ভ্রমণ ডেস্ক
ঈদ ভ্রমণে যোগ করে বাড়তি আনন্দ। এই ঈদে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে অবসর কাটাতে যেতে পারেন দেশের সবচেয়ে বড় থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডমে। এখানে আছে ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং আর হেরিটেজ পার্ক। এ ছাড়া চট্টগ্রামের ফয়’স লেক কনকর্ডও ভ্রমণের দারুণ জায়গা এই ঈদে।
এখানে আছে সি ওয়ার্ল্ড আর আন্তর্জাতিক মানের রিসোর্ট। মানুষের গুণগত ভ্রমণের বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি. দেশে এই প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি করেছে।
ফ্যান্টাসি কিংডম বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ থিম পার্ক। এখানে যেমন রয়েছে থ্রিলিং সব রাইড, তেমনি আছে বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদনজগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আছে এক্সট্রিম রেসিং গো-কার্ট আর আর্কেড গেমস। হেরিটেজ পার্কে আছে দেশের ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর রেপ্লিকা। লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্টও আছে এখানে। সঙ্গে রাত্রিযাপন আর বার-বি-কিউ পার্টির সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে রিসোর্ট আটলান্টিসে।
২০০২ সালে ঢাকার আশুলিয়ায় তৈরি করা হয় অ্যামিউজমেন্ট পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম। চমৎকার সব রাইডের বিশাল সমাহারের জন্য ঈদের ছুটিতে এই পার্ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়। পার্কটিতে আছে রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, ম্যাজিক কার্পেটসহ ২০টির বেশি রাইড। এ ছাড়া এখানে তৈরি করা হয়েছে আর্কেড গেমস জোন। ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্সের আর্কেড জোনে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি রাইড হারিকেন ৩৬০ ভিআর। এই রাইড অতিথিদের নিয়ে যাবে রোমাঞ্চের জগতে। ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির মাধ্যমে তারা উপভোগ করতে পারবে বিস্ময়কর সব দৃশ্য, ডাইনোসর, হাইস্পিড রেসিং প্রভৃতি। ৩৬০ ডিগ্রি রোটেশন রাইডটির রোমাঞ্চের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে।
ফ্যান্টাসি কিংডমের ঠিক পাশেই তৈরি করা হয়েছে দেশের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার থিম পার্ক ওয়াটার কিংডম। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ওয়েভ রাইড, ম্লাইডস, জায়ান্ট পুল এবং ডিজে পার্টির ব্যবস্থা। ফ্যান্টাসি কিংডমের আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হেরিটেজ পার্ক। এখানেও কিছু রাইড আছে। সঙ্গে আছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আহ্সান মঞ্জিল, চুনাখোলা মসজিদ, সীতাকোট বিহারসহ আরও অনেক ঐতিহাসিক রেপ্লিকা।
বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্যান্টাসি কিংডম প্রথমবারের মতো দেশে নিয়ে এসেছে বিশ্বমানের গো-কার্ট রেসিংয়ের সুযোগ এক্সট্রিম রেসিংয়ের মাধ্যমে। ঈদের ছুটি কাটানোর জন্য রোমাঞ্চের খোঁজ চাইলে ফ্যান্টাসি কিংডমের এক্সট্রিম রেসিং হতে পারে আপনার সঠিক পছন্দ। দেশের প্রথম গো-কার্ট ট্র্যাকে আপনি খুঁজে পাবেন উদ্যম আর বিশাল উত্তেজনা। এক্সট্রিম রেসিংয়ের আঁকাবাঁকা ট্র্যাকে গো-কার্টিং করার প্রতিটি মুহূর্তই শ্বাসরুদ্ধকর। এখানে ৪০০ মিটারের বেশি ট্র্যাকে চালানো হয় ফর্মুলা ওয়ান রেসিং কার।
ফ্যান্টাসি কিংডম সব সময়ই তাদের সেবা প্রদানের বিষয়ে বাকিদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকে। এরই রেশ ধরে তারা ওয়াটার কিংডম প্রাঙ্গণে তৈরি করেছে তিন তারকাবিশিষ্ট রিসোর্ট আটলান্টিস। এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বিনোদনপ্রেমীদের শহুরে কোলাহল থেকে দূরে কিছু সময় কাটানোর সুযোগ করে দেওয়া।
দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ফান্টাসি কিংডমে তৈরি করা হয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্ট, আশুলিয়া ক্যাসেল, ওয়াটার টাওয়ার কাফে ও অ্যাকোয়া রেস্টুরেন্ট। এই রেস্টুরেন্টগুলোর উদ্দেশ্যই হলো ঘুরতে আসা মানুষের সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়া। ওয়াটার পার্কের দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য এখানে পুরুষ ও নারীদের চেঞ্জিং রুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আনন্দের ডালা নিয়ে ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ফয়’স লেক কনকর্ড। ঈদের আনন্দমুখর দিনটি আরও রঙিন করতে পরিবার পরিজন আর বন্ধবান্ধব নিয়ে এখানে আসতে পারেন যে কেউ। শহুরে কোলাহল ছেড়ে এক নিস্তব্ধ প্রশান্তির নাম ফয়’স লেক। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে ৩৩৬ একর জমির ওপর গড়ে উঠেছে জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এই কমপ্লেক্স। এখানে আছে ফয়’স লেক কনকর্ড, সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড আর ফয়’স লেক রিসোর্ট। চোখ ধাঁধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর অত্যাধুনিক বিনোদনব্যবস্থার এক অনন্য যুগলবন্দী এই পুরো কমপ্লেক্স। এই বিশাল লেক ঘিরে রয়েছে চমৎকার পাহাড় ও বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছগাছালি। ফয়’স লেক কনকর্ডের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। বিশাল জলরাজ্যে বিনোদনের জন্য অত্যাধুনিক সব রাইডস নিয়ে তৈরি হয়েছে এই ওয়াটার পার্ক। পাহাড় আর হ্রদের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর আধুনিক স্থাপত্যের সংযোজনে গড়ে তোলা হয়েছে এই বিনোদনকেন্দ্র।
ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কটি সাজানো হয়েছে শিশু ও বড়দের বিভিন্ন রাইড দিয়ে। এখানকার রাইডগুলোর মধ্যে ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস প্রভৃতি। সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ডের মূল আকর্ষণই হলো কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট ঢেউসম্পন্ন ওয়েভ পুল। এ ছাড়া এই পার্কে আছে ফ্যামিলি পুল, টিউব স্লাইড, মাল্টি স্লাইড, ডুম স্লাইডসহ বিভিন্ন রাইড। এখানেও পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা পোশাক পরিবর্তনের কক্ষ ও লকারের ব্যবস্থা আছে।
ব্যস্ত জীবনের দিনগুলো থেকে সাময়িক অবসর নিয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নিরিবিলি পরিবেশে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করতে ফয়’স লেক রিসোর্ট একটি দারুণ জায়গা। এখানে রুমের সঙ্গে কমপ্লিমেন্টারি পাওয়া যাবে সকালে নাশতা ও ফয়’স লেক কনকর্ডের সব রাইড উপভোগ করার সুযোগ। ফয়’স লেক রিসোর্টে আগত অতিথিদের জন্য রয়েছে বারবিকিউ নাইট, বোটিংয়ের সুবিধা, কনসার্টসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। এ ছাড়া পাশে অবস্থিত লেক ভিউ রেস্টুরেন্টে রয়েছে প্রকৃতির মাঝে জোৎস্না রাতে ডিনারের সুযোগ। এর সর্বশেষ সংযোজন ফয়’স লেক বেসক্যাম্প। ঈদের ছুটিকে আরও রাঙিয়ে তুলতে ভ্রমণপিপাসুরা চলে আসতে পারেন পাহাড়ের মাঝে খোলা আকাশের নিচে আর্চারি, ক্লাইম্বিং ওয়াল, ট্রি টপ অ্যাক্টিভিটি কিংবা বিশাল ফয়’স লেকের ওপর দিয়ে জিপ লাইন করতে।
ঈদ উপলক্ষে ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্স ও ফয়’স লেক কমপ্লেক্স সাজানো হয়েছে বর্ণিল সজ্জায়। এই দিনের বিশেষ আকর্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে ডিজে পার্টি, ম্যাজিক শো, লাইভ পারফরমেন্স, ডান্স শো, অ্যাক্রোব্যাট শো ইত্যাদি। এ ছাড়া রয়েছে তারকাদের ঝলমলে উপস্থিতি। পার্কগুলোতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত থাকে পুলিশ, আনসার ও কনকর্ড গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী। তাই ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে নিতে পরিবার, বন্ধু কিংবা প্রিয়জনের সঙ্গে চলে আসুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে।
ঈদ ভ্রমণে যোগ করে বাড়তি আনন্দ। এই ঈদে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে অবসর কাটাতে যেতে পারেন দেশের সবচেয়ে বড় থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডমে। এখানে আছে ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং আর হেরিটেজ পার্ক। এ ছাড়া চট্টগ্রামের ফয়’স লেক কনকর্ডও ভ্রমণের দারুণ জায়গা এই ঈদে।
এখানে আছে সি ওয়ার্ল্ড আর আন্তর্জাতিক মানের রিসোর্ট। মানুষের গুণগত ভ্রমণের বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি. দেশে এই প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি করেছে।
ফ্যান্টাসি কিংডম বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ থিম পার্ক। এখানে যেমন রয়েছে থ্রিলিং সব রাইড, তেমনি আছে বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদনজগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আছে এক্সট্রিম রেসিং গো-কার্ট আর আর্কেড গেমস। হেরিটেজ পার্কে আছে দেশের ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর রেপ্লিকা। লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্টও আছে এখানে। সঙ্গে রাত্রিযাপন আর বার-বি-কিউ পার্টির সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে রিসোর্ট আটলান্টিসে।
২০০২ সালে ঢাকার আশুলিয়ায় তৈরি করা হয় অ্যামিউজমেন্ট পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম। চমৎকার সব রাইডের বিশাল সমাহারের জন্য ঈদের ছুটিতে এই পার্ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়। পার্কটিতে আছে রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, ম্যাজিক কার্পেটসহ ২০টির বেশি রাইড। এ ছাড়া এখানে তৈরি করা হয়েছে আর্কেড গেমস জোন। ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্সের আর্কেড জোনে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি রাইড হারিকেন ৩৬০ ভিআর। এই রাইড অতিথিদের নিয়ে যাবে রোমাঞ্চের জগতে। ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির মাধ্যমে তারা উপভোগ করতে পারবে বিস্ময়কর সব দৃশ্য, ডাইনোসর, হাইস্পিড রেসিং প্রভৃতি। ৩৬০ ডিগ্রি রোটেশন রাইডটির রোমাঞ্চের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে।
ফ্যান্টাসি কিংডমের ঠিক পাশেই তৈরি করা হয়েছে দেশের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার থিম পার্ক ওয়াটার কিংডম। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ওয়েভ রাইড, ম্লাইডস, জায়ান্ট পুল এবং ডিজে পার্টির ব্যবস্থা। ফ্যান্টাসি কিংডমের আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হেরিটেজ পার্ক। এখানেও কিছু রাইড আছে। সঙ্গে আছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আহ্সান মঞ্জিল, চুনাখোলা মসজিদ, সীতাকোট বিহারসহ আরও অনেক ঐতিহাসিক রেপ্লিকা।
বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্যান্টাসি কিংডম প্রথমবারের মতো দেশে নিয়ে এসেছে বিশ্বমানের গো-কার্ট রেসিংয়ের সুযোগ এক্সট্রিম রেসিংয়ের মাধ্যমে। ঈদের ছুটি কাটানোর জন্য রোমাঞ্চের খোঁজ চাইলে ফ্যান্টাসি কিংডমের এক্সট্রিম রেসিং হতে পারে আপনার সঠিক পছন্দ। দেশের প্রথম গো-কার্ট ট্র্যাকে আপনি খুঁজে পাবেন উদ্যম আর বিশাল উত্তেজনা। এক্সট্রিম রেসিংয়ের আঁকাবাঁকা ট্র্যাকে গো-কার্টিং করার প্রতিটি মুহূর্তই শ্বাসরুদ্ধকর। এখানে ৪০০ মিটারের বেশি ট্র্যাকে চালানো হয় ফর্মুলা ওয়ান রেসিং কার।
ফ্যান্টাসি কিংডম সব সময়ই তাদের সেবা প্রদানের বিষয়ে বাকিদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকে। এরই রেশ ধরে তারা ওয়াটার কিংডম প্রাঙ্গণে তৈরি করেছে তিন তারকাবিশিষ্ট রিসোর্ট আটলান্টিস। এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বিনোদনপ্রেমীদের শহুরে কোলাহল থেকে দূরে কিছু সময় কাটানোর সুযোগ করে দেওয়া।
দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ফান্টাসি কিংডমে তৈরি করা হয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্ট, আশুলিয়া ক্যাসেল, ওয়াটার টাওয়ার কাফে ও অ্যাকোয়া রেস্টুরেন্ট। এই রেস্টুরেন্টগুলোর উদ্দেশ্যই হলো ঘুরতে আসা মানুষের সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়া। ওয়াটার পার্কের দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য এখানে পুরুষ ও নারীদের চেঞ্জিং রুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আনন্দের ডালা নিয়ে ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ফয়’স লেক কনকর্ড। ঈদের আনন্দমুখর দিনটি আরও রঙিন করতে পরিবার পরিজন আর বন্ধবান্ধব নিয়ে এখানে আসতে পারেন যে কেউ। শহুরে কোলাহল ছেড়ে এক নিস্তব্ধ প্রশান্তির নাম ফয়’স লেক। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে ৩৩৬ একর জমির ওপর গড়ে উঠেছে জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এই কমপ্লেক্স। এখানে আছে ফয়’স লেক কনকর্ড, সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড আর ফয়’স লেক রিসোর্ট। চোখ ধাঁধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর অত্যাধুনিক বিনোদনব্যবস্থার এক অনন্য যুগলবন্দী এই পুরো কমপ্লেক্স। এই বিশাল লেক ঘিরে রয়েছে চমৎকার পাহাড় ও বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছগাছালি। ফয়’স লেক কনকর্ডের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। বিশাল জলরাজ্যে বিনোদনের জন্য অত্যাধুনিক সব রাইডস নিয়ে তৈরি হয়েছে এই ওয়াটার পার্ক। পাহাড় আর হ্রদের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর আধুনিক স্থাপত্যের সংযোজনে গড়ে তোলা হয়েছে এই বিনোদনকেন্দ্র।
ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কটি সাজানো হয়েছে শিশু ও বড়দের বিভিন্ন রাইড দিয়ে। এখানকার রাইডগুলোর মধ্যে ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস প্রভৃতি। সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ডের মূল আকর্ষণই হলো কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট ঢেউসম্পন্ন ওয়েভ পুল। এ ছাড়া এই পার্কে আছে ফ্যামিলি পুল, টিউব স্লাইড, মাল্টি স্লাইড, ডুম স্লাইডসহ বিভিন্ন রাইড। এখানেও পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা পোশাক পরিবর্তনের কক্ষ ও লকারের ব্যবস্থা আছে।
ব্যস্ত জীবনের দিনগুলো থেকে সাময়িক অবসর নিয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নিরিবিলি পরিবেশে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করতে ফয়’স লেক রিসোর্ট একটি দারুণ জায়গা। এখানে রুমের সঙ্গে কমপ্লিমেন্টারি পাওয়া যাবে সকালে নাশতা ও ফয়’স লেক কনকর্ডের সব রাইড উপভোগ করার সুযোগ। ফয়’স লেক রিসোর্টে আগত অতিথিদের জন্য রয়েছে বারবিকিউ নাইট, বোটিংয়ের সুবিধা, কনসার্টসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। এ ছাড়া পাশে অবস্থিত লেক ভিউ রেস্টুরেন্টে রয়েছে প্রকৃতির মাঝে জোৎস্না রাতে ডিনারের সুযোগ। এর সর্বশেষ সংযোজন ফয়’স লেক বেসক্যাম্প। ঈদের ছুটিকে আরও রাঙিয়ে তুলতে ভ্রমণপিপাসুরা চলে আসতে পারেন পাহাড়ের মাঝে খোলা আকাশের নিচে আর্চারি, ক্লাইম্বিং ওয়াল, ট্রি টপ অ্যাক্টিভিটি কিংবা বিশাল ফয়’স লেকের ওপর দিয়ে জিপ লাইন করতে।
ঈদ উপলক্ষে ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্স ও ফয়’স লেক কমপ্লেক্স সাজানো হয়েছে বর্ণিল সজ্জায়। এই দিনের বিশেষ আকর্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে ডিজে পার্টি, ম্যাজিক শো, লাইভ পারফরমেন্স, ডান্স শো, অ্যাক্রোব্যাট শো ইত্যাদি। এ ছাড়া রয়েছে তারকাদের ঝলমলে উপস্থিতি। পার্কগুলোতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত থাকে পুলিশ, আনসার ও কনকর্ড গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী। তাই ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে নিতে পরিবার, বন্ধু কিংবা প্রিয়জনের সঙ্গে চলে আসুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৮ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে