কাউসার লাবীব

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই। হাদিসের ভাষ্য থেকে বোঝা যায়, রমজানের, বিশেষত শেষ দশকের যেকোনো রাতই শবে কদর হতে পারে। তাই এ পবিত্র রাতের সন্ধানের চেষ্টা করা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের বৈশিষ্ট্য।
শবে কদরের বৈশিষ্ট্য
শবে কদর বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। শুধু তা-ই নয়, পবিত্র কোরআনে একে হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। কারণ, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বাণী ও মানবতার মুক্তির সংবিধান পবিত্র কোরআন এ রাতেই নাজিল হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি একে নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রতিটি প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।’ (সুরা: দুখান: ৩-৪) আরও নির্দিষ্ট করে শবে কদরের নামোল্লেখ করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি একে নাজিল করেছি শবে কদরে।’ (সুরা কদর: ১)
তাফসিরগ্রন্থগুলো থেকে জানা যায়, পবিত্র কোরআন শবে কদরে নাজিল করা হয়েছে—এর অর্থ হলো, লাওহে মাহফুজ থেকে সমগ্র কোরআন দুনিয়ার আকাশে এ রাতেই নাজিল করা হয়েছে। এরপর রাসুল (সা.)-এর নবুয়তি জীবনের ২৩ বছরে অল্প অল্প করে তা নাজিল করা হয়েছে।
এ রাতকে মোবারক বলার কারণ হলো, এ রাতে আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে অসংখ্য কল্যাণ ও বরকত নাজিল হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ রাতে ফেরেশতাগণ ও জিবরাইল (আ.) প্রতিটি কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে অবতীর্ণ হয়। এ রাত (আদ্যোপান্ত) শান্তি ফজর হওয়া পর্যন্ত।’ (সুরা কদর)
শবে কদর কোন রাতে?
শবে কদরের দিন-তারিখ সুনির্দিষ্ট না হলেও মহানবী (সা.)-এর একাধিক হাদিস থেকে বোঝা যায়, রমজানের শেষ দশকেই শবে কদর হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। যেমন এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি কদরের রাতের সন্ধানে প্রথম ১০ দিন ইতিকাফ করলাম। এরপর ইতিকাফ করলাম মধ্যবর্তী ১০ দিন। এরপর ওহির মাধ্যমে আমাকে জানানো হলো যে তা শেষ ১০ দিনে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ইতিকাফ পছন্দ করবে, সে যেন ইতিকাফ করে।’ এরপর মানুষ তাঁর সঙ্গে ইতিকাফে শরিক হয়। (মুসলিম)
বিশেষ করে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে শবে কদর অন্বেষণের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে শবে কদরের সন্ধান করো।’ (বুখারি ও মুসলিম)
বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবু বাকরা (রা.)-এর কাছে একবার শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো। তিনি বললেন, ‘শবে কদর রমজানের শেষ ১০ দিন ছাড়া অন্য কোনো রাতে আমি অনুসন্ধান করব না।’ অর্থাৎ, শবে কদর প্রতিবছর একই রাতেও হতে পারে, আবার বিভিন্ন রাতেও হতে পারে। হতে পারে এক বছর ২১ তারিখে, আরেক বছর ২৩ তারিখে, অন্য আরেক বছর ২৫, ২৭ বা ২৯ তারিখে। প্রকৃত তারিখ আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন।
শবে কদরের আমল
শবে কদরের ইবাদত অন্য যেকোনো রাতের চেয়ে বেশি সওয়াবের। এ রাতে আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মাফ করেন। রহমতের দরজা খুলে দেন। হজরত নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ইমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে (আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সওয়াবের আশায়) কদরের রাতে ইবাদত করে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
আর শবে কদরের নির্দিষ্ট কোনো তারিখ যেহেতু নেই, তাই রমজানের শেষ দিকে বেশি বেশি আমল করা উচিত। বিশেষ করে নফল নামাজ যেমন তাহাজ্জুদ, সালাতুত তাসবিহ, তাওবার নামাজ, সালাতুল হাজত, সালাতুশ শোকর ইত্যাদি আদায় করা, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা, আত্মীয়স্বজনের কবর জিয়ারত করা, জিকির-আজকার, দান-খয়রাত, দোয়া করা ইত্যাদি।
এ ছাড়া তওবা-ইস্তেগফার করার কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ওগো আল্লাহর রাসুল, আপনি বলে দিন—যদি আমি জানতে পারি, শবে কদর কোন রাতে হবে, তাহলে আমি কী পড়ব?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘তুমি পড়বে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আননি।’ অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ, তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালোবাসো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করো।’ (সুনানে তিরমিজি)
শবে কদর চিনব যেভাবে
মহিমান্বিত ও বরকতময় রাত শবে কদর সন্ধ্যা থেকে ফজর পর্যন্ত পুরোটাই গুরুত্বপূর্ণ। শবে কদর চেনার কিছু আলামত হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এ রাতে চাঁদ হবে উজ্জ্বল। জ্যোৎসনায় আলোকিত থাকবে চারপাশ। রাতটি হবে শান্তিপূর্ণ ও শান্তিদায়ক। মৃদ বাতাসে হৃদয় জুড়িয়ে দেবে। আকাশ পরিষ্কার ও নির্মল থাকবে। সকালে সূর্য উদয় হবে নিস্তেজ ও লালচে আভা নিয়ে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘শবে কদরের আলামত হচ্ছে, স্বচ্ছ রাত—যে রাতে চাঁদ হবে উজ্জ্বল। আবহাওয়ায় প্রশান্তিময়তা থাকবে—বেশি ঠান্ডাও না, বেশি গরমও না। সকাল পর্যন্ত আকাশে কোনো উল্কাপিণ্ড দেখা যাবে না। ওই রাতের চাঁদের মতো সকালে সূর্য উঠবে (তীব্র) আলোকরশ্মি ছাড়া।’ (মুসনাদ আহমদ: ২২৭৬৫)
হজরত উবাই ইবনে কাব (রা.) বলেন, ‘আর ওই রাতের আলামত হলো—দিনের সূর্য উদিত হয় উজ্জ্বল হয়ে, তাতে (আলোর) তীব্রতা থাকে না।’ (সহিহ মুসলিম: ১৬৫৮)
এসব আলামত বিশ্লেষণ করেও বোঝা যায়, আগে থেকেই শবে কদর সুনির্দিষ্টভাবে চেনার কোনো উপায় নেই। সুতরাং রমজানের শেষ দশকে নিরবচ্ছিন্নভাবে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়াই শবে কদর অনুসন্ধানের শ্রেষ্ঠ উপায়।

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই। হাদিসের ভাষ্য থেকে বোঝা যায়, রমজানের, বিশেষত শেষ দশকের যেকোনো রাতই শবে কদর হতে পারে। তাই এ পবিত্র রাতের সন্ধানের চেষ্টা করা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের বৈশিষ্ট্য।
শবে কদরের বৈশিষ্ট্য
শবে কদর বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। শুধু তা-ই নয়, পবিত্র কোরআনে একে হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। কারণ, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বাণী ও মানবতার মুক্তির সংবিধান পবিত্র কোরআন এ রাতেই নাজিল হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি একে নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রতিটি প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।’ (সুরা: দুখান: ৩-৪) আরও নির্দিষ্ট করে শবে কদরের নামোল্লেখ করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি একে নাজিল করেছি শবে কদরে।’ (সুরা কদর: ১)
তাফসিরগ্রন্থগুলো থেকে জানা যায়, পবিত্র কোরআন শবে কদরে নাজিল করা হয়েছে—এর অর্থ হলো, লাওহে মাহফুজ থেকে সমগ্র কোরআন দুনিয়ার আকাশে এ রাতেই নাজিল করা হয়েছে। এরপর রাসুল (সা.)-এর নবুয়তি জীবনের ২৩ বছরে অল্প অল্প করে তা নাজিল করা হয়েছে।
এ রাতকে মোবারক বলার কারণ হলো, এ রাতে আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে অসংখ্য কল্যাণ ও বরকত নাজিল হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ রাতে ফেরেশতাগণ ও জিবরাইল (আ.) প্রতিটি কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে অবতীর্ণ হয়। এ রাত (আদ্যোপান্ত) শান্তি ফজর হওয়া পর্যন্ত।’ (সুরা কদর)
শবে কদর কোন রাতে?
শবে কদরের দিন-তারিখ সুনির্দিষ্ট না হলেও মহানবী (সা.)-এর একাধিক হাদিস থেকে বোঝা যায়, রমজানের শেষ দশকেই শবে কদর হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। যেমন এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি কদরের রাতের সন্ধানে প্রথম ১০ দিন ইতিকাফ করলাম। এরপর ইতিকাফ করলাম মধ্যবর্তী ১০ দিন। এরপর ওহির মাধ্যমে আমাকে জানানো হলো যে তা শেষ ১০ দিনে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ইতিকাফ পছন্দ করবে, সে যেন ইতিকাফ করে।’ এরপর মানুষ তাঁর সঙ্গে ইতিকাফে শরিক হয়। (মুসলিম)
বিশেষ করে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে শবে কদর অন্বেষণের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে শবে কদরের সন্ধান করো।’ (বুখারি ও মুসলিম)
বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবু বাকরা (রা.)-এর কাছে একবার শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো। তিনি বললেন, ‘শবে কদর রমজানের শেষ ১০ দিন ছাড়া অন্য কোনো রাতে আমি অনুসন্ধান করব না।’ অর্থাৎ, শবে কদর প্রতিবছর একই রাতেও হতে পারে, আবার বিভিন্ন রাতেও হতে পারে। হতে পারে এক বছর ২১ তারিখে, আরেক বছর ২৩ তারিখে, অন্য আরেক বছর ২৫, ২৭ বা ২৯ তারিখে। প্রকৃত তারিখ আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন।
শবে কদরের আমল
শবে কদরের ইবাদত অন্য যেকোনো রাতের চেয়ে বেশি সওয়াবের। এ রাতে আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মাফ করেন। রহমতের দরজা খুলে দেন। হজরত নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ইমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে (আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সওয়াবের আশায়) কদরের রাতে ইবাদত করে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
আর শবে কদরের নির্দিষ্ট কোনো তারিখ যেহেতু নেই, তাই রমজানের শেষ দিকে বেশি বেশি আমল করা উচিত। বিশেষ করে নফল নামাজ যেমন তাহাজ্জুদ, সালাতুত তাসবিহ, তাওবার নামাজ, সালাতুল হাজত, সালাতুশ শোকর ইত্যাদি আদায় করা, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা, আত্মীয়স্বজনের কবর জিয়ারত করা, জিকির-আজকার, দান-খয়রাত, দোয়া করা ইত্যাদি।
এ ছাড়া তওবা-ইস্তেগফার করার কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ওগো আল্লাহর রাসুল, আপনি বলে দিন—যদি আমি জানতে পারি, শবে কদর কোন রাতে হবে, তাহলে আমি কী পড়ব?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘তুমি পড়বে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আননি।’ অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ, তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালোবাসো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করো।’ (সুনানে তিরমিজি)
শবে কদর চিনব যেভাবে
মহিমান্বিত ও বরকতময় রাত শবে কদর সন্ধ্যা থেকে ফজর পর্যন্ত পুরোটাই গুরুত্বপূর্ণ। শবে কদর চেনার কিছু আলামত হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এ রাতে চাঁদ হবে উজ্জ্বল। জ্যোৎসনায় আলোকিত থাকবে চারপাশ। রাতটি হবে শান্তিপূর্ণ ও শান্তিদায়ক। মৃদ বাতাসে হৃদয় জুড়িয়ে দেবে। আকাশ পরিষ্কার ও নির্মল থাকবে। সকালে সূর্য উদয় হবে নিস্তেজ ও লালচে আভা নিয়ে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘শবে কদরের আলামত হচ্ছে, স্বচ্ছ রাত—যে রাতে চাঁদ হবে উজ্জ্বল। আবহাওয়ায় প্রশান্তিময়তা থাকবে—বেশি ঠান্ডাও না, বেশি গরমও না। সকাল পর্যন্ত আকাশে কোনো উল্কাপিণ্ড দেখা যাবে না। ওই রাতের চাঁদের মতো সকালে সূর্য উঠবে (তীব্র) আলোকরশ্মি ছাড়া।’ (মুসনাদ আহমদ: ২২৭৬৫)
হজরত উবাই ইবনে কাব (রা.) বলেন, ‘আর ওই রাতের আলামত হলো—দিনের সূর্য উদিত হয় উজ্জ্বল হয়ে, তাতে (আলোর) তীব্রতা থাকে না।’ (সহিহ মুসলিম: ১৬৫৮)
এসব আলামত বিশ্লেষণ করেও বোঝা যায়, আগে থেকেই শবে কদর সুনির্দিষ্টভাবে চেনার কোনো উপায় নেই। সুতরাং রমজানের শেষ দশকে নিরবচ্ছিন্নভাবে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়াই শবে কদর অনুসন্ধানের শ্রেষ্ঠ উপায়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই।
১৪ মার্চ ২০২৫
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই।
১৪ মার্চ ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই।
১৪ মার্চ ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত আমাদের কাছে শবে কদর নামেই বেশি পরিচিত। কোরআনের ভাষ্যমতে, এটি হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রাত। মহিমান্বিত ও বরকতময় এ রাতকে আল্লাহ তাআলা রহস্যে মুড়িয়ে রেখেছেন। শবে মিরাজ ও শবে বরাতের দিন-তারিখ নির্ধারিত হলেও শবে কদরের সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-তারিখ নেই।
১৪ মার্চ ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে