অনলাইন ডেস্ক
শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। দীর্ঘ এক মাস রোজা শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতর; উৎসবের দিন। আর উৎসব মানেই ভালোমন্দ খাওয়া। আর উৎসব আয়োজনের খাবারের তালিকায় মিষ্টি থাকবে না তা তো হয় না। ঈদে মিষ্টি খাবারের কয়েকটি রেসিপি নিয়ে আজকের আয়োজন।
গাজরের পায়েস
উপকরণ
ঘি ২ বা ৩ টেবিল চামচ, বাদামকুচি ৪ টেবিল চামচ, কিশমিশ ১ টেবিল চামচ, কোরানো নারকেল ২ টেবিল চামচ, মিহি কুচি করা গাজর ২ কাপ, দুধ দেড় লিটার, এলাচি ৬ টি, চিনি স্বাদমতো, পোলাও চালের গুঁড়ো ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে একটি প্যান ভালো করে গরম করে তাতে ঘি দিয়ে বাদাম ভেজে নিন। বাদামের রং একটু পরিবর্তন হয়ে এলে কিশমিশ দিয়ে দিন। বাদাম ও কিশমিশের রং হালকা গাঢ় হয়ে এলে পাত্র থেকে তুলে নিন।
এবার পাত্রে থাকা অবশিষ্ট ঘিয়ে নারকেল দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে গাজরকুচি দিতে হবে। গাজর একটু সময় নিয়ে নেড়েচেড়ে ভাজতে হবে পানি শুকিয়ে আসা পর্যন্ত। গাজরের পানি শুকিয়ে এলে এতে দুধ ও এলাচি দিয়ে মিডিয়াম আঁচে রান্না করতে হবে। দুধ কমে অর্ধেক হয়ে এলে তাতে চিনি দিয়ে দিন। এবার আরও কিছুক্ষণ রান্না করে তাতে চালের গুঁড়ো দিন। তারপর কিছুক্ষণ রান্না করে তাতে ভাজা বাদাম ও কিশমিশের ৪ ভাগের ৩ ভাগ পরিমাণ দিয়ে দিন। এবার দুধ ঘন হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। দুধ ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে একটি পাত্রে বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন গাজরের পায়েস।
লেখা: সুমাইয়া রহমান প্রাপ্তি
দইবড়া
উপকরণ
মাষকলাইয়ের ডাল ১ কাপ, টক দই ১ লিটার, পুদিনাপাতা, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতাবাটা ২ টেবিল চামচ, ধনে ও জিরার গুঁড়ো ৩ টেবিল চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়ো ১ চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি ১ টেবিল চামচ, তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
ধনে ও জিরা টেলে গুঁড়ো করে নিন। প্রায় ৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখা মাষকলাইয়ের ডাল ধুয়ে পাটায় বেটে নিন মিহি করে। বাটা ডালের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ধনে, জিরা, গোলমরিচের গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিয়ে বড়ার আকার দিন। লবণ দেবেন না। এরপর তেল গরম করে বড়াগুলো ভেজে নিন। অন্য একটি পাত্রে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে লবণ গুলে নিন। ভাজা বড়াগুলো লবণ পানিতে ডুবিয়ে রাখুন ২ মিনিট পর্যন্ত। ব্লেন্ডারে টক দই এবং ওপরে লেখা অন্য উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। সার্ভিং ডিশে বড়াগুলো তুলে পানি চেপে নিন। এবার তার মধ্যে ব্লেন্ড করা টক দই ঢেলে দিন। ১ ঘণ্টা ফ্রিজে ঢেকে রেখে দিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে পরিবেশন করুন। পরিবেশনের সময় ইচ্ছেমতো উপকরণ দিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন।
লেখা: সোনিয়া নাছরিন
নওয়াবি সেমাই
উপকরণ
২ প্যাকেট লাচ্ছা সেমাই, ২ টেবিল চামচ ঘি,১ কাপ চিনি, ৩ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ ভাঙা কাজু ও পেস্তাবাদাম।
ক্রিম তৈরির জন্য
১ লিটার দুধ, ১ কাপ কনডেন্সড মিল্ক, আধা কাপ গুঁড়ো দুধ, আধা কাপ ক্রিম, ৪ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার।
প্রণালি
একটি ফ্রাইপ্যানে ঘি গরম করে লাচ্ছা সেমাই হালকা করে ভেজে নিন। কিছুটা ভাজা হয়ে গেলে চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে আধা লিটার করে নিন। দুধের মধ্যে দিয়ে দিন কনডেন্সড মিল্ক ও গুঁড়ো দুধ। এরপর ক্রিম দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার দিয়ে দিন কর্নফ্লাওয়ার। হ্যান্ডবিটার দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। তারপর ১০ মিনিট পর্যন্ত রান্না করুন। এতে ক্রিম ঘন হয়ে যাবে।
এখন ভেজে রাখা সেমাইগুলোর ৪ ভাগের ১ ভাগ সার্ভিং ডিশে ছড়িয়ে দিন। তার ওপর ক্রিম ঢেলে দিয়ে ৪ থেকে ৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ঠান্ডা হয়ে গেলে ক্রিমের ওপর আবারও সেমাইয়ের স্তর দিয়ে দিন। এভাবে কয়েক স্তরে সেমাই দিতে পারেন। সবশেষে সেমাইয়ের ওপর কাজু ও পেস্তাবাদাম দিয়ে দিন। ছোট গ্লাস কিংবা কাপেও পরিবেশন করতে পারবেন নওয়াবি সেমাই।
লেখা: সিনথিয়া রূম্পা
ফালুদা
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, আধা ক্যান ইভ্যাপারেটেড মিল্ক, সাবুদানা ৩ টেবিল চামচ, মোটা সেমাই ২ টেবিল চামচ, চিনি স্বাদমতো, কিউব করে কাটা কলা ১ টি, শুকনো ফল ৩ টেবিল চামচ, ২ রঙের ২ প্যাকেট জেলো পাউডার, ১ চা-চামচ স্ট্রবেরির সিরাপ, চিয়া সিড ১ টেবিল চামচ এবং পছন্দের ফল কিউব করে কেটে নিন।
প্রণালি
প্রথমে জেলো পাউডারের প্যাকেটে লেখা নির্দেশনা মেনে জেলো বানিয়ে কিউব করে নিন। চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। দুধ ও এভাপোরেটেড মিল্ক একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে তাতে আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা সাবুদানা ও সেমাই দিয়ে ফুটিয়ে নিন। দুধ ঘন হয়ে অর্ধেক হয়ে এলে তাতে চিনি দিন। চিনি গলে গেলে নামিয়ে নিন। দুধ হয়ে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন। পরিবেশনের সময় বাকি উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুটা চিয়া সিড, কিছুটা স্ট্রবেরির সিরাপ, জেলো এভাবে স্তরে স্তরে সাজিয়ে দিন। ওপরে ভ্যানিলা আইসক্রিম দিতে পারেন কিংবা শুকনো ফল। অথবা নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
লেখা: কানিজ নাজনীন বীথি
শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। দীর্ঘ এক মাস রোজা শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতর; উৎসবের দিন। আর উৎসব মানেই ভালোমন্দ খাওয়া। আর উৎসব আয়োজনের খাবারের তালিকায় মিষ্টি থাকবে না তা তো হয় না। ঈদে মিষ্টি খাবারের কয়েকটি রেসিপি নিয়ে আজকের আয়োজন।
গাজরের পায়েস
উপকরণ
ঘি ২ বা ৩ টেবিল চামচ, বাদামকুচি ৪ টেবিল চামচ, কিশমিশ ১ টেবিল চামচ, কোরানো নারকেল ২ টেবিল চামচ, মিহি কুচি করা গাজর ২ কাপ, দুধ দেড় লিটার, এলাচি ৬ টি, চিনি স্বাদমতো, পোলাও চালের গুঁড়ো ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে একটি প্যান ভালো করে গরম করে তাতে ঘি দিয়ে বাদাম ভেজে নিন। বাদামের রং একটু পরিবর্তন হয়ে এলে কিশমিশ দিয়ে দিন। বাদাম ও কিশমিশের রং হালকা গাঢ় হয়ে এলে পাত্র থেকে তুলে নিন।
এবার পাত্রে থাকা অবশিষ্ট ঘিয়ে নারকেল দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে গাজরকুচি দিতে হবে। গাজর একটু সময় নিয়ে নেড়েচেড়ে ভাজতে হবে পানি শুকিয়ে আসা পর্যন্ত। গাজরের পানি শুকিয়ে এলে এতে দুধ ও এলাচি দিয়ে মিডিয়াম আঁচে রান্না করতে হবে। দুধ কমে অর্ধেক হয়ে এলে তাতে চিনি দিয়ে দিন। এবার আরও কিছুক্ষণ রান্না করে তাতে চালের গুঁড়ো দিন। তারপর কিছুক্ষণ রান্না করে তাতে ভাজা বাদাম ও কিশমিশের ৪ ভাগের ৩ ভাগ পরিমাণ দিয়ে দিন। এবার দুধ ঘন হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। দুধ ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে একটি পাত্রে বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন গাজরের পায়েস।
লেখা: সুমাইয়া রহমান প্রাপ্তি
দইবড়া
উপকরণ
মাষকলাইয়ের ডাল ১ কাপ, টক দই ১ লিটার, পুদিনাপাতা, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতাবাটা ২ টেবিল চামচ, ধনে ও জিরার গুঁড়ো ৩ টেবিল চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়ো ১ চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি ১ টেবিল চামচ, তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
ধনে ও জিরা টেলে গুঁড়ো করে নিন। প্রায় ৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখা মাষকলাইয়ের ডাল ধুয়ে পাটায় বেটে নিন মিহি করে। বাটা ডালের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ধনে, জিরা, গোলমরিচের গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিয়ে বড়ার আকার দিন। লবণ দেবেন না। এরপর তেল গরম করে বড়াগুলো ভেজে নিন। অন্য একটি পাত্রে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে লবণ গুলে নিন। ভাজা বড়াগুলো লবণ পানিতে ডুবিয়ে রাখুন ২ মিনিট পর্যন্ত। ব্লেন্ডারে টক দই এবং ওপরে লেখা অন্য উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। সার্ভিং ডিশে বড়াগুলো তুলে পানি চেপে নিন। এবার তার মধ্যে ব্লেন্ড করা টক দই ঢেলে দিন। ১ ঘণ্টা ফ্রিজে ঢেকে রেখে দিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে পরিবেশন করুন। পরিবেশনের সময় ইচ্ছেমতো উপকরণ দিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন।
লেখা: সোনিয়া নাছরিন
নওয়াবি সেমাই
উপকরণ
২ প্যাকেট লাচ্ছা সেমাই, ২ টেবিল চামচ ঘি,১ কাপ চিনি, ৩ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ ভাঙা কাজু ও পেস্তাবাদাম।
ক্রিম তৈরির জন্য
১ লিটার দুধ, ১ কাপ কনডেন্সড মিল্ক, আধা কাপ গুঁড়ো দুধ, আধা কাপ ক্রিম, ৪ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার।
প্রণালি
একটি ফ্রাইপ্যানে ঘি গরম করে লাচ্ছা সেমাই হালকা করে ভেজে নিন। কিছুটা ভাজা হয়ে গেলে চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে আধা লিটার করে নিন। দুধের মধ্যে দিয়ে দিন কনডেন্সড মিল্ক ও গুঁড়ো দুধ। এরপর ক্রিম দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার দিয়ে দিন কর্নফ্লাওয়ার। হ্যান্ডবিটার দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। তারপর ১০ মিনিট পর্যন্ত রান্না করুন। এতে ক্রিম ঘন হয়ে যাবে।
এখন ভেজে রাখা সেমাইগুলোর ৪ ভাগের ১ ভাগ সার্ভিং ডিশে ছড়িয়ে দিন। তার ওপর ক্রিম ঢেলে দিয়ে ৪ থেকে ৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ঠান্ডা হয়ে গেলে ক্রিমের ওপর আবারও সেমাইয়ের স্তর দিয়ে দিন। এভাবে কয়েক স্তরে সেমাই দিতে পারেন। সবশেষে সেমাইয়ের ওপর কাজু ও পেস্তাবাদাম দিয়ে দিন। ছোট গ্লাস কিংবা কাপেও পরিবেশন করতে পারবেন নওয়াবি সেমাই।
লেখা: সিনথিয়া রূম্পা
ফালুদা
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, আধা ক্যান ইভ্যাপারেটেড মিল্ক, সাবুদানা ৩ টেবিল চামচ, মোটা সেমাই ২ টেবিল চামচ, চিনি স্বাদমতো, কিউব করে কাটা কলা ১ টি, শুকনো ফল ৩ টেবিল চামচ, ২ রঙের ২ প্যাকেট জেলো পাউডার, ১ চা-চামচ স্ট্রবেরির সিরাপ, চিয়া সিড ১ টেবিল চামচ এবং পছন্দের ফল কিউব করে কেটে নিন।
প্রণালি
প্রথমে জেলো পাউডারের প্যাকেটে লেখা নির্দেশনা মেনে জেলো বানিয়ে কিউব করে নিন। চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। দুধ ও এভাপোরেটেড মিল্ক একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে তাতে আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা সাবুদানা ও সেমাই দিয়ে ফুটিয়ে নিন। দুধ ঘন হয়ে অর্ধেক হয়ে এলে তাতে চিনি দিন। চিনি গলে গেলে নামিয়ে নিন। দুধ হয়ে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন। পরিবেশনের সময় বাকি উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুটা চিয়া সিড, কিছুটা স্ট্রবেরির সিরাপ, জেলো এভাবে স্তরে স্তরে সাজিয়ে দিন। ওপরে ভ্যানিলা আইসক্রিম দিতে পারেন কিংবা শুকনো ফল। অথবা নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
লেখা: কানিজ নাজনীন বীথি
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে