অনলাইন ডেস্ক
কিউবায় ২০২৩ সালে পর্যটকের সংখ্যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ছিল অনেক কম। ধুঁকতে থাকা পর্যটন খাতের পরিস্থিতির উন্নতির জন্য ২০২৪ সালে শীতে জর্জরিত রুশ পর্যটকের দিকে তাকিয়ে আছে ক্যারিবিয়ান দ্বীপ দেশটি।
রাজধানী হাভানা ও কিউবার মনোমুগ্ধকর সাদা সৈকতগুলোয় ২০২৩ সালে ১ লাখ ৮৫ হাজার রুশ পর্যটক ভ্রমণে আসেন। রাশিয়ায় কিউবার রাষ্ট্রদূত জুলিও অ্যান্টনিও গারমেনদিয়া বলেন, ‘আমরা আশা করি, এ বছর সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজারে গিয়ে ঠেকবে।’ এ তথ্য জানা যায় রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের এক প্রতিবেদন থেকে।
এটি হলে দেশটিতে ২০২৪ সালে রুশ পর্যটকের সংখ্যা ৩৫ শতাংশ বাড়বে। কোভিড-১৯ মহামারির পরে আগের অবস্থায় ফিরে আসার জন্য সংগ্রাম করেছে—এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ কিউবান শিল্পের প্রসারে বিষয়টি দারুণ ভূমিকা পারে। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে দেশটির ওপর কঠোর মার্কিন নিষেধাজ্ঞাগুলোও মার্কিন নাগরিকদের দ্বীপ দেশটির ভ্রমণকে জটিল করে তোলে।
মস্কোয় কিউবার রাষ্ট্রদূত জানান, রাশিয়ার রাজধানী থেকে দ্বীপটির নতুন ফ্লাইটগুলো গত বছর পর্যটকের সংখ্যা বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। এই সরাসরি ফ্লাইটে মোট সময় লাগে ১৩ ঘণ্টা। রাষ্ট্রদূত মনে করেন এ বছরও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে রাশিয়ান পর্যটকের সংখ্যা বাড়াতে।
কিউবার বহু বছরের মিত্র রাশিয়া দেশটিতে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে অর্থ লেনদেনে সক্ষম এমআইআর ক্রেডিট কার্ড চালু করে। কিউবার বিভিন্ন শহর আর রিসোর্টে বেড়াতে যাওয়া রুশ নাগরিকেরা এই কার্ড ব্যবহার করতে পারেন।
কমিউনিস্ট শাসিত কিউবা বড় ধরনের অর্থনৈতিক সংকটে আছে। পর্যটকদের থেকে আয় করা বাড়তি বৈদেশিক মুদ্রা খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ আমদানিতে দ্বীপ দেশটিকে সাহায্য করতে পারে।
কিউবার পর্যটন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে দ্বীপটিতে ২৪ লাখ পর্যটক আসেন। যা তাঁদের প্রত্যাশা ৩৫ লাখের চেয়ে ১১ লাখ কম। এ বছর সংখ্যাটি ৩২ লাখে উন্নীত হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান সংখ্যা ওএনইআই জানাচ্ছে, ২০২৩ সালে সেখানে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছেন কানাডা থেকে, ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৪৩৬ জন। অন্য দেশে বাস করেন এমন কিউবান এসেছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৮১ জন। এরপরেই অবস্থান রাশিয়ার, দেশটির ১ লাখ ৮৪ হাজার ৮১৯ জন পর্যটক ওই সময়ে দেশটিতে আসেন। তারপরের তিনটি স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১ লাখ ৫৯ হাজার ৩২ জন), স্পেন (৮৯ হাজার ২৮৫ জন) ও জার্মানির (৬৯ হাজার ৪৭৫ জন) দখলে।
সূত্র: ইন্টারফ্যাক্স ও রয়টার্স
কিউবায় ২০২৩ সালে পর্যটকের সংখ্যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ছিল অনেক কম। ধুঁকতে থাকা পর্যটন খাতের পরিস্থিতির উন্নতির জন্য ২০২৪ সালে শীতে জর্জরিত রুশ পর্যটকের দিকে তাকিয়ে আছে ক্যারিবিয়ান দ্বীপ দেশটি।
রাজধানী হাভানা ও কিউবার মনোমুগ্ধকর সাদা সৈকতগুলোয় ২০২৩ সালে ১ লাখ ৮৫ হাজার রুশ পর্যটক ভ্রমণে আসেন। রাশিয়ায় কিউবার রাষ্ট্রদূত জুলিও অ্যান্টনিও গারমেনদিয়া বলেন, ‘আমরা আশা করি, এ বছর সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজারে গিয়ে ঠেকবে।’ এ তথ্য জানা যায় রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের এক প্রতিবেদন থেকে।
এটি হলে দেশটিতে ২০২৪ সালে রুশ পর্যটকের সংখ্যা ৩৫ শতাংশ বাড়বে। কোভিড-১৯ মহামারির পরে আগের অবস্থায় ফিরে আসার জন্য সংগ্রাম করেছে—এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ কিউবান শিল্পের প্রসারে বিষয়টি দারুণ ভূমিকা পারে। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে দেশটির ওপর কঠোর মার্কিন নিষেধাজ্ঞাগুলোও মার্কিন নাগরিকদের দ্বীপ দেশটির ভ্রমণকে জটিল করে তোলে।
মস্কোয় কিউবার রাষ্ট্রদূত জানান, রাশিয়ার রাজধানী থেকে দ্বীপটির নতুন ফ্লাইটগুলো গত বছর পর্যটকের সংখ্যা বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। এই সরাসরি ফ্লাইটে মোট সময় লাগে ১৩ ঘণ্টা। রাষ্ট্রদূত মনে করেন এ বছরও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে রাশিয়ান পর্যটকের সংখ্যা বাড়াতে।
কিউবার বহু বছরের মিত্র রাশিয়া দেশটিতে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে অর্থ লেনদেনে সক্ষম এমআইআর ক্রেডিট কার্ড চালু করে। কিউবার বিভিন্ন শহর আর রিসোর্টে বেড়াতে যাওয়া রুশ নাগরিকেরা এই কার্ড ব্যবহার করতে পারেন।
কমিউনিস্ট শাসিত কিউবা বড় ধরনের অর্থনৈতিক সংকটে আছে। পর্যটকদের থেকে আয় করা বাড়তি বৈদেশিক মুদ্রা খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ আমদানিতে দ্বীপ দেশটিকে সাহায্য করতে পারে।
কিউবার পর্যটন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে দ্বীপটিতে ২৪ লাখ পর্যটক আসেন। যা তাঁদের প্রত্যাশা ৩৫ লাখের চেয়ে ১১ লাখ কম। এ বছর সংখ্যাটি ৩২ লাখে উন্নীত হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান সংখ্যা ওএনইআই জানাচ্ছে, ২০২৩ সালে সেখানে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছেন কানাডা থেকে, ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৪৩৬ জন। অন্য দেশে বাস করেন এমন কিউবান এসেছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৮১ জন। এরপরেই অবস্থান রাশিয়ার, দেশটির ১ লাখ ৮৪ হাজার ৮১৯ জন পর্যটক ওই সময়ে দেশটিতে আসেন। তারপরের তিনটি স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১ লাখ ৫৯ হাজার ৩২ জন), স্পেন (৮৯ হাজার ২৮৫ জন) ও জার্মানির (৬৯ হাজার ৪৭৫ জন) দখলে।
সূত্র: ইন্টারফ্যাক্স ও রয়টার্স
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে