জীবনধারা ডেস্ক
ঈদুল ফিতর কয়েক বছর ধরেই গ্রীষ্মকালে পড়ছে। এবার গ্রীষ্মকালে না হলেও ঠিক চৈত্রের শেষ ভাগে। ফলে গরম থেকে রেহাই মিলবে না। তবে উৎসব বলে কথা, নতুন কেনাকাটা ও সাজসজ্জা কোনোটারই কি কমতি রাখা যায়? তবে যেহেতু আবহাওয়া উত্তপ্তই থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে উৎসবের পোশাক হওয়া চাই আরামদায়ক। এমন পোশাক বেছে নিতে হবে, যাতে উৎসবের রংও থাকে, পরতেও আরাম—আবার অন্য়ের চোখেও তা এনে দেবে প্রশান্তি।
গরমে আরাম দেয় হালকা ও শীতল রঙের ঢিলেঢালা পোশাক। একটা সময় ফিটিং জামা-কাপড়ের দাপট থাকলেও গত কয়েক বছরে ঢিলেঢালা পোশাক তরুণীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কামিজ, কুর্তা বা ওয়েস্টার্ন পোশাকের ক্ষেত্রে নারীরা পছন্দ করছেন লুজ ফিক্সিংয়ের জামা-কাপড়। এমনকি ব্লাউজ পরার ক্ষেত্রেও একটু লুজ ফিটিং পছন্দ করছেন অনেকেই।
ঈদে পরার জন্য এসব পোশাকে কটন, স্লাব কটন, জ্যাকার্ড কটন, লিনেন, হাফসিল্ক, জর্জেট, ভিসকস, বারফি কাপড় বেছে নিতে পারেন। গরমের কথা বিবেচনায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলোও এসব কাপড় দিয়ে পোশাক তৈরি করছে।
পোশাকের নকশাকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে নানা ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহারে। পোশাকে নানান আধুনিক ও ট্রেডিশনাল কাট তো থাকছেই, এ ছাড়া রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি ও কারচুপির ব্যবহার।
এসব কাপড় সহজে পরিষ্কার করা যায়, ঘামে ভিজলে দ্রুত শুকায় এবং ইস্তিরি করার ঝামেলা থাকে না। যেকোনো অনুষ্ঠানে যেতে হলেও এসব পোশাক পরে যাওয়া যায়।
এবারের ঈদে দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ মাটি, আগুন, পানি ও বাতাসের নানান রূপকে রং ও নকশার মাধ্য়মে পোশাকে ফুটিয়ে তুলেছে। চোখের আরামের জন্য বেছে নিতে পারেন পানি থিমে তৈরি পোশাকগুলো। পানি বা জলের নীলাভ রঙের মধ্য়ে পাওয়া যাবে–শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি, টিউনিক, টপস, ওড়না, রেডি ব্লাউজ, ব্লাউজ পিস, আনস্টিচড থ্রি-পিস, গাউন ইত্যাদি।
কেবল বড়দের নয়, ঈদে ছোটদের জন্যও এই থিমে পোশাক পাওয়া যাবে রঙ বাংলাদেশে। এ ছাড়া শোরুমে আরও থাকছে জুয়েলারি, মেয়েদের ব্যাগ, পার্স, লেডিস জুতা, মানিব্যাগ, বেড কাভার, পিলোকাভার, টেবিল ম্যাট, ফ্লোর ম্যাট, শো-পিস, জুট আইটেম । উপহার সামগ্রী হিসেবে রয়েছে নানা ডিজাইনের ব্যাগ ও মগ।
ছবি সৌজন্য: রঙ বাংলাদেশ
ঈদুল ফিতর কয়েক বছর ধরেই গ্রীষ্মকালে পড়ছে। এবার গ্রীষ্মকালে না হলেও ঠিক চৈত্রের শেষ ভাগে। ফলে গরম থেকে রেহাই মিলবে না। তবে উৎসব বলে কথা, নতুন কেনাকাটা ও সাজসজ্জা কোনোটারই কি কমতি রাখা যায়? তবে যেহেতু আবহাওয়া উত্তপ্তই থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে উৎসবের পোশাক হওয়া চাই আরামদায়ক। এমন পোশাক বেছে নিতে হবে, যাতে উৎসবের রংও থাকে, পরতেও আরাম—আবার অন্য়ের চোখেও তা এনে দেবে প্রশান্তি।
গরমে আরাম দেয় হালকা ও শীতল রঙের ঢিলেঢালা পোশাক। একটা সময় ফিটিং জামা-কাপড়ের দাপট থাকলেও গত কয়েক বছরে ঢিলেঢালা পোশাক তরুণীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কামিজ, কুর্তা বা ওয়েস্টার্ন পোশাকের ক্ষেত্রে নারীরা পছন্দ করছেন লুজ ফিক্সিংয়ের জামা-কাপড়। এমনকি ব্লাউজ পরার ক্ষেত্রেও একটু লুজ ফিটিং পছন্দ করছেন অনেকেই।
ঈদে পরার জন্য এসব পোশাকে কটন, স্লাব কটন, জ্যাকার্ড কটন, লিনেন, হাফসিল্ক, জর্জেট, ভিসকস, বারফি কাপড় বেছে নিতে পারেন। গরমের কথা বিবেচনায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলোও এসব কাপড় দিয়ে পোশাক তৈরি করছে।
পোশাকের নকশাকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে নানা ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহারে। পোশাকে নানান আধুনিক ও ট্রেডিশনাল কাট তো থাকছেই, এ ছাড়া রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি ও কারচুপির ব্যবহার।
এসব কাপড় সহজে পরিষ্কার করা যায়, ঘামে ভিজলে দ্রুত শুকায় এবং ইস্তিরি করার ঝামেলা থাকে না। যেকোনো অনুষ্ঠানে যেতে হলেও এসব পোশাক পরে যাওয়া যায়।
এবারের ঈদে দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ মাটি, আগুন, পানি ও বাতাসের নানান রূপকে রং ও নকশার মাধ্য়মে পোশাকে ফুটিয়ে তুলেছে। চোখের আরামের জন্য বেছে নিতে পারেন পানি থিমে তৈরি পোশাকগুলো। পানি বা জলের নীলাভ রঙের মধ্য়ে পাওয়া যাবে–শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি, টিউনিক, টপস, ওড়না, রেডি ব্লাউজ, ব্লাউজ পিস, আনস্টিচড থ্রি-পিস, গাউন ইত্যাদি।
কেবল বড়দের নয়, ঈদে ছোটদের জন্যও এই থিমে পোশাক পাওয়া যাবে রঙ বাংলাদেশে। এ ছাড়া শোরুমে আরও থাকছে জুয়েলারি, মেয়েদের ব্যাগ, পার্স, লেডিস জুতা, মানিব্যাগ, বেড কাভার, পিলোকাভার, টেবিল ম্যাট, ফ্লোর ম্যাট, শো-পিস, জুট আইটেম । উপহার সামগ্রী হিসেবে রয়েছে নানা ডিজাইনের ব্যাগ ও মগ।
ছবি সৌজন্য: রঙ বাংলাদেশ
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
২ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
২ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
২ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
২ দিন আগে