জীবনধারা ডেস্ক
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইতিহাসচর্চাকেন্দ্রীক অনলাইন প্ল্যাল্টফর্ম, সংগ্রহশালা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”। গত ১৬ জুলাই এই প্রতিষ্ঠানের সাত বছর পূর্ণ হলো। পা দিল অষ্টম বছরে।
২০১৬ সালের এই দিনে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার সন্তান সংগ্রাহক, সমাজকর্মী ও তরুণ গবেষক গিরিধর দের হাত ধরে ব্যক্তিগত সংগ্রহের ১০ হাজার ছবি ও পেপার কাটিং নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বেচ্ছাশ্রমে গড়া এই প্রতিষ্ঠান।
জানা যায়, ছোটবেলায় বাবা সুধীর কুমার দের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পারিবারিক সংগ্রহের কিছু ছবি, পেপার কাটিং ও অ্যান্টিক সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু করেন গিরিধর দে। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”।
গিরিধর দে অভিনব উপায়ে দুষ্প্রাপ্য ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেন দেশের অতীত ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংগ্রাম, সংস্কৃতি ও কৃষ্টিকে।
শুরুর দিকে মাত্র ১০ হাজার সংগ্রহ নিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরবর্তীতে সংগ্রহ সংখ্যা বাড়াতে অবলম্বন করেন বিভিন্ন উপায়। দেশব্যাপী দুষ্প্রাপ্য দলিলাদি সংগ্রহ, সেগুলো চর্চা, গবেষণা, তথ্যবিকৃতিরোধ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করেন।
বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির সংগ্রহে রয়েছে প্রায় ৮০ হাজার দুষ্প্রাপ্য ছবি ও দলিলাদি।
তথ্য-ছবি-ভিডিও-দলিল-দস্তাবেজ-নথি-পত্রিকা সরাবরাহ, হারানো বন্ধু/পরিবার/স্বজন খুঁজে পেতে সহায়তা, গবেষকদের সহায়তা প্রদান, তথ্যসূত্র সরাবরাহ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য সেবামূলক কাজও করে প্রতিষ্ঠানটি। সেবাগ্রহণের ক্ষেত্রে নিবন্ধিত সদস্য কিংবা প্রতিষ্ঠান চাইলেই একটি গুগল ফরম পূরণ সেবাগুলো নিতে পারেন (আবেদন ফরম লিংক: https://forms.gle/zrzWXzGqS1fUPs84A)।
ফেসবুকে “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”-এর মোট সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ লাখ। সারা দেশে রয়েছে অসংখ্য ভলান্টিয়ার।
স্বেচ্ছাশ্রমে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ নানা সম্মাননাও পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ , নেপাল-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩, , 'হিরো অ্যাওয়ার্ড ২০২২', 'অগ্রযাত্রা কর্মদীপ্ত পদক ২০২২'সহ নানা দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছেন প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইতিহাসচর্চাকেন্দ্রীক অনলাইন প্ল্যাল্টফর্ম, সংগ্রহশালা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”। গত ১৬ জুলাই এই প্রতিষ্ঠানের সাত বছর পূর্ণ হলো। পা দিল অষ্টম বছরে।
২০১৬ সালের এই দিনে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার সন্তান সংগ্রাহক, সমাজকর্মী ও তরুণ গবেষক গিরিধর দের হাত ধরে ব্যক্তিগত সংগ্রহের ১০ হাজার ছবি ও পেপার কাটিং নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বেচ্ছাশ্রমে গড়া এই প্রতিষ্ঠান।
জানা যায়, ছোটবেলায় বাবা সুধীর কুমার দের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পারিবারিক সংগ্রহের কিছু ছবি, পেপার কাটিং ও অ্যান্টিক সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু করেন গিরিধর দে। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”।
গিরিধর দে অভিনব উপায়ে দুষ্প্রাপ্য ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেন দেশের অতীত ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংগ্রাম, সংস্কৃতি ও কৃষ্টিকে।
শুরুর দিকে মাত্র ১০ হাজার সংগ্রহ নিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরবর্তীতে সংগ্রহ সংখ্যা বাড়াতে অবলম্বন করেন বিভিন্ন উপায়। দেশব্যাপী দুষ্প্রাপ্য দলিলাদি সংগ্রহ, সেগুলো চর্চা, গবেষণা, তথ্যবিকৃতিরোধ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করেন।
বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির সংগ্রহে রয়েছে প্রায় ৮০ হাজার দুষ্প্রাপ্য ছবি ও দলিলাদি।
তথ্য-ছবি-ভিডিও-দলিল-দস্তাবেজ-নথি-পত্রিকা সরাবরাহ, হারানো বন্ধু/পরিবার/স্বজন খুঁজে পেতে সহায়তা, গবেষকদের সহায়তা প্রদান, তথ্যসূত্র সরাবরাহ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য সেবামূলক কাজও করে প্রতিষ্ঠানটি। সেবাগ্রহণের ক্ষেত্রে নিবন্ধিত সদস্য কিংবা প্রতিষ্ঠান চাইলেই একটি গুগল ফরম পূরণ সেবাগুলো নিতে পারেন (আবেদন ফরম লিংক: https://forms.gle/zrzWXzGqS1fUPs84A)।
ফেসবুকে “বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র”-এর মোট সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ লাখ। সারা দেশে রয়েছে অসংখ্য ভলান্টিয়ার।
স্বেচ্ছাশ্রমে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ নানা সম্মাননাও পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ , নেপাল-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩, , 'হিরো অ্যাওয়ার্ড ২০২২', 'অগ্রযাত্রা কর্মদীপ্ত পদক ২০২২'সহ নানা দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছেন প্রতিষ্ঠানটি।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে