সানজিদা সামরিন
দেশভাগ নিয়ে লেখা নির্মলেন্দু গুণের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ‘দেশান্তর’ সিনেমায় ‘মনসা’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন রোদেলা সুভাষিনী টাপুর। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুবাদে তিনি ‘মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২২’ এ সেরা নবাগত অভিনেত্রী ক্যাটাগরিতে চারজনের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন। পড়াশোনার কারণে তিনি ভারতের কালিম্পংয়ে থাকেন। তাই সব ঈদে মা-বাবার সঙ্গে থাকাও হয় না টাপুরের। আইসিএসই (ও লেভেল) পরীক্ষা শেষে দেশে এসেছিলেন। ছুটি শেষ হওয়ায় ঈদের আগেই কালিম্পংয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে তাঁকে। টাপুরের সঙ্গে দেশে ও দেশের বাইরে ঈদের আমেজ, প্রিয় খাবারসহ নানা বিষয়ে এক দুপুরে জমিয়ে আলাপ করেন সানজিদা সামরিন।
ঈদের দিনটা যেমন কাটবে
আগেই তো বলা হলো, টাপুরের ঈদ কাটবে কালিম্পংয়ে। তিনি জানালেন, সেখানে ঈদের জন্য স্কুলে এক দিনই ছুটি পাওয়া যায়। এখানকার মতো সেখানে ঈদের আমেজটা পাওয়া যায় না। ফলে ঈদের দিনটা ওখানে একটা সাধারণ দিনের মতোই কাটে। একটু খারাপ লাগে মা-বাবার জন্য। তবে সঙ্গে বোন টুপুর থাকেন সেখানে।
বোন এবং বন্ধুরা মিলে দিনটা সুন্দরভাবে কাটানোর চেষ্টা করেন। টাপুর বলেন, ‘দেশের বাইরে থাকলে কেক কেটে ঈদের দিনটা সেলিব্রেট করি। ২০২১ সালে মা-বাবার সঙ্গে রোজার ঈদ করেছি। পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বাংলাদেশের বন্ধুদের অনেক মিস করব।’
পরিবারের সঙ্গে ঈদটা যেমন হয়
বাংলাদেশে থাকলে মা-বাবা ঈদে নতুন জামা উপহার দেন। ফলে শপিং করতে যাওয়া হয়, পছন্দের রেস্তোরাঁয় খাওয়া হয়। ঈদের জামা পরে সেজেগুজে নানাবাড়ি, দাদুবাড়ি বেড়াতে যান। সেখানে আনন্দময় সময় কাটান।
ঈদে যা খেতে ভালো লাগে
ঈদে মায়ের হাতের রান্না খেতেই বেশি ভালো লাগে টাপুরের। বিশেষ করে মায়ের বানানো পুডিং তাঁর ভীষণ প্রিয়। তা ছাড়া নানুর রান্না করা খাবারও তাঁর পছন্দের তালিকায় আছে। টাপুর জানিয়েছেন, ঈদে তাঁর প্রিয় খাবার বিরিয়ানি, চিকেন রোস্ট, চিংড়ির মালাইকারি, সবজি, সালাদ, পানীয়, চটপটি, সেমাই, ডেজার্ট।
দিন শেষে দ্বিগুণ সালামি
ঈদ মানেই সালামি। টাপুর ও টুপুর যমজ বোন। ফলে সালামি নিয়ে আছে তাঁর অনেক মজার গল্প। টাপুর বলেন, ‘আমি আর টুপুর তো যমজ বোন। ফলে সবার কাছ থেকে দ্বিগুণ সালামি পাই। মানে দিন শেষে টুপুর আর আমি—দুজনের সালামি একসঙ্গে করি। ফলে সালামির পরিমাণটা দ্বিগুণ হয়ে যায়!’
নিজের টুকিটাকি
যেমন পোশাক ভালো লাগে
বেশির ভাগ সময় পশ্চিমা ঘরানার পোশাকই পরেন টাপুর। তবে বিশেষ দিন ও অনুষ্ঠানে দেশীয় ঘরানার পোশাক, যেমন শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজ পরতে পছন্দ করেন।
ভালো অভ্যাস
নিয়মিত ব্যায়াম করেন টাপুর। বাদ যায় না যোগব্যায়ামও। পর্যাপ্ত পানি পান করতে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করেন। জাংক ফুড এড়িয়ে চলেন। সবজি, দুধ, চর্বি ছাড়া যেকোনো খাবার আর সবুজ শাকসবজি তালিকায় থাকে।
ত্বক ও চুলের দেখাশোনা
চুলে নিয়মিত তেল দেন, চুল শ্যাম্পু এবং ট্রিম করেন। তিনি বলেন, ‘মা পর্যাপ্ত পানি পান করতে বলেন সব সময়। এতে ত্বক ভালো থাকে। তা ছাড়া দেশে থাকলে ত্বকের জন্য মা প্যাক বানিয়ে দেন। কিন্তু সেটা কী দিয়ে বানান, তা বলা যাবে না, টপ সিক্রেট!’
কোয়ালিটি টাইমে শখের চর্চা
বেশির ভাগ সময় স্কুলে পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন টাপুর। ফলে বছরে দেশে আসা হয় মাত্র তিন মাসের জন্য। সে সময়টায় যতটা সম্ভব ফ্রি থাকার চেষ্টা করেন। ইদানীং শুটিং নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়। বাকি সময়টা নিজের মতো করে কাটান। সাঁতার কাটেন, গান ও নাচ করেন।
কাজের প্রসঙ্গ
‘দেশান্তরে’ ডাক যেভাবে পেলেন
নির্মাতা আশুতোষ সুজনের স্ত্রী মৃত্তিকা গুণ টাপুরের মায়ের ফেসবুক ফ্রেন্ড। মায়ের টাইমলাইনে মৃত্তিকা টাপুর ও টুপুরের ছবি দেখেন। এরপর তিনি দুই বোনের সঙ্গে দেখা করতে চান। এটা ছিল সম্ভবত চরিত্রে টাপুর নাকি টুপুর—কে কতটা মানানসই, তা দেখার জন্য। তখনো ঠিক হয়নি চরিত্রটা কে করবেন। মৃত্তিকা টাপুরদের বাসায় যান, কথা বলেন। তারপর টাপুরকে নির্বাচন করেন চরিত্রের জন্য। টাপুর ও টুপুর যমজ বোন হলেও কোথাও হয়তো খানিক পার্থক্য খেয়াল করেছিলেন মৃত্তিকা, যেটা সেই চরিত্রের সঙ্গে মিলে গিয়েছিল।
নতুন ভাষা রপ্ত
দেশান্তর চলচ্চিত্রের জন্য নেত্রকোনার ভাষা রপ্ত করতে হয়েছে টাপুরকে। শিখতে খুব বেশি সময় না লাগলেও অনেক বেশি অনুশীলন করতে হয়েছে বলে জানান টাপুর। ৫ থেকে ৬ দিন রিহার্সাল হয়েছে। বাবা-মা অনেক বেশি সাহায্য করেছেন এ বিষয়ে।
কাজের অনুপ্রেরণা
টাপুর বলেন, ‘আমি আমার বাবা সতীর্থ রহমান ও মা গোলাম ফরিদা ছন্দা, এ দুজনকে দেখেই অনুপ্রাণিত হই। বাবার পরিচালনায় প্রথম কাজ করি। দেশান্তরের আগে ‘খোলস’ টেলিফিল্মে আমরা দুই বোন অভিনয় করি। তখন আমাদের বয়স ৭ বছর। সেখানে মা আমাদের খালার চরিত্রে অভিনয় করেন। মা-বাবার কাজ দেখে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।’
নিজেকে খুঁজে পাওয়াটা জরুরি
যখন প্রথম কাজ করি, তখন আসলে সবারই একজন আইডল থাকে। যাঁর পথ ও কাজের ধরন অনুসরণ করে আমরা স্ক্রিনে আসি। কিন্তু ধীরে ধীরে কাজ করতে গিয়ে দেখা যায়, আসলে অনেকটাই সেই আইডলের থেকে আলাদা। তত দিনে আমাদের ভেতরের মানুষটিকে পুরোপুরি তৈরি করে ফেলি। এই তৈরি করার ব্যাপারটাই আসলে নিজস্ব পরিচয় গড়ে তুলতে সাহায্য করে। নিজেকে খুঁজে পাওয়াটা জরুরি—বলেন টাপুর। ভবিষ্যৎ পেশা হিসেবে কোনটা বেছে নেবেন—অভিনয় নাকি পরিচালনা? টাপুর জানান, অভিনয়টাই বেশি ভালো লাগে। ফিল্ম নিয়ে পড়ার ইচ্ছা আছে। কিন্তু নিজেকে স্ক্রিনে দেখতে চান ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে। পরিচালনার প্রতিও তাঁর আগ্রহ আছে।
দেশভাগ নিয়ে লেখা নির্মলেন্দু গুণের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ‘দেশান্তর’ সিনেমায় ‘মনসা’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন রোদেলা সুভাষিনী টাপুর। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুবাদে তিনি ‘মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২২’ এ সেরা নবাগত অভিনেত্রী ক্যাটাগরিতে চারজনের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন। পড়াশোনার কারণে তিনি ভারতের কালিম্পংয়ে থাকেন। তাই সব ঈদে মা-বাবার সঙ্গে থাকাও হয় না টাপুরের। আইসিএসই (ও লেভেল) পরীক্ষা শেষে দেশে এসেছিলেন। ছুটি শেষ হওয়ায় ঈদের আগেই কালিম্পংয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে তাঁকে। টাপুরের সঙ্গে দেশে ও দেশের বাইরে ঈদের আমেজ, প্রিয় খাবারসহ নানা বিষয়ে এক দুপুরে জমিয়ে আলাপ করেন সানজিদা সামরিন।
ঈদের দিনটা যেমন কাটবে
আগেই তো বলা হলো, টাপুরের ঈদ কাটবে কালিম্পংয়ে। তিনি জানালেন, সেখানে ঈদের জন্য স্কুলে এক দিনই ছুটি পাওয়া যায়। এখানকার মতো সেখানে ঈদের আমেজটা পাওয়া যায় না। ফলে ঈদের দিনটা ওখানে একটা সাধারণ দিনের মতোই কাটে। একটু খারাপ লাগে মা-বাবার জন্য। তবে সঙ্গে বোন টুপুর থাকেন সেখানে।
বোন এবং বন্ধুরা মিলে দিনটা সুন্দরভাবে কাটানোর চেষ্টা করেন। টাপুর বলেন, ‘দেশের বাইরে থাকলে কেক কেটে ঈদের দিনটা সেলিব্রেট করি। ২০২১ সালে মা-বাবার সঙ্গে রোজার ঈদ করেছি। পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বাংলাদেশের বন্ধুদের অনেক মিস করব।’
পরিবারের সঙ্গে ঈদটা যেমন হয়
বাংলাদেশে থাকলে মা-বাবা ঈদে নতুন জামা উপহার দেন। ফলে শপিং করতে যাওয়া হয়, পছন্দের রেস্তোরাঁয় খাওয়া হয়। ঈদের জামা পরে সেজেগুজে নানাবাড়ি, দাদুবাড়ি বেড়াতে যান। সেখানে আনন্দময় সময় কাটান।
ঈদে যা খেতে ভালো লাগে
ঈদে মায়ের হাতের রান্না খেতেই বেশি ভালো লাগে টাপুরের। বিশেষ করে মায়ের বানানো পুডিং তাঁর ভীষণ প্রিয়। তা ছাড়া নানুর রান্না করা খাবারও তাঁর পছন্দের তালিকায় আছে। টাপুর জানিয়েছেন, ঈদে তাঁর প্রিয় খাবার বিরিয়ানি, চিকেন রোস্ট, চিংড়ির মালাইকারি, সবজি, সালাদ, পানীয়, চটপটি, সেমাই, ডেজার্ট।
দিন শেষে দ্বিগুণ সালামি
ঈদ মানেই সালামি। টাপুর ও টুপুর যমজ বোন। ফলে সালামি নিয়ে আছে তাঁর অনেক মজার গল্প। টাপুর বলেন, ‘আমি আর টুপুর তো যমজ বোন। ফলে সবার কাছ থেকে দ্বিগুণ সালামি পাই। মানে দিন শেষে টুপুর আর আমি—দুজনের সালামি একসঙ্গে করি। ফলে সালামির পরিমাণটা দ্বিগুণ হয়ে যায়!’
নিজের টুকিটাকি
যেমন পোশাক ভালো লাগে
বেশির ভাগ সময় পশ্চিমা ঘরানার পোশাকই পরেন টাপুর। তবে বিশেষ দিন ও অনুষ্ঠানে দেশীয় ঘরানার পোশাক, যেমন শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজ পরতে পছন্দ করেন।
ভালো অভ্যাস
নিয়মিত ব্যায়াম করেন টাপুর। বাদ যায় না যোগব্যায়ামও। পর্যাপ্ত পানি পান করতে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করেন। জাংক ফুড এড়িয়ে চলেন। সবজি, দুধ, চর্বি ছাড়া যেকোনো খাবার আর সবুজ শাকসবজি তালিকায় থাকে।
ত্বক ও চুলের দেখাশোনা
চুলে নিয়মিত তেল দেন, চুল শ্যাম্পু এবং ট্রিম করেন। তিনি বলেন, ‘মা পর্যাপ্ত পানি পান করতে বলেন সব সময়। এতে ত্বক ভালো থাকে। তা ছাড়া দেশে থাকলে ত্বকের জন্য মা প্যাক বানিয়ে দেন। কিন্তু সেটা কী দিয়ে বানান, তা বলা যাবে না, টপ সিক্রেট!’
কোয়ালিটি টাইমে শখের চর্চা
বেশির ভাগ সময় স্কুলে পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন টাপুর। ফলে বছরে দেশে আসা হয় মাত্র তিন মাসের জন্য। সে সময়টায় যতটা সম্ভব ফ্রি থাকার চেষ্টা করেন। ইদানীং শুটিং নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়। বাকি সময়টা নিজের মতো করে কাটান। সাঁতার কাটেন, গান ও নাচ করেন।
কাজের প্রসঙ্গ
‘দেশান্তরে’ ডাক যেভাবে পেলেন
নির্মাতা আশুতোষ সুজনের স্ত্রী মৃত্তিকা গুণ টাপুরের মায়ের ফেসবুক ফ্রেন্ড। মায়ের টাইমলাইনে মৃত্তিকা টাপুর ও টুপুরের ছবি দেখেন। এরপর তিনি দুই বোনের সঙ্গে দেখা করতে চান। এটা ছিল সম্ভবত চরিত্রে টাপুর নাকি টুপুর—কে কতটা মানানসই, তা দেখার জন্য। তখনো ঠিক হয়নি চরিত্রটা কে করবেন। মৃত্তিকা টাপুরদের বাসায় যান, কথা বলেন। তারপর টাপুরকে নির্বাচন করেন চরিত্রের জন্য। টাপুর ও টুপুর যমজ বোন হলেও কোথাও হয়তো খানিক পার্থক্য খেয়াল করেছিলেন মৃত্তিকা, যেটা সেই চরিত্রের সঙ্গে মিলে গিয়েছিল।
নতুন ভাষা রপ্ত
দেশান্তর চলচ্চিত্রের জন্য নেত্রকোনার ভাষা রপ্ত করতে হয়েছে টাপুরকে। শিখতে খুব বেশি সময় না লাগলেও অনেক বেশি অনুশীলন করতে হয়েছে বলে জানান টাপুর। ৫ থেকে ৬ দিন রিহার্সাল হয়েছে। বাবা-মা অনেক বেশি সাহায্য করেছেন এ বিষয়ে।
কাজের অনুপ্রেরণা
টাপুর বলেন, ‘আমি আমার বাবা সতীর্থ রহমান ও মা গোলাম ফরিদা ছন্দা, এ দুজনকে দেখেই অনুপ্রাণিত হই। বাবার পরিচালনায় প্রথম কাজ করি। দেশান্তরের আগে ‘খোলস’ টেলিফিল্মে আমরা দুই বোন অভিনয় করি। তখন আমাদের বয়স ৭ বছর। সেখানে মা আমাদের খালার চরিত্রে অভিনয় করেন। মা-বাবার কাজ দেখে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।’
নিজেকে খুঁজে পাওয়াটা জরুরি
যখন প্রথম কাজ করি, তখন আসলে সবারই একজন আইডল থাকে। যাঁর পথ ও কাজের ধরন অনুসরণ করে আমরা স্ক্রিনে আসি। কিন্তু ধীরে ধীরে কাজ করতে গিয়ে দেখা যায়, আসলে অনেকটাই সেই আইডলের থেকে আলাদা। তত দিনে আমাদের ভেতরের মানুষটিকে পুরোপুরি তৈরি করে ফেলি। এই তৈরি করার ব্যাপারটাই আসলে নিজস্ব পরিচয় গড়ে তুলতে সাহায্য করে। নিজেকে খুঁজে পাওয়াটা জরুরি—বলেন টাপুর। ভবিষ্যৎ পেশা হিসেবে কোনটা বেছে নেবেন—অভিনয় নাকি পরিচালনা? টাপুর জানান, অভিনয়টাই বেশি ভালো লাগে। ফিল্ম নিয়ে পড়ার ইচ্ছা আছে। কিন্তু নিজেকে স্ক্রিনে দেখতে চান ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে। পরিচালনার প্রতিও তাঁর আগ্রহ আছে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে