শান্তি আরা হক
উপকরণ
ডিম ৬ টি, বড় পেঁয়াজে এক টি, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলার গুঁড়ো আধা চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ, আস্ত জিরা ১ চা চামচ, তেজপাতা ১ টি, তেল ৪ টেবিল চামচ, আদা বাটা আধা চা চামচ, টমেটো বাটা এক কাপ।
প্রণালী
ডিম সেদ্ধ করে হলুদ গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিন। তারপর তেল গরম করে ভেজে তুলে রাখুন। এবার ওই তেলে আস্ত জিরা ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিন। তারপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি করে নেড়ে নিন।
এবার এর মধ্যে হলুদ, লবণ, মরিচ, জিরার গুঁড়া দিয়ে নাড়াচাড়া করে মসলা ২ মিনিট কষিয়ে নিন। মসলা কষিয়ে নেওয়ার পর এতে টমেটো বাটা দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। রং পরিবর্তন হয়ে এলে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে আঁচ বাড়িয়ে কয়েক মিনিট ফুটিয়ে নিন। ঝোল ফুটে উঠলে ভাজা ডিমগুলো ঢেলে দিন। তারপর নেড়ে গরম মসলা গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। ঝোল মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিন। নামানোর কিছুক্ষণ আগে চাইলে একটু চিনি দিয়ে নেড়ে নিতে পারেন।
উপকরণ
ডিম ৬ টি, বড় পেঁয়াজে এক টি, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলার গুঁড়ো আধা চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ, আস্ত জিরা ১ চা চামচ, তেজপাতা ১ টি, তেল ৪ টেবিল চামচ, আদা বাটা আধা চা চামচ, টমেটো বাটা এক কাপ।
প্রণালী
ডিম সেদ্ধ করে হলুদ গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিন। তারপর তেল গরম করে ভেজে তুলে রাখুন। এবার ওই তেলে আস্ত জিরা ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিন। তারপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি করে নেড়ে নিন।
এবার এর মধ্যে হলুদ, লবণ, মরিচ, জিরার গুঁড়া দিয়ে নাড়াচাড়া করে মসলা ২ মিনিট কষিয়ে নিন। মসলা কষিয়ে নেওয়ার পর এতে টমেটো বাটা দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। রং পরিবর্তন হয়ে এলে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে আঁচ বাড়িয়ে কয়েক মিনিট ফুটিয়ে নিন। ঝোল ফুটে উঠলে ভাজা ডিমগুলো ঢেলে দিন। তারপর নেড়ে গরম মসলা গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। ঝোল মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিন। নামানোর কিছুক্ষণ আগে চাইলে একটু চিনি দিয়ে নেড়ে নিতে পারেন।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে