ইজাজুল হক

মরক্কো
মরক্কোর অন্যতম রমজান ঐতিহ্য হলো—বিগহাউস। বিগহাউস সংস্কৃতি হলো, পরিবারের বিবাহিত সদস্যরা রমজানের শুক্রবারে একটি মিলনমেলার আয়োজন করেন, যা পারস্পরিক হৃদ্যতা বাড়াতে সহযোগিতা করে। তাঁদের আরেকটি সুন্দর ঐতিহ্য হলো, যখন পরিবারে শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করে, তখন মা-বাবা তাদের জন্য দুধ, খেজুর, শুকনো ফল ও অন্যান্য সুস্বাদু উপাদানের সমন্বয়ে একটি বিশেষ ইফতার পার্টির আয়োজন করেন।
মরক্কোয় ১৫ রমজান বিশেষভাবে পালিত হয়। এ দিনে মসজিদে মুসল্লিরা ভিড় করেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করেন। নারীরা মিষ্টান্ন তৈরি করে রোজাদার ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করেন।
শবে কদরও সাড়ম্বরে উদ্যাপন করেন তাঁরা। এ উপলক্ষে তারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করেন এবং ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।
খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতার শুরু করেন মরক্কানরা। মাগরিবের পর তাঁরা ঐতিহ্যবাহী স্যুপ হারিরা পরিবেশন করেন। তারাবির নামাজের পর পরিবেশন করা হয় তাজিন ও কুসকুস ইত্যাদি ভারী খাবার।
তিউনিসিয়া
মরক্কানদের মতো তিউনিসিয়ানরাও খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতারের ভোজন শুরু করেন। ইফতারের সময় তাঁরা বলেন, ‘সেহাত শরবেতকম’, যার অর্থ ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা’। তিউনিসিয়ার প্রধানতম ভারী খাবার ‘তাজিন’, যা মরক্কোর তাজিন থেকে কিছুটা আলাদা। ‘রাফিস’ এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিষ্টান্ন, যা খেজুর, কিশমিশ ও চিনির সঙ্গে চাল বা ময়দা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। দেশটির উত্তর-পশ্চিমে ময়দা, ঘি ও মধু দিয়ে ‘পোরিজ’ নামের বিশেষ এক রেসিপি তৈরি করা হয়। উপকূল এলাকায় কিশমিশ দিয়ে পায়েস তৈরি হয়। সবজি দিয়ে তৈরি ‘ব্যারাকুচে’ নামের একটি মিষ্টান্নও সেখানে পাওয়া যায়।
আলজেরিয়া
পরিবারের শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করলে আলজেরিয়ানরা তা বিশেষভাবে উদ্যাপন করে। নারীরা নতুন পোশাক পরে রানি সাজেন। ইফতারের সময় শিশুদের উঁচু স্থানে বসানো হয় এবং প্রশংসা করে তাদের উৎসাহ দেওয়া হয়। ২৭ রমজান রাতে অনেক আলজেরিয়ান পরিবার ছেলেদের খতনা করাতে পছন্দ করে।
হারিরা নামের স্যুপটি মরক্কানদের মতো আলজেরিয়ানদেরও অন্যতম মৌলিক খাদ্য। শুকনো বরই, কিশমিশ, গোলাপজল ও মাংস দিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ ‘সুইট মিট’। ‘বারবোচে’ নামের একটি কুসকুস-জাতীয় খাবারও তাঁরা পরিবেশন করেন। এ ছাড়া রয়েছে বোরাক ও তাজিনের মতো মিষ্টান্নও। সাহরিতে তাঁরা সাধারণত কুসকুস পরিবেশন করেন।
মিসর
মিসরের বাসিন্দারা পবিত্র রমজান সর্বাত্মকভাবে উদযাপন করেন। রোজা, ইবাদত ও দাতব্যকাজে নিজেদের উজাড় করে দেন; বিশেষ করে সাহরি ও ইফতারের ঐতিহ্যবাহী ভোজন, রমজান উপলক্ষে টেলিভিশনগুলোর বিশেষ আয়োজন, ফুটবল টুর্নামেন্টসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কাটে তাঁদের রমজান। পুরোনো দিনের ঐতিহ্যবাহী সংগীত, বিশেষ লন্ঠনের বর্ণিল আলোকসজ্জা এবং ইফতারের সময় কামান দাগানোর সংস্কৃতি—এলমাদফা মুগ্ধ করার মতো সংস্কৃতি। এ ছাড়া সাহরির সময় দফ বাজিয়ে রোজাদারদের জাগিয়ে দেওয়া হয়; যাকে মেসাহারাতি বলা হয়।
সূত্র: ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট

মরক্কো
মরক্কোর অন্যতম রমজান ঐতিহ্য হলো—বিগহাউস। বিগহাউস সংস্কৃতি হলো, পরিবারের বিবাহিত সদস্যরা রমজানের শুক্রবারে একটি মিলনমেলার আয়োজন করেন, যা পারস্পরিক হৃদ্যতা বাড়াতে সহযোগিতা করে। তাঁদের আরেকটি সুন্দর ঐতিহ্য হলো, যখন পরিবারে শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করে, তখন মা-বাবা তাদের জন্য দুধ, খেজুর, শুকনো ফল ও অন্যান্য সুস্বাদু উপাদানের সমন্বয়ে একটি বিশেষ ইফতার পার্টির আয়োজন করেন।
মরক্কোয় ১৫ রমজান বিশেষভাবে পালিত হয়। এ দিনে মসজিদে মুসল্লিরা ভিড় করেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করেন। নারীরা মিষ্টান্ন তৈরি করে রোজাদার ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করেন।
শবে কদরও সাড়ম্বরে উদ্যাপন করেন তাঁরা। এ উপলক্ষে তারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করেন এবং ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।
খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতার শুরু করেন মরক্কানরা। মাগরিবের পর তাঁরা ঐতিহ্যবাহী স্যুপ হারিরা পরিবেশন করেন। তারাবির নামাজের পর পরিবেশন করা হয় তাজিন ও কুসকুস ইত্যাদি ভারী খাবার।
তিউনিসিয়া
মরক্কানদের মতো তিউনিসিয়ানরাও খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতারের ভোজন শুরু করেন। ইফতারের সময় তাঁরা বলেন, ‘সেহাত শরবেতকম’, যার অর্থ ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা’। তিউনিসিয়ার প্রধানতম ভারী খাবার ‘তাজিন’, যা মরক্কোর তাজিন থেকে কিছুটা আলাদা। ‘রাফিস’ এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিষ্টান্ন, যা খেজুর, কিশমিশ ও চিনির সঙ্গে চাল বা ময়দা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। দেশটির উত্তর-পশ্চিমে ময়দা, ঘি ও মধু দিয়ে ‘পোরিজ’ নামের বিশেষ এক রেসিপি তৈরি করা হয়। উপকূল এলাকায় কিশমিশ দিয়ে পায়েস তৈরি হয়। সবজি দিয়ে তৈরি ‘ব্যারাকুচে’ নামের একটি মিষ্টান্নও সেখানে পাওয়া যায়।
আলজেরিয়া
পরিবারের শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করলে আলজেরিয়ানরা তা বিশেষভাবে উদ্যাপন করে। নারীরা নতুন পোশাক পরে রানি সাজেন। ইফতারের সময় শিশুদের উঁচু স্থানে বসানো হয় এবং প্রশংসা করে তাদের উৎসাহ দেওয়া হয়। ২৭ রমজান রাতে অনেক আলজেরিয়ান পরিবার ছেলেদের খতনা করাতে পছন্দ করে।
হারিরা নামের স্যুপটি মরক্কানদের মতো আলজেরিয়ানদেরও অন্যতম মৌলিক খাদ্য। শুকনো বরই, কিশমিশ, গোলাপজল ও মাংস দিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ ‘সুইট মিট’। ‘বারবোচে’ নামের একটি কুসকুস-জাতীয় খাবারও তাঁরা পরিবেশন করেন। এ ছাড়া রয়েছে বোরাক ও তাজিনের মতো মিষ্টান্নও। সাহরিতে তাঁরা সাধারণত কুসকুস পরিবেশন করেন।
মিসর
মিসরের বাসিন্দারা পবিত্র রমজান সর্বাত্মকভাবে উদযাপন করেন। রোজা, ইবাদত ও দাতব্যকাজে নিজেদের উজাড় করে দেন; বিশেষ করে সাহরি ও ইফতারের ঐতিহ্যবাহী ভোজন, রমজান উপলক্ষে টেলিভিশনগুলোর বিশেষ আয়োজন, ফুটবল টুর্নামেন্টসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কাটে তাঁদের রমজান। পুরোনো দিনের ঐতিহ্যবাহী সংগীত, বিশেষ লন্ঠনের বর্ণিল আলোকসজ্জা এবং ইফতারের সময় কামান দাগানোর সংস্কৃতি—এলমাদফা মুগ্ধ করার মতো সংস্কৃতি। এ ছাড়া সাহরির সময় দফ বাজিয়ে রোজাদারদের জাগিয়ে দেওয়া হয়; যাকে মেসাহারাতি বলা হয়।
সূত্র: ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট
ইজাজুল হক

মরক্কো
মরক্কোর অন্যতম রমজান ঐতিহ্য হলো—বিগহাউস। বিগহাউস সংস্কৃতি হলো, পরিবারের বিবাহিত সদস্যরা রমজানের শুক্রবারে একটি মিলনমেলার আয়োজন করেন, যা পারস্পরিক হৃদ্যতা বাড়াতে সহযোগিতা করে। তাঁদের আরেকটি সুন্দর ঐতিহ্য হলো, যখন পরিবারে শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করে, তখন মা-বাবা তাদের জন্য দুধ, খেজুর, শুকনো ফল ও অন্যান্য সুস্বাদু উপাদানের সমন্বয়ে একটি বিশেষ ইফতার পার্টির আয়োজন করেন।
মরক্কোয় ১৫ রমজান বিশেষভাবে পালিত হয়। এ দিনে মসজিদে মুসল্লিরা ভিড় করেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করেন। নারীরা মিষ্টান্ন তৈরি করে রোজাদার ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করেন।
শবে কদরও সাড়ম্বরে উদ্যাপন করেন তাঁরা। এ উপলক্ষে তারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করেন এবং ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।
খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতার শুরু করেন মরক্কানরা। মাগরিবের পর তাঁরা ঐতিহ্যবাহী স্যুপ হারিরা পরিবেশন করেন। তারাবির নামাজের পর পরিবেশন করা হয় তাজিন ও কুসকুস ইত্যাদি ভারী খাবার।
তিউনিসিয়া
মরক্কানদের মতো তিউনিসিয়ানরাও খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতারের ভোজন শুরু করেন। ইফতারের সময় তাঁরা বলেন, ‘সেহাত শরবেতকম’, যার অর্থ ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা’। তিউনিসিয়ার প্রধানতম ভারী খাবার ‘তাজিন’, যা মরক্কোর তাজিন থেকে কিছুটা আলাদা। ‘রাফিস’ এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিষ্টান্ন, যা খেজুর, কিশমিশ ও চিনির সঙ্গে চাল বা ময়দা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। দেশটির উত্তর-পশ্চিমে ময়দা, ঘি ও মধু দিয়ে ‘পোরিজ’ নামের বিশেষ এক রেসিপি তৈরি করা হয়। উপকূল এলাকায় কিশমিশ দিয়ে পায়েস তৈরি হয়। সবজি দিয়ে তৈরি ‘ব্যারাকুচে’ নামের একটি মিষ্টান্নও সেখানে পাওয়া যায়।
আলজেরিয়া
পরিবারের শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করলে আলজেরিয়ানরা তা বিশেষভাবে উদ্যাপন করে। নারীরা নতুন পোশাক পরে রানি সাজেন। ইফতারের সময় শিশুদের উঁচু স্থানে বসানো হয় এবং প্রশংসা করে তাদের উৎসাহ দেওয়া হয়। ২৭ রমজান রাতে অনেক আলজেরিয়ান পরিবার ছেলেদের খতনা করাতে পছন্দ করে।
হারিরা নামের স্যুপটি মরক্কানদের মতো আলজেরিয়ানদেরও অন্যতম মৌলিক খাদ্য। শুকনো বরই, কিশমিশ, গোলাপজল ও মাংস দিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ ‘সুইট মিট’। ‘বারবোচে’ নামের একটি কুসকুস-জাতীয় খাবারও তাঁরা পরিবেশন করেন। এ ছাড়া রয়েছে বোরাক ও তাজিনের মতো মিষ্টান্নও। সাহরিতে তাঁরা সাধারণত কুসকুস পরিবেশন করেন।
মিসর
মিসরের বাসিন্দারা পবিত্র রমজান সর্বাত্মকভাবে উদযাপন করেন। রোজা, ইবাদত ও দাতব্যকাজে নিজেদের উজাড় করে দেন; বিশেষ করে সাহরি ও ইফতারের ঐতিহ্যবাহী ভোজন, রমজান উপলক্ষে টেলিভিশনগুলোর বিশেষ আয়োজন, ফুটবল টুর্নামেন্টসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কাটে তাঁদের রমজান। পুরোনো দিনের ঐতিহ্যবাহী সংগীত, বিশেষ লন্ঠনের বর্ণিল আলোকসজ্জা এবং ইফতারের সময় কামান দাগানোর সংস্কৃতি—এলমাদফা মুগ্ধ করার মতো সংস্কৃতি। এ ছাড়া সাহরির সময় দফ বাজিয়ে রোজাদারদের জাগিয়ে দেওয়া হয়; যাকে মেসাহারাতি বলা হয়।
সূত্র: ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট

মরক্কো
মরক্কোর অন্যতম রমজান ঐতিহ্য হলো—বিগহাউস। বিগহাউস সংস্কৃতি হলো, পরিবারের বিবাহিত সদস্যরা রমজানের শুক্রবারে একটি মিলনমেলার আয়োজন করেন, যা পারস্পরিক হৃদ্যতা বাড়াতে সহযোগিতা করে। তাঁদের আরেকটি সুন্দর ঐতিহ্য হলো, যখন পরিবারে শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করে, তখন মা-বাবা তাদের জন্য দুধ, খেজুর, শুকনো ফল ও অন্যান্য সুস্বাদু উপাদানের সমন্বয়ে একটি বিশেষ ইফতার পার্টির আয়োজন করেন।
মরক্কোয় ১৫ রমজান বিশেষভাবে পালিত হয়। এ দিনে মসজিদে মুসল্লিরা ভিড় করেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করেন। নারীরা মিষ্টান্ন তৈরি করে রোজাদার ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করেন।
শবে কদরও সাড়ম্বরে উদ্যাপন করেন তাঁরা। এ উপলক্ষে তারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করেন এবং ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।
খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতার শুরু করেন মরক্কানরা। মাগরিবের পর তাঁরা ঐতিহ্যবাহী স্যুপ হারিরা পরিবেশন করেন। তারাবির নামাজের পর পরিবেশন করা হয় তাজিন ও কুসকুস ইত্যাদি ভারী খাবার।
তিউনিসিয়া
মরক্কানদের মতো তিউনিসিয়ানরাও খেজুর ও দুধ দিয়ে ইফতারের ভোজন শুরু করেন। ইফতারের সময় তাঁরা বলেন, ‘সেহাত শরবেতকম’, যার অর্থ ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা’। তিউনিসিয়ার প্রধানতম ভারী খাবার ‘তাজিন’, যা মরক্কোর তাজিন থেকে কিছুটা আলাদা। ‘রাফিস’ এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিষ্টান্ন, যা খেজুর, কিশমিশ ও চিনির সঙ্গে চাল বা ময়দা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। দেশটির উত্তর-পশ্চিমে ময়দা, ঘি ও মধু দিয়ে ‘পোরিজ’ নামের বিশেষ এক রেসিপি তৈরি করা হয়। উপকূল এলাকায় কিশমিশ দিয়ে পায়েস তৈরি হয়। সবজি দিয়ে তৈরি ‘ব্যারাকুচে’ নামের একটি মিষ্টান্নও সেখানে পাওয়া যায়।
আলজেরিয়া
পরিবারের শিশুরা প্রথম রোজা রাখতে শুরু করলে আলজেরিয়ানরা তা বিশেষভাবে উদ্যাপন করে। নারীরা নতুন পোশাক পরে রানি সাজেন। ইফতারের সময় শিশুদের উঁচু স্থানে বসানো হয় এবং প্রশংসা করে তাদের উৎসাহ দেওয়া হয়। ২৭ রমজান রাতে অনেক আলজেরিয়ান পরিবার ছেলেদের খতনা করাতে পছন্দ করে।
হারিরা নামের স্যুপটি মরক্কানদের মতো আলজেরিয়ানদেরও অন্যতম মৌলিক খাদ্য। শুকনো বরই, কিশমিশ, গোলাপজল ও মাংস দিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ ‘সুইট মিট’। ‘বারবোচে’ নামের একটি কুসকুস-জাতীয় খাবারও তাঁরা পরিবেশন করেন। এ ছাড়া রয়েছে বোরাক ও তাজিনের মতো মিষ্টান্নও। সাহরিতে তাঁরা সাধারণত কুসকুস পরিবেশন করেন।
মিসর
মিসরের বাসিন্দারা পবিত্র রমজান সর্বাত্মকভাবে উদযাপন করেন। রোজা, ইবাদত ও দাতব্যকাজে নিজেদের উজাড় করে দেন; বিশেষ করে সাহরি ও ইফতারের ঐতিহ্যবাহী ভোজন, রমজান উপলক্ষে টেলিভিশনগুলোর বিশেষ আয়োজন, ফুটবল টুর্নামেন্টসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কাটে তাঁদের রমজান। পুরোনো দিনের ঐতিহ্যবাহী সংগীত, বিশেষ লন্ঠনের বর্ণিল আলোকসজ্জা এবং ইফতারের সময় কামান দাগানোর সংস্কৃতি—এলমাদফা মুগ্ধ করার মতো সংস্কৃতি। এ ছাড়া সাহরির সময় দফ বাজিয়ে রোজাদারদের জাগিয়ে দেওয়া হয়; যাকে মেসাহারাতি বলা হয়।
সূত্র: ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। এসব সংস্কৃতি সেখানকার মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত। তাদের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, ধর্মচর্চা থেকে শুরু করে অনেক কিছুই জানা যায় এসব আচার-অনুষ্ঠান থেকে। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো এ ক্ষেত্রে বিশেষ
১৫ মার্চ ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। এসব সংস্কৃতি সেখানকার মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত। তাদের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, ধর্মচর্চা থেকে শুরু করে অনেক কিছুই জানা যায় এসব আচার-অনুষ্ঠান থেকে। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো এ ক্ষেত্রে বিশেষ
১৫ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। এসব সংস্কৃতি সেখানকার মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত। তাদের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, ধর্মচর্চা থেকে শুরু করে অনেক কিছুই জানা যায় এসব আচার-অনুষ্ঠান থেকে। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো এ ক্ষেত্রে বিশেষ
১৫ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। এসব সংস্কৃতি সেখানকার মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত। তাদের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, ধর্মচর্চা থেকে শুরু করে অনেক কিছুই জানা যায় এসব আচার-অনুষ্ঠান থেকে। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো এ ক্ষেত্রে বিশেষ
১৫ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে