অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।
বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৩ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৩ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৩ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৩ দিন আগে