কাউসার লাবীব
ঈদ মানে আনন্দের বাঁধনহারা ঢেউ। ঈদ মানে ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে আপন করে নেওয়া। ঈদ মানে ত্যাগের মহিমায় নিজেকে শাণিত করা। ঈদ আসে সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে। সংযম আর সবরের মাস শেষে ঈদ আসে ভালোবাসার মালা নিয়ে। হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে সাম্য প্রতিষ্ঠার কথা বলে ঈদ। তাই তো ঈদ এত খুশির, এত আনন্দের। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘প্রতিটি জাতির উৎসব আছে, আমাদের উৎসব হলো এই দুই ঈদ।’ (সহিহ্ বুখারি: ৯০৪)
ঈদের শাব্দিক অর্থ আনন্দ। আর ফিতর বলতে বোঝায় রোজার সমাপ্তি। বছর ঘুরে আবার এসেছে ঈদুল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঘরে ঘরে বইছে আনন্দের বন্যা। মুসলিম উম্মাহর জন্য ঈদুল ফিতরের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। ঈদ ভ্রাতৃত্ব, সহানুভূতি, সহমর্মিতা ও ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবাইকে এক কাতারে শামিল হওয়ার চেতনায় উজ্জীবিত করে। বিভেদমুক্ত জীবনের উপলব্ধি ঈদ। পরস্পর বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হয়ে ওঠার উপলক্ষ ঈদ। তাই ভ্রাতৃত্ববোধের পরম তৃপ্তি নিয়ে একে অপরকে আলিঙ্গন করার উৎসব বলা হয় একে।
ঈদের ছোঁয়ায় আমাদের চারপাশে আসে সাজসাজ রব। বাঁকা চাঁদের হাসিতে আকাশে বয় আনন্দের হিমেল বায়ু। ঘরে ঘরে নানা পদের খাবারের আয়োজন হয়। ফিরনি-সেমাই, গোশত এবং কোরমা-পোলাও ঘ্রাণ ছড়ায়। সবাই সাধ্যমতো ভালো পোশাক পরে। মায়ের গায়ে নতুন শাড়ি, বোনের মেহেদিরাঙা হাতে চুড়ির মিষ্টি আওয়াজ, বাবার মাথায় টুপি আর ভাইয়ের পরনে রঙিন পাঞ্জাবি ঈদের আনন্দে যুক্ত করে বাড়তি আমেজ। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীরাও এ আনন্দের অংশীদার হয়। একে অপরের বাড়িতে যায়। খোঁজখবর নেয়। কুশল বিনিময় করে।
ঈদে সবচেয়ে মজা করে শিশুরা। পাড়া-মহল্লাজুড়ে তাদের ছুটোছুটি বেড়ে যায়। বড়দের কাছ থেকে সালামি পেয়ে খুশির ঢেউয়ে নাচন তোলে তারা। ধনী-দরিদ্র সবাই এ দিনটি সাধ্য অনুযায়ী আনন্দের সঙ্গে পালন করার চেষ্টা করে। মসজিদে-ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করে সব শ্রেণির মানুষ। মানুষের পুনর্মিলনী ঘটে। আলিঙ্গন-কোলাকুলিতে সম্প্রীতির আদান-প্রদান হয়। উৎসবের আমেজ বিরাজ করে সবখানে। ঈদের এই চিত্র যুগ যুগ ধরে চলে আসা সংস্কৃতির অংশ। ঈদ আমাদের হাসতে শেখায়, ভালোবাসতে শেখায়।
ঈদের দিন আনন্দের বাঁধনহারা ঢেউয়ে আমরা উৎসবে মেতে উঠি। খুশির নৌকায় পাল তুলে সুখের দেশে নোঙর করি। তবে আমেজের জোয়ারে কখনো অপ্রত্যাশিতভাবে জড়িয়ে পড়ি আল্লাহর অবাধ্যতায়। ইসলামের নিষিদ্ধ কাজে গা ভাসাই। একজন বিশ্বাসী বান্দা হিসেবে এটি কখনোই কাম্য নয়। উৎসবের সাগরে ভেসে আল্লাহর অবাধ্যতায় গা ভেজানো ঈদের শিক্ষা নয়।
ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। ঈদে আমাদের রয়েছে নিজস্ব সংস্কৃতি। তাই নিজস্ব সংস্কৃতি ভুলে বিজাতীয় আচরণে মেতে ওঠা উচিত নয়। কেননা ঈদ নিছক আনন্দের উপলক্ষ নয়, এটি একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। ঈদুল ফিতর পরিশুদ্ধ আত্মা নিয়ে জীবনকে নতুন করে সাজানোর উৎসব। তাই ঈদের আনন্দে যেন আল্লাহর দেওয়া বিধান লঙ্ঘিত না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। তবেই আনন্দের পাশাপাশি ঈদ হয়ে উঠবে আধ্যাত্মিকতার মোহনা। এতে উৎসবের আমেজ থাকবে, থাকবে আল্লাহর সন্তুষ্টিও। ঈদ আসবে, ঈদ চলে যাবে। কিন্তু কোনোভাবেই মহান রবের অপছন্দের পথে পা বাড়ানো যাবে না। তাহলে আনন্দের পাশাপাশি আমরা আল্লাহর তাআলার ক্ষমাও পেয়ে যাব।
প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘যখন ঈদের দিন তথা ঈদুল ফিতরের দিন আসে, তখন আল্লাহ বান্দাদের নিয়ে ফেরেশতাদের সঙ্গে গর্ব করেন। বলেন, হে আমার ফেরেশতারা, যে শ্রমিক তার কর্ম পূর্ণ করেছে, তার বিনিময় কী? তাঁরা বলেন, তাদের বিনিময় হলো পারিশ্রমিক পরিপূর্ণরূপে প্রদান করা। আল্লাহ বলেন, হে আমার ফেরেশতারা, আমার বান্দা-বান্দিরা তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করেছে। তারপর দোয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে। আমার সম্মান, করুণা, মাহাত্ম্য ও উচ্চ মর্যাদার শপথ, আমি তাদের দোয়া কবুল করব। এরপর আল্লাহ বলেন, তোমরা ফিরে যাও, আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিলাম এবং তোমাদের মন্দ আমলগুলো নেকি দিয়ে পরিবর্তন করে দিলাম। তখন তারা ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে যায়।’ (খুতবাতুল আহকাম, পৃষ্ঠা: ১৬২-১৬৬)
ঈদের কেনাকাটাসহ সবকিছুতেই অপচয় ও অপব্যয় পরিহার করা দরকার। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা কোনোভাবেই অপব্যয় কোরো না, নিশ্চয়ই অপব্যয়কারী শয়তানের ভাই। (সুরা বনি ইসরাইল: ২৬-২৭)
পাড়া-মহল্লা, শহর-বন্দরের কোথাও কোথাও ঈদের দিন জুয়া-লটারির আয়োজন বসে। এগুলো শরিয়তবিরোধী কাজ। এসব থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, প্রতিমা-বেদি, ভাগ্য-নির্ধারক তিরসমূহ তো নাপাক শয়তানের কাজ। সুতরাং তোমরা তা পরিহার করো, যাতে সফলকাম হও। (সুরা মায়িদা: ৯০)
ঈদুল ফিতর আমাদের আত্মশুদ্ধি, সংযম, সৌহার্দ্য ও সম্প্রতির মেলবন্ধন তৈরি করুক। সবার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল সুখ। উৎসবের আমেজে ঈদ হোক রঙিন। আসুন হতাশা-নিরাশা আর দুঃখ-কষ্ট পেছনে ফেলে একপ্রাণে গেয়ে উঠি–
‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ,
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।’
ঈদ মানে আনন্দের বাঁধনহারা ঢেউ। ঈদ মানে ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে আপন করে নেওয়া। ঈদ মানে ত্যাগের মহিমায় নিজেকে শাণিত করা। ঈদ আসে সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে। সংযম আর সবরের মাস শেষে ঈদ আসে ভালোবাসার মালা নিয়ে। হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে সাম্য প্রতিষ্ঠার কথা বলে ঈদ। তাই তো ঈদ এত খুশির, এত আনন্দের। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘প্রতিটি জাতির উৎসব আছে, আমাদের উৎসব হলো এই দুই ঈদ।’ (সহিহ্ বুখারি: ৯০৪)
ঈদের শাব্দিক অর্থ আনন্দ। আর ফিতর বলতে বোঝায় রোজার সমাপ্তি। বছর ঘুরে আবার এসেছে ঈদুল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঘরে ঘরে বইছে আনন্দের বন্যা। মুসলিম উম্মাহর জন্য ঈদুল ফিতরের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। ঈদ ভ্রাতৃত্ব, সহানুভূতি, সহমর্মিতা ও ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবাইকে এক কাতারে শামিল হওয়ার চেতনায় উজ্জীবিত করে। বিভেদমুক্ত জীবনের উপলব্ধি ঈদ। পরস্পর বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হয়ে ওঠার উপলক্ষ ঈদ। তাই ভ্রাতৃত্ববোধের পরম তৃপ্তি নিয়ে একে অপরকে আলিঙ্গন করার উৎসব বলা হয় একে।
ঈদের ছোঁয়ায় আমাদের চারপাশে আসে সাজসাজ রব। বাঁকা চাঁদের হাসিতে আকাশে বয় আনন্দের হিমেল বায়ু। ঘরে ঘরে নানা পদের খাবারের আয়োজন হয়। ফিরনি-সেমাই, গোশত এবং কোরমা-পোলাও ঘ্রাণ ছড়ায়। সবাই সাধ্যমতো ভালো পোশাক পরে। মায়ের গায়ে নতুন শাড়ি, বোনের মেহেদিরাঙা হাতে চুড়ির মিষ্টি আওয়াজ, বাবার মাথায় টুপি আর ভাইয়ের পরনে রঙিন পাঞ্জাবি ঈদের আনন্দে যুক্ত করে বাড়তি আমেজ। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীরাও এ আনন্দের অংশীদার হয়। একে অপরের বাড়িতে যায়। খোঁজখবর নেয়। কুশল বিনিময় করে।
ঈদে সবচেয়ে মজা করে শিশুরা। পাড়া-মহল্লাজুড়ে তাদের ছুটোছুটি বেড়ে যায়। বড়দের কাছ থেকে সালামি পেয়ে খুশির ঢেউয়ে নাচন তোলে তারা। ধনী-দরিদ্র সবাই এ দিনটি সাধ্য অনুযায়ী আনন্দের সঙ্গে পালন করার চেষ্টা করে। মসজিদে-ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করে সব শ্রেণির মানুষ। মানুষের পুনর্মিলনী ঘটে। আলিঙ্গন-কোলাকুলিতে সম্প্রীতির আদান-প্রদান হয়। উৎসবের আমেজ বিরাজ করে সবখানে। ঈদের এই চিত্র যুগ যুগ ধরে চলে আসা সংস্কৃতির অংশ। ঈদ আমাদের হাসতে শেখায়, ভালোবাসতে শেখায়।
ঈদের দিন আনন্দের বাঁধনহারা ঢেউয়ে আমরা উৎসবে মেতে উঠি। খুশির নৌকায় পাল তুলে সুখের দেশে নোঙর করি। তবে আমেজের জোয়ারে কখনো অপ্রত্যাশিতভাবে জড়িয়ে পড়ি আল্লাহর অবাধ্যতায়। ইসলামের নিষিদ্ধ কাজে গা ভাসাই। একজন বিশ্বাসী বান্দা হিসেবে এটি কখনোই কাম্য নয়। উৎসবের সাগরে ভেসে আল্লাহর অবাধ্যতায় গা ভেজানো ঈদের শিক্ষা নয়।
ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। ঈদে আমাদের রয়েছে নিজস্ব সংস্কৃতি। তাই নিজস্ব সংস্কৃতি ভুলে বিজাতীয় আচরণে মেতে ওঠা উচিত নয়। কেননা ঈদ নিছক আনন্দের উপলক্ষ নয়, এটি একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। ঈদুল ফিতর পরিশুদ্ধ আত্মা নিয়ে জীবনকে নতুন করে সাজানোর উৎসব। তাই ঈদের আনন্দে যেন আল্লাহর দেওয়া বিধান লঙ্ঘিত না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। তবেই আনন্দের পাশাপাশি ঈদ হয়ে উঠবে আধ্যাত্মিকতার মোহনা। এতে উৎসবের আমেজ থাকবে, থাকবে আল্লাহর সন্তুষ্টিও। ঈদ আসবে, ঈদ চলে যাবে। কিন্তু কোনোভাবেই মহান রবের অপছন্দের পথে পা বাড়ানো যাবে না। তাহলে আনন্দের পাশাপাশি আমরা আল্লাহর তাআলার ক্ষমাও পেয়ে যাব।
প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘যখন ঈদের দিন তথা ঈদুল ফিতরের দিন আসে, তখন আল্লাহ বান্দাদের নিয়ে ফেরেশতাদের সঙ্গে গর্ব করেন। বলেন, হে আমার ফেরেশতারা, যে শ্রমিক তার কর্ম পূর্ণ করেছে, তার বিনিময় কী? তাঁরা বলেন, তাদের বিনিময় হলো পারিশ্রমিক পরিপূর্ণরূপে প্রদান করা। আল্লাহ বলেন, হে আমার ফেরেশতারা, আমার বান্দা-বান্দিরা তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করেছে। তারপর দোয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে। আমার সম্মান, করুণা, মাহাত্ম্য ও উচ্চ মর্যাদার শপথ, আমি তাদের দোয়া কবুল করব। এরপর আল্লাহ বলেন, তোমরা ফিরে যাও, আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিলাম এবং তোমাদের মন্দ আমলগুলো নেকি দিয়ে পরিবর্তন করে দিলাম। তখন তারা ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে যায়।’ (খুতবাতুল আহকাম, পৃষ্ঠা: ১৬২-১৬৬)
ঈদের কেনাকাটাসহ সবকিছুতেই অপচয় ও অপব্যয় পরিহার করা দরকার। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা কোনোভাবেই অপব্যয় কোরো না, নিশ্চয়ই অপব্যয়কারী শয়তানের ভাই। (সুরা বনি ইসরাইল: ২৬-২৭)
পাড়া-মহল্লা, শহর-বন্দরের কোথাও কোথাও ঈদের দিন জুয়া-লটারির আয়োজন বসে। এগুলো শরিয়তবিরোধী কাজ। এসব থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, প্রতিমা-বেদি, ভাগ্য-নির্ধারক তিরসমূহ তো নাপাক শয়তানের কাজ। সুতরাং তোমরা তা পরিহার করো, যাতে সফলকাম হও। (সুরা মায়িদা: ৯০)
ঈদুল ফিতর আমাদের আত্মশুদ্ধি, সংযম, সৌহার্দ্য ও সম্প্রতির মেলবন্ধন তৈরি করুক। সবার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল সুখ। উৎসবের আমেজে ঈদ হোক রঙিন। আসুন হতাশা-নিরাশা আর দুঃখ-কষ্ট পেছনে ফেলে একপ্রাণে গেয়ে উঠি–
‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ,
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।’
ঈদুল ফিতরের নামাজ মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। এই নামাজ অন্যান্য নামাজের চেয়ে ভিন্ন, কারণ এতে অতিরিক্ত ৬টি তাকবির থাকে। নিচে ঈদের নামাজের সঠিক পদ্ধতি তুলে ধরা হলো:
১৬ ঘণ্টা আগেঈদ এলেই ঘরে ঘরে উৎসব হয়। নানা পদের খাবার রান্না হয়। গায়ে আসে নতুন জামা। নতুন জামা পরিধানের চমৎকার একটি দোয়া বর্ণিত আছে। ঈদের দিনে নতুন পোশাক পরিধানের সময় দোয়াটি আমরা পড়তে পারি।
১ দিন আগেমুসলমানের প্রতিটি বৈধ কাজই ইবাদত, যদি নিয়ত শুদ্ধ থাকে। ঈদুল ফিতরও এর বাইরে নয়। ঈদ কীভাবে পালন করতে হবে, ঈদের দিন কীভাবে কাটাতে হবে তা নিয়ে রয়েছে ইসলামের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা।
১ দিন আগেহিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম।
১ দিন আগে