বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে বিষয় নির্বাচন, দক্ষতা উন্নয়ন, খণ্ডকালীন কাজ, সহপাঠ কার্যক্রমসহ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে জরুরি বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শেখ শাহরিয়ার।
আজকের পত্রিকা: কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা চলছে, কোনো কোনোটির ভর্তি পরীক্ষা হয়তো দ্রুতই শুরু হবে। বিষয় নির্বাচনে আপনার পরামর্শ কী?
ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন: দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত হয়েছে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এখন অনেক। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে চাহিদা রয়েছে এমন নতুন নতুন বিষয়ে পাঠদান শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। আমি বলব, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, ব্যবসায় শিক্ষা, কলা-সামাজিক বিজ্ঞান বা অন্য যে ইউনিটেই পড়ুক না কেন, সফল হওয়ার সম্ভাবনা কারও কম নয়। কেউ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বা কম্পিউটার-তথ্যপ্রযুক্তিতে পড়তে চায়। কেউ পরিসংখ্যান পছন্দ করতে পারে, কেউবা অ্যাগ্রিকালচার পছন্দ করে, কেউ ইতিহাস পছন্দ করে। উচ্চশিক্ষার জন্য যে বিষয়ই বেছে নেওয়া হোক না কেন, ভালো করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর জন্য পরিশ্রম করতে হবে, দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য আইটি স্কিল, কমিউনিকেশন স্কিল, ইতিহাস জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান খুবই প্রয়োজনীয়। মোদ্দাকথা, দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতাই সাফল্যের মূলমন্ত্র। গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই সে কথাটিই বলেছেন, ‘এখন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই, দক্ষতাই যথেষ্ট।’ সেই সমাজে কিন্তু আমরা ইতিমধ্যে চলে এসেছি।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
সাজ্জাদ হোসেন: শুধু সনদনির্ভর পড়াশোনার কোনো মূল্য নেই। দেশের প্রেক্ষাপটে সনদের মূল্য থাকলেও হাতেকলমে শেখার মূল্য অনেক। একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণা করতে পারে, নানা বিষয়ে কোর্স করতে পারে, পড়াশোনা-সংশ্লিষ্ট কাজের বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। ভাষা দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই। বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি তৃতীয় কোনো ভাষা জানা খুবই ভালো বিষয়। কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ঘরে বসে ইউটিউবেও এসব শেখা যায়। বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাষা শিক্ষা, কম্পিউটার শিক্ষাসহ অনেক ধরনের বিনা পয়সার কোর্স আছে। এখনই চাকরি করা দরকার—এ রকম পরিস্থিতি হলে সেই শিক্ষার্থীকে চাকরির বাজারের উপযোগী দক্ষতা অর্জনের পরামর্শ দেব। অনেকে পার্টটাইম কাজ করতে পারে, উদ্যোক্তা হতে পারে বা ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করতে পারে। দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়, আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং করেও অনেকে ঘরে বসে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করছে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন কাজ করে রোজগারের সুযোগ আছে কি?
সাজ্জাদ হোসেন: কোনো কাজ ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কাজ করে। অনেকে স্কুলে পড়ায়, সেটিও কিন্তু কাজ। কাজের মানসিকতা থাকতে হবে। প্রথম থেকেই চিন্তা করতে হবে, আমি কোনো একটি জায়গায় কাজ করব। শিল্পকারখানায় কাজ করতে পারে। এমনকি ভার্সিটির ক্যানটিনেও কাজ করতে পারে। রেস্টুরেন্টে কাজ করতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠানে সেলস বা ম্যানেজারের কাজ করতে পারে। আমি যখন আমেরিকায় ছিলাম, রেস্টুরেন্টে কাজ করেছি। পড়ালেখা শেষে ইন্টার্নশিপের সুযোগ থাকলে সেটি লুফে নিতে হবে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একজন শিক্ষার্থী কোনো সফটওয়্যার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাজ করতে পারে। শিল্পকারখানায় গিয়ে কাজ করতে পারে। সেই অভিজ্ঞতা চাকরির বাজারে অনেক কাজে দেবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনে খণ্ডকালীন কাজ, স্বেচ্ছাসেবী বা সহপাঠ কার্যক্রম কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
সাজ্জাদ হোসেন: বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকে একজন শিক্ষার্থী বিতর্ক, নাটক, আবৃত্তি, সাহিত্য, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখলে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবে। এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিজ, স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম, খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চার সঙ্গে যুক্ত থাকলে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণ তৈরি হয়। ছাত্রাবস্থায় সহপাঠ কার্যক্রম বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হলে, খণ্ডকালীন কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে আর দশজনের চেয়ে তার সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি।
আজকের পত্রিকা: প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে করণীয় কী?
সাজ্জাদ হোসেন: এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। নতুন সমাজব্যবস্থা বুঝতে হবে, নতুন টেকনোলজি আয়ত্ত করতে হবে। নলেজ বেইসড সোসাইটি, পারফরম্যান্স বেইসড সোসাইটি খুব দূরে নয়। প্রযুক্তির এই বিপ্লবে বাংলাদেশ অগ্রগামী। শিক্ষার্থীদেরও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। শেখার অবারিত সুযোগ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি জেলায় কম্পিউটার, তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণকেন্দ্র আছে। কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট হয়েছে। ইন্টারনেট তো আছেই। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। টেকনোলজি এখন এমন পর্যায়ে চলে গেছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এসেছে, টেকনোলজির মধ্যেই ব্যবসা তৈরি হচ্ছে, এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ তৈরি হচ্ছে। নতুন এই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব দিতে হবে। এর জন্য দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতা অর্জন না করেই যদি বলি ‘চাকরি চাই’, তখন কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে বিষয় নির্বাচন, দক্ষতা উন্নয়ন, খণ্ডকালীন কাজ, সহপাঠ কার্যক্রমসহ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে জরুরি বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শেখ শাহরিয়ার।
আজকের পত্রিকা: কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা চলছে, কোনো কোনোটির ভর্তি পরীক্ষা হয়তো দ্রুতই শুরু হবে। বিষয় নির্বাচনে আপনার পরামর্শ কী?
ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন: দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত হয়েছে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এখন অনেক। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে চাহিদা রয়েছে এমন নতুন নতুন বিষয়ে পাঠদান শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। আমি বলব, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, ব্যবসায় শিক্ষা, কলা-সামাজিক বিজ্ঞান বা অন্য যে ইউনিটেই পড়ুক না কেন, সফল হওয়ার সম্ভাবনা কারও কম নয়। কেউ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বা কম্পিউটার-তথ্যপ্রযুক্তিতে পড়তে চায়। কেউ পরিসংখ্যান পছন্দ করতে পারে, কেউবা অ্যাগ্রিকালচার পছন্দ করে, কেউ ইতিহাস পছন্দ করে। উচ্চশিক্ষার জন্য যে বিষয়ই বেছে নেওয়া হোক না কেন, ভালো করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর জন্য পরিশ্রম করতে হবে, দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য আইটি স্কিল, কমিউনিকেশন স্কিল, ইতিহাস জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান খুবই প্রয়োজনীয়। মোদ্দাকথা, দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতাই সাফল্যের মূলমন্ত্র। গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই সে কথাটিই বলেছেন, ‘এখন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই, দক্ষতাই যথেষ্ট।’ সেই সমাজে কিন্তু আমরা ইতিমধ্যে চলে এসেছি।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
সাজ্জাদ হোসেন: শুধু সনদনির্ভর পড়াশোনার কোনো মূল্য নেই। দেশের প্রেক্ষাপটে সনদের মূল্য থাকলেও হাতেকলমে শেখার মূল্য অনেক। একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণা করতে পারে, নানা বিষয়ে কোর্স করতে পারে, পড়াশোনা-সংশ্লিষ্ট কাজের বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। ভাষা দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই। বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি তৃতীয় কোনো ভাষা জানা খুবই ভালো বিষয়। কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ঘরে বসে ইউটিউবেও এসব শেখা যায়। বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাষা শিক্ষা, কম্পিউটার শিক্ষাসহ অনেক ধরনের বিনা পয়সার কোর্স আছে। এখনই চাকরি করা দরকার—এ রকম পরিস্থিতি হলে সেই শিক্ষার্থীকে চাকরির বাজারের উপযোগী দক্ষতা অর্জনের পরামর্শ দেব। অনেকে পার্টটাইম কাজ করতে পারে, উদ্যোক্তা হতে পারে বা ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করতে পারে। দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়, আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং করেও অনেকে ঘরে বসে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করছে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন কাজ করে রোজগারের সুযোগ আছে কি?
সাজ্জাদ হোসেন: কোনো কাজ ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কাজ করে। অনেকে স্কুলে পড়ায়, সেটিও কিন্তু কাজ। কাজের মানসিকতা থাকতে হবে। প্রথম থেকেই চিন্তা করতে হবে, আমি কোনো একটি জায়গায় কাজ করব। শিল্পকারখানায় কাজ করতে পারে। এমনকি ভার্সিটির ক্যানটিনেও কাজ করতে পারে। রেস্টুরেন্টে কাজ করতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠানে সেলস বা ম্যানেজারের কাজ করতে পারে। আমি যখন আমেরিকায় ছিলাম, রেস্টুরেন্টে কাজ করেছি। পড়ালেখা শেষে ইন্টার্নশিপের সুযোগ থাকলে সেটি লুফে নিতে হবে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একজন শিক্ষার্থী কোনো সফটওয়্যার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাজ করতে পারে। শিল্পকারখানায় গিয়ে কাজ করতে পারে। সেই অভিজ্ঞতা চাকরির বাজারে অনেক কাজে দেবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনে খণ্ডকালীন কাজ, স্বেচ্ছাসেবী বা সহপাঠ কার্যক্রম কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
সাজ্জাদ হোসেন: বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকে একজন শিক্ষার্থী বিতর্ক, নাটক, আবৃত্তি, সাহিত্য, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখলে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবে। এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিজ, স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম, খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চার সঙ্গে যুক্ত থাকলে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণ তৈরি হয়। ছাত্রাবস্থায় সহপাঠ কার্যক্রম বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হলে, খণ্ডকালীন কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে আর দশজনের চেয়ে তার সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি।
আজকের পত্রিকা: প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে করণীয় কী?
সাজ্জাদ হোসেন: এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। নতুন সমাজব্যবস্থা বুঝতে হবে, নতুন টেকনোলজি আয়ত্ত করতে হবে। নলেজ বেইসড সোসাইটি, পারফরম্যান্স বেইসড সোসাইটি খুব দূরে নয়। প্রযুক্তির এই বিপ্লবে বাংলাদেশ অগ্রগামী। শিক্ষার্থীদেরও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। শেখার অবারিত সুযোগ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি জেলায় কম্পিউটার, তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণকেন্দ্র আছে। কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট হয়েছে। ইন্টারনেট তো আছেই। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। টেকনোলজি এখন এমন পর্যায়ে চলে গেছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এসেছে, টেকনোলজির মধ্যেই ব্যবসা তৈরি হচ্ছে, এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ তৈরি হচ্ছে। নতুন এই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব দিতে হবে। এর জন্য দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতা অর্জন না করেই যদি বলি ‘চাকরি চাই’, তখন কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসবে না।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে