রিক্তা রিচি, ঢাকা
বসন্তে প্রকৃতি যেমন রূপলাবণ্যে ভরে ওঠে, তেমনি ফেব্রুয়ারি এলেই মনের ভেতর কেমন যেন সুখ-সুখ অনুভূতি কাজ করে। কারণ হলো ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। ফেব্রুয়ারি বইমেলার মাস।
করোনার কারণে গত বছর বইমেলা ফেব্রুয়ারিতে হয়নি। হয়েছে মার্চ মাসে। করোনা সংক্রমণ বাড়ার কারণে এ বছরও মেলা শুরু হয়েছে ১৫ তারিখ থেকে। তবু বেশ আশাবাদী লেখক ও প্রকাশকেরা। যাক সে কথা। কথা বলছি অন্য কিছু নিয়ে।
বইমেলায় যেমন অনেক নতুন বইয়ের স্বাদ-গন্ধ পাওয়া যায়, তেমনি স্টলগুলোতেও থাকে অন্য রকম আবহ। নতুন বইয়ের পাশাপাশি স্টলের সাজসজ্জাও টেনে আনে নতুন পাঠক। কথায় আছে না, আগে দর্শনদারি পরে গুণবিচারি! তবে, কেবল সুন্দর স্টলই যে পাঠক টেনে আনতে পারে সে কথা বলছি না। বলতে চাইছি, মেলার মাঠে অনেক স্টলের মধ্যে যে স্টলগুলো বেশি আকর্ষণীয়, সেগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা যায়। ছবি তোলার জন্যও অনেকে খোঁজেন পরিপাটি ও সজ্জিত স্টল।
বইমেলা ঘুরে দেখা গেছে এ বছরের স্টলগুলো সাজানো হয়েছে বিভিন্নভাবে। একেক প্রকাশনীর একেক রকম সজ্জা। কেউ রঙের দিকটিকে প্রাধান্য দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ লেখকদের ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন স্টল। কেউ কেউ স্টলে রেখেছেন প্রাকৃতিক অনুষঙ্গ।
পাঠকসমাবেশ স্টল সাজিয়েছে বেশ নান্দনিকভাবে। স্টলের সামনে আছে বেশ কিছু গাছ। স্টলের ভেতরের সজ্জায়ও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ছোট ও বড় গাছ। তাকে তাকে বইয়ের পাশাপাশি শোভা পাচ্ছে মানিপ্ল্যান্ট ও বিভিন্ন পাতাবাহারের গাছ। সৌন্দর্য বাড়াতে ব্যবহার করা হয়েছে ফুলের গাছও। স্টলের ভেতরের কর্নারগুলোতেও গোছানোভাবে রয়েছে বই। রবীন্দ্রনাথ কর্নার, লালন সমগ্র, আরজ আলী মাতুব্বর ইত্যাদি কর্নারও রয়েছে। বই কিনতে আসা পাঠকেরা যেন ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে একটুখানি জিরিয়ে নিতে পারে, সে ব্যবস্থাও আছে এখানে। স্টলের ভেতরেই আছে লাল রঙের সোফা। কিন্তু, কেন তারা এভাবে সাজিয়েছেন স্টল জানতে চাইলে পাঠকসমাবেশের বিক্রেতা নুসরাত আক্তার জানান,‘আমাদের প্যাভিলিয়ন সুন্দরভাবে গোছানোর পেছনে অন্যতম কারণ হলো, এটি যেন সবার চেয়ে আলাদা হয়।
যেন পাঠকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় মনে হয়। এখানে বসার ব্যবস্থা আছে, তাই পাঠকেরা বই দেখা ও কেনার পাশাপাশি বসে বই পড়তে পারেন। বইয়ের পাশাপাশি প্রকৃতিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে পাঠকদের দৃষ্টি-আকর্ষণের জন্য।’
স্টলে গ্রামীণ আবহ বজায় রাখতে এবং পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রাখতে জাগৃতি প্রকাশনীর স্টল সাজাতে বাঁশের ব্যবহার করা হয়েছে। স্টলের তাকে তাকে বই সাজানো তো আছেই। সেই সঙ্গে সামনের দিকে রয়েছে বাঁশের সারি। কমলা ও লাল রংকে প্রাধান্য দিয়ে জাগৃতি কর্তৃপক্ষ অন্য স্টলগুলোর চেয়ে নিজেদের আলাদা রাখতে চেয়েছে।
লাল ও হলুদ রঙে সাজানো হয়েছে অন্বেষা প্রকাশনীর প্যাভিলিয়ন। ক্রিম ও লাল রঙের সংমিশ্রণ রয়েছে ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশে। ভাষার মাসে কথাপ্রকাশ নিজেদের সাদা ও কালো রঙের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছে। শব্দশৈলী লাল, কালো ও সাদা রঙের সংমিশ্রণ রেখেছে তাদের স্টলে। শুদ্ধ প্রকাশের স্টলে ঝুলছে টেরাকোটা ও বিভিন্ন শিল্পকর্মের ব্যানার। স্টলে গেলে বইয়ের পাশাপাশি মিলবে পৌরাণিক শিল্পকর্মের ছোঁয়া। শিখা প্রকাশনীতে রয়েছে সাদা ও কালো রঙের ফুলেল নকশা। স্টলের ওপরে আছে দুজন লেখক ও তাঁদের বই পরিচিতির ছবি।
তাম্রলিপি, জ্ঞানকোষ, অন্যপ্রকাশসহ অধিকাংশ প্যাভিলিয়ন ও স্টলে আছে জনপ্রিয় লেখকদের ছবি ও সে প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বই পরিচিতি। প্রতিবারই অন্যপ্রকাশের সাজসজ্জায় নতুনত্ব থাকে। তবে হুমায়ূন আহমেদের ছবি ও প্রতিকৃতি বড় করে স্টলের ওপরে রাখে প্রতিষ্ঠানটি। এবারও অন্যপ্রকাশের স্টলের ছাদে হুমায়ূন আহমেদ দাঁড়িয়ে আছেন, এমন প্রতীকী ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
চন্দ্রাবতী একাডেমির স্টলেও আছে নকশা। প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর আমাদের ৪০টির মতো নতুন বই এসেছে। গুণগত মানসম্পন্ন বই করার চেষ্টা করেছি। নিজেরাই স্টল ডিজাইন করেছি। প্যাটার্ন ও নকশাগুলোও করেছি। আর বাকি কাজগুলো লোক দিয়ে করানো হয়।’
বড়দের বইয়ের স্টল ও প্যাভিলিয়নের পাশাপাশি ছোটদের কর্নারও বেশ নান্দনিক। ইকরিমিকরি, বাবুই, শিশু গ্রন্থ কুটির, ময়ূরপঙ্খী, প্রগতি পাবলিশার্সসহ সব স্টলেই আছে নান্দনিকতার ছোঁয়া। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য ইকরিমিকরিতে আছে প্রজাপতি, হার্ট শেপের পাতা ইত্যাদি। বই কেনার পাশাপাশি ছবি তোলার কর্নারও আছে সেখানে। লাল ও কমলা রঙের মিশেলে তৈরি করা এ স্টলে মিলবে উৎসবের ছোঁয়া।
নিজস্বতার ছোঁয়া আছে বাবুই প্রকাশনীতেও। স্টলের দেয়ালে আছে বিভিন্ন প্রাণীর ছবি। স্টলের সামনে ঝোলানো আছে বাবুই পাখির বাসা। বাবুই প্রকাশনীর প্রকাশক কাদের বাবু বলেন, 'বাবুই পাখি যেহেতু শিল্পী পাখি, আমরা চেষ্টা করি বাবুই পাখির বাসা দিয়ে স্টল সাজাতে। এ ছাড়া শিশু-কিশোরেরা যেন অলংকরণ দেখে আকৃষ্ট হয়, সেদিকটা বিবেচনায় রাখি। এগুলো আমরা চিত্রশিল্পীদের দিয়ে আঁকিয়ে নিই। স্টলসজ্জা এভাবেই করে থাকি।'
বাবা-মায়ের সঙ্গে আসা ছোট্ট শিশু মানহা বলে, 'বইমেলায় এসে ভালো লাগছে। আমি চারটি বই কিনেছি। বই পড়তে আমার ভালো লাগে।'
বই মন প্রফুল্ল করে। আনন্দ আনে মনে। মেলায় বিচিত্রভাবে সাজানো বইয়ের স্টলগুলো সে আনন্দ আরও বাড়িয়ে দেয়।
বসন্তে প্রকৃতি যেমন রূপলাবণ্যে ভরে ওঠে, তেমনি ফেব্রুয়ারি এলেই মনের ভেতর কেমন যেন সুখ-সুখ অনুভূতি কাজ করে। কারণ হলো ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। ফেব্রুয়ারি বইমেলার মাস।
করোনার কারণে গত বছর বইমেলা ফেব্রুয়ারিতে হয়নি। হয়েছে মার্চ মাসে। করোনা সংক্রমণ বাড়ার কারণে এ বছরও মেলা শুরু হয়েছে ১৫ তারিখ থেকে। তবু বেশ আশাবাদী লেখক ও প্রকাশকেরা। যাক সে কথা। কথা বলছি অন্য কিছু নিয়ে।
বইমেলায় যেমন অনেক নতুন বইয়ের স্বাদ-গন্ধ পাওয়া যায়, তেমনি স্টলগুলোতেও থাকে অন্য রকম আবহ। নতুন বইয়ের পাশাপাশি স্টলের সাজসজ্জাও টেনে আনে নতুন পাঠক। কথায় আছে না, আগে দর্শনদারি পরে গুণবিচারি! তবে, কেবল সুন্দর স্টলই যে পাঠক টেনে আনতে পারে সে কথা বলছি না। বলতে চাইছি, মেলার মাঠে অনেক স্টলের মধ্যে যে স্টলগুলো বেশি আকর্ষণীয়, সেগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা যায়। ছবি তোলার জন্যও অনেকে খোঁজেন পরিপাটি ও সজ্জিত স্টল।
বইমেলা ঘুরে দেখা গেছে এ বছরের স্টলগুলো সাজানো হয়েছে বিভিন্নভাবে। একেক প্রকাশনীর একেক রকম সজ্জা। কেউ রঙের দিকটিকে প্রাধান্য দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ লেখকদের ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন স্টল। কেউ কেউ স্টলে রেখেছেন প্রাকৃতিক অনুষঙ্গ।
পাঠকসমাবেশ স্টল সাজিয়েছে বেশ নান্দনিকভাবে। স্টলের সামনে আছে বেশ কিছু গাছ। স্টলের ভেতরের সজ্জায়ও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ছোট ও বড় গাছ। তাকে তাকে বইয়ের পাশাপাশি শোভা পাচ্ছে মানিপ্ল্যান্ট ও বিভিন্ন পাতাবাহারের গাছ। সৌন্দর্য বাড়াতে ব্যবহার করা হয়েছে ফুলের গাছও। স্টলের ভেতরের কর্নারগুলোতেও গোছানোভাবে রয়েছে বই। রবীন্দ্রনাথ কর্নার, লালন সমগ্র, আরজ আলী মাতুব্বর ইত্যাদি কর্নারও রয়েছে। বই কিনতে আসা পাঠকেরা যেন ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে একটুখানি জিরিয়ে নিতে পারে, সে ব্যবস্থাও আছে এখানে। স্টলের ভেতরেই আছে লাল রঙের সোফা। কিন্তু, কেন তারা এভাবে সাজিয়েছেন স্টল জানতে চাইলে পাঠকসমাবেশের বিক্রেতা নুসরাত আক্তার জানান,‘আমাদের প্যাভিলিয়ন সুন্দরভাবে গোছানোর পেছনে অন্যতম কারণ হলো, এটি যেন সবার চেয়ে আলাদা হয়।
যেন পাঠকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় মনে হয়। এখানে বসার ব্যবস্থা আছে, তাই পাঠকেরা বই দেখা ও কেনার পাশাপাশি বসে বই পড়তে পারেন। বইয়ের পাশাপাশি প্রকৃতিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে পাঠকদের দৃষ্টি-আকর্ষণের জন্য।’
স্টলে গ্রামীণ আবহ বজায় রাখতে এবং পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রাখতে জাগৃতি প্রকাশনীর স্টল সাজাতে বাঁশের ব্যবহার করা হয়েছে। স্টলের তাকে তাকে বই সাজানো তো আছেই। সেই সঙ্গে সামনের দিকে রয়েছে বাঁশের সারি। কমলা ও লাল রংকে প্রাধান্য দিয়ে জাগৃতি কর্তৃপক্ষ অন্য স্টলগুলোর চেয়ে নিজেদের আলাদা রাখতে চেয়েছে।
লাল ও হলুদ রঙে সাজানো হয়েছে অন্বেষা প্রকাশনীর প্যাভিলিয়ন। ক্রিম ও লাল রঙের সংমিশ্রণ রয়েছে ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশে। ভাষার মাসে কথাপ্রকাশ নিজেদের সাদা ও কালো রঙের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছে। শব্দশৈলী লাল, কালো ও সাদা রঙের সংমিশ্রণ রেখেছে তাদের স্টলে। শুদ্ধ প্রকাশের স্টলে ঝুলছে টেরাকোটা ও বিভিন্ন শিল্পকর্মের ব্যানার। স্টলে গেলে বইয়ের পাশাপাশি মিলবে পৌরাণিক শিল্পকর্মের ছোঁয়া। শিখা প্রকাশনীতে রয়েছে সাদা ও কালো রঙের ফুলেল নকশা। স্টলের ওপরে আছে দুজন লেখক ও তাঁদের বই পরিচিতির ছবি।
তাম্রলিপি, জ্ঞানকোষ, অন্যপ্রকাশসহ অধিকাংশ প্যাভিলিয়ন ও স্টলে আছে জনপ্রিয় লেখকদের ছবি ও সে প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বই পরিচিতি। প্রতিবারই অন্যপ্রকাশের সাজসজ্জায় নতুনত্ব থাকে। তবে হুমায়ূন আহমেদের ছবি ও প্রতিকৃতি বড় করে স্টলের ওপরে রাখে প্রতিষ্ঠানটি। এবারও অন্যপ্রকাশের স্টলের ছাদে হুমায়ূন আহমেদ দাঁড়িয়ে আছেন, এমন প্রতীকী ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
চন্দ্রাবতী একাডেমির স্টলেও আছে নকশা। প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর আমাদের ৪০টির মতো নতুন বই এসেছে। গুণগত মানসম্পন্ন বই করার চেষ্টা করেছি। নিজেরাই স্টল ডিজাইন করেছি। প্যাটার্ন ও নকশাগুলোও করেছি। আর বাকি কাজগুলো লোক দিয়ে করানো হয়।’
বড়দের বইয়ের স্টল ও প্যাভিলিয়নের পাশাপাশি ছোটদের কর্নারও বেশ নান্দনিক। ইকরিমিকরি, বাবুই, শিশু গ্রন্থ কুটির, ময়ূরপঙ্খী, প্রগতি পাবলিশার্সসহ সব স্টলেই আছে নান্দনিকতার ছোঁয়া। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য ইকরিমিকরিতে আছে প্রজাপতি, হার্ট শেপের পাতা ইত্যাদি। বই কেনার পাশাপাশি ছবি তোলার কর্নারও আছে সেখানে। লাল ও কমলা রঙের মিশেলে তৈরি করা এ স্টলে মিলবে উৎসবের ছোঁয়া।
নিজস্বতার ছোঁয়া আছে বাবুই প্রকাশনীতেও। স্টলের দেয়ালে আছে বিভিন্ন প্রাণীর ছবি। স্টলের সামনে ঝোলানো আছে বাবুই পাখির বাসা। বাবুই প্রকাশনীর প্রকাশক কাদের বাবু বলেন, 'বাবুই পাখি যেহেতু শিল্পী পাখি, আমরা চেষ্টা করি বাবুই পাখির বাসা দিয়ে স্টল সাজাতে। এ ছাড়া শিশু-কিশোরেরা যেন অলংকরণ দেখে আকৃষ্ট হয়, সেদিকটা বিবেচনায় রাখি। এগুলো আমরা চিত্রশিল্পীদের দিয়ে আঁকিয়ে নিই। স্টলসজ্জা এভাবেই করে থাকি।'
বাবা-মায়ের সঙ্গে আসা ছোট্ট শিশু মানহা বলে, 'বইমেলায় এসে ভালো লাগছে। আমি চারটি বই কিনেছি। বই পড়তে আমার ভালো লাগে।'
বই মন প্রফুল্ল করে। আনন্দ আনে মনে। মেলায় বিচিত্রভাবে সাজানো বইয়ের স্টলগুলো সে আনন্দ আরও বাড়িয়ে দেয়।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে