যত্নআত্তি
শীতকাল যেমন ঠান্ডার সময়, তেমনি বাগানবিলাসেরও। মাটি থেকে দেয়াল বেয়ে ছাদে উঠে যাওয়া ছাড়াও বাগানবিলাস এখন দেখা যায় টবেও। পার্পল ছাড়া বেশ কয়েকটি রঙে এখন দেখা যায় এই ফুল। ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শফিক বিপ্লব জানিয়েছেন বাগানবিলাসের আদ্যোপান্ত। লিখেছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
ফিচার ডেস্ক
এই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও শীতকালে এর যেন বান ডাকে।
বোগেনভিলিয়ার বৈজ্ঞানিক নামটি অবশ্য খুব একটা খটমট নয়—বোগেনভিলিয়া স্পেকটিবিলিস। এটি গুল্মজাতীয় বৃক্ষ। কমলা, বেগুনি, গোলাপি, লাল, হলুদ ও সাদা সাদা রঙে দেখা যায়। তবে কয়েকটি রঙের মিশ্রণেও এ ফুল হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস ব্রাজিল ও দক্ষিণ আমেরিকা। উষ্ণমণ্ডলীয় দেশসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে গৃহসজ্জা কিংবা বাড়ির চারপাশের সৌন্দর্য বাড়াতে বাগানবিলাস লাগানো হয়।
পৃথিবীতে প্রায় ১৮ প্রজাতির বাগানবিলাস রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে থাই, ইন্ডিয়ান ও আমেরিকান গৃহসজ্জা উল্লেখযোগ্য। আমাদের দেশে বোগেনভিলিয়ার গ্ল্যাব্রা-জাতীয় প্রজাতিটি ‘কাগজ ফুল’ নামে বহুল পরিচিত। টবে ছোট গাছে নানা আকার দিয়ে বাগানবিলাসের বর্ণিল বাগান করা সম্ভব।
গাছের দাম
বাগানবিলাসের রুট স্টক চারা, গুটি কলম ও গ্রাফটিং চারা পাওয়া যায়। দাম ১৫০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। কম দামে বাগানবিলাসের শুভ্রা, থিমা, পার্থ, ক্যালোপনিয়া গোল্ড ও চিত্রা জাতের চারা পাওয়া যাবে। মাঝারি দামের জনপ্রিয় প্রজাতি হলো মাহারা সিরিজ (সাদা, লাল, হলুদ, পিংক ও চেরি), চিলি সিরিজ, ডিলাইট সিরিজ, ফরমুসা সিরিজ, ভেরা সিরিজ। ভিএফ বা ফায়ার ফ্লেম রুবি, মহারানি, আদারানা, সুবর্ণা, ওয়াটার মিলন, মিস ইভা সিরিজ, হাওয়ান সিরিজের বাগানবিলাসের দাম বেশি। বেশি দামি প্রজাতি সব হাইব্রিড।
শহরে বাগান করতে যা দরকার
টবের আকার
পরিচর্যা
বাগানবিলাসের নিবিড় পরিচর্যা দরকার। পানি দিতে হবে পরিমাণমতো। পানি বেশি বা কম হলে বাগানবিলাস গাছ মরে যাবে। পানি দেওয়ার ওপর এতে ফুল আসা ও ফুল ঝরা নির্ভর করে।
রোগ বা পোকা তেমন হয় না বাগানবিলাসে। তবে গোড়া পচতে শুরু করলে গাছ মারা যায়। কাণ্ড পচে যেতে পারে। মাইটে পাতা কুঁকড়েও যায় কখনো কখনো। বাগানবিলাসে ভালো ফুল আনার কৌশল হলো পিনচিং ও ছাঁটা। লতানো বলে নিয়মিত গাছ না ছাঁটলে টবে রাখা কষ্টকর হয়ে যায়।
সাবধানতা
আয়ও করা যায়
বাগানবিলাস বহুমাত্রিক বর্ণিল গন্ধবিহীন ফুল। বাঁচে বহুদিন, বনসাই করেও রাখা যায়। চারা বা বনসাই করে বিক্রি করে বাগানবিলাস আয়েরও উৎস হতে পারে।
এই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও শীতকালে এর যেন বান ডাকে।
বোগেনভিলিয়ার বৈজ্ঞানিক নামটি অবশ্য খুব একটা খটমট নয়—বোগেনভিলিয়া স্পেকটিবিলিস। এটি গুল্মজাতীয় বৃক্ষ। কমলা, বেগুনি, গোলাপি, লাল, হলুদ ও সাদা সাদা রঙে দেখা যায়। তবে কয়েকটি রঙের মিশ্রণেও এ ফুল হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস ব্রাজিল ও দক্ষিণ আমেরিকা। উষ্ণমণ্ডলীয় দেশসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে গৃহসজ্জা কিংবা বাড়ির চারপাশের সৌন্দর্য বাড়াতে বাগানবিলাস লাগানো হয়।
পৃথিবীতে প্রায় ১৮ প্রজাতির বাগানবিলাস রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে থাই, ইন্ডিয়ান ও আমেরিকান গৃহসজ্জা উল্লেখযোগ্য। আমাদের দেশে বোগেনভিলিয়ার গ্ল্যাব্রা-জাতীয় প্রজাতিটি ‘কাগজ ফুল’ নামে বহুল পরিচিত। টবে ছোট গাছে নানা আকার দিয়ে বাগানবিলাসের বর্ণিল বাগান করা সম্ভব।
গাছের দাম
বাগানবিলাসের রুট স্টক চারা, গুটি কলম ও গ্রাফটিং চারা পাওয়া যায়। দাম ১৫০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। কম দামে বাগানবিলাসের শুভ্রা, থিমা, পার্থ, ক্যালোপনিয়া গোল্ড ও চিত্রা জাতের চারা পাওয়া যাবে। মাঝারি দামের জনপ্রিয় প্রজাতি হলো মাহারা সিরিজ (সাদা, লাল, হলুদ, পিংক ও চেরি), চিলি সিরিজ, ডিলাইট সিরিজ, ফরমুসা সিরিজ, ভেরা সিরিজ। ভিএফ বা ফায়ার ফ্লেম রুবি, মহারানি, আদারানা, সুবর্ণা, ওয়াটার মিলন, মিস ইভা সিরিজ, হাওয়ান সিরিজের বাগানবিলাসের দাম বেশি। বেশি দামি প্রজাতি সব হাইব্রিড।
শহরে বাগান করতে যা দরকার
টবের আকার
পরিচর্যা
বাগানবিলাসের নিবিড় পরিচর্যা দরকার। পানি দিতে হবে পরিমাণমতো। পানি বেশি বা কম হলে বাগানবিলাস গাছ মরে যাবে। পানি দেওয়ার ওপর এতে ফুল আসা ও ফুল ঝরা নির্ভর করে।
রোগ বা পোকা তেমন হয় না বাগানবিলাসে। তবে গোড়া পচতে শুরু করলে গাছ মারা যায়। কাণ্ড পচে যেতে পারে। মাইটে পাতা কুঁকড়েও যায় কখনো কখনো। বাগানবিলাসে ভালো ফুল আনার কৌশল হলো পিনচিং ও ছাঁটা। লতানো বলে নিয়মিত গাছ না ছাঁটলে টবে রাখা কষ্টকর হয়ে যায়।
সাবধানতা
আয়ও করা যায়
বাগানবিলাস বহুমাত্রিক বর্ণিল গন্ধবিহীন ফুল। বাঁচে বহুদিন, বনসাই করেও রাখা যায়। চারা বা বনসাই করে বিক্রি করে বাগানবিলাস আয়েরও উৎস হতে পারে।
ঈদে ঘোরাঘুরি করলে তৃষ্ণা তো পাবেই। কী করবেন? মুড জখন ছুটির তখন জম্পেস কিছু চাইবেই মন। তাই বলে কোমোল পানীয় নয় কিন্তু। দেখে নিন দুটি ভিনদেশি জনপ্রিয় পানীয়ের রেসিপি। ঘরেই বানিয়ে চুমুক দিন। এ পানীয়গুলো এই গরমে বেশ আরাম দেবে। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১৩ ঘণ্টা আগেছুটির দিন মানেই একটু বিশ্রাম, পরিবার ও প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটানো। আর এবার ঈদুল ফিতরে তো অনেকেই দীর্ঘ ছুটি পেয়েছেন। অনেক দিন পর নাড়ির টানে গ্রামে ফিরেছেন। উদ্দেশ্য, প্রিয়জনদের সঙ্গে এই ছুটির সময়টা আনন্দে কাটানো।
২ দিন আগেইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
২ দিন আগেদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অন্যতম। এই জেলাটিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধারও বলে লোকজন। ফলে এখানে পর্যটকদের যাতায়াত আছে বেশ। যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুণ। ঈদের লম্বা ছুটিতে হাতে তিন থেকে চার দিনের সময় নিয়ে গেলে প্রকৃতির চোখ জুড়ানো রূপ দেখে আসা যাবে।
৩ দিন আগে