ইসলাম ডেস্ক
চাঁদ দেখে হিজরি সনের হিসাব রাখা মুসলমানদের জন্য ফরজ। মুসলমানদের দায়িত্বশীল একটি দলকে সব সময় চাঁদের হিসাব রাখতে হবে। কারণ, এর ওপর ভিত্তি করেই ইসলামের অনেক মৌলিক ইবাদত পালিত হয়। বিশেষ করে রমজান মাসে চাঁদ দেখার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। কারণ, চাঁদ দেখেই এক মাস সিয়াম সাধনায় ব্রতী হয় মুসলমানরা। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখা আরম্ভ করো এবং চাঁদ দেখে ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করো।’ (বুখারি: ১৯০৯)
কখন রমজানের চাঁদ উঠবে—তার জন্য গভীর আগ্রহ ও মমতা নিয়ে অপেক্ষা করতেন মহানবী (সা.)। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসের হিসাব অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিক গুরুত্বসহকারে রাখতেন। অবশেষে রমজানের চাঁদ দেখে রোজা শুরু করতেন।
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে শাবান মাসের হিসাব ৩০ দিন পূর্ণ করতেন। এরপর রোজা আরম্ভ করতেন।’ (আবু দাউদ: ২৩২৫) বোঝা গেল, রমজানের চাঁদ দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা রমজানের (রোজা শুরু করার) জন্য শাবানের চাঁদের হিসাব রাখো।’ (তিরমিজি ৬৮৭)
আবার নতুন চাঁদ দেখলে একটি বিশেষ দোয়াও পড়তেন মহানবী (সা.)। তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) নতুন চাঁদ দেখলে বলতেন, ‘আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিলয়ুমনি ওয়াল-ইমান, ওয়াস-সালামাতি ওয়াল-ইসলাম রাব্বি ওয়া-রাব্বুকাল্লাহ।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি চাঁদটি আমাদের জন্য বরকত ও ইমানের সঙ্গে এবং শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদিত করুন। (হে চাঁদ) আমার ও তোমার প্রভু আল্লাহ।’ (তিরমিজি: ৩৪৫১)
চাঁদ দেখে হিজরি সনের হিসাব রাখা মুসলমানদের জন্য ফরজ। মুসলমানদের দায়িত্বশীল একটি দলকে সব সময় চাঁদের হিসাব রাখতে হবে। কারণ, এর ওপর ভিত্তি করেই ইসলামের অনেক মৌলিক ইবাদত পালিত হয়। বিশেষ করে রমজান মাসে চাঁদ দেখার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। কারণ, চাঁদ দেখেই এক মাস সিয়াম সাধনায় ব্রতী হয় মুসলমানরা। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখা আরম্ভ করো এবং চাঁদ দেখে ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করো।’ (বুখারি: ১৯০৯)
কখন রমজানের চাঁদ উঠবে—তার জন্য গভীর আগ্রহ ও মমতা নিয়ে অপেক্ষা করতেন মহানবী (সা.)। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসের হিসাব অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিক গুরুত্বসহকারে রাখতেন। অবশেষে রমজানের চাঁদ দেখে রোজা শুরু করতেন।
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে শাবান মাসের হিসাব ৩০ দিন পূর্ণ করতেন। এরপর রোজা আরম্ভ করতেন।’ (আবু দাউদ: ২৩২৫) বোঝা গেল, রমজানের চাঁদ দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা রমজানের (রোজা শুরু করার) জন্য শাবানের চাঁদের হিসাব রাখো।’ (তিরমিজি ৬৮৭)
আবার নতুন চাঁদ দেখলে একটি বিশেষ দোয়াও পড়তেন মহানবী (সা.)। তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) নতুন চাঁদ দেখলে বলতেন, ‘আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিলয়ুমনি ওয়াল-ইমান, ওয়াস-সালামাতি ওয়াল-ইসলাম রাব্বি ওয়া-রাব্বুকাল্লাহ।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি চাঁদটি আমাদের জন্য বরকত ও ইমানের সঙ্গে এবং শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদিত করুন। (হে চাঁদ) আমার ও তোমার প্রভু আল্লাহ।’ (তিরমিজি: ৩৪৫১)
আসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
১ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
১ দিন আগেহাজার বছরের মুসলিম ঐতিহ্যের স্মারক টুপি। ইসলামের সূচনাকাল থেকেই টুপি পরিধানের চল রয়েছে। ফিকহের দৃষ্টিকোণে টুপি পরা সুন্নত। মহানবী (সা.) সর্বদা টুপি পরতেন, হাদিসের একাধিক বর্ণনায় তার প্রমাণ মেলে। সাহাবায়ে কেরাম ও পরবর্তী যুগের সব অনুসরণীয় মুসলিম টুপি পরেছেন। শালীনতা ও সৌন্দর্যের আবরণ টুপি মুসলমানদের
১ দিন আগে