অনলাইন ডেস্ক
দৌড়ানো কেবল শারীরিক ব্যায়াম নয়, এটি মানসিক ও সামাজিক জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নিচে দৌড়ানোর ২০টি উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
শারীরিক উপকারিতা-
হৃদ্রোগ প্রতিরোধ: দৌড়ানো রক্তচলাচল বাড়ায় এবং হৃদ্যন্ত্র শক্তিশালী করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: এটি ক্যালরি বার্ন করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
পেশি শক্তিশালী করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে পায়ের পেশি এবং শরীরের অন্যান্য পেশি শক্তিশালী হয়।
হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানোর ফলে হাড় মজবুত হয়।
শরীরের মেটাবলিজম উন্নত করা: দৌড় শরীরের মেটাবলিক কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানো শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা উন্নত করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: দৌড় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
ঘুমের মান উন্নত করা: দৌড়ানোর ফলে শরীর ক্লান্ত হয়, যা গভীর ও আরামদায়ক ঘুমে সাহায্য করে।
ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করা: দৌড় শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ায়।
মানসিক উপকারিতা
মানসিক চাপ কমানো: দৌড়ানোর সময় এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মানসিক চাপ দূর করে।
মেজাজ ভালো করা: দৌড়ানোর ফলে মন সুস্থ থাকে।
আত্মবিশ্বাস বাড়ানো: নিয়মিত দৌড়ালে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: দৌড়ানোর ফলে রক্তচলাচল বাড়ে, যা মস্তিষ্কের কাজের দক্ষতা বাড়ায়।
ডিপ্রেশন প্রতিরোধ: মানসিক অবসাদ কমাতে দৌড় একটি প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে।
সামাজিক এবং জীবনধারার উপকারিতা
নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তোলা: দৌড় ক্লাবে যোগ দিলে নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ হয়।
সম্পর্ক উন্নত করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে সামাজিক সংযোগ তৈরি হয় এবং অনেক সময় তা গভীর সম্পর্কে রূপ নেয়।
নতুন অভ্যাস গড়ে তোলা: দৌড় নিয়মিত করলে জীবনে শৃঙ্খলা আসে।
ভ্রমণের সুযোগ: বিভিন্ন ম্যারাথন বা দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণের সুযোগ পাওয়া যায়।
নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা: দৌড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো পূরণ করা আত্মোন্নয়নের দারুণ উপায়।
সূত্র: সিএনএন
দৌড়ানো কেবল শারীরিক ব্যায়াম নয়, এটি মানসিক ও সামাজিক জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নিচে দৌড়ানোর ২০টি উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
শারীরিক উপকারিতা-
হৃদ্রোগ প্রতিরোধ: দৌড়ানো রক্তচলাচল বাড়ায় এবং হৃদ্যন্ত্র শক্তিশালী করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: এটি ক্যালরি বার্ন করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
পেশি শক্তিশালী করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে পায়ের পেশি এবং শরীরের অন্যান্য পেশি শক্তিশালী হয়।
হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানোর ফলে হাড় মজবুত হয়।
শরীরের মেটাবলিজম উন্নত করা: দৌড় শরীরের মেটাবলিক কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানো শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা উন্নত করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: দৌড় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
ঘুমের মান উন্নত করা: দৌড়ানোর ফলে শরীর ক্লান্ত হয়, যা গভীর ও আরামদায়ক ঘুমে সাহায্য করে।
ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করা: দৌড় শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ায়।
মানসিক উপকারিতা
মানসিক চাপ কমানো: দৌড়ানোর সময় এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মানসিক চাপ দূর করে।
মেজাজ ভালো করা: দৌড়ানোর ফলে মন সুস্থ থাকে।
আত্মবিশ্বাস বাড়ানো: নিয়মিত দৌড়ালে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: দৌড়ানোর ফলে রক্তচলাচল বাড়ে, যা মস্তিষ্কের কাজের দক্ষতা বাড়ায়।
ডিপ্রেশন প্রতিরোধ: মানসিক অবসাদ কমাতে দৌড় একটি প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে।
সামাজিক এবং জীবনধারার উপকারিতা
নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তোলা: দৌড় ক্লাবে যোগ দিলে নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ হয়।
সম্পর্ক উন্নত করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে সামাজিক সংযোগ তৈরি হয় এবং অনেক সময় তা গভীর সম্পর্কে রূপ নেয়।
নতুন অভ্যাস গড়ে তোলা: দৌড় নিয়মিত করলে জীবনে শৃঙ্খলা আসে।
ভ্রমণের সুযোগ: বিভিন্ন ম্যারাথন বা দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণের সুযোগ পাওয়া যায়।
নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা: দৌড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো পূরণ করা আত্মোন্নয়নের দারুণ উপায়।
সূত্র: সিএনএন
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
১ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
১ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
১ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
১ দিন আগে