লাইফস্টাইল ডেস্ক
গোলাপ দিয়ে প্রপোজ করে একটু মিষ্টি মুখ না করলে হয়? তাই ভ্যালেন্টাইন উইকের রোজ ডে, প্রপোজ ডের পরই আসে চকলেট ডে।
চকলেট মানেই আমরা বুঝি শক্ত কোনো বার। কিন্তু অনেকেই জানেন না, এই চকলেট পানীয় হিসেবেও বিখ্যাত সেই প্রাচীন আমল থেকে। মায়া ও অ্যাজটেক সভ্যতার সময়কালে চকলেট পানীয় হিসেবে পান করা হতো। আধুনিক চকলেটের জনক হলেন জোসেফ ফ্রে। তিনি ১৮৪৭ সালে ডাচ কোকোর সঙ্গে অপসারিত কোকো মাখন মিশিয়ে প্রথম চকলেট পেস্ট তৈরি করেন। সে বছরই প্রথম শক্ত চকলেট তৈরি শুরু করে জোসেফ ফ্রের প্রতিষ্ঠান জে এস ফ্রাই অ্যান্ড সন্স। এরপর ১৮৪৯ সালে চকলেট তৈরি শুরু করেন রিচার্ড ক্যাডবারি। ভিক্টোরিয়ান যুগে চকলেট প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে উপহার হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ভালোবাসা জানানোর অন্যতম উপহার ছিল মিষ্টিজাতীয় এই খাবার।
চকলেটের ধরন
চকলেট তৈরি করা হয় কোকো বিন থেকে। এর স্বাদ তিতা। কিন্তু ধীরে ধীরে একে প্রসেস করে সব শেষে তৈরি হয় একটি মিষ্টি খাবার, যা চমৎকার একটি মোড়কে লুকানো থাকে। চকলেট মানুষের মনে একটা খুশি খুশি ভাব নিয়ে আসতে পারে। আমাদের দেশের প্রায় সব দোকানে চকলেট পাওয়া যায়। তবে বিশেষ দিনের জন্য কেনা চকলেট তো একটু স্পেশাল হতেই হবে, তাই না? তাই জানা থাকা ভালো, কোন ধরনের চকলেট দেবেন প্রিয়জনকে।
বিদেশের অনেক নামীদামি চকলেট এখন দেশেই পাওয়া যায়। অনেক ধরন পাওয়া না গেলেও বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোর চকলেট পাওয়া যায়। যেমন—কিটক্যাট, স্নিকার্স, ক্যাডব্যারি, ডেইরি মিল্ক, কিন্ডার ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশি কিছু ব্র্যান্ডও আছে। চাইলে ব্র্যান্ডের দামি কোনো চকলেট উপহার দিতে পারেন প্রিয়জনকে। কিন্তু সঙ্গীর কাছে যদি ব্র্যান্ড গুরুত্বপূর্ণ না হয়, তাহলে কনফেকশনারিতে পাওয়া বিভিন্ন আকৃতির চকলেটের বাক্সগুলোও দিতে পারেন। সেগুলো ২০০ থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
অনেকেই আবার ডার্ক চকলেট খেতে ভালোবাসেন। ডার্ক চকলেট দুই ধরনের হয়ে থাকে—কালো ও সাদা। সাদা ডার্ক চকলেটে দুধের পরিমাণ বেশি আর কালো ডার্ক চকলেটে কোকো পাউডারের পরিমাণ বেশি থাকে। কালো ডার্ক চকলেটের গুণাগুণ বেশি। এ ধরনের চকলেটের জন্য জনপ্রিয় হলো আমূল, হারসেস, ক্যাডব্যারি ব্র্যান্ড। ৯৫ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ডার্ক চকলেট পাওয়া যায়। জানিয়ে রাখি, এই চকলেট খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এতে চিনির পরিমাণ কম থাকে।
চকলেটের তৈরি খাবার
যাঁরা চকলেট ভালোবাসেন, সুযোগ থাকলেই তাঁরা চকলেটের তৈরি বিভিন্ন খাবার খেতে পছন্দ করেন। যেমন—চকলেট মগ কেক, কুকিজ চকলেট, চকলেট পুডিং, চকলেট কেক, কোল্ড চকলেট ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশে এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ওয়াফেল। এটি খামিরযুক্ত পিঠা, যা দুটি গরম প্যাটার্নযুক্ত কাঠামোর মাঝে রেখে চাপ দিয়ে বানানো হয়। চকলেট, বাদাম, ড্রাই ফ্রুটের টপিং দিয়ে বিভিন্ন স্বাদের ওয়াফেল তৈরি করা হয়।বাড়িতে কীভাবে চকলেট তৈরি করবেন
বর্তমানে অনেকেই ঘরে বসে চকলেট তৈরি ও বিক্রি করছেন। এমনকি ক্রেতার পছন্দের আকারেও তা বানিয়ে দিচ্ছেন অনেকে। এই চকলেট ডে-তে যদি কেউ প্রিয়জনকে নিজের হাতে তৈরি চকলেট খাওয়াতে চান, তবে জেনে নিন কী কী থাকতে হবে আপনার কাছে।
বাসায় সহজে চকলেট তৈরি করতে হলে আপনার কাছে থাকতে হবে ডার্ক চকলেট, মাখন ও ফ্রেশ ক্রিম। একটি প্যান গরম করে তাতে চকলেট ও মাখন একসঙ্গে গলিয়ে নিয়ে সেখানে ফ্রেশ ক্রিম মেশাতে হবে। তারপর পছন্দের মোল্ডের মধ্যে এই মিশ্রণ ঢেলে দিন। এখানে পছন্দমতো অন্যান্য উপাদানও যোগ করা যেতে পারে, যেমন—বাদাম, ড্রাই ফ্রুট, চকলেট চিপস ইত্যাদি। এরপর ডিপ ফ্রিজে এই চকলেট মোল্ড দুই ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর কাউকে উপহার দিতে পারেন কিংবা নিজেও উপভোগ করতে পারেন সেটি।
চকলেট সংরক্ষণ
যেসব খাবার দীর্ঘদিন ভালো থাকে তার মধ্যে রয়েছে ডার্ক চকলেট। এটি ঠান্ডা ও শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করলে চার থেকে পাঁচ মাস ভালো থাকে। চকলেটে থাকে আঁশ, ম্যাগনেশিয়াম এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। আর্দ্রতা শোষণ করার প্রবণতার কারণে চকলেট বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করা উচিত। আর্দ্রতার সংস্পর্শ চকলেটের গুণমান কমিয়ে দিতে পারে। একেবারে প্রয়োজন না হলে ফ্রিজে চকলেট সংরক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হয় না। চকলেট ডিপ ফ্রিজে একেবারেই রাখা ঠিক নয়। বেশ কয়েক দিন ডিপে রেখে বের করলে দেখা যাবে চকলেটের ওপরে সাদা একটি আস্তরণ পড়েছে। চকলেট থেকে কোকো ও বাটার আলাদা হয়ে যাওয়ার কারণে এমন হয়ে থাকে।
কত দিবসে চকলেট
পৃথিবীর অনেক দেশ চকলেটের জন্য বিখ্যাত। এর মধ্যে বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, ইতালি, অস্ট্রেলিয়া সবচেয়ে বিখ্যাত। মজার ব্যাপার হলো, সারা বিশ্বে ৯ ফেব্রুয়ারি ছাড়াও চকলেট দিবস আসে ১০ বার। বিশ্ব চকলেট দিবস ৭ জুলাই। ১৩ সেপ্টেম্বরকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইন্টারন্যাশনাল চকলেট ডে হিসেবে পালন করে। ব্রিটেনে ২৮ অক্টোবর জাতীয় চকলেট দিবস।
আবার স্বাদের ভিন্নতা বিবেচনায় রেখেও ভিন্ন ভিন্ন তারিখে পালন করা হয় চকলেট দিবস। যেমন ১০ জানুয়ারি হালকা তেতো-মিষ্টি চকলেট দিবস, টুকরো টুকরো চকলেটের জন্য দিবস ১৫ মে, আইসক্রিম চকলেট ৭ জুন, ২৮ জুলাই নির্ধারিত দুধের স্বাদের চকলেট ডের জন্য, সাদা রঙের চকলেট ডের জন্য ২০ সেপ্টেম্বর আবার চকলেট মিল্ক সেকের জন্য ১২ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত রয়েছে পৃথিবীতে। এদিকে আবার ১৬ ডিসেম্বর যেকোনো উপকরণ দিয়ে সাজানো চকলেট ডে।
আর ভালোবাসাময় চকলেটের জন্য নির্ধারিত আজকের তারিখ, ৯ ফেব্রুয়ারি।
গোলাপ দিয়ে প্রপোজ করে একটু মিষ্টি মুখ না করলে হয়? তাই ভ্যালেন্টাইন উইকের রোজ ডে, প্রপোজ ডের পরই আসে চকলেট ডে।
চকলেট মানেই আমরা বুঝি শক্ত কোনো বার। কিন্তু অনেকেই জানেন না, এই চকলেট পানীয় হিসেবেও বিখ্যাত সেই প্রাচীন আমল থেকে। মায়া ও অ্যাজটেক সভ্যতার সময়কালে চকলেট পানীয় হিসেবে পান করা হতো। আধুনিক চকলেটের জনক হলেন জোসেফ ফ্রে। তিনি ১৮৪৭ সালে ডাচ কোকোর সঙ্গে অপসারিত কোকো মাখন মিশিয়ে প্রথম চকলেট পেস্ট তৈরি করেন। সে বছরই প্রথম শক্ত চকলেট তৈরি শুরু করে জোসেফ ফ্রের প্রতিষ্ঠান জে এস ফ্রাই অ্যান্ড সন্স। এরপর ১৮৪৯ সালে চকলেট তৈরি শুরু করেন রিচার্ড ক্যাডবারি। ভিক্টোরিয়ান যুগে চকলেট প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে উপহার হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ভালোবাসা জানানোর অন্যতম উপহার ছিল মিষ্টিজাতীয় এই খাবার।
চকলেটের ধরন
চকলেট তৈরি করা হয় কোকো বিন থেকে। এর স্বাদ তিতা। কিন্তু ধীরে ধীরে একে প্রসেস করে সব শেষে তৈরি হয় একটি মিষ্টি খাবার, যা চমৎকার একটি মোড়কে লুকানো থাকে। চকলেট মানুষের মনে একটা খুশি খুশি ভাব নিয়ে আসতে পারে। আমাদের দেশের প্রায় সব দোকানে চকলেট পাওয়া যায়। তবে বিশেষ দিনের জন্য কেনা চকলেট তো একটু স্পেশাল হতেই হবে, তাই না? তাই জানা থাকা ভালো, কোন ধরনের চকলেট দেবেন প্রিয়জনকে।
বিদেশের অনেক নামীদামি চকলেট এখন দেশেই পাওয়া যায়। অনেক ধরন পাওয়া না গেলেও বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোর চকলেট পাওয়া যায়। যেমন—কিটক্যাট, স্নিকার্স, ক্যাডব্যারি, ডেইরি মিল্ক, কিন্ডার ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশি কিছু ব্র্যান্ডও আছে। চাইলে ব্র্যান্ডের দামি কোনো চকলেট উপহার দিতে পারেন প্রিয়জনকে। কিন্তু সঙ্গীর কাছে যদি ব্র্যান্ড গুরুত্বপূর্ণ না হয়, তাহলে কনফেকশনারিতে পাওয়া বিভিন্ন আকৃতির চকলেটের বাক্সগুলোও দিতে পারেন। সেগুলো ২০০ থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
অনেকেই আবার ডার্ক চকলেট খেতে ভালোবাসেন। ডার্ক চকলেট দুই ধরনের হয়ে থাকে—কালো ও সাদা। সাদা ডার্ক চকলেটে দুধের পরিমাণ বেশি আর কালো ডার্ক চকলেটে কোকো পাউডারের পরিমাণ বেশি থাকে। কালো ডার্ক চকলেটের গুণাগুণ বেশি। এ ধরনের চকলেটের জন্য জনপ্রিয় হলো আমূল, হারসেস, ক্যাডব্যারি ব্র্যান্ড। ৯৫ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ডার্ক চকলেট পাওয়া যায়। জানিয়ে রাখি, এই চকলেট খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এতে চিনির পরিমাণ কম থাকে।
চকলেটের তৈরি খাবার
যাঁরা চকলেট ভালোবাসেন, সুযোগ থাকলেই তাঁরা চকলেটের তৈরি বিভিন্ন খাবার খেতে পছন্দ করেন। যেমন—চকলেট মগ কেক, কুকিজ চকলেট, চকলেট পুডিং, চকলেট কেক, কোল্ড চকলেট ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশে এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ওয়াফেল। এটি খামিরযুক্ত পিঠা, যা দুটি গরম প্যাটার্নযুক্ত কাঠামোর মাঝে রেখে চাপ দিয়ে বানানো হয়। চকলেট, বাদাম, ড্রাই ফ্রুটের টপিং দিয়ে বিভিন্ন স্বাদের ওয়াফেল তৈরি করা হয়।বাড়িতে কীভাবে চকলেট তৈরি করবেন
বর্তমানে অনেকেই ঘরে বসে চকলেট তৈরি ও বিক্রি করছেন। এমনকি ক্রেতার পছন্দের আকারেও তা বানিয়ে দিচ্ছেন অনেকে। এই চকলেট ডে-তে যদি কেউ প্রিয়জনকে নিজের হাতে তৈরি চকলেট খাওয়াতে চান, তবে জেনে নিন কী কী থাকতে হবে আপনার কাছে।
বাসায় সহজে চকলেট তৈরি করতে হলে আপনার কাছে থাকতে হবে ডার্ক চকলেট, মাখন ও ফ্রেশ ক্রিম। একটি প্যান গরম করে তাতে চকলেট ও মাখন একসঙ্গে গলিয়ে নিয়ে সেখানে ফ্রেশ ক্রিম মেশাতে হবে। তারপর পছন্দের মোল্ডের মধ্যে এই মিশ্রণ ঢেলে দিন। এখানে পছন্দমতো অন্যান্য উপাদানও যোগ করা যেতে পারে, যেমন—বাদাম, ড্রাই ফ্রুট, চকলেট চিপস ইত্যাদি। এরপর ডিপ ফ্রিজে এই চকলেট মোল্ড দুই ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর কাউকে উপহার দিতে পারেন কিংবা নিজেও উপভোগ করতে পারেন সেটি।
চকলেট সংরক্ষণ
যেসব খাবার দীর্ঘদিন ভালো থাকে তার মধ্যে রয়েছে ডার্ক চকলেট। এটি ঠান্ডা ও শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করলে চার থেকে পাঁচ মাস ভালো থাকে। চকলেটে থাকে আঁশ, ম্যাগনেশিয়াম এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। আর্দ্রতা শোষণ করার প্রবণতার কারণে চকলেট বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করা উচিত। আর্দ্রতার সংস্পর্শ চকলেটের গুণমান কমিয়ে দিতে পারে। একেবারে প্রয়োজন না হলে ফ্রিজে চকলেট সংরক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হয় না। চকলেট ডিপ ফ্রিজে একেবারেই রাখা ঠিক নয়। বেশ কয়েক দিন ডিপে রেখে বের করলে দেখা যাবে চকলেটের ওপরে সাদা একটি আস্তরণ পড়েছে। চকলেট থেকে কোকো ও বাটার আলাদা হয়ে যাওয়ার কারণে এমন হয়ে থাকে।
কত দিবসে চকলেট
পৃথিবীর অনেক দেশ চকলেটের জন্য বিখ্যাত। এর মধ্যে বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, ইতালি, অস্ট্রেলিয়া সবচেয়ে বিখ্যাত। মজার ব্যাপার হলো, সারা বিশ্বে ৯ ফেব্রুয়ারি ছাড়াও চকলেট দিবস আসে ১০ বার। বিশ্ব চকলেট দিবস ৭ জুলাই। ১৩ সেপ্টেম্বরকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইন্টারন্যাশনাল চকলেট ডে হিসেবে পালন করে। ব্রিটেনে ২৮ অক্টোবর জাতীয় চকলেট দিবস।
আবার স্বাদের ভিন্নতা বিবেচনায় রেখেও ভিন্ন ভিন্ন তারিখে পালন করা হয় চকলেট দিবস। যেমন ১০ জানুয়ারি হালকা তেতো-মিষ্টি চকলেট দিবস, টুকরো টুকরো চকলেটের জন্য দিবস ১৫ মে, আইসক্রিম চকলেট ৭ জুন, ২৮ জুলাই নির্ধারিত দুধের স্বাদের চকলেট ডের জন্য, সাদা রঙের চকলেট ডের জন্য ২০ সেপ্টেম্বর আবার চকলেট মিল্ক সেকের জন্য ১২ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত রয়েছে পৃথিবীতে। এদিকে আবার ১৬ ডিসেম্বর যেকোনো উপকরণ দিয়ে সাজানো চকলেট ডে।
আর ভালোবাসাময় চকলেটের জন্য নির্ধারিত আজকের তারিখ, ৯ ফেব্রুয়ারি।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে