রায়হান রাশেদ

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অবস্থান, ইসলামি আকিদা-বিশ্বাসসহ নানা বিষয় আলোচিত হয়েছে। এখানে সংক্ষেপে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হলো—
দীন প্রচারে হাবিব নাজ্জারের আত্মত্যাগ
সুরা ইয়াসিনের ১৯ থেকে ২৭ নম্বর আয়াতে আন্তাকিয়াবাসীর কাছে তিনজন রাসুলের আগমন ও ধর্মপ্রচারক হাবিব নাজ্জারের ঘটনার বর্ণনা রয়েছে। ইসা (আ.) তখনো পৃথিবীতে আসেননি। তৎকালীন আন্তাকিয়া (বর্তমান তুরস্কে অবস্থিত) ছিল সেই যুগে সমৃদ্ধি ও স্থাপত্যে প্রসিদ্ধ এক নগরী। সেখানের অধিবাসীরা ছিল মূর্তিপূজা ও অন্যায়-অনাচারে লিপ্ত। আল্লাহ তাআলা তাদের হেদায়াতের জন্য তিনজন নবী পাঠিয়েছেন। তাফসিরবিদেরা বলেন, আন্তাকিয়া অঞ্চলে পাঠানো তিনজন রাসুল হলেন শামউন, ইউহান্না ও বাবুলস।
ওই শহরে বসবাস করতেন হাবিব ইবনে ইসমাইল নামে এক ব্যক্তি। ইতিহাস তাকে হাবিব নাজ্জার নামে চেনে। তিনি ছিলেন পেশায় কাঠমিস্ত্রি। তাঁর ছিল কুষ্ঠরোগ। এই রোগের বহু চিকিৎসা করে, দেব-দেবীর কাছে প্রার্থনা করে কোনো লাভ হয়নি তাঁর। খুব হতাশায় ভুগছিলেন হাবিব নাজ্জার। একদিন রাসুলদের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। তাঁরা তাঁকে একত্ববাদের দাওয়াত দেন। তিনি বললেন, ‘এতে আমার লাভ কী?’ তাঁরা বললেন, ‘তোমার রোগমুক্তির জন্য আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করব।’ তিনি ইমান আনেন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন। তিনি নির্জনে নগরীর এক প্রান্তে আল্লাহর ইবাদত করতে থাকেন।
রাসুলগণ আন্তাকিয়বাসীকে দীনের দাওয়াত দিতে থাকেন। তারা দাওয়াত গ্রহণ করেনি; বরং তাঁদের মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে থাকল। তাঁরা দাওয়াত অব্যাহত রাখেন। একপর্যায়ে কাফেররা রাসুলদের হত্যার নীলনকশা প্রস্তুত করে। এ খবর পেয়ে হাবিব নাজ্জার শহরে এসে তাদের সতর্ক করতে থাকেন। বোঝাতে লাগলেন। কাজ হয়নি। কাফেররা তাঁর ওপর উদ্যত হলো। তাঁকে হত্যা করল। আল্লাহ তাঁকে তাঁর ত্যাগের বিনিময়ে দিলেন জান্নাত। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তাকে বলা হলো, তুমি জান্নাতে প্রবেশ কোরো।’ সে বলল, ‘হায়! আমার জাতি যদি জানতে পারত যে আমার রব আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন!’ (সুরা ইয়াসিন: ২৬-২৭)
কিয়ামতের দিন মানুষের অঙ্গ সাক্ষ্য দেবে
হাত, পা, চোখ, কান, নাক, আত্মা, জিহ্বা ইত্যাদি দিয়ে মানবদেহ গঠিত। এসব অঙ্গকে যেমন রোগ থেকে সুস্থ রাখা আবশ্যক, তেমনি আবশ্যক পাপাচার ও অপকর্ম থেকে মুক্ত রাখা। কোনো অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এর প্রভাব গোটা দেহে পড়ে। ব্যক্তিকে অস্বস্তি দেয়। কোনো অঙ্গ দিয়ে পাপাচার করলে সেই অঙ্গ কিয়ামতের দিন কথা বলে উঠবে। দেহকে জাহান্নামে পাঠাবে। আল্লাহ বলেন, ‘আজ আমি তাদের মুখে সিলমোহর এঁটে দেব, তাদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে।’ (সুরা ইয়াসিন: ৬০)
অঙ্গগুলোকে কথা বলার ক্ষমতা দেওয়া হবে এ জন্য যে, পাপীরা সেদিন তাদের পাপের কথা অস্বীকার করবে। তাদের কেউ বলবে, আমাদের আমলনামায় ফেরেশতা যা কিছু লিখেছে, আমরা এসব করিনি। তখন আল্লাহ তাআলা তাদের মুখে মোহর মেরে দেবেন। অর্থাৎ তারা আর মুখে কোনো কথা বলতে পারবে না। এরপর তাদেরই হাত, পা ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে রাজসাক্ষী করে কথা বলার যোগ্যতা দান করা হবে। তারা কাফেরদের যাবতীয় কার্যকলাপের সাক্ষ্য দেবে। পাপীরা তাদের কোন কোন কাজে লাগিয়েছিল, তাদের মাধ্যমে কী কী কুফরি করেছিল, কোন ধরনের মিথ্যা উচ্চারণ করেছিল এবং কত প্রকার ফেতনা সৃষ্টি করেছিল ইত্যাদি।
সুরা সাফফাতে জান্নাতিদের কথোপকথন
মক্কায় অবতীর্ণ ১৮২ আয়াতবিশিষ্ট সুরা সাফফাতে আল্লাহর ইবাদতকারী ফেরেশতা, জিনদের লুকিয়ে লুকিয়ে ঊর্ধ্বমহলের সংবাদ শোনার চেষ্টা, জ্বলন্ত উজ্জ্বল অঙ্গার দিয়ে তাদের ধাওয়া করা, পুনরুত্থান, হিসাব-নিকাশ ও প্রতিদান, জাহান্নামিদের একে অপরকে দোষারোপ, জান্নাতিদের কথোপকথন, নুহ, ইবরাহিম, মুসা, হারুন, ইলিয়াস, লুত ও ইউনুস (আ.)-এর বিভিন্ন ঘটনা, হঠকারীদের থেকে বিমুখ থাকার নির্দেশনার বর্ণনা রয়েছে।
পূর্ববর্তী নবীদের ঘটনার বয়ান সুরা সোয়াদ
৮৮ আয়াতবিশিষ্ট মক্কায় অবতীর্ণ সুরা সোয়াদে ইমানের মূল ভিত্তি, নবী-রাসুলদের দাওয়াতের পদ্ধতি, পরকাল, কাফেরদের অহংকার, সৎকাজের বিরোধিতা, নুহ (আ.)-এর সম্প্রদায়, আদ, ফেরাউন, সামুদ, লুত (আ.)-এর সম্প্রদায়সহ অন্যান্য জাতির কথা, তাদের ধ্বংসের কারণ, সোলায়মান ও দাউদ (আ.)কে নেয়ামতদানের কথা আলোচিত হয়েছে।
নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদত আল্লাহ গ্রহণ করেন
আল্লাহর জন্য নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদত, সুদৃঢ় বিশ্বাস, সুধারণা পোষণ করা হলো মুমিনের বৈশিষ্ট্য। মুমিন আল্লাহকে ছাড়া আর কাউকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে না। অন্য কারও ইবাদত করে না। ভিন্ন কারও কাছে প্রার্থনা করে না। এমন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী মুমিনের ইবাদত-আমল আল্লাহ গ্রহণ করেন। মুসলমানদের জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)-কে তিনি এই নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদতের শিক্ষা দিয়েছিলেন। ইবরাহিম (আ.) বলেছিলেন, ‘আমার নামাজ, আমার ইবাদত সবকিছু আল্লাহর জন্য।’ নবীজিকেও এই আদেশ দিয়েছেন আল্লাহ। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আপনি বিশুদ্ধ চিত্তে নিষ্ঠার সঙ্গে আল্লাহর ইবাদত করুন। নিষ্ঠাপূর্ণ বিশুদ্ধ ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য।’ (সুরা জুমার: ৩) তাই আমাদের ইবাদত করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য। বিশুদ্ধ নিয়ত ছাড়া ইবাদত কবুল হবে না। নিয়ত ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত। রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক আমল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।’ (বুখারি: ১)
এ ছাড়া তারাবির আজকের অংশে নবীদের প্রতি অবিশ্বাসীদের উপহাস, আল্লাহর অস্তিত্ব, শিঙায় ফুঁক, মৃত্যু-পরবর্তী জীবন, ফেরেশতাদের ইবাদত, পুনরুত্থান, হিসাব-নিকাশ, কোরআনের অলৌকিকতা, মুশরিকদের আপত্তির জবাব, আদম (আ.) ও শয়তানের কাহিনি ইত্যাদি বিষয় আলোচিত হয়েছে।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক ও সাংবাদিক

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অবস্থান, ইসলামি আকিদা-বিশ্বাসসহ নানা বিষয় আলোচিত হয়েছে। এখানে সংক্ষেপে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হলো—
দীন প্রচারে হাবিব নাজ্জারের আত্মত্যাগ
সুরা ইয়াসিনের ১৯ থেকে ২৭ নম্বর আয়াতে আন্তাকিয়াবাসীর কাছে তিনজন রাসুলের আগমন ও ধর্মপ্রচারক হাবিব নাজ্জারের ঘটনার বর্ণনা রয়েছে। ইসা (আ.) তখনো পৃথিবীতে আসেননি। তৎকালীন আন্তাকিয়া (বর্তমান তুরস্কে অবস্থিত) ছিল সেই যুগে সমৃদ্ধি ও স্থাপত্যে প্রসিদ্ধ এক নগরী। সেখানের অধিবাসীরা ছিল মূর্তিপূজা ও অন্যায়-অনাচারে লিপ্ত। আল্লাহ তাআলা তাদের হেদায়াতের জন্য তিনজন নবী পাঠিয়েছেন। তাফসিরবিদেরা বলেন, আন্তাকিয়া অঞ্চলে পাঠানো তিনজন রাসুল হলেন শামউন, ইউহান্না ও বাবুলস।
ওই শহরে বসবাস করতেন হাবিব ইবনে ইসমাইল নামে এক ব্যক্তি। ইতিহাস তাকে হাবিব নাজ্জার নামে চেনে। তিনি ছিলেন পেশায় কাঠমিস্ত্রি। তাঁর ছিল কুষ্ঠরোগ। এই রোগের বহু চিকিৎসা করে, দেব-দেবীর কাছে প্রার্থনা করে কোনো লাভ হয়নি তাঁর। খুব হতাশায় ভুগছিলেন হাবিব নাজ্জার। একদিন রাসুলদের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। তাঁরা তাঁকে একত্ববাদের দাওয়াত দেন। তিনি বললেন, ‘এতে আমার লাভ কী?’ তাঁরা বললেন, ‘তোমার রোগমুক্তির জন্য আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করব।’ তিনি ইমান আনেন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন। তিনি নির্জনে নগরীর এক প্রান্তে আল্লাহর ইবাদত করতে থাকেন।
রাসুলগণ আন্তাকিয়বাসীকে দীনের দাওয়াত দিতে থাকেন। তারা দাওয়াত গ্রহণ করেনি; বরং তাঁদের মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে থাকল। তাঁরা দাওয়াত অব্যাহত রাখেন। একপর্যায়ে কাফেররা রাসুলদের হত্যার নীলনকশা প্রস্তুত করে। এ খবর পেয়ে হাবিব নাজ্জার শহরে এসে তাদের সতর্ক করতে থাকেন। বোঝাতে লাগলেন। কাজ হয়নি। কাফেররা তাঁর ওপর উদ্যত হলো। তাঁকে হত্যা করল। আল্লাহ তাঁকে তাঁর ত্যাগের বিনিময়ে দিলেন জান্নাত। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তাকে বলা হলো, তুমি জান্নাতে প্রবেশ কোরো।’ সে বলল, ‘হায়! আমার জাতি যদি জানতে পারত যে আমার রব আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন!’ (সুরা ইয়াসিন: ২৬-২৭)
কিয়ামতের দিন মানুষের অঙ্গ সাক্ষ্য দেবে
হাত, পা, চোখ, কান, নাক, আত্মা, জিহ্বা ইত্যাদি দিয়ে মানবদেহ গঠিত। এসব অঙ্গকে যেমন রোগ থেকে সুস্থ রাখা আবশ্যক, তেমনি আবশ্যক পাপাচার ও অপকর্ম থেকে মুক্ত রাখা। কোনো অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এর প্রভাব গোটা দেহে পড়ে। ব্যক্তিকে অস্বস্তি দেয়। কোনো অঙ্গ দিয়ে পাপাচার করলে সেই অঙ্গ কিয়ামতের দিন কথা বলে উঠবে। দেহকে জাহান্নামে পাঠাবে। আল্লাহ বলেন, ‘আজ আমি তাদের মুখে সিলমোহর এঁটে দেব, তাদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে।’ (সুরা ইয়াসিন: ৬০)
অঙ্গগুলোকে কথা বলার ক্ষমতা দেওয়া হবে এ জন্য যে, পাপীরা সেদিন তাদের পাপের কথা অস্বীকার করবে। তাদের কেউ বলবে, আমাদের আমলনামায় ফেরেশতা যা কিছু লিখেছে, আমরা এসব করিনি। তখন আল্লাহ তাআলা তাদের মুখে মোহর মেরে দেবেন। অর্থাৎ তারা আর মুখে কোনো কথা বলতে পারবে না। এরপর তাদেরই হাত, পা ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে রাজসাক্ষী করে কথা বলার যোগ্যতা দান করা হবে। তারা কাফেরদের যাবতীয় কার্যকলাপের সাক্ষ্য দেবে। পাপীরা তাদের কোন কোন কাজে লাগিয়েছিল, তাদের মাধ্যমে কী কী কুফরি করেছিল, কোন ধরনের মিথ্যা উচ্চারণ করেছিল এবং কত প্রকার ফেতনা সৃষ্টি করেছিল ইত্যাদি।
সুরা সাফফাতে জান্নাতিদের কথোপকথন
মক্কায় অবতীর্ণ ১৮২ আয়াতবিশিষ্ট সুরা সাফফাতে আল্লাহর ইবাদতকারী ফেরেশতা, জিনদের লুকিয়ে লুকিয়ে ঊর্ধ্বমহলের সংবাদ শোনার চেষ্টা, জ্বলন্ত উজ্জ্বল অঙ্গার দিয়ে তাদের ধাওয়া করা, পুনরুত্থান, হিসাব-নিকাশ ও প্রতিদান, জাহান্নামিদের একে অপরকে দোষারোপ, জান্নাতিদের কথোপকথন, নুহ, ইবরাহিম, মুসা, হারুন, ইলিয়াস, লুত ও ইউনুস (আ.)-এর বিভিন্ন ঘটনা, হঠকারীদের থেকে বিমুখ থাকার নির্দেশনার বর্ণনা রয়েছে।
পূর্ববর্তী নবীদের ঘটনার বয়ান সুরা সোয়াদ
৮৮ আয়াতবিশিষ্ট মক্কায় অবতীর্ণ সুরা সোয়াদে ইমানের মূল ভিত্তি, নবী-রাসুলদের দাওয়াতের পদ্ধতি, পরকাল, কাফেরদের অহংকার, সৎকাজের বিরোধিতা, নুহ (আ.)-এর সম্প্রদায়, আদ, ফেরাউন, সামুদ, লুত (আ.)-এর সম্প্রদায়সহ অন্যান্য জাতির কথা, তাদের ধ্বংসের কারণ, সোলায়মান ও দাউদ (আ.)কে নেয়ামতদানের কথা আলোচিত হয়েছে।
নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদত আল্লাহ গ্রহণ করেন
আল্লাহর জন্য নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদত, সুদৃঢ় বিশ্বাস, সুধারণা পোষণ করা হলো মুমিনের বৈশিষ্ট্য। মুমিন আল্লাহকে ছাড়া আর কাউকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে না। অন্য কারও ইবাদত করে না। ভিন্ন কারও কাছে প্রার্থনা করে না। এমন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী মুমিনের ইবাদত-আমল আল্লাহ গ্রহণ করেন। মুসলমানদের জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)-কে তিনি এই নিষ্ঠাপূর্ণ ইবাদতের শিক্ষা দিয়েছিলেন। ইবরাহিম (আ.) বলেছিলেন, ‘আমার নামাজ, আমার ইবাদত সবকিছু আল্লাহর জন্য।’ নবীজিকেও এই আদেশ দিয়েছেন আল্লাহ। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আপনি বিশুদ্ধ চিত্তে নিষ্ঠার সঙ্গে আল্লাহর ইবাদত করুন। নিষ্ঠাপূর্ণ বিশুদ্ধ ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য।’ (সুরা জুমার: ৩) তাই আমাদের ইবাদত করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য। বিশুদ্ধ নিয়ত ছাড়া ইবাদত কবুল হবে না। নিয়ত ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত। রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক আমল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।’ (বুখারি: ১)
এ ছাড়া তারাবির আজকের অংশে নবীদের প্রতি অবিশ্বাসীদের উপহাস, আল্লাহর অস্তিত্ব, শিঙায় ফুঁক, মৃত্যু-পরবর্তী জীবন, ফেরেশতাদের ইবাদত, পুনরুত্থান, হিসাব-নিকাশ, কোরআনের অলৌকিকতা, মুশরিকদের আপত্তির জবাব, আদম (আ.) ও শয়তানের কাহিনি ইত্যাদি বিষয় আলোচিত হয়েছে।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক ও সাংবাদিক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অ
১১ এপ্রিল ২০২৩
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অ
১১ এপ্রিল ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অ
১১ এপ্রিল ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের ২৩তম পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা ইয়াসিনের ২২ থেকে সুরা সাফফাত, সুরা সোয়াদ, সুরা জুমারের ১ থেকে ৩১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়া হবে। এই অংশে হাবিব নাজ্জারের উপদেশ, কিয়ামতের ভয়াবহতা, আল্লাহর জন্য ইবাদত, জাহান্নামিদের পরস্পরকে দোষারোপ, অবিশ্বাসীদের পরিণতি, মায়ের উদরে মানুষের অ
১১ এপ্রিল ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১১ ঘণ্টা আগে