আনিকা জীনাত, ঢাকা
করোনাকাল আমাদের জীবনযাপনে বেশ বড়সড় পরিবর্তন এনেছে, যা আগে ভাবাও যেত না, এখন সেগুলোই আমাদের জীবনযাপনের অংশ। দেড় বছর বা তার কিছু বেশি সময় ধরে আমরা অনলাইন কেনাকাটার অনেক রকমফেরে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। অভ্যস্ত হয়েছি রেস্তোরাঁর খাবার বাসায় এনে খেতে।
অভ্যস্ত হয়েছি কম কাপড় ও অনুষঙ্গে, ঘরোয়া রূপচর্চায়, স্বাস্থ্যসচেতনতায়। এ সবকিছুর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে আমাদের জীবনে। এ পরিবর্তনেরই আর একটি বাঁক প্রি-অর্ডার।
একসময় কিছু দামি পণ্যের ক্ষেত্রে প্রি-অর্ডারের ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল বেশ সীমিত আকারে। এখন বিউটি প্রোডাক্টস, শাড়ি, গয়না, টি-শার্ট, আম, লিচু, হাওর বা নদীর তাজা মাছ থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছুর প্রি-অর্ডার নেওয়া হয়। প্রি-অর্ডারের এ প্রবণতা শুরু হয়েছে মূলত ফেসবুকের কল্যাণে। বেশ কিছু এফ কমার্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সুনামের সঙ্গে প্রি-অর্ডারে পণ্য সরবরাহ করে চলেছে প্রায় পুরো দেশে।
ফেসবুক পেজ ডটের অ্যাডমিন তানজীমুল আলম। মূলত তিনি বিউটি প্রোডাক্টসের ব্যবসা করেন। প্রি-অর্ডার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রি-অর্ডার দিলে একদম অথেনটিক পণ্যটা পাওয়া যায়। আবার হাতে টাকা না থাকলে পণ্যটির জন্য আগাম ফরমাশ দিয়ে পরে পেমেন্ট করা যায়। প্রি-অর্ডার নেওয়ার সময় যে সবার কাছ থেকেই অ্যাডভান্স চাওয়া হয়, তা না। পুরোনো ক্রেতাদের ওপর আস্থা রাখা হয়। বড় শিপমেন্টের ক্ষেত্রে ঝুঁকি কমানোর জন্য অ্যাডভান্স নেওয়া হয়।’
আরেক বিউটি প্রোডাক্ট পেজ কেইমের অ্যাডমিন দিগন্ত হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন অনেকেই কম পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। ফলে অল্প পণ্য এনে দ্রুত বিক্রি করা তাঁদের জন্য সুবিধাজনক। কতগুলো পণ্য আনবেন তা প্রি-অর্ডার থেকেই খুচরা বিক্রেতারা বুঝতে পারেন।’ তবে প্রি-অর্ডার নেওয়ার অসুবিধাও আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। অনেক সময় শিপমেন্ট আসতে দেরি হয়। তখন না চাইতেও ক্রেতাদের অপেক্ষায় রাখতে হয়।
নিয়মিতই অনলাইন থেকে কসমেটিকস পণ্য কেনেন সারাহ রহমান। তিনি বললেন, ‘প্রি-অর্ডারের পণ্য আসতে কিছুটা দেরি হয়, এটা ঠিক। তবে পণ্যের মান ভালো।’
আরেক ক্রেতা মীম রহমান বলেন, ‘অর্ডার করার পর মনে হতে পারে পণ্যটির আর প্রয়োজন নেই। তাই অনেক ভেবেচিন্তে প্রি-অর্ডার করা প্রয়োজন।’ অনেক ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হয়। তাই যেটা এক বা দুই মাস পরে প্রয়োজন, সেটাই তিনি অর্ডার করেন।
করোনাকাল আমাদের জীবনযাপনে বেশ বড়সড় পরিবর্তন এনেছে, যা আগে ভাবাও যেত না, এখন সেগুলোই আমাদের জীবনযাপনের অংশ। দেড় বছর বা তার কিছু বেশি সময় ধরে আমরা অনলাইন কেনাকাটার অনেক রকমফেরে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। অভ্যস্ত হয়েছি রেস্তোরাঁর খাবার বাসায় এনে খেতে।
অভ্যস্ত হয়েছি কম কাপড় ও অনুষঙ্গে, ঘরোয়া রূপচর্চায়, স্বাস্থ্যসচেতনতায়। এ সবকিছুর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে আমাদের জীবনে। এ পরিবর্তনেরই আর একটি বাঁক প্রি-অর্ডার।
একসময় কিছু দামি পণ্যের ক্ষেত্রে প্রি-অর্ডারের ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল বেশ সীমিত আকারে। এখন বিউটি প্রোডাক্টস, শাড়ি, গয়না, টি-শার্ট, আম, লিচু, হাওর বা নদীর তাজা মাছ থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছুর প্রি-অর্ডার নেওয়া হয়। প্রি-অর্ডারের এ প্রবণতা শুরু হয়েছে মূলত ফেসবুকের কল্যাণে। বেশ কিছু এফ কমার্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সুনামের সঙ্গে প্রি-অর্ডারে পণ্য সরবরাহ করে চলেছে প্রায় পুরো দেশে।
ফেসবুক পেজ ডটের অ্যাডমিন তানজীমুল আলম। মূলত তিনি বিউটি প্রোডাক্টসের ব্যবসা করেন। প্রি-অর্ডার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রি-অর্ডার দিলে একদম অথেনটিক পণ্যটা পাওয়া যায়। আবার হাতে টাকা না থাকলে পণ্যটির জন্য আগাম ফরমাশ দিয়ে পরে পেমেন্ট করা যায়। প্রি-অর্ডার নেওয়ার সময় যে সবার কাছ থেকেই অ্যাডভান্স চাওয়া হয়, তা না। পুরোনো ক্রেতাদের ওপর আস্থা রাখা হয়। বড় শিপমেন্টের ক্ষেত্রে ঝুঁকি কমানোর জন্য অ্যাডভান্স নেওয়া হয়।’
আরেক বিউটি প্রোডাক্ট পেজ কেইমের অ্যাডমিন দিগন্ত হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন অনেকেই কম পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। ফলে অল্প পণ্য এনে দ্রুত বিক্রি করা তাঁদের জন্য সুবিধাজনক। কতগুলো পণ্য আনবেন তা প্রি-অর্ডার থেকেই খুচরা বিক্রেতারা বুঝতে পারেন।’ তবে প্রি-অর্ডার নেওয়ার অসুবিধাও আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। অনেক সময় শিপমেন্ট আসতে দেরি হয়। তখন না চাইতেও ক্রেতাদের অপেক্ষায় রাখতে হয়।
নিয়মিতই অনলাইন থেকে কসমেটিকস পণ্য কেনেন সারাহ রহমান। তিনি বললেন, ‘প্রি-অর্ডারের পণ্য আসতে কিছুটা দেরি হয়, এটা ঠিক। তবে পণ্যের মান ভালো।’
আরেক ক্রেতা মীম রহমান বলেন, ‘অর্ডার করার পর মনে হতে পারে পণ্যটির আর প্রয়োজন নেই। তাই অনেক ভেবেচিন্তে প্রি-অর্ডার করা প্রয়োজন।’ অনেক ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হয়। তাই যেটা এক বা দুই মাস পরে প্রয়োজন, সেটাই তিনি অর্ডার করেন।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে