ব্যস্ততা নিত্যকার
সাতক্ষীরায় সাত পর্বের থ্রিলারভিত্তিক একটি নাটকের শুটিং শুরু করতে যাচ্ছেন শানু। ব্যস্ততা কেমন যাচ্ছে প্রশ্ন করতেই বললেন, ‘গত মাসে বইমেলার একটা চাপ তো গেলই। লেখালেখির পাশাপাশি যেহেতু আমার অন্য পরিচয় অভিনেত্রী, ফলে কাজের জায়গায় ফিরতে হচ্ছে।’
বিরতিতে
খানিক বিরতি নিয়েই কি স্ক্রিনে ফিরছেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আসলে দীর্ঘদিন স্ক্রিনে ছিলাম না, ব্যাপারটা এমনও নয়। তবে সব কাজ তো একসঙ্গে অনএয়ার হয় না, অনেক কাজই এখনো অনএয়ার হয়নি। এই আরকি!’
দিন-রাত্রির খোঁজখবর
সব সময় রুটিন মেনে চলাটা একটু কঠিনই বৈকি! কারণ, অনেক সময় দেখা যায়, টানা কাজ পড়ে যাচ্ছে। তবে ব্যক্তিগত জীবনে শানু চেষ্টা করেন সকালে ঘুম থেকে উঠে ধানমন্ডি লেকের ওদিকটায় হাঁটতে যেতে। দীর্ঘদিন জিমও করেছেন। ব্যায়াম, জিম ইত্যাদি বিষয়ে তিনি জানান, ‘আসলে ব্যায়ামের ব্যাপারটা সময় ও পরিস্থিতির ওপর অনেকটা নির্ভর করে। দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা হাঁটা বা ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করার চেষ্টা করি।’ তবে সারা দিনে যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, প্রতিদিন নিজের জন্য একান্ত কিছু সময় রাখার চেষ্টা করেন শানু। তিনি বলেন, ‘যেহেতু লেখালেখি করি, তাই নিজের ভাবনার জায়গাটা যেন একটু পাওয়া যায়, সে জন্যই ওই সময়টা দরকার।’ এ সময়টায় কখনো বই পড়ে কাটান শানু।
খাওয়াদাওয়ায় মেনে চলেন
‘চেষ্টা করি রিচ ফুড, কার্বোনেটেড ড্রিংক, জাঙ্ক ফুড সচেতনভাবে এড়িয়ে চলার। খেতে যে ইচ্ছে করে না, তা নয়। তবে যতটা পরিমিত খাওয়া যায়।’ আপাতত শক্তপোক্তভাবে কোনো ডায়েট রুটিন মেনে চলছেন না তিনি। তবে প্রতিদিন আট গ্লাস পানি পান নিশ্চিত করছেন।
চুল নিয়ে নিরীক্ষা
হালের ট্রেন্ড হিসেবে অনেকেই চুলের রং ও কাট বদলায়, তেমন কিছুই সেভাবে করা হয় না বলে জানান তিনি। শানু বলেন, ‘আমার চুল এমনিতেই সিল্কি। চুল যতটা প্রাকৃতিকভাবে ভালো রাখা যায়, সেদিকেই খেয়াল রাখি। তবে যে পেশায় আছি, সেখানে কাজের প্রয়োজনে চুল কোঁকড়া, স্প্রে—অনেক কিছু করতেই হয়। এগুলোরও ক্ষতিকর প্রভাব চুলে পড়ে। তাই রোজকার জীবনে এসব টুলস ও কেমিক্যাল থেকে দূরে থাকি।’ তবে সম্প্রতি তিনি চুলে ববকাট দিয়েছেন। কারণ, শীতের সময়টায় চুল একটু রুক্ষ হয়ে যাচ্ছিল, তা ছাড়া বইমেলার সময়ও চুলের সেভাবে যত্ন নেওয়া হয়নি। তাই চুলও বেশ ঝরে পড়ছিল। যত্ন নিতে সুবিধা হবে বলে একটু ছোট করে নিয়েছেন।
আধুনিকতা বলতে বোঝেন
শানুর কাছে আধুনিকতা মানে সময়ের সঙ্গে চলা। এই সময়ের সঙ্গে চলা মানে যে কেবল ট্রেন্ডি ফ্যাশনের সঙ্গে, তা নয়। জীবনযাত্রা, চিন্তাধারা ও জানার পরিধির জায়গা থেকে এগিয়ে চলাই আধুনিকতা বলে মনে করেন তিনি। শানু বলেন, ‘আমি ভীষণ আটপৌরে জীবন যাপন করি। কিন্তু সমকালীন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পারলে তো আসলে চলছে না! আধুনিক মানুষ বলতে তাঁকেই বুঝি, যিনি চলতি সময়ের সঙ্গে সুন্দরভাবে খাপ খাইয়ে নিতে পারছেন। এতে তাঁর জানার পরিধি বাড়ছে।’
পশ্চিমা ও দেশীয় পোশাকের মিলমিশ
শানুর সোজা উত্তর, ‘আমি আসলে সে ধরনের পোশাকই পরি, যা আরামদায়ক। ক্যাজুয়ালি জিনস, টপস ও যখন যে পোশাকটা ভালো লাগছে এবং আমি ক্যারি করতে পারব, এমন পোশাকই আমার জন্য জুতসই।’ ফিউশন বলতে, জিনস-ফতুয়া দেশীয় ও পশ্চিমা—দুটোরই সমন্বয় ঘটায়। ফলে ফিউশন তো হয়েই যাচ্ছে, যোগ করেন শানু।
ট্যাটুপ্রেম
ঘাড়ে ছোট্ট একটা ট্যাটু করেছেন এই অভিনেত্রী। বিভিন্ন ধরনের ট্যাটুর মধ্য়ে সিম্বলিং ট্যাটুগুলো ভালো লাগে তাঁর। এখন তাঁর ঘাড়ে শোভা পাচ্ছে ছোট্ট কালো একটি অর্নামেন্টেড পদ্ম।
হ্যান্ডব্যাগে রাখেন
সুগন্ধি, কলম, লিপস্টিক, মোবাইল ও স্যানিটাইজার।
ব্র্যান্ডনির্ভর নন
খুব বেশি ব্র্যান্ডনির্ভর মানুষ নন শানু। তিনি মনে করেন, ব্র্যান্ড যা-ই হোক না কেন, পণ্যটা ভালো হওয়া জরুরি। সুগন্ধির ক্ষেত্রে পছন্দের কিছু ব্র্যান্ড থাকলেও ভালো লাগাটাও কোনো ব্র্যান্ডে সীমাবদ্ধ করেননি শানু।
স্নানঘরে রাখেন
শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, মেকআপ রিমুভার, ময়শ্চারাইজার, ক্লিনজার, ফেসওয়াশ। এর বাইরে আলাদা করে বিশেষ কিছু নয়।
ব্যস্ততা নিত্যকার
সাতক্ষীরায় সাত পর্বের থ্রিলারভিত্তিক একটি নাটকের শুটিং শুরু করতে যাচ্ছেন শানু। ব্যস্ততা কেমন যাচ্ছে প্রশ্ন করতেই বললেন, ‘গত মাসে বইমেলার একটা চাপ তো গেলই। লেখালেখির পাশাপাশি যেহেতু আমার অন্য পরিচয় অভিনেত্রী, ফলে কাজের জায়গায় ফিরতে হচ্ছে।’
বিরতিতে
খানিক বিরতি নিয়েই কি স্ক্রিনে ফিরছেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আসলে দীর্ঘদিন স্ক্রিনে ছিলাম না, ব্যাপারটা এমনও নয়। তবে সব কাজ তো একসঙ্গে অনএয়ার হয় না, অনেক কাজই এখনো অনএয়ার হয়নি। এই আরকি!’
দিন-রাত্রির খোঁজখবর
সব সময় রুটিন মেনে চলাটা একটু কঠিনই বৈকি! কারণ, অনেক সময় দেখা যায়, টানা কাজ পড়ে যাচ্ছে। তবে ব্যক্তিগত জীবনে শানু চেষ্টা করেন সকালে ঘুম থেকে উঠে ধানমন্ডি লেকের ওদিকটায় হাঁটতে যেতে। দীর্ঘদিন জিমও করেছেন। ব্যায়াম, জিম ইত্যাদি বিষয়ে তিনি জানান, ‘আসলে ব্যায়ামের ব্যাপারটা সময় ও পরিস্থিতির ওপর অনেকটা নির্ভর করে। দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা হাঁটা বা ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করার চেষ্টা করি।’ তবে সারা দিনে যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, প্রতিদিন নিজের জন্য একান্ত কিছু সময় রাখার চেষ্টা করেন শানু। তিনি বলেন, ‘যেহেতু লেখালেখি করি, তাই নিজের ভাবনার জায়গাটা যেন একটু পাওয়া যায়, সে জন্যই ওই সময়টা দরকার।’ এ সময়টায় কখনো বই পড়ে কাটান শানু।
খাওয়াদাওয়ায় মেনে চলেন
‘চেষ্টা করি রিচ ফুড, কার্বোনেটেড ড্রিংক, জাঙ্ক ফুড সচেতনভাবে এড়িয়ে চলার। খেতে যে ইচ্ছে করে না, তা নয়। তবে যতটা পরিমিত খাওয়া যায়।’ আপাতত শক্তপোক্তভাবে কোনো ডায়েট রুটিন মেনে চলছেন না তিনি। তবে প্রতিদিন আট গ্লাস পানি পান নিশ্চিত করছেন।
চুল নিয়ে নিরীক্ষা
হালের ট্রেন্ড হিসেবে অনেকেই চুলের রং ও কাট বদলায়, তেমন কিছুই সেভাবে করা হয় না বলে জানান তিনি। শানু বলেন, ‘আমার চুল এমনিতেই সিল্কি। চুল যতটা প্রাকৃতিকভাবে ভালো রাখা যায়, সেদিকেই খেয়াল রাখি। তবে যে পেশায় আছি, সেখানে কাজের প্রয়োজনে চুল কোঁকড়া, স্প্রে—অনেক কিছু করতেই হয়। এগুলোরও ক্ষতিকর প্রভাব চুলে পড়ে। তাই রোজকার জীবনে এসব টুলস ও কেমিক্যাল থেকে দূরে থাকি।’ তবে সম্প্রতি তিনি চুলে ববকাট দিয়েছেন। কারণ, শীতের সময়টায় চুল একটু রুক্ষ হয়ে যাচ্ছিল, তা ছাড়া বইমেলার সময়ও চুলের সেভাবে যত্ন নেওয়া হয়নি। তাই চুলও বেশ ঝরে পড়ছিল। যত্ন নিতে সুবিধা হবে বলে একটু ছোট করে নিয়েছেন।
আধুনিকতা বলতে বোঝেন
শানুর কাছে আধুনিকতা মানে সময়ের সঙ্গে চলা। এই সময়ের সঙ্গে চলা মানে যে কেবল ট্রেন্ডি ফ্যাশনের সঙ্গে, তা নয়। জীবনযাত্রা, চিন্তাধারা ও জানার পরিধির জায়গা থেকে এগিয়ে চলাই আধুনিকতা বলে মনে করেন তিনি। শানু বলেন, ‘আমি ভীষণ আটপৌরে জীবন যাপন করি। কিন্তু সমকালীন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পারলে তো আসলে চলছে না! আধুনিক মানুষ বলতে তাঁকেই বুঝি, যিনি চলতি সময়ের সঙ্গে সুন্দরভাবে খাপ খাইয়ে নিতে পারছেন। এতে তাঁর জানার পরিধি বাড়ছে।’
পশ্চিমা ও দেশীয় পোশাকের মিলমিশ
শানুর সোজা উত্তর, ‘আমি আসলে সে ধরনের পোশাকই পরি, যা আরামদায়ক। ক্যাজুয়ালি জিনস, টপস ও যখন যে পোশাকটা ভালো লাগছে এবং আমি ক্যারি করতে পারব, এমন পোশাকই আমার জন্য জুতসই।’ ফিউশন বলতে, জিনস-ফতুয়া দেশীয় ও পশ্চিমা—দুটোরই সমন্বয় ঘটায়। ফলে ফিউশন তো হয়েই যাচ্ছে, যোগ করেন শানু।
ট্যাটুপ্রেম
ঘাড়ে ছোট্ট একটা ট্যাটু করেছেন এই অভিনেত্রী। বিভিন্ন ধরনের ট্যাটুর মধ্য়ে সিম্বলিং ট্যাটুগুলো ভালো লাগে তাঁর। এখন তাঁর ঘাড়ে শোভা পাচ্ছে ছোট্ট কালো একটি অর্নামেন্টেড পদ্ম।
হ্যান্ডব্যাগে রাখেন
সুগন্ধি, কলম, লিপস্টিক, মোবাইল ও স্যানিটাইজার।
ব্র্যান্ডনির্ভর নন
খুব বেশি ব্র্যান্ডনির্ভর মানুষ নন শানু। তিনি মনে করেন, ব্র্যান্ড যা-ই হোক না কেন, পণ্যটা ভালো হওয়া জরুরি। সুগন্ধির ক্ষেত্রে পছন্দের কিছু ব্র্যান্ড থাকলেও ভালো লাগাটাও কোনো ব্র্যান্ডে সীমাবদ্ধ করেননি শানু।
স্নানঘরে রাখেন
শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, মেকআপ রিমুভার, ময়শ্চারাইজার, ক্লিনজার, ফেসওয়াশ। এর বাইরে আলাদা করে বিশেষ কিছু নয়।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে