ফিচার ডেস্ক
ভ্রমণে যাওয়া বা ফেরার পথে এয়ারপোর্ট শপিং অনেকের কাছেই আকর্ষণীয় বিষয়। সারি সারি আকর্ষণীয় দোকানে বিভিন্ন ধরনের জিনিস দেখে নিজেকে ধরে রাখাটা বেশ কষ্টকর হয়ে ওঠে বিমানবন্দরে। এখানকার আউটলেটগুলোতে থাকে লোভনীয় ছাড়ের অফার। তবে একটু হিসাব কষলে বুঝতে পারা যায়, পণ্যগুলো আসলে বেশি দামেই কিনছেন ক্রেতারা। সচরাচর কেনা হয় এমন জিনিসগুলো বিমানবন্দর থেকে না কেনাই ভালো।
ইলেকট্রনিকস
হঠাৎ বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে খেয়াল হতেই পারে, আপনি বাসায় ফেলে এসেছেন মোবাইল ফোন কিংবা অন্য কিছুর চার্জার কিংবা হেডফোন। বিমানবন্দর থেকে যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক জিনিস না কেনাই ভালো। কারণ, স্বাভাবিক দামের চেয়ে এই পণ্যগুলোর দাম বিমানবন্দরে বেশি হয়ে থাকে। ভ্রমণ বিশেষজ্ঞদের মতে, বিমানবন্দরে ইলেকট্রনিক পণ্যগুলো বাইরের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়।
খাবার ও পানীয়
বিমানবন্দর থেকে পানির বোতল বা অন্য কোনো পানীয় কেনা থেকে নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে খালি বোতল সঙ্গে রাখতে পারেন পানি ভরে নেওয়ার জন্য। পানির পাশাপাশি আকর্ষণীয় আর লোভনীয় খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। কারণ, সেই একই—বেশি দাম। এখানে আপনার সাধের একটি শিঙাড়ার দামও হতে পারে ৮০ থেকে ১০০ টাকা!
বৈদেশিক মুদ্রা
বিমানবন্দর থেকে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন না করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা। অনেক সময় যাত্রীর উপস্থিতির অনুপাতে বিমানবন্দরে থাকা বুথের সংখ্যা কম হওয়ায় অপ্রস্তুত যাত্রীদের কাছ থেকে উচ্চমূল্য নেওয়া হয়। তাই সেখানে লেনদেন না করে গন্তব্যে পৌঁছানো পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভালো। যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে পৌঁছে সেখানকার কোনো এটিএম বুথ ব্যবহার করুন মুদ্রার ব্যবস্থা করতে। সে ক্ষেত্রে লেনদেনের মান ভালো হয়।
শুল্কমুক্ত দোকান
বিমানবন্দরে কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে অনেকের আগ্রহের মূল জায়গা থাকে শুল্কমুক্ত পণ্যের দোকানগুলো। অনেকে মনে করেন, এটা বেশ লাভজনক ব্যাপার হয়। তবে বাস্তবতা হলো, কম মূল্যের জিনিসগুলো শুল্কমুক্ত পণ্যের মধ্যে পড়ে না। এগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যালকোহলের মতো পণ্যের জন্য হয়ে থাকে। বেশির ভাগ মানুষ শুল্কমুক্ত দোকানগুলো থেকে চকলেট কিনে থাকেন। এর দামের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, সাধারণ দামের চেয়ে তা দুই থেকে তিন গুণ বেশি।
নেকপিলো এবং ওষুধ
দীর্ঘ ফ্লাইটের জন্য অনেকে নেকপিলো ব্যবহার করেন। অনেক সময় সেটিও বাড়িতে ফেলে আসেন অনেকে। তবে সে ক্ষেত্রে বিমানবন্দর থেকে চট করে একটা নেকপিলো কেনা ঠিক হবে না। এমনকি খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ওষুধও না কেনা ভালো। এ জন্য ভ্রমণের আগে প্রয়োজনীয় ওষুধগুলো কিনে রাখা ভালো। এমনকি সেখানে অনেক স্যুটকেসের দোকানও দেখা যায়। আকর্ষণীয় হলেও সেগুলো কেনা ঠিক হবে না অতিরিক্ত দামের জন্য।
বই
অনেকে মনে করতে পারেন, বিমানযাত্রায় সময় কাটানোর ভালো মাধ্যম বই পড়া। নিঃসন্দেহে অনেকের জন্য বই খুব ভালো সঙ্গী। পড়তে চাইলে বাসা থেকে বই সঙ্গে নিয়ে যান। কারণ, বিমানবন্দরে থাকা বইগুলোর দাম অনেক বেশি। এমনকি এখানে থাকা ম্যাগাজিনেরও দাম বেশি পড়বে বুকশপের চেয়ে।
ভাড়া গাড়ি, ট্যাক্সি ও পার্কিং
বিমানবন্দরে নেমে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য গাড়ি কিংবা ট্যাক্সির ব্যবস্থা আগেই করে রাখা ভালো। এমনকি বিমানবন্দরে পার্কিং চার্জও অনেক বেশি রাখা হয়।
সূত্র: এমএসএন ডটকম
ভ্রমণে যাওয়া বা ফেরার পথে এয়ারপোর্ট শপিং অনেকের কাছেই আকর্ষণীয় বিষয়। সারি সারি আকর্ষণীয় দোকানে বিভিন্ন ধরনের জিনিস দেখে নিজেকে ধরে রাখাটা বেশ কষ্টকর হয়ে ওঠে বিমানবন্দরে। এখানকার আউটলেটগুলোতে থাকে লোভনীয় ছাড়ের অফার। তবে একটু হিসাব কষলে বুঝতে পারা যায়, পণ্যগুলো আসলে বেশি দামেই কিনছেন ক্রেতারা। সচরাচর কেনা হয় এমন জিনিসগুলো বিমানবন্দর থেকে না কেনাই ভালো।
ইলেকট্রনিকস
হঠাৎ বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে খেয়াল হতেই পারে, আপনি বাসায় ফেলে এসেছেন মোবাইল ফোন কিংবা অন্য কিছুর চার্জার কিংবা হেডফোন। বিমানবন্দর থেকে যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক জিনিস না কেনাই ভালো। কারণ, স্বাভাবিক দামের চেয়ে এই পণ্যগুলোর দাম বিমানবন্দরে বেশি হয়ে থাকে। ভ্রমণ বিশেষজ্ঞদের মতে, বিমানবন্দরে ইলেকট্রনিক পণ্যগুলো বাইরের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হয়।
খাবার ও পানীয়
বিমানবন্দর থেকে পানির বোতল বা অন্য কোনো পানীয় কেনা থেকে নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে খালি বোতল সঙ্গে রাখতে পারেন পানি ভরে নেওয়ার জন্য। পানির পাশাপাশি আকর্ষণীয় আর লোভনীয় খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। কারণ, সেই একই—বেশি দাম। এখানে আপনার সাধের একটি শিঙাড়ার দামও হতে পারে ৮০ থেকে ১০০ টাকা!
বৈদেশিক মুদ্রা
বিমানবন্দর থেকে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন না করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা। অনেক সময় যাত্রীর উপস্থিতির অনুপাতে বিমানবন্দরে থাকা বুথের সংখ্যা কম হওয়ায় অপ্রস্তুত যাত্রীদের কাছ থেকে উচ্চমূল্য নেওয়া হয়। তাই সেখানে লেনদেন না করে গন্তব্যে পৌঁছানো পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভালো। যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে পৌঁছে সেখানকার কোনো এটিএম বুথ ব্যবহার করুন মুদ্রার ব্যবস্থা করতে। সে ক্ষেত্রে লেনদেনের মান ভালো হয়।
শুল্কমুক্ত দোকান
বিমানবন্দরে কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে অনেকের আগ্রহের মূল জায়গা থাকে শুল্কমুক্ত পণ্যের দোকানগুলো। অনেকে মনে করেন, এটা বেশ লাভজনক ব্যাপার হয়। তবে বাস্তবতা হলো, কম মূল্যের জিনিসগুলো শুল্কমুক্ত পণ্যের মধ্যে পড়ে না। এগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যালকোহলের মতো পণ্যের জন্য হয়ে থাকে। বেশির ভাগ মানুষ শুল্কমুক্ত দোকানগুলো থেকে চকলেট কিনে থাকেন। এর দামের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, সাধারণ দামের চেয়ে তা দুই থেকে তিন গুণ বেশি।
নেকপিলো এবং ওষুধ
দীর্ঘ ফ্লাইটের জন্য অনেকে নেকপিলো ব্যবহার করেন। অনেক সময় সেটিও বাড়িতে ফেলে আসেন অনেকে। তবে সে ক্ষেত্রে বিমানবন্দর থেকে চট করে একটা নেকপিলো কেনা ঠিক হবে না। এমনকি খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ওষুধও না কেনা ভালো। এ জন্য ভ্রমণের আগে প্রয়োজনীয় ওষুধগুলো কিনে রাখা ভালো। এমনকি সেখানে অনেক স্যুটকেসের দোকানও দেখা যায়। আকর্ষণীয় হলেও সেগুলো কেনা ঠিক হবে না অতিরিক্ত দামের জন্য।
বই
অনেকে মনে করতে পারেন, বিমানযাত্রায় সময় কাটানোর ভালো মাধ্যম বই পড়া। নিঃসন্দেহে অনেকের জন্য বই খুব ভালো সঙ্গী। পড়তে চাইলে বাসা থেকে বই সঙ্গে নিয়ে যান। কারণ, বিমানবন্দরে থাকা বইগুলোর দাম অনেক বেশি। এমনকি এখানে থাকা ম্যাগাজিনেরও দাম বেশি পড়বে বুকশপের চেয়ে।
ভাড়া গাড়ি, ট্যাক্সি ও পার্কিং
বিমানবন্দরে নেমে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য গাড়ি কিংবা ট্যাক্সির ব্যবস্থা আগেই করে রাখা ভালো। এমনকি বিমানবন্দরে পার্কিং চার্জও অনেক বেশি রাখা হয়।
সূত্র: এমএসএন ডটকম
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে