ফিচার ডেস্ক
বছরখানেক আগেও মধ্যপ্রাচ্যের ভ্রমণ গন্তব্যের তালিকায় বেশ পিছিয়ে ছিল সৌদি আরব। তবে খুব অল্প সময়ে পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে দেশটি। ২০২৪ সালে এসে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম পর্যটনবান্ধব দেশ এখন সৌদি আরব। ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ১০ কোটি পর্যটক আনতে চায় দেশটি।
এখন পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর শেষে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৩ কোটিতে।
সৌদি আরব নিজেদের যে কটি পর্যটনকেন্দ্রের দিকে নজর দিচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে এগিয়ে আছে তায়েফ শহর। মক্কা থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার দূরত্ব হওয়ায় পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে এটি। শুধু তা-ই নয়, মনভোলানো সৌন্দর্য রয়েছে এ শহর ও তার আশপাশে।
দেশটির পর্যটনমন্ত্রী আহমেদ আল খতিব ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে বলেছেন, তায়েফকে অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে এরই মধ্যে ৭০০ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল বিনিয়োগ করেছে সৌদি সরকার।
তায়েফের ভ্রমণযোগ্য আবহাওয়া
আরব দেশগুলোর গরম আবহাওয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। সেখানেই তায়েফ অন্যান্য গন্তব্যের চেয়ে ভিন্ন। মক্কায় যখন তাপমাত্রা ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে থাকে, তখন তায়েফে থাকে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। অবাক করা বিষয় হলো, তায়েফে তুষারপাত হয়। নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের মধ্যে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যসম্মত শহরের তালিকায় সৌদি আরবের প্রথম শহর হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তায়েফ।
স্থানীয় সংস্কৃতিতে সুসজ্জিত
চমৎকার সাজানো-গোছানো শহর হলো তায়েফ। শহরের কোনায় কোনায় রয়েছে বিভিন্ন ভাস্কর্য। এর আশপাশের প্রকৃতি অত্যন্ত মনোরম। এ ছাড়া তায়েফ ভ্রমণের জন্য পর্যটকেরা বেছে নেন বছরের মাঝামাঝি সময়। কারণ, এই মরুভূমির শহরে তখন অনুষ্ঠিত হয় গোলাপ উৎসব। এপ্রিলের শেষ থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত এই উৎসব চলে। মোহনীয় সুবাসের জন্য এ শহরের গোলাপ বিশ্বজুড়ে প্রসিদ্ধ। ফুলের নগরীখ্যাত তায়েফে প্রতিবছর অন্তত ৩০ কোটি গোলাপ উৎপাদিত হয়। হিসাবমতে, এই নগরীতে কমপক্ষে ৮০০ ফুলবাগান আছে। তায়েফের চাষিরা নিজেদের বাগানের গোলাপ দিয়ে নিজেরাই সুগন্ধি তৈরি করেন।
ইউনাইটেড ন্যাশন ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন সৌদি আরবকে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম পর্যটন দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। ২০১৯ সালের পর থেকে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৭৩ শতাংশ।
বছরখানেক আগেও মধ্যপ্রাচ্যের ভ্রমণ গন্তব্যের তালিকায় বেশ পিছিয়ে ছিল সৌদি আরব। তবে খুব অল্প সময়ে পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে দেশটি। ২০২৪ সালে এসে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম পর্যটনবান্ধব দেশ এখন সৌদি আরব। ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ১০ কোটি পর্যটক আনতে চায় দেশটি।
এখন পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর শেষে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৩ কোটিতে।
সৌদি আরব নিজেদের যে কটি পর্যটনকেন্দ্রের দিকে নজর দিচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে এগিয়ে আছে তায়েফ শহর। মক্কা থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার দূরত্ব হওয়ায় পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে এটি। শুধু তা-ই নয়, মনভোলানো সৌন্দর্য রয়েছে এ শহর ও তার আশপাশে।
দেশটির পর্যটনমন্ত্রী আহমেদ আল খতিব ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে বলেছেন, তায়েফকে অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে এরই মধ্যে ৭০০ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল বিনিয়োগ করেছে সৌদি সরকার।
তায়েফের ভ্রমণযোগ্য আবহাওয়া
আরব দেশগুলোর গরম আবহাওয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। সেখানেই তায়েফ অন্যান্য গন্তব্যের চেয়ে ভিন্ন। মক্কায় যখন তাপমাত্রা ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে থাকে, তখন তায়েফে থাকে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। অবাক করা বিষয় হলো, তায়েফে তুষারপাত হয়। নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের মধ্যে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যসম্মত শহরের তালিকায় সৌদি আরবের প্রথম শহর হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তায়েফ।
স্থানীয় সংস্কৃতিতে সুসজ্জিত
চমৎকার সাজানো-গোছানো শহর হলো তায়েফ। শহরের কোনায় কোনায় রয়েছে বিভিন্ন ভাস্কর্য। এর আশপাশের প্রকৃতি অত্যন্ত মনোরম। এ ছাড়া তায়েফ ভ্রমণের জন্য পর্যটকেরা বেছে নেন বছরের মাঝামাঝি সময়। কারণ, এই মরুভূমির শহরে তখন অনুষ্ঠিত হয় গোলাপ উৎসব। এপ্রিলের শেষ থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত এই উৎসব চলে। মোহনীয় সুবাসের জন্য এ শহরের গোলাপ বিশ্বজুড়ে প্রসিদ্ধ। ফুলের নগরীখ্যাত তায়েফে প্রতিবছর অন্তত ৩০ কোটি গোলাপ উৎপাদিত হয়। হিসাবমতে, এই নগরীতে কমপক্ষে ৮০০ ফুলবাগান আছে। তায়েফের চাষিরা নিজেদের বাগানের গোলাপ দিয়ে নিজেরাই সুগন্ধি তৈরি করেন।
ইউনাইটেড ন্যাশন ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন সৌদি আরবকে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম পর্যটন দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। ২০১৯ সালের পর থেকে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৭৩ শতাংশ।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১০ ঘণ্টা আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১০ ঘণ্টা আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১০ ঘণ্টা আগে