এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
প্রশ্ন: জেনারেল এম এ জি ওসমানীর শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: গুয়াহাটিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় হাতেখড়ি হয় ওসমানীর। ১৯৩৪ সালে সিলেট সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তিনি পুরো ভারতবর্ষে প্রথম হয়েছিলেন। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য ব্রিটিশ সরকার ওসমানীকে প্রাইওটোরিয়া পুরস্কার দেয়। ১৯৩৮ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি স্নাতক পাস করেছিলেন। এরপর তৎকালীন সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: জেনারেল ওসমানী ১৯৬৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে ওসমানী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। পরে সাধারণ নির্বাচনে বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, বিশ্বনাথসহ চার এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অবসরের প্রায় চার বছর পর মাতৃভূমির চরম সংকটময় মুহূর্তে জেনারেল ওসমানী আবার সামরিক পোশাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। যার দৃষ্টান্ত বিশ্বে বিরল। জাতির প্রতি দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার ওসমানীকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল পদে উন্নীত করেন। একই সঙ্গে অসাধারণ বীরত্বের জন্য ‘বঙ্গবীর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবীর ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু তাঁর মন্ত্রিসভায় জাহাজ চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ ও বিমানমন্ত্রী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন।
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সংসদীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত করে বাকশাল কায়েম করলে এর তীব্র প্রতিবাদ করে ওসমানী সংসদ সদস্যপদ, মন্ত্রিত্ব ও আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৬ সালে ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বপ্ন ‘সংসদীয় গণতন্ত্র’ পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি ‘জাতীয় জনতা পার্টি’ নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন এবং ‘গণনীতির রূপরেখা’ নামে একটি বই রচনা করেন। ১৯৭৮ ও ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পেছনে ওসমানীর অবদান অসামান্য।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর সেনাবাহিনীতে ক্যারিয়ার কেমন ছিল?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে। ১৯৪২ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন ওসমানী। ১৯৪২ সালে ওসমানী ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ পদোন্নতি পাওয়া মেজর। দেশবিভাগের পর ১৯৪৭ সালের ৭ অক্টোবর ওসমানী যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। এ সময় তাঁর পদমর্যাদা ছিল লেফটেন্যান্ট কর্নেল।
১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের কোয়েটা স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন জে. ওসমানী। ১৯৪৯ সালে চিফ অব জেনারেল স্টাফের ডেপুটি নিযুক্ত হন। ১৯৫০ সালে যশোর সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নিযুক্ত হন এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা ও এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ববাংলার আরও কয়েকটি আঞ্চলিক স্টেশনের দায়িত্বও তিনি সফলতার সঙ্গে পালন করেন।
পরে ১৪তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের নবম ব্যাটালিয়নের রাইফেলস কোম্পানির পরিচালক, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) অতিরিক্ত কমান্ড্যান্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে তিনি বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক সংস্থা সিয়াটো ও সেন্টোতে পাকিস্তান বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করেন। পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে তাঁকে ‘পাপা টাইগার’, ‘টাইগার ওসমানী’, ‘বঙ্গশার্দূল’ প্রভৃতি নামে চিনত। ১৯৬৭ সালে সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অবসর নেন তিনি। পরে দেশের প্রয়োজনে ১৯৭১ সালে আবার সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সেনাপ্রধান হন।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
প্রশ্ন: জেনারেল এম এ জি ওসমানীর শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: গুয়াহাটিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় হাতেখড়ি হয় ওসমানীর। ১৯৩৪ সালে সিলেট সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তিনি পুরো ভারতবর্ষে প্রথম হয়েছিলেন। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য ব্রিটিশ সরকার ওসমানীকে প্রাইওটোরিয়া পুরস্কার দেয়। ১৯৩৮ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি স্নাতক পাস করেছিলেন। এরপর তৎকালীন সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: জেনারেল ওসমানী ১৯৬৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে ওসমানী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। পরে সাধারণ নির্বাচনে বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, বিশ্বনাথসহ চার এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অবসরের প্রায় চার বছর পর মাতৃভূমির চরম সংকটময় মুহূর্তে জেনারেল ওসমানী আবার সামরিক পোশাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। যার দৃষ্টান্ত বিশ্বে বিরল। জাতির প্রতি দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার ওসমানীকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল পদে উন্নীত করেন। একই সঙ্গে অসাধারণ বীরত্বের জন্য ‘বঙ্গবীর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবীর ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু তাঁর মন্ত্রিসভায় জাহাজ চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ ও বিমানমন্ত্রী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন।
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সংসদীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত করে বাকশাল কায়েম করলে এর তীব্র প্রতিবাদ করে ওসমানী সংসদ সদস্যপদ, মন্ত্রিত্ব ও আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৬ সালে ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বপ্ন ‘সংসদীয় গণতন্ত্র’ পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি ‘জাতীয় জনতা পার্টি’ নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন এবং ‘গণনীতির রূপরেখা’ নামে একটি বই রচনা করেন। ১৯৭৮ ও ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পেছনে ওসমানীর অবদান অসামান্য।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর সেনাবাহিনীতে ক্যারিয়ার কেমন ছিল?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে। ১৯৪২ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন ওসমানী। ১৯৪২ সালে ওসমানী ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ পদোন্নতি পাওয়া মেজর। দেশবিভাগের পর ১৯৪৭ সালের ৭ অক্টোবর ওসমানী যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। এ সময় তাঁর পদমর্যাদা ছিল লেফটেন্যান্ট কর্নেল।
১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের কোয়েটা স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন জে. ওসমানী। ১৯৪৯ সালে চিফ অব জেনারেল স্টাফের ডেপুটি নিযুক্ত হন। ১৯৫০ সালে যশোর সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নিযুক্ত হন এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা ও এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ববাংলার আরও কয়েকটি আঞ্চলিক স্টেশনের দায়িত্বও তিনি সফলতার সঙ্গে পালন করেন।
পরে ১৪তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের নবম ব্যাটালিয়নের রাইফেলস কোম্পানির পরিচালক, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) অতিরিক্ত কমান্ড্যান্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে তিনি বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক সংস্থা সিয়াটো ও সেন্টোতে পাকিস্তান বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করেন। পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে তাঁকে ‘পাপা টাইগার’, ‘টাইগার ওসমানী’, ‘বঙ্গশার্দূল’ প্রভৃতি নামে চিনত। ১৯৬৭ সালে সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অবসর নেন তিনি। পরে দেশের প্রয়োজনে ১৯৭১ সালে আবার সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সেনাপ্রধান হন।
এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
প্রশ্ন: জেনারেল এম এ জি ওসমানীর শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: গুয়াহাটিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় হাতেখড়ি হয় ওসমানীর। ১৯৩৪ সালে সিলেট সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তিনি পুরো ভারতবর্ষে প্রথম হয়েছিলেন। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য ব্রিটিশ সরকার ওসমানীকে প্রাইওটোরিয়া পুরস্কার দেয়। ১৯৩৮ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি স্নাতক পাস করেছিলেন। এরপর তৎকালীন সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: জেনারেল ওসমানী ১৯৬৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে ওসমানী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। পরে সাধারণ নির্বাচনে বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, বিশ্বনাথসহ চার এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অবসরের প্রায় চার বছর পর মাতৃভূমির চরম সংকটময় মুহূর্তে জেনারেল ওসমানী আবার সামরিক পোশাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। যার দৃষ্টান্ত বিশ্বে বিরল। জাতির প্রতি দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার ওসমানীকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল পদে উন্নীত করেন। একই সঙ্গে অসাধারণ বীরত্বের জন্য ‘বঙ্গবীর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবীর ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু তাঁর মন্ত্রিসভায় জাহাজ চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ ও বিমানমন্ত্রী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন।
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সংসদীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত করে বাকশাল কায়েম করলে এর তীব্র প্রতিবাদ করে ওসমানী সংসদ সদস্যপদ, মন্ত্রিত্ব ও আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৬ সালে ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বপ্ন ‘সংসদীয় গণতন্ত্র’ পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি ‘জাতীয় জনতা পার্টি’ নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন এবং ‘গণনীতির রূপরেখা’ নামে একটি বই রচনা করেন। ১৯৭৮ ও ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পেছনে ওসমানীর অবদান অসামান্য।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর সেনাবাহিনীতে ক্যারিয়ার কেমন ছিল?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে। ১৯৪২ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন ওসমানী। ১৯৪২ সালে ওসমানী ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ পদোন্নতি পাওয়া মেজর। দেশবিভাগের পর ১৯৪৭ সালের ৭ অক্টোবর ওসমানী যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। এ সময় তাঁর পদমর্যাদা ছিল লেফটেন্যান্ট কর্নেল।
১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের কোয়েটা স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন জে. ওসমানী। ১৯৪৯ সালে চিফ অব জেনারেল স্টাফের ডেপুটি নিযুক্ত হন। ১৯৫০ সালে যশোর সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নিযুক্ত হন এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা ও এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ববাংলার আরও কয়েকটি আঞ্চলিক স্টেশনের দায়িত্বও তিনি সফলতার সঙ্গে পালন করেন।
পরে ১৪তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের নবম ব্যাটালিয়নের রাইফেলস কোম্পানির পরিচালক, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) অতিরিক্ত কমান্ড্যান্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে তিনি বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক সংস্থা সিয়াটো ও সেন্টোতে পাকিস্তান বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করেন। পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে তাঁকে ‘পাপা টাইগার’, ‘টাইগার ওসমানী’, ‘বঙ্গশার্দূল’ প্রভৃতি নামে চিনত। ১৯৬৭ সালে সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অবসর নেন তিনি। পরে দেশের প্রয়োজনে ১৯৭১ সালে আবার সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সেনাপ্রধান হন।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
প্রশ্ন: জেনারেল এম এ জি ওসমানীর শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: গুয়াহাটিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় হাতেখড়ি হয় ওসমানীর। ১৯৩৪ সালে সিলেট সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তিনি পুরো ভারতবর্ষে প্রথম হয়েছিলেন। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য ব্রিটিশ সরকার ওসমানীকে প্রাইওটোরিয়া পুরস্কার দেয়। ১৯৩৮ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি স্নাতক পাস করেছিলেন। এরপর তৎকালীন সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: জেনারেল ওসমানী ১৯৬৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে ওসমানী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। পরে সাধারণ নির্বাচনে বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, বিশ্বনাথসহ চার এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অবসরের প্রায় চার বছর পর মাতৃভূমির চরম সংকটময় মুহূর্তে জেনারেল ওসমানী আবার সামরিক পোশাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। যার দৃষ্টান্ত বিশ্বে বিরল। জাতির প্রতি দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার ওসমানীকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল পদে উন্নীত করেন। একই সঙ্গে অসাধারণ বীরত্বের জন্য ‘বঙ্গবীর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবীর ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু তাঁর মন্ত্রিসভায় জাহাজ চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ ও বিমানমন্ত্রী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন।
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সংসদীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত করে বাকশাল কায়েম করলে এর তীব্র প্রতিবাদ করে ওসমানী সংসদ সদস্যপদ, মন্ত্রিত্ব ও আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৬ সালে ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর স্বপ্ন ‘সংসদীয় গণতন্ত্র’ পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি ‘জাতীয় জনতা পার্টি’ নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন এবং ‘গণনীতির রূপরেখা’ নামে একটি বই রচনা করেন। ১৯৭৮ ও ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পেছনে ওসমানীর অবদান অসামান্য।
প্রশ্ন: জেনারেল ওসমানীর সেনাবাহিনীতে ক্যারিয়ার কেমন ছিল?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে রয়্যাল আর্মড ফোর্সে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়ে দেরাদুনে ব্রিটিশ-ভারতীয় মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৪০ সালে যোগ দেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কমিশনড অফিসার হিসেবে। ১৯৪২ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন ওসমানী। ১৯৪২ সালে ওসমানী ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ পদোন্নতি পাওয়া মেজর। দেশবিভাগের পর ১৯৪৭ সালের ৭ অক্টোবর ওসমানী যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। এ সময় তাঁর পদমর্যাদা ছিল লেফটেন্যান্ট কর্নেল।
১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের কোয়েটা স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন জে. ওসমানী। ১৯৪৯ সালে চিফ অব জেনারেল স্টাফের ডেপুটি নিযুক্ত হন। ১৯৫০ সালে যশোর সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নিযুক্ত হন এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা ও এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ববাংলার আরও কয়েকটি আঞ্চলিক স্টেশনের দায়িত্বও তিনি সফলতার সঙ্গে পালন করেন।
পরে ১৪তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের নবম ব্যাটালিয়নের রাইফেলস কোম্পানির পরিচালক, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) অতিরিক্ত কমান্ড্যান্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে তিনি বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক সংস্থা সিয়াটো ও সেন্টোতে পাকিস্তান বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করেন। পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে তাঁকে ‘পাপা টাইগার’, ‘টাইগার ওসমানী’, ‘বঙ্গশার্দূল’ প্রভৃতি নামে চিনত। ১৯৬৭ সালে সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অবসর নেন তিনি। পরে দেশের প্রয়োজনে ১৯৭১ সালে আবার সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সেনাপ্রধান হন।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে