মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ
আল্লাহ তাআলা বান্দাদের পাপ ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। এ জন্যই অনেক আমলের বিনিময়ে তিনি বান্দাদের পাপ ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এখানে এ ধরনের কয়েকটি আমলের বিবরণ তুলে ধরা হলো।
১. অজু
অজু করলে গুনাহ মাফ হয়। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বললেন, ‘আমি কি তোমাদের এমন আমলের ব্যাপারে বলব না, যা পালন করলে আল্লাহ তাআলা গুনাহ ক্ষমা করেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন?’ সাহাবিগণ বললেন, ‘অবশ্যই, হে আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বললেন, ‘তা হচ্ছে, কষ্টকর হওয়া সত্ত্বেও পরিপূর্ণভাবে অজু করা, অধিক হারে মসজিদে যাওয়া এবং এক নামাজের পর আরেক নামাজের অপেক্ষা করা।’ (মুসলিম)
আরেক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে, তার দেহ থেকে পাপসমূহ বের হয়ে যায়, এমনকি তার নখের ভেতর থেকেও গুনাহ বের হয়ে যায়।’ (মুসলিম)
২. ফরজ নামাজ
নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে গুনাহ মাফ হয়। উসমান ইবনে আফফান (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ফরজ নামাজের সময় হলে উত্তমরূপে অজু করে, বিনয় ও একাগ্রতা সহকারে রুকু-সিজদা ঠিকভাবে আদায় করে নামাজ পড়ে, সে নামাজ তার অতীতের গুনাহসমূহের প্রায়শ্চিত্ত হয়, যদি না সে কবিরা গুনাহ করে থাকে।’ (মুসলিম)
অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমাদের কারও বাড়ির সামনে যদি একটি নদী থাকে আর সে ওই নদীতে প্রতিদিন পাঁচবার গোসল করে, তার শরীরে কোনো ময়লা অবশিষ্ট থাকবে কি?’ সাহাবিগণ বললেন, ‘জি না, তার শরীরে কোনো ময়লা থাকবে না।’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের অবস্থা ঠিক এমনই। এর মাধ্যমে আল্লাহ পাপসমূহ মিটিয়ে দেন।’ (বুখারি)
৩. নামাজে আমিন বলা
নামাজে সুরা ফাতিহার শেষে আমিন বললে গুনাহ ক্ষমা করা হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘ (সুরা ফাতিহা শেষে) যখন ইমাম আমিন বলেন, তখন তোমরাও আমিন বলবে। কেননা, যার আমিন বলা ফেরেশতাদের আমিন বলার সঙ্গে মিলে যায়, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
৪. রমজানের রোজা ও তারাবি
রমজানের রোজা রাখলে ও তারাবি পড়লে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় রোজা পালন করে, তার অতীতের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় রমজানের রাতে (তারাবি, তাহাজ্জুদ ইত্যাদি) ইবাদত করে, তার অতীতের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি)
৫. শবে কদরের ইবাদত
শবে কদরে ইবাদত করলে গুনাহ মাফ হয়। শবে কদর বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। পবিত্র কোরআনে যাকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলা হয়েছে। হাদিসের ভাষ্য অনুসারে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতসমূহের যেকোনো একটি রাত শবে কদর হয়। এ রাতে ইবাদত করা প্রসঙ্গে মহানবী সা. বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় কদরের রাতে ইবাদত করে, তার অতীতের পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
৬. আশুরা ও আরাফাতের দিনে রোজা
আশুরা ও আরাফাতের দিনে রোজা রাখলে গুনাহ মাফ হয়। ১০ মহররমকে আশুরা এবং ৯ জিলহজকে আরাফাতের দিন বলা হয়। এ দুই দিনে রোজা রাখতে উৎসাহিত করা হয়েছে হাদিসে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আরাফাতের দিনে কেউ রোজা রাখলে, আল্লাহর কাছে আমি প্রত্যাশা রাখি যে, এর বিনিময়ে তিনি বিগত এক বছর এবং অনাগত এক বছরের পাপ ক্ষমা করে দেবেন। আর আশুরার দিনে কেউ রোজা রাখলে, আল্লাহর কাছে আমি প্রত্যাশা রাখি যে, তিনি বিগত এক বছরের পাপ ক্ষমা করে দেবেন।’ (মুসলিম)
৭. হজ ও ওমরাহ
হজ ও ওমরাহর কারণে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ পালন করল এবং তাতে কোনো অশ্লীল কাজ করল না ও পাপাচারে জড়াল না, সে ব্যক্তি ঠিক ওই দিনের মতো (নিষ্পাপ হয়ে) বাড়ি ফিরবে, যে দিন তার মা তাকে প্রসব করেছিল।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে বলেন, ‘ওমরাহর পর আরেক ওমরাহ উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা স্বরূপ।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দোয়া পড়া
খাবার গ্রহণ ও কাপড় পরার পর দোয়া পড়লে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কাপড় পরার পর নিচের দোয়াটি পড়ে, তার আগের-পরের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। দোয়াটি হলো—
الحمدُ لله الذي كساني هذا ورَزَقَنيه من غيرِ حَولٍ مِنِّي ولا قوةٍ
উচ্চারণ: আলহামদুলিল্লাহিল্লাযি কাসানি হাযা ও রাযাকানিয়াহু মিন গাইরি হাওলিন মিন্নি ওয়ালা কুওয়াতিন।
অর্থ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাকে এ খাবার খাইয়েছেন এবং আমার কৌশল ও শক্তি প্রয়োগ ব্যতীত রিজিক দান করেছেন। (আবু দাউদ)
এ ছাড়াও নিয়মিত জুমা আদায় করা, সদকা করা, রোগ-শোক ও বিপদে ধৈর্য ধারণ করা, পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া, অন্যের অপরাধ ক্ষমা করে দেওয়া ইত্যাদি আমলের বিনিময়ে অতীতের গুনাহ ক্ষমা হওয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে।
অবশ্য এসব আমলের মাধ্যমে শুধু সগিরা গুনাহ বা ছোট পাপ ক্ষমা করা হয়। কবিরা গুনাহ বা মহাপাপ ক্ষমা চাওয়ার জন্য তওবা করা আবশ্যক। এটাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের সংখ্যাগরিষ্ঠ আলিমগণের অভিমত। (শরহুল মুসলিম লিন-নববি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহ তাআলা বান্দাদের পাপ ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। এ জন্যই অনেক আমলের বিনিময়ে তিনি বান্দাদের পাপ ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এখানে এ ধরনের কয়েকটি আমলের বিবরণ তুলে ধরা হলো।
১. অজু
অজু করলে গুনাহ মাফ হয়। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বললেন, ‘আমি কি তোমাদের এমন আমলের ব্যাপারে বলব না, যা পালন করলে আল্লাহ তাআলা গুনাহ ক্ষমা করেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন?’ সাহাবিগণ বললেন, ‘অবশ্যই, হে আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বললেন, ‘তা হচ্ছে, কষ্টকর হওয়া সত্ত্বেও পরিপূর্ণভাবে অজু করা, অধিক হারে মসজিদে যাওয়া এবং এক নামাজের পর আরেক নামাজের অপেক্ষা করা।’ (মুসলিম)
আরেক হাদিসে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে, তার দেহ থেকে পাপসমূহ বের হয়ে যায়, এমনকি তার নখের ভেতর থেকেও গুনাহ বের হয়ে যায়।’ (মুসলিম)
২. ফরজ নামাজ
নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে গুনাহ মাফ হয়। উসমান ইবনে আফফান (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ফরজ নামাজের সময় হলে উত্তমরূপে অজু করে, বিনয় ও একাগ্রতা সহকারে রুকু-সিজদা ঠিকভাবে আদায় করে নামাজ পড়ে, সে নামাজ তার অতীতের গুনাহসমূহের প্রায়শ্চিত্ত হয়, যদি না সে কবিরা গুনাহ করে থাকে।’ (মুসলিম)
অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমাদের কারও বাড়ির সামনে যদি একটি নদী থাকে আর সে ওই নদীতে প্রতিদিন পাঁচবার গোসল করে, তার শরীরে কোনো ময়লা অবশিষ্ট থাকবে কি?’ সাহাবিগণ বললেন, ‘জি না, তার শরীরে কোনো ময়লা থাকবে না।’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের অবস্থা ঠিক এমনই। এর মাধ্যমে আল্লাহ পাপসমূহ মিটিয়ে দেন।’ (বুখারি)
৩. নামাজে আমিন বলা
নামাজে সুরা ফাতিহার শেষে আমিন বললে গুনাহ ক্ষমা করা হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘ (সুরা ফাতিহা শেষে) যখন ইমাম আমিন বলেন, তখন তোমরাও আমিন বলবে। কেননা, যার আমিন বলা ফেরেশতাদের আমিন বলার সঙ্গে মিলে যায়, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
৪. রমজানের রোজা ও তারাবি
রমজানের রোজা রাখলে ও তারাবি পড়লে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় রোজা পালন করে, তার অতীতের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় রমজানের রাতে (তারাবি, তাহাজ্জুদ ইত্যাদি) ইবাদত করে, তার অতীতের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি)
৫. শবে কদরের ইবাদত
শবে কদরে ইবাদত করলে গুনাহ মাফ হয়। শবে কদর বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। পবিত্র কোরআনে যাকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলা হয়েছে। হাদিসের ভাষ্য অনুসারে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতসমূহের যেকোনো একটি রাত শবে কদর হয়। এ রাতে ইবাদত করা প্রসঙ্গে মহানবী সা. বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সহিত পুণ্যের আশায় কদরের রাতে ইবাদত করে, তার অতীতের পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
৬. আশুরা ও আরাফাতের দিনে রোজা
আশুরা ও আরাফাতের দিনে রোজা রাখলে গুনাহ মাফ হয়। ১০ মহররমকে আশুরা এবং ৯ জিলহজকে আরাফাতের দিন বলা হয়। এ দুই দিনে রোজা রাখতে উৎসাহিত করা হয়েছে হাদিসে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আরাফাতের দিনে কেউ রোজা রাখলে, আল্লাহর কাছে আমি প্রত্যাশা রাখি যে, এর বিনিময়ে তিনি বিগত এক বছর এবং অনাগত এক বছরের পাপ ক্ষমা করে দেবেন। আর আশুরার দিনে কেউ রোজা রাখলে, আল্লাহর কাছে আমি প্রত্যাশা রাখি যে, তিনি বিগত এক বছরের পাপ ক্ষমা করে দেবেন।’ (মুসলিম)
৭. হজ ও ওমরাহ
হজ ও ওমরাহর কারণে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি হজ পালন করল এবং তাতে কোনো অশ্লীল কাজ করল না ও পাপাচারে জড়াল না, সে ব্যক্তি ঠিক ওই দিনের মতো (নিষ্পাপ হয়ে) বাড়ি ফিরবে, যে দিন তার মা তাকে প্রসব করেছিল।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে বলেন, ‘ওমরাহর পর আরেক ওমরাহ উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা স্বরূপ।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দোয়া পড়া
খাবার গ্রহণ ও কাপড় পরার পর দোয়া পড়লে গুনাহ মাফ হয়। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কাপড় পরার পর নিচের দোয়াটি পড়ে, তার আগের-পরের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। দোয়াটি হলো—
الحمدُ لله الذي كساني هذا ورَزَقَنيه من غيرِ حَولٍ مِنِّي ولا قوةٍ
উচ্চারণ: আলহামদুলিল্লাহিল্লাযি কাসানি হাযা ও রাযাকানিয়াহু মিন গাইরি হাওলিন মিন্নি ওয়ালা কুওয়াতিন।
অর্থ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাকে এ খাবার খাইয়েছেন এবং আমার কৌশল ও শক্তি প্রয়োগ ব্যতীত রিজিক দান করেছেন। (আবু দাউদ)
এ ছাড়াও নিয়মিত জুমা আদায় করা, সদকা করা, রোগ-শোক ও বিপদে ধৈর্য ধারণ করা, পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া, অন্যের অপরাধ ক্ষমা করে দেওয়া ইত্যাদি আমলের বিনিময়ে অতীতের গুনাহ ক্ষমা হওয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে।
অবশ্য এসব আমলের মাধ্যমে শুধু সগিরা গুনাহ বা ছোট পাপ ক্ষমা করা হয়। কবিরা গুনাহ বা মহাপাপ ক্ষমা চাওয়ার জন্য তওবা করা আবশ্যক। এটাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের সংখ্যাগরিষ্ঠ আলিমগণের অভিমত। (শরহুল মুসলিম লিন-নববি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
১০ ঘণ্টা আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১ দিন আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১ দিন আগে