ইসলাম ডেস্ক
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন, যদি তারা শুধু সম্পদের আকর্ষণেই কাউকে বিয়ে করে তবে আল্লাহর রোষানলে পড়বে। অবশ্য এর মাধ্যমে সৌন্দর্য এবং অন্যান্য বিষয়কে উপেক্ষা করতে বলেননি। বরং তিনি খোদাভীতি এবং সচ্চরিত্রে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, এ দুটোই মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ।
তিনি আরও বলেন, যদি কেউ তোমার মেয়ের পাণিপ্রার্থী হয়, তবে তার কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার আগে তার চরিত্র এবং খোদাভীতি সম্পর্কে নিশ্চিত হও। যদি তোমরা এটি না কর, তবে জমিনে অশান্তি সৃষ্টি হবে।
সাধারণভাবে বিয়ের বর-কনে নির্ধারণের ক্ষেত্রে ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই পূর্বশর্ত একই। নারীর স্বামী পছন্দ করার অধিকার রয়েছে। বিয়েতে কবুল বলার আগপর্যন্ত নারীকে বিয়ের ব্যাপারে মতামত জানানোর অধিকার দেওয়া হয়েছে। তাদেরও বিয়ের প্রস্তাব পাঠানোর অনুমতি আছে। হজরত খাদিজা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চরিত্র, মাধুর্য এবং সততায় মুগ্ধ হয়ে তাঁর এক মহিলা সহযোগীর সঙ্গে পরামর্শ করে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান।
যে সব মুসলমান বিয়ের আগে ছেলেমেয়েকে পারস্পরিক সাক্ষাৎ ও আলাপের সুযোগ দেয় না, তারা ভুল করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) কয়েক জায়গায় নারী-পুরুষকে আদেশ দিয়েছেন বিয়ের আগে দেখা করে নিতে। কারণ তিনি বলেন, এতে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। ইসলামে সম্ভাব্য বর-কনে পরস্পরকে দেখার ও আলাপের অনুমতি আছে, তবে তা একাকী বা নিভৃতে নয়, তৃতীয় পক্ষের উপস্থিতিতে।
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন, যদি তারা শুধু সম্পদের আকর্ষণেই কাউকে বিয়ে করে তবে আল্লাহর রোষানলে পড়বে। অবশ্য এর মাধ্যমে সৌন্দর্য এবং অন্যান্য বিষয়কে উপেক্ষা করতে বলেননি। বরং তিনি খোদাভীতি এবং সচ্চরিত্রে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, এ দুটোই মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ।
তিনি আরও বলেন, যদি কেউ তোমার মেয়ের পাণিপ্রার্থী হয়, তবে তার কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার আগে তার চরিত্র এবং খোদাভীতি সম্পর্কে নিশ্চিত হও। যদি তোমরা এটি না কর, তবে জমিনে অশান্তি সৃষ্টি হবে।
সাধারণভাবে বিয়ের বর-কনে নির্ধারণের ক্ষেত্রে ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই পূর্বশর্ত একই। নারীর স্বামী পছন্দ করার অধিকার রয়েছে। বিয়েতে কবুল বলার আগপর্যন্ত নারীকে বিয়ের ব্যাপারে মতামত জানানোর অধিকার দেওয়া হয়েছে। তাদেরও বিয়ের প্রস্তাব পাঠানোর অনুমতি আছে। হজরত খাদিজা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চরিত্র, মাধুর্য এবং সততায় মুগ্ধ হয়ে তাঁর এক মহিলা সহযোগীর সঙ্গে পরামর্শ করে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান।
যে সব মুসলমান বিয়ের আগে ছেলেমেয়েকে পারস্পরিক সাক্ষাৎ ও আলাপের সুযোগ দেয় না, তারা ভুল করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) কয়েক জায়গায় নারী-পুরুষকে আদেশ দিয়েছেন বিয়ের আগে দেখা করে নিতে। কারণ তিনি বলেন, এতে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। ইসলামে সম্ভাব্য বর-কনে পরস্পরকে দেখার ও আলাপের অনুমতি আছে, তবে তা একাকী বা নিভৃতে নয়, তৃতীয় পক্ষের উপস্থিতিতে।
মুজাদ্দিদে আলফে সানি নামে পরিচিত শায়খ আহমদ সিরহিন্দি (রহ.) (১৫৬৪–১৬২৪) হলেন ইসলামের ইতিহাসে একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। মোগল আমলে ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামি পুনর্জাগরণের অন্যতম প্রধান নেতা। তাঁর উপাধি ‘মুজাদ্দিদে আলফে সানি’–এর অর্থ হলো ‘দ্বিতীয় সহস্রাব্দের পুনর্জাগরণকারী’।
২ ঘণ্টা আগেসম্ভব হলে হাফেজ ইমামের পেছনে খতম তারাবি পড়া উত্তম। সাহাবিগণ তাই করতেন। সাহাবি সালাবা ইবনে আবু মালেক (রা.) বলেন, রমজানের এক রাতে রাসুল (সা.) বাইরে এলেন। তিনি মসজিদের এক পাশে কিছু লোককে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে দেখলেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, সবল ও মানসিকভাবে সুস্থ মুমিনের জন্য রমজানের রোজা রাখা আবশ্যক করেছে ইসলাম। তবে বিশেষ কারণে, একান্ত প্রয়োজনের মুহূর্তে রোজা না রাখা বা ভেঙে দেওয়ার অবকাশ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন ইরাকের বিখ্যাত শহর কুফায় জন্মগ্রহণ করেন যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ও ফকিহ ইমাম সুফিয়ান বিন সাঈদ সাওরি (রহ.)। তাঁর সমকালীনদের মধ্যে এবং পরবর্তীতেও অনেক বড় বড় মুহাদ্দিস তাঁকে আমিরুল মোমেনিন ফিল হাদিস (হাদিস শাস্ত্রে মুমিনদের নেতা) আখ্যা দিয়েছেন।
১ দিন আগে