাণ্ডুলিপি তৈরির বাইজেন্টাইন ঐতিহ্য দ্বারা প্রভাবিত বলে ধারণা করা হয়। প্রথম যুগের অন্যান্য কোরআনের মতো এই পাণ্ডুলিপিতেও লাইন সোজা রাখতে এবং সমান দূরত্ব বজায় রাখতে এসব কারুকাজ করা হয়েছে।
মিউজিয়ামস উইথ নো ফ্রন্টিয়ার্স (এমডব্লিউএনএফ) সম্প্রতি কাতারে একটি অনলাইন প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। এতে দেখানো হয়, নীল কোরআনের জন্য ব্যবহৃত নীল রং মিসর বা ভারত থেকে এসেছে।
শিল্প ইতিহাসবিদেরা মনে করেন, কোরআনের বিভিন্ন পৃষ্ঠা নীল চামড়ার কপি করা হয়েছে এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের জাদুঘরগুলোতে স্থান পেয়েছে। কায়রোয়ানের গ্রেট মসজিদের লাইব্রেরি থেকেই উদ্ধার করা হয়েছিল এটি। পাণ্ডুলিপিটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে এটি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ইতিহাসের এই অমূল্য রত্ন দেখতে চাইলে আপনাকে কাতারের মিউজিয়াম অব ইসলামিক আর্টে যেতে হবে। এ ছাড়া অনলাইনেও এটি দেখার সুযোগ রয়েছে। গুগল আর্ট অ্যান্ড কালচারের মাধ্যমে উল্লিখিত জাদুঘরে ভার্চুয়াল ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে।
সূত্র: দ্য পেনিনসুলা কাতার
কাতার ইসলামিক আর্ট মিউজিয়াম সমৃদ্ধ সংগ্রহের জন্য পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত। এই জাদুঘরে রয়েছে হাজার বছরের পুরোনো আব্বাসি আমলের বিরল পাণ্ডুলিপি নীল কোরআন। একে ইসলামি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যতিক্রমী ও দুর্লভ পাণ্ডুলিপিগুলোর প্রথম সারিতে রাখা হয়।
বিস্ময়কর এই নীল কোরআনের ৬০০ পৃষ্ঠাসংখ্যা রয়েছে, যা ইসলামি শিল্পকলার প্রথম দিকের এক ব্যতিক্রমী নমুনা। এই পাণ্ডুলিপিটি নিউইয়র্কের মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্ট, তিউনিসিয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব আর্ট অ্যান্ড আর্কিওলজিসহ বিশ্ববিখ্যাত অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়েছে।
মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের মতে, রুপালি কারুকার্যে সাজানো কোরআনের এই নীল ফোলিওগুলো একাধিক খণ্ডের একটি অভিজাত পাণ্ডুলিপি থেকে এসেছে, যেটি উত্তর আফ্রিকায় তৈরি বলে ধারণা করা হয়। একে বেগুনি রঙে সোনালি পাণ্ডুলিপি তৈরির বাইজেন্টাইন ঐতিহ্য দ্বারা প্রভাবিত বলে ধারণা করা হয়। প্রথম যুগের অন্যান্য কোরআনের মতো এই পাণ্ডুলিপিতেও লাইন সোজা রাখতে এবং সমান দূরত্ব বজায় রাখতে এসব কারুকাজ করা হয়েছে।
মিউজিয়ামস উইথ নো ফ্রন্টিয়ার্স (এমডব্লিউএনএফ) সম্প্রতি কাতারে একটি অনলাইন প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। এতে দেখানো হয়, নীল কোরআনের জন্য ব্যবহৃত নীল রং মিসর বা ভারত থেকে এসেছে।
শিল্প ইতিহাসবিদেরা মনে করেন, কোরআনের বিভিন্ন পৃষ্ঠা নীল চামড়ার কপি করা হয়েছে এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের জাদুঘরগুলোতে স্থান পেয়েছে। কায়রোয়ানের গ্রেট মসজিদের লাইব্রেরি থেকেই উদ্ধার করা হয়েছিল এটি। পাণ্ডুলিপিটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে এটি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ইতিহাসের এই অমূল্য রত্ন দেখতে চাইলে আপনাকে কাতারের মিউজিয়াম অব ইসলামিক আর্টে যেতে হবে। এ ছাড়া অনলাইনেও এটি দেখার সুযোগ রয়েছে। গুগল আর্ট অ্যান্ড কালচারের মাধ্যমে উল্লিখিত জাদুঘরে ভার্চুয়াল ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে।
সূত্র: দ্য পেনিনসুলা কাতার
ইবাদতের নিয়তে করা সব কাজই নেক আমলের অন্তর্ভুক্ত। আর নেক আমল মানুষের জীবনের প্রকৃত সম্পদ। এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে জান্নাত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তারাই জান্নাতের অধিকারী, তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা বাকারা: ৮২)
১৮ ঘণ্টা আগেভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
২ দিন আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
৩ দিন আগে